Daffodil International University
Fair and Events => Fair and Events => Science Fair as Regular Event => Topic started by: M Z Karim on November 20, 2011, 10:55:54 AM
-
ফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিংয়ের নানা সম্ভাবনা ও সমস্যা নিয়ে খোলাখুলি আলাপ-আলোচনার জন্য আগামী ৩ ডিসেম্বর ঢাকায় ফ্রিল্যান্সিং সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তির আন্তর্জাতিক মেলা ই-এশিয়ার অন্যতম আয়োজন হিসেবে থাকছে এ সম্মেলন।
ইন্টারনেটভিত্তিক তথ্যপ্রযুক্তির ফ্রিল্যান্স এখন সৃজনশীল পেশা হিসেবে বিবেচিত। জনবহুল তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে তরুণদের তথ্যপ্রযুক্তিতে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজের ক্ষেত্র বাড়ছে। সম্মেলনে মূল বক্তা হিসাবে থাকছেন বিশ্বের অন্যতম অনলাইন আউটসোর্সিং সাইট ওডেস্কের নির্বাহী প্রধান (সিওও) ম্যাট কুপার। এ ছাড়া আরও উপস্থিত থাকবেন ক্রোয়েশিয়া, ভারত, ফিলিপাইন ও বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় তরুণ মুক্ত পেশাজীবীরা।
২০১১ সালের ‘বেসিস আউটসোর্সিং ফ্রিল্যান্সার’ সম্মাননা পাওয়া আল-আমিন চৌধুরী জানান, ‘নবীনদের জন্য এ সম্মেলন পথপ্রদর্শক হিসেবে কাজ করবে।’
(http://static.priyo.com/files/image/2011/10/17/eAsia-banner.jpg)
বিজ্ঞান এবং তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) মন্ত্রণালয়ের পরামর্শক মুনির হাসান বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের নতুন প্রজন্মের কাছে এসব কাজের প্রতি আগ্রহ বেড়েছে। ২০১০ সালে এ খাতে প্রায় ৭০ লাখ ডলার আয় হয়েছে।’ এই ফ্রিল্যান্সিং সম্মেলন সবার জন্য উন্মুক্ত হলেও নিবন্ধন করতে হবে। ২১ থেকে ২৫ নভেম্বর ঢাকায় অনুষ্ঠেয় বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির ডিজিটাল মেলায় নিবন্ধন করা যাবে।
বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি) ই-এশিয়ার আয়োজকের দায়িত্ব পালন করছে।
আগামী ১ ডিসেম্বর ঢাকায় শুরু হচ্ছে এশিয়ার অন্যতম বড় তথ্যপ্রযুক্তি মেলা ই-এশিয়া। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে তিন দিনের এ আয়োজন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
-
অনলাইনে সরাসরি ‘ই-এশিয়া’
এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তথ্যপ্রযুক্তি আয়োজন ই-এশিয়ার প্রচারে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ই-এশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ আয়োজনগুলো টেলিভিশন এবং ওয়েবসাইটে সরাসরি সম্প্রচারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আয়োজক সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।
ই-এশিয়াতে অনুষ্ঠিত ৩০টি সেমিনার (www.comjagat.com), (www.e-asia.org) এবং (www.drik.tv) এ তিনটি সাইটে সরাসরি সম্প্রচারের পরিকল্পনা করা হয়েছে।
বাংলাদেশ টেলিভিশন, অনুষ্ঠানের মিডিয়া পার্টনার এটিএন নিউজসহ বিভিন্ন বেসরকারি টিভি চ্যানেলে এ সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচার করা হবে। বাংলাদেশ বেতার ও অন্য সব এফএম রেডিওগুলোতে সম্মেলন স্থান থেকে সরাসরি ধারাভাষ্য দেওয়া হবে। সম্প্রচার করা হবে। এ উপলক্ষে বিটিভিসহ বিভিন্ন চ্যানেলে বিশেষ টক শো দেখানো হবে। এ প্রসঙ্গে বিজ্ঞান এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) মন্ত্রণালয়ের পরামর্শক মুনির হাসান জানান, দেশ-বিদেশের সবাই যেন ই-এশিয়া আয়োজন দেখতে পারে, এ সম্পর্কে জানতে পারে এ জন্য ইন্টারনেট মাধ্যমকে ব্যবহার করা হচ্ছে। এ ছাড়াও সেমিনারগুলোতে ভার্চুয়াল অংশগ্রহণেরও সুযোগ থাকবে। এ সম্মেলনের উদ্বোধনী ও সমাপনী অনুষ্ঠান বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচার করা হবে। প্রযুক্তিমেলার অন্যতম আকর্ষণ ‘মিট দ্য টেকনোলজি লিডার’ অধিবেশন এবং ফ্রিল্যান্সার সম্মেলন সরাসরি ওয়েবে দেখানো হবে। আগামী ১ থেকে ৩ ডিসেম্বর ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এশিয়ার অন্যতম তথ্যপ্রযুক্তি প্রদর্শনী ই-এশিয়া।
প্রযুক্তিভিত্তিক উন্নয়নে এশীয় দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতার পথ সুগম করতেই ই-এশিয়া সম্মেলন আয়োজন করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীর উদ্বোধন করবেন। এবারের ই-এশিয়ার আয়োজক বিজ্ঞান ও আইসিটি মন্ত্রণালয়ভুক্ত বাংলাদেশ কমপিউটার কাউন্সিল (বিসিসি)।
-
good :)
-
ঢাকায় শুরু ই-এশিয়া
ঢাকায় এশিয়ার অন্যতম বড় তথ্যপ্রযুক্তি মেলা ই-এশিয়া শুরু হয়েছে। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে তিন দিনের এ আয়োজন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল বুধবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক সংবাদ সম্মেলনে বিজ্ঞান এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান এসব তথ্য জানান। বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি) ই-এশিয়ার আয়োজক।
(http://static.priyo.com/files/image/2011/10/17/easia.jpg)
রতিমন্ত্রী তাঁর লিখিত বক্তব্যে বলেন, এই আয়োজনের মূল উদ্দেশ্য হলো তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তিভিত্তিক (আইসিটি) উন্নয়ন প্রচেষ্টায় বাংলাদেশের অর্জিত সাফল্য ও সক্ষমতা বহির্বিশ্বের প্রতিনিধিদের সামনে উপস্থাপন, দেশের অর্থনৈতিক সম্ভাবনা কাজে লাগানোর পথ খোঁজা এবং প্রযুক্তিনির্ভর উন্নয়নে এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতার পথ প্রশস্ত করা।
(http://static.priyo.com/files/image/2011/10/17/image_717_208214.jpg)
সম্মেলনে জানানো হয়, তিন দিনের এই মেলায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের পাঁচটি কক্ষে বিভিন্ন বিষয়ে ৩০টি সেমিনার ও কর্মশালা অনুষ্ঠিত হবে। এতে বিভিন্ন দেশে তথ্যপ্রযুক্তির বহুমুখী ব্যবহার তুলে ধরা হবে। এই সেমিনার থেকে প্রাপ্ত তথ্যও সবার সামনে তুলে ধরা ও বিভিন্ন জরিপের মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশের বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে বলেও সম্মেলনে জানানো হয়। প্রদর্শনীতে মালয়েশিয়া, শ্রীলঙ্কা, জাপান, থাইল্যান্ড ও নেদারল্যান্ডের কান্ট্রি প্যাভিলিয়ন থাকবে। এ ছাড়া তাঁবুতেও স্টল থাকবে, যেখানে বাংলাদেশের আউটসোর্সিংয়ের প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের সক্ষমতা তুলে ধরবে। আগামীকাল এশিয়ার সেরা ই-উদ্যোগগুলোকে পুরস্কার দেওয়া হবে। সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, এই অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রীয় নেতা, দেশ ও বিদেশের শীর্ষস্থানীয় আইসিটি প্রতিষ্ঠান এবং বরেণ্য আইসিটি নেতারাসহ প্রায় দুই হাজার জনপ্রতিনিধি অংশ নেবেন। এর মাধ্যমে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিদেশি বিনিয়োগের সম্ভাবনাও তৈরি হবে। মেলায় বাংলাদেশের বিভিন্ন ডিজিটাল সেবা প্রদর্শন করা হবে। মেলার প্রবেশমূল্য ১০ টাকা। তবে শিক্ষার্থীরা পরিচয়পত্র ও পেশাজীবীরা তাঁদের ভিজিটিং কার্ড দেখিয়ে মেলায় বিনা মূল্যে প্রবেশ করতে পারবেন। মেলার ওয়েবসাইটে মেলা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগের সচিব রফিকুল ইসলাম, বিসিসির নির্বাহী পরিচালক জ্ঞানেন্দ্রনাথ বিশ্বাস, বিজ্ঞান ও আইসিটি মন্ত্রণালয়ের পরামর্শক মুনীর হাসান, মেলার মূলপৃষ্ঠপোষক জিপি আইটির প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা রনি রিয়াদ রশিদ এবংএটুআই কর্মসূচির নীতিমালা উপদেষ্টা আনীর চৌধুরী।
— প্রথম আলো'র সৌজন্যে
-
Good post, thanks.