Daffodil International University
Faculties and Departments => Faculty Sections => Topic started by: nusratjahan on July 16, 2018, 04:22:23 PM
-
উষ্ণ পানীয় হিসেবে কফি বেশি পরিচিত। তবে শীতল পানীয় হিসেবেও কফির জনপ্রিয়তা কম নয়। তাহলে এই দুটির মধ্যে কোনটি ভালো।
গরমে ‘আইস্ড কফি’ প্রাণ যেমন জুড়ায় তেমনি শীতে এক্সপ্রেসো শট কিংবা ‘লাতে’ দিতে পারে উষ্ণ অনুভূতি। তবে স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে পুষ্টিবিজ্ঞানের বরাত দিয়ে জানায়, গরমের চাইতে কফির শীতল পানীয় বেশি উপকারী।
গরমে শরীর শীতল করতে পছন্দের কোমল পানীয়, আইসক্রিম, লেমোনেইড বা তাজা ফলের রস পান করি। তবে পছন্দের পানীয় কফি খাওয়ার ক্ষেত্রে তাপমাত্রার পার্থক্য খুব একটা বড় বিষয় নয়। ঠাণ্ডা ও গরম নির্বিষেশে কফি পান করা হয়।
বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় গরম কফির উপকারিতার কথা লেখা থাকলেও ঠাণ্ডা কফি নিয়ে খুব একটা লেখা হয়নি। তার মানে এই নয়, শীতল কফি উপকারী নয়।
কফি খাওয়ার বিভিন্ন স্বাস্থ্যপোকারিতা রয়েছে। হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে, টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায় এবং আয়ু বাড়াতে সাহায্য করে। তাছাড়া হতাশা কমাতে এবং মননশীল দক্ষতা বাড়াতেও সাহায্য করে কফি।
কফিতে উচ্চ মাত্রার পলিফেনল, খনিজ উপাদান ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে বলে এর জনপ্রিয়তা এত বেশি।
কফির বায়ো অ্যাক্টিভ উপাদানের জন্য এটা স্বাস্থ্যকর। কফিতে বরফ যোগ করা হলে এর গুণাগুণের কোনো পরিবর্তন হয়না। গরম ও ঠাণ্ডা কফির গুণাগুণ একই থাকে।
যাদের গ্যাসট্রিকের সমস্যা আছে তাদের জন্য ঠাণ্ডা কফি বেশি উপকারী। ঠাণ্ডা কফি প্রাকৃতিকভাবেই ৬৭ শতাংশ কম অ্যাসিডিক এবং এটা হজম ক্রিয়ার জন্যও আরামদায়ক।
যারা গরম কফি খেতে গিয়ে জিভ পুড়িয়ে ফেলে তাদের জন্যও ঠাণ্ডা কফি ভালো।
ঠাণ্ডা কফিতে ক্যাফেইনের মাত্রা বেশি থাকে। তাই যাদের ঘুমের সমস্যা আছে তাদেরকে ‘কোল্ড কফি’ এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়। অথবা ঘুমাতে যাওয়ার কমপক্ষে চার ঘণ্টআ আগে পান করা যেতে পারে।
তবে মনে রাখা দরকার, বেশি ক্যাফেইন সব সময়ই খারাপ নয়।
-
Nice...
-
আমার কাছেও ঠান্ডা কফি ভাল লাগে :)