Daffodil International University
Help & Support => Common Forum/Request/Suggestions => Topic started by: Anuz on May 04, 2018, 10:58:04 AM
-
প্রযুক্তির যত উন্নতি হচ্ছে মানুষের সাথে যোগাযোগ তথা লেনদেন ততই সহজলভ্য হচ্ছে। প্রযুক্তি মানুষের কাজ গুলোকে আরো সহজ করে দিয়েছে। মানুষ ঘরে বসেই প্রায় সকল সুবিধা ভোগ করতে পারছে। তেমনি টাকা পয়সা লেনদেনকে আরো সহজলভ্য করে দিয়েছে মোবাইল ব্যাংকিং ও এটিএম সেবা। যার মাধ্যমে মানুষ সহজেই টাকা পয়সার লেনদেন করতে পারছে। নিয়মিতই নতুন নোট বাজারে আসে। এর জন্য তৈরি করা হয নানা রকম নিরাপত্তা বলয়। আর তাই এর ফাঁকফোকর দিয়েই বের হচ্ছে নকল নোট। কখনও তা এটিএম কাউন্টার থেকে। হাতে নোট নিয়ে অনেকেরই নকল বলে মনে হয়। পরে ভাল করে পরীক্ষা করে তা সত্যি বলেও প্রমাণিত হয়। কিন্তু এসব ক্ষেত্রে ঠিক কি করণীয়? ব্যাংকে যদি নকল নোট লেনদেন হয়, তবে হাতেনাতে ধরা পড়ার সম্ভাবনা আছে। যদি অফিসাররা ধরতে পারেন যে কেউ নকল নোট জমা দিতে এসেছেন, তবে তা কখনওই অ্যাকাউন্ট পর্যন্ত গিয়ে পৌঁছাবে না। সেই নোট গ্রাহককে ফেরতও দেওয়া হবে না। বরং নকল নোট বাজেয়াপ্ত করে ক্যাশিয়ার ও গ্রাহককে দিয়ে স্বাক্ষর করিয়ে নেওয়া হবে।
কিন্তু এটিএম-এ যদি নকল নোট হাতে আসে, তখন কী করা যায়? কেননা সেই মুহূর্তে কেউ এর সাক্ষী থাকে না। এটিএম-এ নকল নোট রুখতে বিভিন্ন ধাপে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়। তাই নকল নোট না আসাই উচিত। তাও যদি আসে তবে বিপাকে পড়তে হয় গ্রাহককে। কেননা বিদেশে এটিএম রিসিপ্টে কারেন্সির নম্বর উল্লেখ থাকে, কিন্তু বাংলাদেশে শুধু কত টাকা তোলা হচ্ছে তার অ্যামাউন্টই উল্লেখ থাকে। এই পরিস্থিতিতে হাতে নকল নোট এলে একজন গ্রাহক কী করবেন?
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, এরকম সন্দেহ হলে প্রথমেই নোটটি সিসিটিভি-র সামনে ধরা উচিত। যাতে স্পষ্ট বোঝা যায় যে নোটটি এটিএম-থেকেই পাওয়া গিয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে এটিএম-এ যে নিরাপত্তারক্ষী আছেন তার কাছে নোটের ডিটেলস দিয়ে অভিযোগ দায়ের করে রাখা শ্রেয়। এতে নোটটি এটিএম থেকে কোন সময়ে বেরিয়েছে, তা স্পষ্ট হবে। সেই সঙ্গে যে ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট আছে সেখানেও সঙ্গে সঙ্গে অভিযোগ জানিয়ে রাখতে হবে। প্রয়োজন হলে রিজার্ভ ব্যাংকেও। পাশাপাশি পুলিশের কাছেও অভিযোগ দায়ের করতে হবে। তদন্ত চলাকালীন এই সিসিটিভি ফুটেজই প্রমাণ করবে নোটটি এটিএম থেকে বেরিয়েছে। প্রমাণ দেবে নিরাপত্তারক্ষীর কাছে জমা হওয়া অভিযোগও। একই সঙ্গে ব্যাংকও জানাবে যে গ্রাহক, এই অসুবিধার কথা জানিয়েছেন।এই প্রমাণগুলিই গ্রাহকের টাকা ফিরে পাওয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে। সাধারণ কোনও বড় অ্যামাউন্টের টাকার মধ্যে নকল নোট চলে এলে মাথায় হাত পড়ে গ্রাহকের। এ নিয়ে সমস্যায় পড়তে হয়। তাই সন্দেহ হলে আগাম সাবধানতা অবলম্বন করাই বাঞ্ছনীয়।
-
Thanks for sharing.
-
Useful information to avoid this type of problems.
-
Very Informative tnks.... :) :)
-
Thanks for the post.
-
tnks... :)
informative post.. (y)