তাহাজ্জুদ নামাজের উপকারিতা
১. তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার কারণে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং ফেরেস্তাদের বন্ধুত্ব অর্জন করা সম্ভব। ২. আল্লাহ তার উক্ত বান্দাদের জন্য ফেরেস্তাদের কাছে গর্ববোধ করেন। ৩. তাহাজ্জুদের নামাজ আদায়কারির অবস্থান আসমানবাসিদের কাছে নক্ষত্রের ন্যায়। ৪. তাহাজ্জুদের নামাজ আদায়কারির আত্মা নুরানি হয়। ৫.তাহাজ্জুদের নামাজ আদায়কারির দোয়া দ্রুত কবুল হয়। ৬. তাহাজ্জুদের নামাজ আদায়কারির তওবা কবুল হয় এবং তার গুনাহকে ক্ষমা করে দেয়া হয়। ৭.তাহাজ্জুদের নামাজ গুনাহের জন্য কাফফারা স্বরূপ। ৮. তাহাজ্জুদের নামাজ আদায়কারির চেহারা নূরানি হয়। ৯. তাহাজ্জুদের নামাজ আদায়কারির দৈহিক এবং আত্মিক উন্নতি হয়।
১০. তাহাজ্জুদের নামাজ আদায়কারির চোখের জ্যোতি বৃদ্ধি পায়। ১১. তাহাজ্জুদের নামাজ আদায়কারির আচরণে নবি এবং আওলিয়াদের গুণাবলি পরিলক্ষিত হয়। ১২. তাহাজ্জুদের নামাজ আদায়কারি নবির সুন্নতের উপরে আমল করে। ১৩. মানুষের অন্তরে তার জন্য ভালবাসার সৃষ্টি হবে। ১৪. আয়ু বৃদ্ধি পাবে। ১৫. রিযিক ও রুজি বৃদ্ধি পাবে। ১৬. তাহাজ্জুদের নামাজ হচ্ছে এক প্রকারের সাদকা। ১৭. তাহাজ্জুদের নামাজ আদায়কারির আমলে চারটি বড় সৎকর্মের সমপরিমাণ সওয়াব লিখা হবে। ১৮. আল্লাহর নির্দেশে তাহাজ্জুদের নামাজ আদায়কারির পিছনে ফেরেস্তারা জামাতে দাড়ায়। ১৯. তাহাজ্জুদের নামাজ হচ্ছে পুল সিরাত অতিক্রমের মাধ্যম এবং বেহেশতের চাবি স্বরূপ। ২০.কেয়ামতের দিন সকলে শরিরে বস্ত্র না থাকলেও তাহাজ্জুদের নামাজ আদায়কারির শরির বস্ত্র থাকবে। "সুবাহান আল্লাহ।'