Daffodil International University
Faculty of Allied Health Sciences => Nutrition and Food Engineering => Topic started by: rumman on November 16, 2016, 03:37:43 PM
-
বলা হয়ে থাকে, “মৃত্যু ব্যতীত সকল রোগের চিকিৎসা করতে পারে কালজিরা ”। অনেকেই বলতে পারেন এগুলো পুরনো কথা এগুলোর কোনো ভিত্তি নেই। বিজ্ঞানসম্মত কথা না হলে বিশ্বাস করবেন না, এই তো?
সেই বিজ্ঞানেও এর উপকারিতা বলে শেষ করতে পারেনি। চলুন তবে কালজিরার কিছু উপকারিতা সম্বন্ধে জেনে নেই-
কালজিরার ১২টি উপকারী দিক
১। শরীরের কোলেস্টেরল এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
২। বিভিন্ন গবেষণায় পাওয়া গেছে যে কালজিরার মধ্যে অ্যান্টিঅ্যাজমাটিক প্রভাব রয়েছে যা আজমা প্রতিরোধে সাহায্য করে।
৩। কালজিরা টনসিলে অ্যাকিউট টন্সিলোফ্যারিঞ্জাইটিস বা গলাতে প্রদাহজনিত সমস্যা রোধে সাহায্য করে।
৪। এর মধ্যে থায়মোকুইনন নামক এক ধরনের উপাদান থাকে যা মস্তিষ্কের টিস্যুগুলোকে তেজস্ক্রিয়তা থেকে রক্ষা করে।
৫। কালজিরার তেলে দুই ধরনের ফাইটোকেমিক্যাল থাকে যা একটি টিউমারকে ৫২ শতাংশ কমিয়ে আনে। ফলে এরা ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
৬। লিভারের ভেতরে যে সকল বিষাক্ত পদার্থ থাকে সেগুলো পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। ফলে লিভার সুস্থ থাকে এবং শরীরের ক্ষত পূরণ হতে সময় কম প্রয়োজন হয়।
৭। শরীরের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এরা টাইপ-১ ও টাইপ-২ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
৮। পেট ব্যথা, গ্যস, বুকে জ্বালাপোড়া, মাথা ব্যথা, মাংসপেশীতে ব্যথা ইত্যাদি কমিয়ে আনে।
৯। ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
১০। বিভিন্ন শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান থাকায় কালজিরা চুলের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
১১। ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
১২। বিভিন্ন ধরনের ইনফেকশন থেকে শরীরকে রক্ষা করে।
সতর্কতা
গর্ভাবস্থায় কালজিরা গ্রহণ না করায় শ্রেয়।
কালজিরা রক্তের ঘনত্ব কমিয়ে আনে। ফলে কোন বড় ধরনের সার্জারির আগে এটি না খাওয়ায় শ্রেয়।
খুব ছোট শিশুদের কালজিরা খাওয়ানোর সময় সতর্ক থাকবেন। নির্দিষ্ট পরিমাণে বেশি কখনোই খাওয়াবেন না।
-
Very informative post...thanks
-
Really wonderful.
-
Nice to know. Thanks for such an informative post. :)
-
Thanks for the information