Daffodil International University
Science & Information Technology => Science Discussion Forum => Topic started by: Rashed_019 on September 30, 2011, 12:39:56 AM
-
পৃথিবীতে এবার ধেয়ে আসছে 'রোস্যাট'
সম্প্রতি নাসার গবেষকরা জানিয়েছেন, ৬ টন ওজনের আপার অ্যাটমসফিয়ার রিসার্চ স্যাটেলাইট (ইউএআরএস) নামের কৃত্রিম উপগ্রহটি ভেঙ্গে পড়ার পর পৃথিবীতে আরো একটি উপগ্রহ ভেঙ্গে পড়তে যাচ্ছে। আগামী নভেম্বরে মাসেই পৃথিবীতে পড়ার আশংকা রয়েছে রনজেন বা রোস্যাট নামের একটি জার্মান কৃত্রিম উপগ্রহের। খবর এমএসএনবিসি-এর।
নাসার গবেষকরা বলছেন, ইউএআরএস যে পথ ধরে পড়েছে জার্মান ২.৪ টন ওজনের এ কৃত্রিম উপগ্রহটিও সে পথই অনুসরণ করতে পারে বা পড়তে পারে পৃথিবীর যেকোনো অঞ্চলে।
জার্মান এক্স-রে স্পেস অবজারভেটরি বা রনজেন নামের এ কৃত্রিম উপগ্রহটিকে বলা হয় আরওএসএটি (রোস্যাট)। ১৯৯৮ সালে অক্ষম হয়ে পড়ে রোস্যাট। ১৯৯৯ সাল থেকেই গবেষকরা রোস্যাটকে পরিত্যক্ত হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন।
ইউএআরএস নামের কৃত্রিম উপগ্রহটি পৃথিবীতে পড়া নিয়ে সারবিশ্বে শোরগোল উঠেছিলো। গবেষকরা অবশ্য কারো মাথায় পড়বে না বলে অভয়বাণী শুনিয়েছিলেন। পরে দাবি করা হয়, কানাডায় পড়েছে ইউএআরএস-এর ধ্বংসাবশেষ।
তবে নাসা জানিয়েছে, ইউএআরএস-এর ধ্বংসাবশেষ কানাডায় নয়, পড়েছে প্রশান্ত মহাসাগরে। এ উপগ্রহটির ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পাবার আশা ত্যাগ করেছেন নাসার গবেষকরা।
এদিকে, রোস্যাট-এর ভেঙ্গে পড়া নিয়ে আবারও নতুন করে গুঞ্জন শুরু হয়েছে। এবারও গবেষকরা অভয় দিচ্ছেন। গবেষকরা ইউএআর এর জন্য ৫৭ ডিগ্রি উত্তর এবং ৫৭ ডিগ্রি দক্ষিণ অক্ষাংশের মধ্যে যেকোনো স্থানেই এটি পড়তে পারে বলেই ঘোষণা দিয়েছিলেন। কিন্তু রোস্যাটের জন্য বলছেন ৫৩ ডিগ্রি উত্তর এবং ৫৩ ডিগ্রি দক্ষিণ অক্ষাংশের মধ্যে।
গবেষকরা বলছেন, কৃত্রিম উপগ্রহটির ত্রিশ টুকরো হয়তো পৃথিবীতে পড়তে পারে। এ ঘটনায় আতংকিত না হতেই গবেষকরা পরামর্শ দিয়েছেন।
-
Good information..........but if it is happened, I think it is very dangerous for earth surface.
-
Big threat to us
-
It will be very dangerous for us.
-
Very unfortunate!!!!! but still it is a part of that.
-
Good post and it would be a threat for us.
-
Good information.But it is really a threat for us.
-
I want to know more about this topic.
-
বঙ্গোপসাগরে পড়েছে রোস্যাট
জার্মানীর রোস্যাট স্যাটেলাইট বঙ্গোপসাগরে ভেঙ্গে পড়েছে বলেই গবেষকরা ধারণা করছেন। ভারত এবং মিয়ানমারের মধ্যবর্তী কোন যায়গায় এ স্যাটেলাইটের সলিল সমাধি হয়েছে। স্যাটেলাইটির কয়টি টুকরো বঙ্গোপসাগরে পড়েছে তার কোনো গবেষকদের কাছে নেই। খবর প্রেস ট্রাস্ট অফ ইন্ডিয়া-এর।
জার্মান অ্যারোস্পেস সেন্টার (ডিএলআর) তাদের ওয়েবসাইটে বলেছে, ২.৭ টন ওজনের কৃত্রিম উপগ্রহটি ২৩ অক্টোবর পৃথিবীতে ফিরে আসে এবং টুকরো হয়ে বঙ্গোপসাগরে পড়ে।
জার্মান এক্স-রে স্পেস অবজারভেটরি বা রনজেন নামের এ কৃত্রিম উপগ্রহটিকে বলা হয় আরওএসএটি (রোস্যাট)। ১৯৯০ সালে এটি মহাকাশে পাঠানো হয়েছিলো। ১৯৯৮ সালে অক্ষম হয়ে পড়ে রোস্যাট। ১৯৯৯ সাল থেকেই গবেষকরা রোস্যাটকে পরিত্যক্ত হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন।
স্পেস এজেন্সির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ভারতীয় সময় ভোর ৬ টা ২০ মিনিটে এটি ভারত এবং মিয়ানমারের বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে। এরপর থেকেই এর কোনো তথ্য পাওয়া সম্ভব হয়নি। তাই এটি বঙ্গোপসাগরে পড়েছে বলেই ধারণা করা হচ্ছে।
-
It's a big threat for us..Nice post :)