Daffodil International University

Faculty of Science and Information Technology => Environmental Science and Disaster Management => Topic started by: rumman on April 12, 2018, 11:40:55 AM

Title: Sperm in the space of space
Post by: rumman on April 12, 2018, 11:40:55 AM
(http://kalerkantho.com/assets/news_images/2018/04/12/0000313_kalerkantho-2018-12-pic-1.jpg)
মহাশূন্যে অবস্থানকালে নানা ধরনের পরিবর্তন আসে মানুষের দেহে। মহাকাশচারীদের উচ্চতা বাড়ে, পেশি ক্ষয় হয়, হাড়ের ঘনত্ব কমে, শক্তি কমে যায়। কিন্তু মহাশূন্যে মানুষের প্রজননতন্ত্র কী আচরণ করে অর্থাৎ শুক্রাণুর মধ্যে কী কী পরিবর্তন দেখা যায়, তা দেখতে এবার মহাশূন্যের উদ্দেশে শুক্রাণু পাঠিয়েছে নাসা।

স্পেসএক্স কম্পানির ড্রাগন কার্গো মহাকাশযানে করে গত ১ এপ্রিল ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে যাত্রা শুরু করে নাসার মাইক্রো-১১ মিশন। এ মিশনে হিমায়িত অবস্থায় মানুষ ও ষাঁড়ের শুক্রাণু পাঠানো হয়েছে। গতকাল বুধবার এ মিশন নিয়ে নাসার নিজস্ব ওয়েবসাইটে বলা হয়, ‘আমরা জানি না লম্বা সময়ে মহাকাশে থাকলে মানুষের প্রজননতন্ত্রে কী পরিবর্তন আসতে পারে। আর মহাকাশে নিয়ন্ত্রিত মাধ্যাকর্ষণের মাঝে প্রজনন সম্ভব কি না, তা বুঝতে প্রথম পদক্ষেপ হলো এই গবেষণা।’

নাসার বিজ্ঞানীরা বলছেন, স্টেশনে অবস্থানকারী মহাকাশ বিজ্ঞানীরা পাঠানো শুক্রাণুকে ডিফ্রস্ট করবেন এবং একে রাসায়নিকভাবে সক্রিয় করে তুলবেন। এর পর মহাশূন্যে শুক্রাণুর চলন খুঁটিয়ে দেখবেন তাঁরা। সেটা ভিডিওতে ধরেও রাখবেন। পরে আবার ওই শুক্রাণুকে পৃথিবীতে ফেরত পাঠাবেন পরবর্তী পরীক্ষার জন্য।

তবে মহাকাশে শুক্রাণু পাঠানোর ঘটনা এটাই প্রথম নয়। নাসার স্পেস বায়োলজি প্রজেক্টের শীর্ষস্থানীয় বিজ্ঞানী ফথি কারোইয়া জানিয়েছেন, ১৯৮৮ সালেও এ ধরনের পরীক্ষা চালানো হয়। তখন দেখা গেছে, মহাকর্ষ কমতে শুরু করলেই শুক্রাণুর গতি কমে যাচ্ছে। সূত্র : স্পেসডেইলি।

Source: কালের কণ্ঠ ডেস্ক   ১২ এপ্রিল, ২০১৮