Daffodil International University
Help & Support => Common Forum/Request/Suggestions => Topic started by: shirin.ns on July 15, 2019, 12:38:03 PM
-
ম্যাচ টাই হয়েছে। তাই ক্রিকেট বিশ্বকাপের নতুন চ্যাম্পিয়ন ঠিক করতে ওয়ানডে ইতিহাসেই প্রথমবারের মতো আয়োজিত হলো সুপার ওভার। তাতেও দুই দলের স্কোর সমান-সমান। ইংল্যান্ডের ১৫ রানের জবাবে শেষ বলে জেতার জন্য ডাবল নিতে গিয়ে মার্টিন গাপটিল রানআউট হওয়ায় নিউজিল্যান্ডও থামে ওই রানেই। কিন্তু ততক্ষণে থামতে না চাওয়া ইংলিশদের বিজয়োল্লাসের দৌড় শুরু হয়ে গেছে। স্কোর আবারও সমান হওয়ার পরও ইংল্যান্ডের বিজয় নিশ্চিত হওয়ার কারণ গোটা ম্যাচে তাদের মারা বাউন্ডারির সংখ্যা ছিল কিউইদের চেয়ে ঢের বেশি। ১৪ চার ও দুটি ছক্কার মারসহ কিউইদের ইনিংসে মোট বাউন্ডারির সংখ্যা ১৬। স্বাগতিকদের ইনিংসেও ছক্কা দুটি। সেই সঙ্গে ২২টি চারের মার। সব মিলিয়ে বাউন্ডারির সংখ্যা ২৪।
সুপার ওভারে নিউজিল্যান্ডের রান তাড়ার আগেই তাই দুই দলের জানা হয়ে গিয়েছিল যে এখানে স্কোর সমান হলে জিতবে কারা। এ জন্য বিশ্বকাপ জিততে ১৬ রানই করতে হতো কিউইদের। সেটির জন্য ডাবল নিতেও প্রাণপণ ছুটেও গাপটিল রানআউট হয়ে যেতেই লর্ডসে উন্মাতাল আনন্দে ভেসে যান ইংলিশ ক্রিকেটাররা। যদিও এই নিয়মও বিতর্কের ঊর্ধ্বে নয়। বিশ্বকাপ ফাইনাল শেষ হতে না হতেই এটিকে ‘হাস্যকর’ বলেও রায় দিয়ে দিতে দ্বিধা করেননি অনেকে। তাঁদের মধ্যে অন্যতম ২০১১ সালে ভারতের বিশ্বকাপজয়ী দলের অন্যতম সদস্য গৌতম গম্ভীর। যিনি এমন নিয়মের জন্য বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসিকেও এক হাত নিতে ছাড়েননি। সাবেক এই ওপেনার ‘টুইট’ করেছেন এই ভাষায়, ‘বুঝলাম না যে বিশ্বকাপ ফাইনালের মতো এমন একটি ম্যাচের ভাগ্য কিভাবে বেশি মারা বাউন্ডারির সংখ্যা দিয়ে নির্ধারিত হয়! এটি আইসিসির হাস্যকর নিয়ম।’ তাহলে কিভাবে নির্ধারিত হতো চ্যাম্পিয়নশিপ? সেই সমাধানও দিয়েছেন গম্ভীর, ‘এই ম্যাচটি টাই হওয়া উচিত ছিল।’ অর্থাৎ যৌথ চ্যাম্পিয়ন!
-
??? ???