Daffodil International University
Faculties and Departments => Faculty Sections => Topic started by: protima.ns on October 01, 2017, 01:04:58 PM
-
ত্বকে বয়সের ছাপ প্রতিরোধ করে আদা !
ত্বকে বয়সের ছাপ প্রতিরোধ করে আদা – প্রাকৃতিক উপাদান আদার রয়েছে হাজার রকমেরর গুণ। জ্বর, ঠান্ডা লাগা, সর্দি, কাশি, খাওয়ার ইচ্ছে নেই? হাত-পায়ের জয়েন্টে ব্যথা? বমি বমি ভাব বা মাথা ঘুরছে? হাতের কাছেই চটজলদি সমাধান। আদা কুচি বা আদা বাটা রান্নায় আনে দারুণ টেস্ট। একটু আদার কুচি বা আদা থেঁতো করে চায়ে দিলে বদলে যায় চায়ের স্বাদ। এসবই আমরা কমবেশি জানি।
কিন্তু এক টুকরো কাঁচা আদাই মহৌষধ। ১০০ গ্রাম আদায় রয়েছে ৮০ ক্যালরি এনার্জি। কার্বোহাইড্রেট ১৭ গ্রাম। ফ্যাট ০.৭৫ গ্রাম। পটাসিয়াম ৪১৫ মিলিগ্রাম এবং ৩৪ মিলিগ্রাম ফসফরাস। অর্থাৎ, আদা মানেই এক সুষম সবজি। আদার অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট শরীরের রোগজীবাণুকে ধ্বংস করে। তবে রান্না করার চেয়ে কাঁচা আদাই বেশি উপকারি।
আদা রক্ত চলাচলে সাহায্য করে। লিভার ও রক্তে ব্যাড কোলেস্টেরল জমা আটকায়। স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমায়। অতিরিক্ত মেদ ঝরায় আদা। ডায়াবেটিস জনিত কিডনির জটিলতা দূর করে আদা। অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর আদা ক্যান্সার ও হার্টের সমস্যা প্রতিরোধ করে। বিশেষ করে ওভারিয়ান ক্যান্সার প্রতিরোধে আদা উপকারি। কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
আদায় রয়েছে অ্যান্টিএইজিং উপাদান ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা দেহের টক্সিন দূর করে ও রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে ত্বকে বয়সের ছাপ প্রতিরোধ করে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এড়িয়ে চলতে হবে আদা।
যারা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত ওষুধ খান, তাদের ডায়েট চার্ট থেকে চিরতরে ডিলিট করে দিতে হবে আদা। একই কথা প্রযোজ্য উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের ক্ষেত্রেও। অন্তঃসত্ত্বাদের এড়িয়ে চলতে হবে আদা। বিশেষ করে প্রেগনেন্সির শেষ সপ্তাহগুলিতে আদা খাওয়া কখনই উচিত নয়। প্রিম্যাচিওর শিশু জন্মের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। পিত্তথলিতে পাথর থাকলে বা খাদ্যনালিতে ঘা হলে আদা খাওয়া চলবে না।
-
Its called Natural Anti-Bio-tic.