Daffodil International University
General Category => Common Forum => Topic started by: shawket on July 12, 2017, 05:02:50 PM
-
ক্ষোভ পুষে রাখা
অফিসের কর্তাব্যক্তি বা সহকর্মী বা অন্য কারো প্রতি ক্ষোভ থাকতেই পারে। কিন্তু তা পুষে রাখতে নেই। কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্যকর পরিস্থিতি বজায় রাখতে রাগ প্রশমিত করতে হবে। অনেকেই জানেন না, হতাশাজনক মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে কী করতে হয়। এ ক্ষেত্রে তাঁরা মনের যত নেতিবাচক আবেগ মনেই জমা করে রাখেন। একসময় তা বিস্ফোরিত হয়। এর মধ্যে কর্মোদ্যম শূন্যের কোঠায় চলে যায়। তাই ক্ষোভ থাকলে মনের ব্যায়াম করতে হবে। বিষয়টি ভুলে যাওয়ার চেষ্টা করুন। এ জন্য মেডিটেশনও করতে পারেন।
ঘুম নিয়ে কাজ করা
সুষ্ঠুভাবে কাজ করতে কর্মীদের পর্যাপ্ত ঘুমের দরকার আছে। সকাল হতেই পেশা ঘিরে যে উদ্দীপনার বিস্ফোরণ ঘটে, তাতে গোটা দিনে প্রাণশক্তির ব্যাপক ক্ষয় ঘটতেই থাকে। এটা পূরণ করতে হয়। নয়তো পরদিনের কর্মশক্তি কোথায় মিলবে? ঘুমের অভাবে প্রাণের ক্ষয় ঘটতে থাকে। আজ রাতে যথেষ্ট ঘুম না দিলে আগামীকাল দেখবেন কাজ করতে ভালো লাগছে না। তাই ঘুমের সঙ্গে কোনো বাড়াবাড়ি করা যাবে না।
অফিসের কাজ বাড়িতে
অনেক সময়ই অফিসের কিছু কাজ বাড়িতে সারতে হয়। কিন্তু বিষয়টি মোটেও ইতিবাচক নয়। পরিবারকে যে সময় দিতেন এর অপচয় ঘটবে এতে। ক্রমেই তা বদভ্যাসে পরিণত হবে। তাই অফিসের কাজ অফিসেই শেষ করুন।
টানা বসে থাকা
এটা সাধারণ মনে হলেও কিন্তু ব্যাপক ক্ষতিকর। মুটিয়ে যাবেন, মেরুদণ্ডের হাড়ে ব্যথা সৃষ্টি হবে, উদ্দীপনা কমে আসবে—এমন অনেক ক্ষতিকর দিক রয়েছে। গবেষণা বলছে, প্রতিঘণ্টা কাজের পর অন্তত পাঁচ মিনিটের জন্য চেয়ার ছাড়া উচিত। এদিক-সেদিক হেঁটে আসাটা সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর কাজ।
http://www.kalerkantho.com/online/lifestyle/2017/07/10/517447
-
Helpful post. :) :)
-
Nice Writing. It was really informative.