Daffodil International University
Faculties and Departments => Faculty Sections => Topic started by: Md. Sazzadur Ahamed on October 04, 2019, 09:52:30 PM
-
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ বলেন, জাপানে প্রতিবছর প্রায় দুই লাখ দক্ষ তথ্যপ্রযুক্তিকর্মীর চাহিদা রয়েছে। জাপানের শ্রমবাজারে প্রবেশের এ সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রচলিত শিক্ষার পাশাপাশি ডিজিটাল শিল্পবিপ্লবের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে শিক্ষার্থীদের প্রস্তুতি নিতে হবে।
গতকাল বুধবার প্রতিমন্ত্রী রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আইসিটি টাওয়ারে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে জাপানে কর্মসংস্থান উপযোগী করে গড়ে তোলা প্রকৌশলীদের সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন।
জুনাইদ আহমেদ বলেন, জাপানে কাজ করার সুযোগ তরুণদের জন্য দারুণ অভিজ্ঞতা সৃষ্টি করবে। পেশাদারি ও প্রশিক্ষণলব্ধ জ্ঞান যথাযথভাবে কাজে লাগানো জরুরি।
অনুষ্ঠানে জাইকা বাংলাদেশের কান্ট্রি প্রতিনিধি হিতশি হিরাতা বলেন, বি-জেট প্রোগ্রাম বাংলাদেশ ও জাপান এবং দুই দেশের মানুষের মধ্যেকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের এক দারুণ উদাহরণ।
ঢাকাস্থ জাপান দূতাবাসের ভারপ্রাপ্ত চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ইয়াসুহারু শিনত বলেন, জাপানে কর্মক্ষম লোক কমে যাচ্ছে। তাই আশপাশের দেশ থেকে শ্রমিক আনা হচ্ছে। বাংলাদেশের বি-জেট থেকে এর আগে পাঁচটি ব্যাচ জাপানে গেছে।
জাইকা ও বাংলাদেশ সরকারের যৌথ অর্থায়নে জাপানিজ আইটি সেক্টরের উপযোগী করে আইটি ইঞ্জিনিয়ারের দক্ষতা উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। প্রকল্পটি চলবে ২০২১ সাল পর্যন্ত। এর অংশ হিসেবে প্রকল্পের আওতায় জাপানি ভাষা, জাপানি বিজনেস কালচার এবং আইডির ওপর তিন মাস মেয়াদি প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। এর আগের পাঁচটি ব্যাচে ১৫৬ জন শিক্ষার্থীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
এবারের ৩৫ জনের মধ্যে ৬ জনের ইতিমধ্যে জাপানে কর্মসংস্থান নিশ্চিত হয়েছে। ২৯ জনের কর্মসংস্থানের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। এই প্রোগ্রামের ষষ্ঠ ব্যাচে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অংশ নেওয়া ৪০ জনের মধ্যে সফলভাবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ৩৫ জন শিক্ষার্থীর মাঝে প্রতিমন্ত্রী সনদ বিতরণ করেন।
-
Thank you for sharing.
-
Wow :)
-
:) thanks for sharing