Daffodil International University

Religion & Belief (Alor Pothay) => Islam => Allah: My belief => Topic started by: arefin on April 08, 2012, 12:58:31 PM

Title: Valuable Quote from Holly Quran (কুরআনের অমূল্য বানী)
Post by: arefin on April 08, 2012, 12:58:31 PM
30) সূরা আর-রূম-48
তিনি আল্লাহ, যিনি বায়ু প্রেরণ করেন, অতঃপর তা মেঘমালাকে সঞ্চারিত করে। অতঃপর তিনি মেঘমালাকে যেভাবে ইচ্ছা আকাশে ছড়িয়ে দেন এবং তাকে স্তরে স্তরে রাখেন। এরপর তুমি দেখতে পাও তার মধ্য থেকে নির্গত হয় বৃষ্টিধারা। তিনি তাঁর বান্দাদের মধ্যে যাদেরকে ইচ্ছা পৌঁছান; তখন তারা আনন্দিত হয়।
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on April 08, 2012, 12:59:05 PM
সূরা লোকমান-10
তিনি খুঁটি ব্যতীত আকাশমন্ডলী সৃষ্টি করেছেন; তোমরা তা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন পর্বতমালা, যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে ঢলে না পড়ে এবং এতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সর্বপ্রকার জন্তু। আমি আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করেছি, অতঃপর তাতে উদগত করেছি সর্বপ্রকার কল্যাণকর উদ্ভিদরাজি।
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on April 08, 2012, 12:59:40 PM
হে ঈমানদারগণ! তোমরা স্বীয় উপার্জন থেকে এবং যা আমি তোমাদের জন্যে ভূমি থেকে উৎপন্ন করেছি, তা থেকে উৎকৃষ্ট বস্তু ব্যয় কর এবং তা থেকে নিকৃষ্ট জিনিস ব্যয় করতে মনস্থ করো না। কেননা, তা তোমরা কখনও গ্রহণ করবে না; তবে যদি তোমরা চোখ বন্ধ করে নিয়ে নাও। জেনে রেখো, আল্লাহ অভাব মুক্ত, প্রশংসিত। (Bakara_267)
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on April 08, 2012, 01:00:02 PM
যদি তোমরা প্রকাশ্যে দান-খয়রাত কর, তবে তা কতইনা উত্তম। আর যদি খয়রাত গোপনে কর এবং অভাবগ্রস্তদের দিয়ে দাও, তবে তা তোমাদের জন্যে আরও উত্তম। আল্লাহ তা’আলা তোমাদের কিছু গোনাহ দূর করে দিবেন। আল্লাহ তোমাদের কাজ কর্মের খুব খবর রাখেন।(Bakara-271)
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on April 08, 2012, 01:00:38 PM
যারা সুদ খায়, তারা কিয়ামতে দন্ডায়মান হবে, যেভাবে দন্ডায়মান হয় ঐ ব্যক্তি, যাকে শয়তান আসর করে মোহাবিষ্ট করে দেয়। তাদের এ অবস্থার কারণ এই যে, তারা বলেছেঃ ক্রয়-বিক্রয় ও তো সুদ নেয়ারই মত! অথচ আল্লা’হ তা’আলা ক্রয়-বিক্রয় বৈধ করেছেন এবং সুদ হারাম করেছেন। অতঃপর যার কাছে তার পালনকর্তার পক্ষ থেকে উপদেশ এসেছে এবং সে বিরত হয়েছে, পূর্বে যা হয়ে গেছে, তা তার। তার ব্যাপার আল্লাহর উপর নির্ভরশীল। আর যারা পুনরায় সুদ নেয়, তারাই দোযখে যাবে। তারা সেখানে চিরকাল অবস্থান করবে।
আল্লাহ তা’আলা সুদকে নিশ্চিহ্ন করেন এবং দান খয়রাতকে বর্ধিত করেন। আল্লাহ পছন্দ করেন না কোন অবিশ্বাসী পাপীকে। (Bakara-275,276)
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on May 06, 2012, 12:53:06 PM
আল্লাহ কাউকে তার সাধ্যাতীত কোন কাজের ভার দেন না, সে তাই পায় যা সে উপার্জন করে এবং তাই তার উপর বর্তায় যা সে করে। হে আমাদের পালনকর্তা, যদি আমরা ভুলে যাই কিংবা ভুল করি, তবে আমাদেরকে অপরাধী করো না। হে আমাদের পালনকর্তা! এবং আমাদের উপর এমন দায়িত্ব অর্পণ করো না, যেমন আমাদের পূর্ববর্তীদের উপর অর্পণ করেছ, হে আমাদের প্রভূ! এবং আমাদের দ্বারা ঐ বোঝা বহন করিও না, যা বহন করার শক্তি আমাদের নাই। আমাদের পাপ মোচন কর। আমাদেরকে ক্ষমা কর এবং আমাদের প্রতি দয়া কর। তুমিই আমাদের প্রভু। সুতরাং কাফের সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আমাদের কে সাহায্যে কর। ---সূরা আল বাক্বারাহ , আয়াত :২৮৬
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on May 07, 2012, 10:48:30 PM
তোমরা নামায কায়েম কর, যাকাত দাও এবং আল্লাহকে উত্তম ঋণ দাও। তোমরা নিজেদের জন্যে যা কিছু অগ্রে পাঠাবে, তা আল্লাহর কাছে উত্তম আকারে এবং পুরস্কার হিসেবে বর্ধিতরূপে পাবে। তোমরা আল্লাহর কাছে ক্ষমাপ্রার্থনা কর। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, দয়ালু। (সূরা মুযযাম্মিল , আয়াতঃ ২০)
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on May 07, 2012, 10:50:47 PM
إِنَّ الَّذِينَ يَخْشَوْنَ رَبَّهُم بِالْغَيْبِ لَهُم مَّغْفِرَةٌ وَأَجْرٌ كَبِيرٌ    
নিশ্চয় যারা তাদের পালনকর্তাকে না দেখে ভয় করে, তাদের জন্যে রয়েছে ক্ষমা ও মহাপুরস্কার।
(সূরা আল মুলক, আয়াত :১২)
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on May 08, 2012, 06:38:54 PM
হে মুমিণগণ! তোমরা ইহুদী ও খ্রীষ্টানদেরকে বন্ধু হিসাবে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে তাদেরই দলের। আল্লাহ জালেমদেরকে হেদায়েত (পথ প্রদর্শন) করেন না। (সূরা আল মায়েদাহঃ আয়াত ৫১)
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on May 08, 2012, 06:40:44 PM
"তার চাইতে অধিক জালেম কে, যাকে তার পালনকর্তার কালাম দ্বারা বোঝানো হয়, অতঃপর সে তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় এবং তার পূর্ববর্তী কৃতকর্মসমূহ ভুলে যায়? আমি তাদের অন্তরের উপর পর্দা রেখে দিয়েছি, যেন তা না বোঝে এবং তাদের কানে রয়েছে বধিরতার বোঝা। যদি আপনি তাদেরকে সৎপথের প্রতি দাওয়াত দেন, তবে কখনই তারা সৎপথে আসবে না।" [সূরা আল কাহফ ৫৭]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on May 13, 2012, 10:39:58 AM
বলুন, হে কাফেরকূল, আমি এবাদত করিনা, তোমরা যার এবাদত কর। এবং তোমরাও এবাদতকারী নও, যার এবাদত আমি করি এবং আমি এবাদতকারী নই, যার এবাদত তোমরা কর। তোমরা এবাদতকারী নও, যার এবাদত আমি করি। তোমাদের কর্ম ও কর্মফল তোমাদের জন্যে এবং আমার কর্ম ও কর্মফল আমার জন্যে। (সূরা কাফিরুন)
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on May 17, 2012, 09:42:06 AM
''আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।  আর মানুষের মধ্যে কিছু লোক এমন রয়েছে যারা বলে, আমরা আল্লাহ ও পরকালের প্রতি ঈমান এনেছি অথচ আদৌ তারা ঈমানদার নয়। তারা আল্লাহ এবং ঈমানদারগণকে ধোঁকা দেয়। অথচ এতে তারা নিজেদেরকে ছাড়া অন্য কাউকে ধোঁকা দেয় না অথচ তারা তা অনুভব করতে পারে না। তাদের অন্তঃকরণ ব্যধিগ্রস্ত আর আল্লাহ তাদের ব্যধি আরো বাড়িয়ে দিয়েছেন।  বস্তুতঃ তাদের জন্য নির্ধারিত রয়েছে ভয়াবহ আযাব, তাদের মিথ্যাচারের দরুন।''
 সুরা বাকারাহ ৭-১০।
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on May 20, 2012, 11:46:49 AM
“কিন্তু , নিঃসন্দেহে , আমি বারে বারে ক্ষমাশীল তাদের প্রতি, যারা অনুতপ্ত হয়, ঈমান আনে এবং সৎকাজ করে, এবং পরিশেষে ,সৎপথ পাওয়ার উপযোগী হয়।” [সূরা ত্বা-হাঃ ৮২]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on May 22, 2012, 06:07:56 PM
''আল্লাহ তোমাকে ক্লেশ দিলে তিনি ছাড়া তা মোচনকারী আর কেউ নাই এবং আল্লাহ যদি মঙ্গল চান তবে তাঁর অনুগ্রহ রদ করবার কেউ নাই। তাঁর বান্দাদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা তিনি মঙ্গল দান করেন। তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।''
[সূরা ইউনুস : ১০৭]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on May 22, 2012, 06:08:44 PM
"যে রাসূলের আনুগত্য করলো সে তো আল্লাহরই আনুগত্য করলো।"

 [সূরা আন নিসা : ৮০]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on May 24, 2012, 10:25:23 AM
" প্রাচুর্যের প্রতিযোগিতা তোমাদের মোহাচ্ছন্ন রাখে যতক্ষণ না তোমরা কবরে উপনীত হও। এটা সঙ্গত নয় তোমরা শীঘ্র জানতে পারবে।"

[সূরা তাকাসুর : ১-৩]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on May 24, 2012, 10:26:20 AM
" প্রাচুর্যের প্রতিযোগিতা তোমাদের মোহাচ্ছন্ন রাখে যতক্ষণ না তোমরা কবরে উপনীত হও। এটা সঙ্গত নয় তোমরা শীঘ্র জানতে পারবে।" [সূরা তাকাসুর : ১-৩]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on May 27, 2012, 10:28:27 AM
যদি আপনি আহলে কিতাবদের কাছে সমুদয় নিদর্শন উপস্থাপন করেন, তবুও তারা আপনার কেবলা মেনে নেবে না এবং আপনিও তাদের কেবলা মানেন না। তারাও একে অন্যের কেবলা মানে না। যদি আপনি তাদের বাসনার অনুসরণ করেন, সে জ্ঞানলাভের পর, যা আপনার কাছে পৌঁছেছে, তবে নিশ্চয় আপনি অবিচারকারীদের অন্তর্ভুক্ত হবেন।

(Al-Baqara: 145)
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on May 29, 2012, 05:15:33 AM
নিশ্চয় আল্লাহই বীজ ও আঁটি থেকে অঙ্কুর সৃষ্টিকারী; তিনি জীবন্তকে প্রাণহীন থেকে বের করেন ও প্রাণহীনকে জীবন্ত থেকে বের করেন। তিনি আল্লাহ ,সুতরাং তোমরা কোথায় ফিরে যাবে? {সূরা আল-আন'আম- ৯৫}
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on May 29, 2012, 09:28:44 PM
অতঃপর তোমাদের মধ্যে যদি কোন ব্যাপারে মতবৈষম্যের সৃষ্টি হয় তবে সেটি আল্লাহ ও রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর দিকে ফিরিয়ে দাও, যদি তোমরা প্রকৃতই আল্লাহ ও পরকালের প্রতি ঈমানদার হয়ে থাক। এটি সঠিক কর্মনীতি ও পরিণতির দিক দিয়ে এটিই উত্তম।" [সূরা আন্-নিসা ৪ : ৫৯]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on June 03, 2012, 09:43:46 PM
‘‘কিন্তু যারা তওবা করে, নিজেদের অতীত কৃতকর্মের সংশোধন করে ও আল্লাহর কাছে আশ্রয় নেয় এবং আল্লাহর জন্য ধর্মে বিশুদ্ধ হয়, তারা বিশ্বাসীদের সঙ্গে থাকবে। আল্লাহও শিগগিরই মুমিনদের মহাপুরস্কার দেবেন।’’ (সুরা নিসা, আয়াত: ১৪৬)
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on June 04, 2012, 06:53:48 PM
"তোমরা কি ঐ আল্লাহ্‌ থেকে নিরাপত্তা লাভ করেছ যিনি আসমানে রয়েছেন ? তিনি তোমাদেরকে পৃথিবীর মধ্যে ধ্বসিয়ে দিবেন । অতঃপর তা কাঁপতে থাকবে । না তোমরা ঐ আল্লাহ্‌ থেকে নিরাপদ হয়ে গেছ যিনি আকাশে রয়েছেন । তিনি তোমাদের উপর পাথর বৃষ্টি বর্ষণ করবেন, অতঃপর তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী ।"

[সুরা-মূলক, আয়াত-(১৬-১৭)]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on June 04, 2012, 06:58:24 PM
''তোমরা কি দেখ না যে আল্লাহ তায়ালা পৃথিবীতে যা কিছু আছে সবকিছুকে তোমাদের বশীভুত করে দিয়েছেন?আরও বশীভুত করে দিয়েছেন নৌযানগুলোকে;সেগুলো তারই নির্দেশে সমুদ্রে চলাচল করে।আর তিনিই আকাশকে উচুতে ধরে যেন তা তার নির্দেশ ছাড়া যমীনে না পড়ে। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা মানুষের উপর অত্যন্ত দয়ালু।''

[সুরা হাজ্জ:৬৫]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: sumon_acce on June 04, 2012, 08:49:32 PM
Thanks for sharing this.
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on June 06, 2012, 07:21:18 PM
"এমন ধরণের কিছু লোকও আছে যারা নিজেদের গুনাহ স্বীকার করে। এরা ভালো মন্দ মিশিয়ে কাজকর্ম করে। কিছু ভাল কিছু মন্দ। আশা করা যায় আল্লাহ তায়ালা এদের ক্ষমা করে দেবেন। অবশ্যই আল্লাহ তায়ালা বড় দয়ালু, বড় ক্ষমাশীল।' (সূরা আত তাওবা-১০২)
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on June 10, 2012, 11:16:04 AM
''সৎকর্ম শুধু এই নয় যে, পূর্ব কিংবা পশ্চিমদিকে মুখ করবে, বরং বড় সৎকাজ হল এই যে, ঈমান আনবে আল্লাহর উপর, কিয়ামত দিবসের উপর, ফেরেশতাদের উপর এবং সমস্ত নবী-রসূলগণের উপর, আর সম্পদ ব্যয় করবে তাঁরই মহব্বতে আত্নীয়-স্বজন, এতীম-মিসকীন, মুসাফির-ভিক্ষুক ও মুক্তিকামী ক্রীতদাসদের জন্যে।

আর যারা নামায প্রতিষ্ঠা করে, যাকাত দান করে এবং যারা কৃত প্রতিজ্ঞা সম্পাদনকারী এবং অভাবে, রোগে-শোকে ও যুদ্ধের সময় ধৈর্য্য ধারণকারী তারাই হল সত্যাশ্রয়ী, আর তারাই মুত্তাকী।''

[সূরা আল বাকারা: ১৭৭]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on June 17, 2012, 05:43:27 PM
নিশ্চয় যারা স্বীয় ধর্মকে খন্ড-বিখন্ড করেছে এবং অনেক দল হয়ে গেছে, তাদের সাথে আপনার কোন সম্পর্ক নেই। তাদের ব্যাপার আল্লাহ তা'আয়ালার নিকট সমর্পিত। অতঃপর তিনি বলে দেবেন যা কিছু তারা করে থাকে।যে একটি সৎকর্ম করবে, সে তার দশগুণ পাবে এবং যে, একটি মন্দ কাজ করবে, সে তার সমান শাস্তিই পাবে। বস্তুতঃ তাদের প্রতি জুলুম করা হবে না। [সূরা আল আন-আম, আয়াত ১৫৯-১৬০]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on June 27, 2012, 10:26:14 AM
এই তো আল্লাহ্‌, তোমাদের প্রতিপালক, সব কিছুর স্রষ্টা, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নাই, সুতরাং তোমরা কীভাবে বিপথগামী হচ্ছো ?

আল-মুমিন, আয়াত ৬২
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on June 27, 2012, 10:29:31 AM
তোমরা কি কিতাবের কিছু অংশকে বিশ্বাস কর এবং কিছু অংশকে প্রত্যাখান কর ? অতএব তোমাদের যারা এমন করে তাদের পার্থিব জগতে লাঞ্ছনা ও অবমাননা ছাড়া আর কী প্রতিদান হতে পারে ? এবং ক্বিয়ামতের দিন তাঁরা কঠিন শাস্তির মধ্যে নিক্ষিপ্ত হবে, আর তাঁরা যা করে সে সম্পর্কে আল্লাহ্‌ গাফেল নন।

আল-বাক্বারা, আয়াত ৮৫
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on June 27, 2012, 10:30:15 AM
"হে মুমিনগণ! আল্লাহকে ভয় কর এবং সঠিক কথা বল। তিনি তোমাদের আমল-আচরণ সংশোধন করবেন এবং তোমাদের পাপসমূহ ক্ষমা করবেন। যে কেউ আল্লাহ ও তাঁর রসূলের আনুগত্য করে, সে অবশ্যই মহা সাফল্য অর্জন করবে।
[সূরা আহযাব: ৭০-৭১]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on June 27, 2012, 10:32:12 AM
আর ঐ মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না, যারা নিজেদের দ্বীনকে বিভক্ত করেছে এবং বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে গেছে, আর প্রত্যেক দল তাদের নিকট যা আছে তা নিয়ে উল্লাসিত।

আর-রূম, আয়াত ৩১-৩২
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: Shamim Ansary on July 04, 2012, 11:23:10 AM
http://www.ummah.com/forum/showthread.php?28928-Beautiful-Verses-from-the-Quran
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: Noman_1450 on July 19, 2012, 10:43:43 AM
فَمَن يَعْمَلْ مِثْقَالَ ذَرَّةٍ خَيْرًا يَرَهُ    
অতঃপর কেউ অণু পরিমাণ সৎকর্ম করলে তা দেখতে পাবে    
 
وَمَن يَعْمَلْ مِثْقَالَ ذَرَّةٍ شَرًّا يَرَهُ    
এবং কেউ অণু পরিমাণ অসৎকর্ম করলে তাও দেখতে পাবে।    

সূরা যিলযাল
(আয়াত 07 & 08)
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on August 03, 2012, 10:44:06 AM
"যে পবিত্রসত্তা তোমাদের জন্য ভূমিকে বিছানা এবং আকাশকে ছাদ স্বরূপ স্থাপন করে দিয়েছেন, আর আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করে তোমাদের জন্য ফল-ফসল উৎপাদন করেছেন তোমাদের খাদ্য হিসাবে। অতএব, আল্লাহর সাথে তোমরা অন্য কাকেও সমকক্ষ করো না। বস্তুতঃ এসব তোমরা জান।"
[সূরা আল বাক্বারাহ -২২]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on August 03, 2012, 10:45:00 AM
হে ঈমানদারগণ! আল্লাহকে যেমন ভয় করা উচিৎ ঠিক তেমনিভাবে ভয় করতে থাক। এবং অবশ্যই মুসলমান না হয়ে মৃত্যুবরণ করো না। আর তোমরা সকলে আল্লাহর রজ্জুকে সুদৃঢ় হস্তে ধারণ কর; পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না। আর তোমরা সে নেয়ামতের কথা স্মরণ কর, যা আল্লাহ তোমাদিগকে দান করেছেন। তোমরা পরস্পর শত্রু ছিলে। অতঃপর আল্লাহ তোমাদের মনে সম্প্রীতি দান করেছেন। ফলে, এখন তোমরা তাঁর অনুগ্রহের কারণে পরস্পর ভাই ভাই হয়েছ। তোমরা এক
অগ্নিকুন্ডের পাড়ে অবস্থান করছিলে। অতঃপর তা থেকে তিনি তোমাদেরকে মুক্তি দিয়েছেন। এভাবেই আল্লাহ নিজের নিদর্শনসমুহ প্রকাশ করেন, যাতে তোমরা হেদায়েত প্রাপ্ত হতে পার। আর তোমাদের মধ্যে এমন একটা দল থাকা উচিত যারা আহবান জানাবে সৎকর্মের প্রতি, নির্দেশ দেবে ভাল কাজের এবং বারণ করবে অন্যায় কাজ থেকে, আর তারাই হলো সফলকাম। [সূরা ইমরান ১০২-১০৪]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: rumman on August 04, 2012, 12:24:08 PM
(http://a6.sphotos.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-ash4/c67.0.403.403/p403x403/318850_453583734674310_625689013_n.jpg)
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on August 05, 2012, 06:13:45 PM
আল্লাহ তা’আলা বলেন, আমি সালাতকে আমার ও আমার বান্দার মাঝে ভাগ করে দিয়েছি। এবং আমার বান্দা যা চায় তা তাকে দেয়া হবে। সে যখন ‘আলহামদু লিল্লাহি রাব্বিল আলামীন’ বলে, তখন আল্লাহ বলেন, ‘আমার বান্দা আমার প্রশংসা করেছে’।
যখন সে বলে ‘আর রাহমানির রাহীম’ তখন আল্লাহ বলেন, ‘আমার বান্দা আমার প্রশংসা করেছে’।
যখন সে বলে ‘মালিকি ইয়াইমিদ্দীন’, তখন আল্লাহ বলেন, ‘আমার বান্দা আমার সম্মান করেছে’।
যখন সে বলে ‘ইয়্যাকা না’বুদু ওয়া ইয়্যাকা নাসতায়ীন’ তখন আল্লাহ বলেন, ‘এটা আমার আর আমার বান্দার ব্যাপার। আর আমার বান্দা যা চায়, তার জন্য তা দেয়া হবে।’
যখন সে বলে, ‘ইহদিনা. …. …. ضالين’ তখন আল্লাহ বলেন, ‘এটা আমার বান্দার। সে যা চায়, তাকে তা-ই দেয়া হবে।

[মুসলিম শরীফ : ৯০৪]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on August 21, 2012, 01:32:49 PM
নিশ্চয় আমি এ কোরআনে মানুষকে নানাভাবে বিভিন্ন উপমার দ্বারা আমার বাণী বুঝিয়েছি। মানুষ সব বস্তু থেকে অধিক তর্কপ্রিয়।  হেদায়েত আসার পর এ প্রতীক্ষাই শুধু মানুষকে বিশ্বাস স্থাপন করতে এবং তাদের পালনকর্তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতে বিরত রাখে যে, কখন আসবে তাদের কাছে পূর্ববর্তীদের রীতিনীতি অথবা কখন আসবে তাদের কাছে আযাব সামনাসামনি।  আমি রাসূলগনকে সুসংবাদ দাতা ও ভয় প্রদর্শন কারীরূপেই প্রেরণ করি এবং কাফেররাই মিথ্যা অবলম্বনে বিতর্ক করে, তা দ্বারা সত্যকে ব্যর্থ করে দেয়ার উদ্দেশে এবং তারা আমার নিদর্শনাবলীও যদ্বারা তাদেরকে ভয় প্রদর্শন করা হয়, সেগুলোকে ঠাট্টারূপে গ্রহণ করেছে। তার চাইতে অধিক জালেম কে, যাকে তার পালনকর্তার কালাম দ্বারা বোঝানো হয়, অতঃপর সে তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় এবং তার পূর্ববর্তী কৃতকর্মসমূহ ভুলে যায়? আমি তাদের অন্তরের উপর পর্দা রেখে দিয়েছি, যেন তা না বোঝে এবং তাদের কানে রয়েছে বধিরতার বোঝা। যদি আপনি তাদেরকে সৎপথের প্রতি দাওয়াত দেন, তবে কখনই তারা সৎপথে আসবে না। আপনার পালনকর্তা ক্ষমাশীল, দয়ালু, যদি তিনি তাদেরকে তাদের কৃতকর্মের জন্যে পাকড়াও করেন তবে তাদের শাস্তি ত্বরাম্বিত করতেন, কিন্তু তাদের জন্য রয়েছে একটি প্রতিশ্রুত সময়, যা থেকে তারা সরে যাওয়ার জায়গা পাবে না।   
[সূরা কাহফ, আয়াত সংখাঃ ৫৪-৫৮]

বলুনঃ আমার পালনকর্তার কথা, লেখার জন্যে যদি সমুদ্রের পানি কালি হয়, তবে আমার পালনকর্তার কথা, শেষ হওয়ার আগেই সে সমুদ্র নিঃশেষিত হয়ে যাবে। সাহায্যার্থে অনুরূপ আরেকটি সমুদ্র এনে দিলেও।  বলুনঃ আমি ও তোমাদের মতই একজন মানুষ, আমার প্রতি প্রত্যাদেশ হয় যে, তোমাদের ইলাহই একমাত্র ইলাহ। অতএব, যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার সাক্ষাত কামনা করে, সে যেন, সৎকর্ম সম্পাদন করে এবং তার পালনকর্তার এবাদতে কাউকে শরীক না করে। 
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on September 07, 2012, 08:08:07 PM
সব প্রশংসা আল্লাহর যিনি নিজের বান্দার প্রতি এ গ্রন্থ নাযিল করেছেন এবং তাতে কোন বক্রতা রাখেননি। একে সুপ্রতিষ্ঠিত করেছেন যা আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি ভীষণ বিপদের ভয় প্রদর্শন করে এবং মুমিনদেরকে যারা সৎকর্ম সম্পাদন করে-তাদেরকে সুসংবাদ দান করে যে, তাদের জন্যে উত্তম প্রতিদান রয়েছে। [সূরা কাহফ, আয়াত সংখাঃ ১-২]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on September 07, 2012, 08:09:05 PM
যদি আপনি তাদেরকে জিজ্ঞেস করেন, আসমান ও যমীন কে সৃষ্টি করেছে? তারা অবশ্যই বলবে-আল্লাহ। বলুন, তোমরা ভেবে দেখেছ কি, যদি আল্লাহ আমার অনিষ্ট করার ইচ্ছা করেন, তবে তোমরা আল্লাহ ব্যতীত যাদেরকে ডাক, তারা কি সে অনিষ্ট দূর করতে পারবে? অথবা তিনি আমার প্রতি রহমত করার ইচ্ছা করলে তারা কি সে রহমত রোধ করতে পারবে? বলুন, আমার পক্ষে আল্লাহই যথেষ্ট। নির্ভরকারীরা তাঁরই উপর নির্ভর করে।
[সুরা আয-যুমারঃ ৩৮]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on September 14, 2012, 02:27:44 PM
তাদের এমন কী ক্ষতি হত যদি তারা ঈমান আনত আল্লাহ ও শেষ দিবসের প্রতি এবং আল্লাহ তাদের যে রিয্ক দিয়েছেন তা থেকে ব্যয় করত? আল্লাহ তাদের সম্পর্কে সম্যক জ্ঞাত।
নিশ্চয় আল্লাহ অণু পরিমাণও যুলম করেন না। আর যদি সেটি ভাল কাজ হয়, তিনি তাকে দ্বিগুণ করে দেন এবং তাঁর পক্ষ থেকে মহা প্রতিদান প্রদান করেন।
sura an nisa:39-40
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on September 14, 2012, 02:29:55 PM
হে আমাদের রব, আপনি হিদায়াত দেয়ার পর আমাদের অন্তরসমূহ বক্র করবেন না এবং আপনার পক্ষ থেকে আমাদেরকে রহমত দান করুন। নিশ্চয় আপনি মহাদাতা।
হে আমাদের রব, নিশ্চয় আপনি মানুষকে সমবেত করবেন এমন একদিন, যাতে কোন সন্দেহ নেই। নিশ্চয় আল্লাহ প্রতিশ্র“তি ভঙ্গ করেন না।
Sura al imran, ayat: 08,09
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on September 14, 2012, 02:30:29 PM
তোমরা তাদেরকে মন্দ বলো না, যাদের তারা আরাধনা করে আল্লাহকে ছেড়ে। তাহলে তারা ধৃষ্টতা করে অজ্ঞতাবশতঃ আল্লাহকে মন্দ বলবে। এমনিভাবে আমি প্রত্যেক সম্প্রদায়ের দৃষ্টিতে তাদের কাজ কর্ম সুশোভিত করে দিয়েছি। অতঃপর স্বীয় পালনকর্তার কাছে তাদেরকে প্রত্যাবর্তন করতে হবে। তখন তিনি তাদেরকে বলে দেবেন যা কিছু তারা করত।

{সূরা আনআম : ১০৮}
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on September 14, 2012, 02:32:08 PM
হে মানব সমাজ! তোমরা তোমাদের পালনকর্তাকে ভয় কর, যিনি তোমাদেরকে এক ব্যক্তি থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং যিনি তার থেকে তার সঙ্গীনীকে সৃষ্টি করেছেন; আর বিস্তার করেছেন তাদের দু’জন থেকে অগণিত পুরুষ ও নারী। আর আল্লাহকে ভয় কর, যাঁর নামে তোমরা একে অপরের নিকট যাচঞ্ঝা করে থাক এবং আত্নীয় জ্ঞাতিদের ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন কর। নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের ব্যাপারে সচেতন রয়েছেন।     sura an nisa:01
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on September 25, 2012, 10:17:05 AM
অতঃপর যখন কারও প্রাণ কন্ঠাগত হয়।এবং তোমরা তাকিয়ে থাক, তখন আমি তোমাদের অপেক্ষা তার অধিক নিকটে থাকি; কিন্তু তোমরা দেখ না।
[সূরা আল ওয়াক্বিয়া - আয়াত ৮৩,৮৪,৮৫]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: Badshah Mamun on November 08, 2012, 11:02:51 PM
(https://fbcdn-sphotos-d-a.akamaihd.net/hphotos-ak-snc6/196137_424868680912715_751783635_n.jpg)
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on December 02, 2012, 07:56:48 PM
"নিশ্চয় যারা বলে, আমাদের পালনকর্তা আল্লাহ, অতঃপর তাতেই অবিচল থাকে, তাদের কাছে ফেরেশতা অবতীর্ণ হয় এবং বলে, তোমরা ভয় করো না, চিন্তা করো না এবং তোমাদের প্রতিশ্রুত জান্নাতের সুসংবাদ শোন।"

[সূরা হা মীম সাজদাহ: ৩০]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on December 02, 2012, 07:57:18 PM
যদি আমি এই কুরআন পাহাড়ের উপর নাযিল করতাম, তাহলে তুমি দেখতে যে, পাহাড় বিণীত হয়ে আল্লাহর ভয়ে ভীত হয়ে দীর্ণ-বিদীর্ণ হয়ে গেছে । আমি এসব দৃষ্টান্ত মানুষের জন্য বর্ণনা করি, যাতে করে তারা চিন্তা-ভাবনা করে" (সূরা হাশর-২১)
Title: Re: Valuable quote of holly Quran
Post by: arefin on January 04, 2013, 05:37:13 PM
তোমরা প্রকৃত ভীতি সহকারে আল্লাহ্‌কে ভয় কর এবং তোমরা মুসলমান হওয়া ব্যতীত মৃত্যুবরণ করো না।

আলে-ইমরান, আয়াত ১০২
Title: Re: Valuable quote of holly Quran
Post by: arefin on January 04, 2013, 05:38:09 PM
যে আল্লাহকে ভয় করে, তিনি তার জন্য উত্তরণের পথ তৈরি করে দেন। এবং তিনি তাকে এমন উৎস থেকে রিযক দিবেন যা সে কল্পনাও করতে পারবে না। [সূরা তালাক: ২-৩]
Title: Re: Valuable quote of holly Quran
Post by: arefin on January 25, 2013, 06:40:13 PM
হে ঈমানদারগণ! আল্লাহকে যেমন ভয় করা উচিৎ ঠিক তেমনিভাবে ভয় করতে থাক। এবং অবশ্যই মুসলমান না হয়ে মৃত্যুবরণ করো না। আর তোমরা সকলে আল্লাহর রজ্জুকে সুদৃঢ় হস্তে ধারণ কর; পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না। আর তোমরা সে নেয়ামতের কথা স্মরণ কর, যা আল্লাহ তোমাদিগকে দান করেছেন। আর তাদের মত হয়ো না, যারা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে এবং নিদর্শন সমূহ আসার পরও বিরোধিতা করতে শুরু করেছে-তাদের জন্যে রয়েছে ভয়ঙ্কর আযাব। সেদিন কোন কোন মুখ উজ্জ্বল হবে, আর কোন কোন মুখ হবে কালো। বস্তুতঃ যাদের মুখ কালো হবে, তাদের বলা হবে, তোমরা কি ঈমান আনার পর কাফের হয়ে গিয়েছিলে? এবার সে কুফরীর বিনিময়ে আযাবের আস্বাদ গ্রহণ কর। আর যাদের মুখ উজ্জ্বল হবে, তারা থাকবে রহমতের মাঝে। তাতে তারা অনন্তকাল অবস্থান করবে। এগুলো হচ্ছে আল্লাহর নির্দেশ, যা তোমাদিগকে যথাযথ পাঠ করে শুনানো হচ্ছে। আর আল্লাহ বিশ্ব জাহানের প্রতি উৎপীড়ন করতে চান না। আর যা কিছু আসমান ও যমীনে রয়েছে সে সবই আল্লাহর এবং আল্লাহর প্রতিই সব কিছু প্রত্যাবর্তনশীল।
[সূরা আল ইমরান , আয়াত সংখাঃ ১০২-১০৩, ১০৫-১০৯]
Title: Re: Valuable quote of holly Quran
Post by: arefin on February 01, 2013, 06:22:12 PM
হে মানবজাতি! তোমরা তোমাদের প্রতিপালককে ভয় কর, যিনি তোমাদের একটি মাত্র ব্যক্তি হতে পয়দা করেছেন এবং তা হতে তার জোড়া সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর সেই দু’জন হতে বহু নর-নারী ছড়িয়ে দিয়েছেন এবং তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, যাঁর নামে তোমরা পরস্পর পরস্পরের নিকট (হাক্ব) চেয়ে থাক এবং আত্মীয়তার বন্ধন সম্পর্কে সতর্ক থাক, নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের উপর তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখছেন। [সূরা আন-নিসা ১]
Title: Re: Valuable quote of holly Quran
Post by: arefin on February 19, 2013, 09:04:22 PM
তুমি তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা কর আর না কর। যদি তুমি তাদের জন্য সত্তর বারও ক্ষমাপ্রার্থনা কর, তথাপি কখনোই তাদেরকে আল্লাহ ক্ষমা করবেন না। তা এজন্য যে, তারা আল্লাহকে এবং তাঁর রসূলকে অস্বীকার করেছে। বস্তুতঃ আল্লাহ না-ফারমানদেরকে পথ দেখান না। অতএব, তারা সামান্য হেসে নিক এবং তারা তাদের কৃতকর্মের বদলাতে অনেক বেশী কাঁদবে। আর তাদের মধ্য থেকে কারো মৃত্যু হলে তার উপর কখনও নামায পড়বেন না এবং তার কবরে দাঁড়াবেন না। তারা তো আল্লাহর প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করেছে এবং রসূলের প্রতিও। বস্তুতঃ তারা না ফরমান অবস্থায় মৃত্যু বরণ করেছে।
(সুরা আত তওবা – ৮০, ৮২, ৮৪)
Title: Re: Valuable quote of holly Quran
Post by: arefin on February 22, 2013, 10:13:17 AM
মনে রেখো যারা আল্লাহর বন্ধু, তাদের না কোন ভয় ভীতি আছে, না তারা চিন্তান্বিত হবে। যারা ঈমান এনেছে এবং ভয় করতে রয়েছে। তাদের জন্য সুসংবাদ পার্থিব জীবনে ও পরকালীন জীবনে। আল্লাহর কথার কখনো হের-ফের হয় না। এটাই হল মহা সফলতা। আর তাদের কথায় দুঃখ নিয়ো না। আসলে সমস্ত ক্ষমতা আল্লাহর। তিনিই শ্রবণকারী, সর্বজ্ঞ। শুনছ, আসমানসমূহে ও যমীনে যা কিছু রয়েছে সবই আল্লাহর। আর এরা যারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে শরীকদের উপাসনার পেছনে পড়ে আছে - তা আসলে কিছুই নয়। এরা নিজেরই কল্পনার পেছনে পড়ে রয়েছে এবং এছাড়া আর কিছু নয় যে, এরা বুদ্ধি খাটাচ্ছে। তিনি তোমাদের জন্য তৈরী করেছেন রাত, যাতে করে তোমরা তাতে প্রশান্তি লাভ করতে পার, আর দিন দিয়েছেন দর্শন করার জন্য। নিঃসন্দেহে এতে নিদর্শন রয়েছে সে সব লোকের জন্য যারা শ্রবণ করে। [সূরা ইউনুস : ৬২-৬৭]
Title: Re: Valuable quote of holly Quran
Post by: arefin on February 27, 2013, 11:24:20 AM
আর তোমার পালনকর্তা এমন নন যে, জনবসতিগুলোকে অন্যায়ভাবে ধ্বংস করে দেবেন, সেখানকার লোকেরা সৎকর্মশীল হওয়া সত্ত্বেও। আর তোমার পালনকর্তা যদি ইচ্ছা করতেন, তবে অবশ্যই সব মানুষকে একই জাতিসত্তায় পরিনত করতে পারতেন আর তারা বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত হতো না। তোমার পালনকর্তা যাদের উপর রহমত করেছেন, তারা ব্যতীত সবাই চিরদিন মতভেদ করতেই থাকবে এবং এজন্যই তাদেরকে সৃষ্টি করেছেন। আর তোমার আল্লাহর কথাই পূর্ণ হল যে, অবশ্যই আমি জাহান্নামকে জ্বিন ও মানুষ দ্বারা একযোগে ভর্তি করব। আর যারা ঈমান আনে না, তাদেরকে বলে দাও যে, তোমরা নিজ নিজ অবস্থায় কাজ করে যাও আমরাও কাজ করে যাই। এবং তোমরাও অপেক্ষা করে থাক, আমরাও অপেক্ষায় রইলাম। আর আল্লাহর কাছেই আছে আসমান ও যমীনের গোপন তথ্য; আর সকল কাজের প্রত্যাবর্তন তাঁরই দিকে; অতএব, তাঁরই বন্দেগী কর এবং তাঁর উপর ভরসা রাখ, আর তোমাদের কার্যকলাপ সম্বন্ধে তোমার পালনকর্তা কিন্তু বে-খবর নন। [সূরা হুদ: ১১৭-১১৯, ১২১-১২৩]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on March 26, 2013, 02:38:15 PM
আমি এদের বিভিন্ন প্রকার লোককে পরীক্ষা করার জন্যে পার্থিবজীবনের সৌন্দর্য স্বরূপ ভোগ-বিলাসের যে উপকরণ দিয়েছি, আপনি সেই সব বস্তুর প্রতি দৃষ্টি নিক্ষেপ করবেন না। আপনার পালনকর্তার দেয়া রিযিক উৎকৃষ্ট ও অধিক স্থায়ী। আপনি আপনার পরিবারের লোকদেরকে নামাযের আদেশ দিন এবং নিজেও এর ওপর অবিচল থাকুন। আমি আপনার কাছে কোন রিযিক চাই না। আমি আপনাকে রিযিক দেই এবং আল্লাহ ভীরুতার পরিণাম শুভ। এরা বলেঃ সে আমাদের কাছে তার পালনকর্তার কাছ থেকে কোন নিদর্শন আনয়ন করে না কেন? তাদের কাছে কি প্রমাণ আসেনি, যা পূর্ববর্তী গ্রন্থসমূহে আছে? যদি আমি এদেরকে ইতিপূর্বে কোন শাস্তি দ্বারা ধ্বংস করতাম, তবে এরা বলতঃ হে আমাদের পালনকর্তা, আপনি আমাদের কাছে একজন রসূল প্রেরণ করলেন না কেন? তাহলে তো আমরা অপমানিত ও হেয় হওয়ার পূর্বেই আপনার নিদর্শন সমূহ মেনে চলতাম। বলুন, প্রত্যেকেই পথপানে চেয়ে আছে, সুতরাং তোমরাও পথপানে চেয়ে থাক। অদূর ভবিষ্যতে তোমরা জানতে পারবে কে সরল পথের পথিক এবং কে সৎপথ প্রাপ্ত হয়েছে।
[সূরা ত্বোয়া-হা, আয়াত সংখাঃ ১৩১-১৩৫]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on April 17, 2013, 09:48:55 AM
যখন তাদের কাছে এটা পাঠ করা হয়, তখন তারা বলে, আমরা এর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করলাম। এটা আমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সত্য। আমরা এর পূর্বেও আজ্ঞাবহ ছিলাম। তারা দুইবার পুরস্কৃত হবে তাদের সবরের কারণে। তারা মন্দের জওয়াবে ভাল করে এবং আমি তাদেরকে যা দিয়েছি, তা থেকে ব্যয় করে। তারা যখন অবাঞ্চিত বাজে কথাবার্তা শ্রবণ করে, তখন তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় এবং বলে, আমাদের জন্যে আমাদের কাজ এবং তোমাদের জন্যে তোমাদের কাজ। তোমাদের প্রতি সালাম। আমরা অজ্ঞদের সাথে জড়িত হতে চাই না। আপনি যাকে পছন্দ করেন, তাকে সৎপথে আনতে পারবেন না, তবে আল্লাহ তা’আলাই যাকে ইচ্ছা সৎপথে আনয়ন করেন। কে সৎপথে আসবে, সে সম্পর্কে তিনিই ভাল জানেন।
[সূরা আল কাসাস, আয়াত সংখাঃ ৫৩-৫৬]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on April 17, 2013, 09:49:46 AM
মানুষ কি মনে করে যে, তারা একথা বলেই অব্যাহতি পেয়ে যাবে যে, আমরা বিশ্বাস করি এবং তাদেরকে পরীক্ষা করা হবে না। আমি তাদেরকেও পরীক্ষা করেছি, যারা তাদের পূর্বে ছিল। আল্লাহ অবশ্যই জেনে নেবেন যারা সত্যবাদী এবং নিশ্চয়ই জেনে নেবেন মিথ্যুকদেরকে। যারা মন্দ কাজ করে, তারা কি মনে করে যে, তারা আমার হাত থেকে বেঁচে যাবে? তাদের ফয়সালা খুবই মন্দ। যে আল্লাহর সাক্ষাত কামনা করে, আল্লাহর সেই নির্ধারিত কাল অবশ্যই আসবে। তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞানী। যে কষ্ট স্বীকার করে, সে তো নিজের জন্যেই কষ্ট স্বীকার করে। আল্লাহ বিশ্ববাসী থেকে বে-পরওয়া। আর যারা বিশ্বাস স্থাপন করে ও সৎকর্ম করে, আমি অবশ্যই তাদের মন্দ কাজ গুলো মিটিয়ে দেব এবং তাদেরকে কর্মের উৎকৃষ্টতর প্রতিদান দেব।
[সূরা আল আনকাবুত , আয়াত : ২-৭]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on April 23, 2013, 07:42:52 PM
নিশ্চয় মুসলমান পুরুষ, মুসলমান নারী, ঈমানদার পুরুষ, ঈমানদার নারী, অনুগত পুরুষ, অনুগত নারী, সত্যবাদী পুরুষ, সত্যবাদী নারী, ধৈর্য্যশীল পুরুষ, ধৈর্য্যশীল নারী, বিনীত পুরুষ, বিনীত নারী, দানশীল পুরুষ, দানশীল নারী, রোযা পালণকারী পুরুষ, রোযা পালনকারী নারী, যৌনাঙ্গ হেফাযতকারী পুরুষ, , যৌনাঙ্গ হেফাযতকারী নারী, আল্লাহর অধিক যিকরকারী পুরুষ ও যিকরকারী নারী-তাদের জন্য আল্লাহ প্রস্তুত রেখেছেন ক্ষমা ও মহাপুরষ্কার।
[সূরা আল আহযাব, আয়াত: ৩৫]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on May 07, 2013, 07:26:11 PM
আমার বান্দাদেরকে বলে দিন যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে, তারা নামায কায়েম রাখুক এবং আমার দেয়া রিযিক থেকে গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করুক ঐদিন আসার আগে, যেদিন কোন বেচা কেনার সুযোগ থাকবে না এবং কোন বন্ধুত্বও কাজে আসবে না।" [সূরা ইবরাহীম ৩১]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on May 07, 2013, 07:26:52 PM
যারা আল্লাহ তা'আলার উপর ঈমান আনে আল্লাহ তা'আলাই তাদেরকে (যালেমদের) থেকে রক্ষা করেন, এতে সন্দেহ নেই, আল্লাহ তা'আলা কখনো বিশ্বাস ঘাতক ও না শোকর বান্দাকে ভালোবাসেন না'
[সূরা আল হাজ্জ, আয়াত ৩৮]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on May 17, 2013, 10:27:48 AM
তোমার পালনকর্তা আদেশ করেছেন যে, তাঁকে ছাড়া অন্য কারও এবাদত করো না এবং পিতা-মাতার সাথে সদ্ব-ব্যবহার কর। তাদের মধ্যে কেউ অথবা উভয়েই যদি তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হয়; তবে তাদেরকে ‘উহ’ শব্দটিও বলো না এবং তাদেরকে ধমক দিও না এবং বল তাদেরকে শিষ্ঠাচারপূর্ণ কথা। তাদের সামনে ভালবাসার সাথে, নম্রভাবে মাথা নত করে দাও এবং বলঃ হে পালনকর্তা, তাদের উভয়ের প্রতি রহম কর, যেমন তারা আমাকে শৈশবকালে লালন-পালন করেছেন।

 [সূরা বনী ইসরাঈল: 23-24]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on May 17, 2013, 10:28:39 AM
আমি মানুষকে তার পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহারের আদেশ দিয়েছি। তার জননী তাকে কষ্টসহকারে গর্ভে ধারণ করেছে এবং কষ্টসহকারে প্রসব করেছে। তাকে গর্ভে ধারণ করতে ও তার স্তন্য ছাড়তে লেগেছে ত্রিশ মাস। অবশেষে সে যখন শক্তি-সামর্থের বয়সে ও চল্লিশ বছরে পৌছেছে, তখন বলতে লাগল, হে আমার পালনকর্তা, আমাকে এরূপ ভাগ্য দান কর, যাতে আমি তোমার নেয়ামতের শোকর করি, যা তুমি দান করেছ আমাকে ও আমার পিতা-মাতাকে এবং যাতে আমি তোমার পছন্দনীয় সৎকাজ করি। আমার সন্তানদেরকে সৎকর্মপরায়ণ কর, আমি তোমার প্রতি তওবা করলাম এবং আমি আজ্ঞাবহদের অন্যতম।
[সুরা আহক্কাফ, আয়াত ১৫]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on May 17, 2013, 10:29:22 AM
আমি নভোমন্ডল, ভূমন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু ক্রীড়াচ্ছলে সৃষ্টি করিনি। আমি এগুলো যথাযথ উদ্দেশ্যে সৃষ্টি করেছি; কিন্তু তাদের অধিকাংশই বোঝে না। নিশ্চয় ফয়সালার দিন তাদের সবারই নির্ধারিত সময়। যেদিন কোন বন্ধুই কোন বন্ধুর উপকারে আসবে না এবং তারা সাহায্যপ্রাপ্তও হবে না। তবে আল্লাহ যার প্রতি দয়া করেন, তার কথা ভিন্ন। নিশ্চয় তিনি পরাক্রমশালী দয়াময়। [ সুরা আদ-দুখান, আয়াত ৩৮ -৪২]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on May 17, 2013, 10:30:00 AM
যারা সুদ খায়, তারা কিয়ামতে দন্ডায়মান হবে, যেভাবে দন্ডায়মান হয় ঐ ব্যক্তি, যাকে শয়তান আসর করে মোহাবিষ্ট করে দেয়। তাদের এ অবস্থার কারণ এই যে, তারা বলেছেঃ ক্রয়-বিক্রয় ও তো সুদ নেয়ারই মত! অথচ আল্লাহ তাআলা ক্রয়-বিক্রয় বৈধ করেছেন এবং সুদ হারাম করেছেন। অতঃপর যার কাছে তার পালনকর্তার পক্ষ থেকে উপদেশ এসেছে এবং সে বিরত হয়েছে, পূর্বে যা হয়ে গেছে, তা তার। তার ব্যাপার আল্লাহর উপর নির্ভরশীল। আর যারা পুনরায় সুদ নেয়, তারাই দোযখে যাবে। তারা সেখানে চিরকাল অবস্থান করবে। আল্লাহ তাআলা সুদকে নিশ্চিহ্ন করেন এবং দান খয়রাতকে বর্ধিত করেন। আল্লাহ পছন্দ করেন না কোন অবিশ্বাসী পাপীকে। (সুরা বাকারাঃ আয়াত ২৭৫-২৭৬)
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on May 17, 2013, 12:40:12 PM
" মানুষ কি মনে করে যে, তারা একথা বলেই অব্যাহতি পেয়ে যাবে যে, আমরা বিশ্বাস করি এবং তাদেরকে পরীক্ষা করা হবে না। আমি তাদেরকেও পরীক্ষা করেছি, যারা তাদের পূর্বে ছিল। আল্লাহ অবশ্যই জেনে নেবেন যারা সত্যবাদী এবং নিশ্চয়ই জেনে নেবেন মিথ্যুকদেরকে। যারা মন্দ কাজ করে, তারা কি মনে করে যে, তারা আমার হাত থেকে বেঁচে যাবে? তাদের ফয়সালা খুবই মন্দ। যে আল্লাহর সাক্ষাত কামনা করে, আল্লাহর সেই নির্ধারিত কাল অবশ্যই আসবে। তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞানী। যে কষ্ট স্বীকার করে, সে তো নিজের জন্যেই কষ্ট স্বীকার করে। আল্লাহ বিশ্ববাসী থেকে বে-পরওয়া। আর যারা বিশ্বাস স্থাপন করে ও সৎকর্ম করে, আমি অবশ্যই তাদের মন্দ কাজ গুলো মিটিয়ে দেব এবং তাদেরকে কর্মের উৎকৃষ্টতর প্রতিদান দেব।
[সূরা আল আনকাবুত , আয়াত : ২-৭]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: Emran Hossain on May 18, 2013, 02:17:11 PM
Very excellent post for every one .

Emran Hossain
Deputy Director- F & A
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on May 21, 2013, 11:02:31 AM
হে প্রতিপালক ! তুমি আমার ও আমার মাতা-পিতা প্রতি যে নিয়ামত দিয়েছো এর শোকরগোজারী করার তাওফীক দাও এবং আমাকে এমন সব নেক আমল করার তৌফিক দাও যা তুমি পছন্দ কর। আর তোমার দয়ার আমাকে তোমার নেক বান্দাদের মধ্যে শামিল করে দাও। [সূরা আন-নামল ১৯]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: Emran Hossain on May 21, 2013, 12:35:10 PM
Dear Arefin Sir,

Thank you for your Excellent post. By this ayate karima Allah Sobhan Watala declared to us Follow the Allah, Prophet (SA) and UlilUm (That means Alahe Baite Prophet (SA)) .


Emran Hossain
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on May 24, 2013, 08:29:41 PM
যারা আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাদেরকে আপনি আল্লাহ ও তাঁর রসূলের বিরুদ্ধাচরণকারীদের সাথে বন্ধুত্ব করতে দেখবেন না, যদিও তারা তাদের পিতা, পুত্র, ভ্রাতা অথবা জ্ঞাতি-গোষ্ঠী হয়। তাদের অন্তরে আল্লাহ ঈমান লিখে দিয়েছেন এবং তাদেরকে শক্তিশালী করেছেন তাঁর অদৃশ্য শক্তি দ্বারা। তিনি তাদেরকে জান্নাতে দাখিল করবেন, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত। তারা তথায় চিরকাল থাকবে। আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট এবং তারা আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট। তারাই আল্লাহর দল। জেনে রাখ, আল্লাহর দলই সফলকাম হবে।
[সূরা আল মুজাদালাহ , আয়াত -২২]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on May 25, 2013, 10:10:50 AM
“হে আসমান যমীনের সৃষ্টিকর্তা! দুনিয়া ও আখিরাত উভয় জাহানেই তুমি আমার অভিভাবক। আমাকে ঈমানের সাথে মৃত্যু দান করো এবং আমাকে সৎ কর্মশীলদের অন্তর্ভুক্ত করো।” [সূরা ইউসুফ ১০১]
Title: আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা মুমিনের বৈশিষ্ট্য
Post by: shilpi1 on May 30, 2013, 11:40:22 AM
আমাদের জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপেই জয় পরাজয়, অথবা সফলতা ব্যর্থতার হিসেব কষে এগুতে হয়। জীবনের কোনো ক্ষেত্রে সফল্য এলে যেমন আমরা খুশির স্রোতে ভাসি, ঠিক তেমনি কোনো ক্ষেত্রে ব্যর্থ হলে অনেকের জীবনেই নেমে আসে হতাশার অন্ধকার।

কিন্তু আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলার ওপর যদি আমাদের পূর্ণ আস্থা এবং বিশ্বাস থাকে তাহলে জীবনের এসব কঠিন মুহূর্তেই নিশ্চিন্ত থাকা সম্ভব। দুনিয়ার জীবনের কোনো ব্যর্থতা তখন আখিরাতের পুরস্কারের তুলনায় বড় হয়ে উঠতে পারে না। জীবনের হিসেব তখন আমাদের ইচ্ছাধীন না রেখে আল্লাহর ওপর  ছেড়ে দিয়ে নিশ্চিন্ত মনে সুখে শান্তিতে থাকা সম্ভব। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা পবিত্র কুরানে সূরা আত্ব-ত্বালাক্ব এ বলেছেন
"যে ব্যক্তি আল্লাহর ওপর ভরসা করে তার জন্যে তিনিই যথেষ্ট।" (সূরা আত্ব-ত্বালাক্ব -৩)

আমরা অনেকেই মানুষ হয়ে সীমিত ক্ষমতার অধিকারী অন্য কারো ওপর অনেক বেশি ভরসা করে থাকি, আর ফল স্বরূপ অনেক ক্ষেত্রেই আশাহত হই। কিন্তু আল্লাহ হচ্ছেন অসীম ক্ষমতার অধিকারী, তিনিই পারেন যাকে ইচ্ছা সাহায্য করতে। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা এই সম্পর্কে বলেন,
 “আর তুমি ভরসা কর এমন চিরঞ্জীব সত্ত্বার ওপর যিনি মরবেন না।” (সূরা আল ফুরকান: ৫৮)

মানুষ হচ্ছে আল্লাহ তা’আলার সৃষ্ট জীব, তাই তার অনেক সীমাবদ্ধতা রয়েছে, আর তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, মানুষ অনেক সময়ই ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় অন্যের সাহায্যে এগিয়ে আসতে পারে না। কিন্তু আল্লাহর ওপর ভরসা করলে আল্লাহ তার প্রতিদান অবশ্যই দেবেন। আর মুমিনদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, তারা আল্লাহর ওপর আস্থা রাখে, এই বিষয়ে পবিত্র কুরআনে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা বলেন,
 “আর আল্লাহর ওপরই মুমিনদের ভরসা করা উচিত।” (সূরা ইবরাহীম : ১১)
তাকদিরে বিশ্বাস স্থাপন করা ইমানের মূল সাতটি বিষয়ের একটি। অর্থাৎ আমাদের জীবনের প্রতিটি ঘটনা, ভালো কিংবা মন্দ যা-ই ঘটুক না কেন তা আল্লাহর পক্ষ থেকেই আমাদের কাছে আসে, এই বিশ্বাস আমাদের রাখতে হবে। পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে,
"আল্লাহর নির্দেশ ব্যতিরেকে কোনো বিপদ আসে না এবং যে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস করে, তিনি তার অন্তরকে সৎপথ প্রদর্শন করেন। আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সম্যক পরিজ্ঞাত।"
Title: ইসলাম ও পাশ্চাত্যের দৃষ্টিতে নারীর সম অধিকার ও কর্মসংস্থRe: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: shilpi1 on June 02, 2013, 09:54:56 AM
চাকরি করা বা চুক্তিভিত্তিক কাজ করা মানুষের অন্যতম অধিকার।

বিশ্ব মানবাধিকার ঘোষণার ২৩ নম্বর অনুচ্ছেদে মানুষের কাজ করার অধিকারের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। এ অনুচ্ছেদে এটাও বলা হয়েছে, মানুষ কাজ বা পেশা বেছে নেওয়ার ব্যাপারে স্বাধীন।

এদিকে নারীর কর্মসংস্থানের বিষয়টি বর্তমান যুগের বিষয়। গত দুই শতকে নানা ধরনের ঘটনা ও পরিবর্তনের ফলে নারীর কর্মসংস্থানের ঝোঁক এবং প্রবণতা ক্রমেই বাড়ছে।

শিল্প বিপ্লবের পর কল-কারখানাসহ নানা ধরনের কর্মক্ষেত্রের সংখ্যা বহু গুণ বেড়েছে। পুঁজিপতিরা অতিরিক্ত মুনাফা অর্জন ও উৎপাদন-ব্যয় কমাতে তাদের কারখানায় সস্তা শ্রম শক্তি নিয়োগের পথ খুঁজছিলেন। আর নারীকেই তারা বেছে নিয়েছেন এ জন্য।

 নানা প্রতিবেদনে দেখা গেছে, বিশ্বে এখনও নারীকর্মী ও শ্রমিকরা অপেক্ষাকৃত কম পারিশ্রমিক পাচ্ছেন।

 

বর্তমান যুগেও নারীকর্মী ও শ্রমিকরা শোষণের শিকার হচ্ছেন। নারীর ওপর চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে কঠিন ও ব্যাপক শ্রম-সাধ্য কাজ। ফলে অসুস্থ হচ্ছেন তারা।  বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নারীকে এমন কর্মক্ষেত্রে নিয়ে আসা হচ্ছে; যেখানে তারা কাজ করতে পারছেন না স্বচ্ছন্দে। বিশেষ করে পাশ্চাত্যে নারীর কর্মক্ষেত্রে যে নানা অনৈতিক পরিবেশ বিরাজ করছে; তা তাদের জন্য খুবই বিপজ্জনক। অথচ পশ্চিমা সরকার নারী অধিকারের রক্ষক বলে দাবি করছে। এছাড়া তারা নারীর প্রতি বৈষম্য দূর করার দাবি করে আসছে!

 

নারী ও পুরুষের সমান অধিকারের নামে নারীবাদীরা ঘরের বাইরে নানা কর্মক্ষেত্রে নারী ও পুরুষকে একসঙ্গে কাজ করতে উৎসাহ যুগিয়ে থাকেন। পশ্চিমা শিল্প-সমাজের কর্তারাও নারীবাদীদের ওই লক্ষ্যের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সব ধরনের কর্মক্ষেত্রে নারীকে টেনে এনেছেন।

 

নারী ও পুরুষের স্বাভাবিক শক্তি-সামর্থ্য, মানসিক অবস্থা ও শারীরিক গঠনের বা আকর্ষণের  পার্থক্যকেও তারা বিবেচনায় আনেননি এক্ষেত্রে। ফলে কর্মক্ষেত্রে ভারসাম্য নারীর অনুকূল না হয়ে পুরুষের অনুকূল হয়ে পড়েছে। অর্থাৎ এ পরিবর্তনের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন নারী। কর্মক্ষেত্রে শক্তিমান পুরুষের যৌন নির্যাতনের হাত থেকে সুদর্শনা ও  দুর্বল নারীর আত্মরক্ষার কোনো উপায় প্রায় নেই বললেই চলে।

 

পশ্চিমা নারীবাদীদের দৃষ্টিতে সমান অধিকারের অন্যতম অর্থ হল ঘরের বাইরে নারী ও পুরুষের জন্য চাকরির অধিকার নিশ্চিত করা। যে নারী কেবলই গৃহবধূ তাকে পশ্চাদপদ বলে মনে করেন নারীবাদীরা। এভাবে পাশ্চাত্য নারীকে কেবলই সামাজিক ভূমিকায় ব্যস্ত রেখে তাদের মাতৃত্ব ও স্ত্রীর ভূমিকাকে বিলুপ্ত করছে। পশ্চিমে নারী ও মায়েদের ওপর মানসিক চাপ ক্রমেই বাড়ছে।

অন্যদিকে মানুষের জীবনের জন্য পরিপূর্ণ বা পূর্ণাঙ্গ বিধানের ব্যবস্থা করেছে ইসলাম।

অধিকারের দিক থেকে নারী ও পুরুষের সমান অধিকারের কথা বলে ইসলাম।

 

ইসলাম নারীর মালিকানা ও অর্থনৈতিক তৎপরতাকে স্বীকৃতি দিয়েছে। এর পাশাপাশি নারীর অর্থনৈতিক চাহিদাগুলো পূরণ করা স্বামীর দায়িত্ব বলে উল্লেখ করেছে। যাতে নারী কোনো দুশ্চিন্তা ছাড়াই তার সাংসারিক দায়িত্বগুলো পালন করতে পারেন। এরই আলোকে ঘরের বাইরে কাজ করার কোনো প্রয়োজন নেই নারীর। বাইরে চাকরি করা নারীর জন্য বাধ্যতামূলক কোনো বিষয় নয় বরং তা তাদের ইচ্ছাধীন বিষয়। তারা ঘরের বাইরে যে কোনো বৈধ পেশা বেছে নিতে পারেন। 

 

ইসলামের দৃষ্টিতে নারী সাংসারিক বা পারিবারিক দায়িত্ব পালন ছাড়াও সামাজিক ও অর্থনৈতিক তৎপরতায় জড়িত হতে পারেন। তবে তাদের এ দায়িত্ব এমনভাবে পালন করতে হবে, যাতে স্বামী ও সন্তানের প্রতি দায়িত্ব পালনের কাজটি ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।

ইসলাম নারীর কাজ বা চাকরিকে মর্যাদা দেয়। পুরুষ বা স্বামী নারীকে ঘরে ও বাইরে কাজ করতে বাধ্য করার অধিকার রাখেন না।

ইসলামও নারী ও পুরুষের সমান অধিকারকেও সমর্থন করে। তবে তা পশ্চিমাদের কথিত সমান অধিকারের অর্থে নয়। বরং নারীর প্রকৃতি ও বৈশিষ্ট্যের আলোকে তাকে কাজ দেওয়ার কথা বলে ইসলাম। কারণ, খুব কঠিন কায়িক শ্রমের কাজ নারীর পক্ষে করা সম্ভব নয় এবং তা ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজের স্বার্থেরও অনুকূল নয়।

মার্কিন লেখিকা মিসেস ন্যান্সি লিইঘ ডি-মস  লিখেছেন,‘নারীদেরকে ঘর-সংসারের কাজের ব্যাপারে অসন্তুষ্ট হতে উৎসাহ দেওয়া এবং তাদের বেশি আনন্দ দেওয়ার জন্য ঘর থেকে বের করে আনা–এসবই নারীর জন্য মাত্রাতিরিক্ত টেনশন বা উদ্বেগ ছাড়া অন্য কোনো ফল বয়ে আনেনি। বিপুল সংখ্যক নারী আজ মানসিক চিকিৎসক ও নানা ধরনের ওষুধের সাহায্য ছাড়া জীবন যাপন করতে পারছেন না। যেসব নারী সব সময় এক স্থান থেকে আরেক স্থানে যাচ্ছেন ও এক পেশা ছেড়ে অন্য পেশা ধরছেন তাদের বেশিরভাগই অনৈতিক সম্পর্কের শিকার হয়েছেন ও হচ্ছেন।’

 

ইসলামের দৃষ্টিতে নারী ও পুরুষের পেশাগত পার্থক্য এবং তাদের অধিকারের পার্থক্য এক কথা নয়।  তাদের অধিকার সমান। যেমন, আমিরুল মুমিনিন হজরত আলী (রা.) ও হজরত ফাতিমা (রা.)-উভয়ই উচ্চতর আধ্যাত্মিক মর্যাদার অধিকারী। কিন্তু ঘরের বাইরের কাজগুলো ছিল আলী (রা.)-এর পেশা, আর ঘরের বা ঘরোয়া কাজগুলো করা ছিল বেহেশতি নারীকূলের নেত্রী ফাতিমা (রা.)-এর পেশা।

 

জ্ঞান-বিজ্ঞান, প্রতিভা ও শারীরিক শক্তির দিক থেকে মানুষে মানুষে রয়েছে পার্থক্য। তাই মহান আল্লাহ সবার জন্য তার উপযোগী কাজ নির্ধারণ করেছেন। নারী-পুরুষও এর ব্যতিক্রম নন। যেসব পার্থক্য প্রকৃতিগত তা পরিবর্তন করা যায় না।

 

শিশুর প্রাথমিক শিক্ষা সম্পন্ন হয় মায়ের স্নেহের আচলে। কিন্তু পুঁজিবাদী সমাজ নারীকে চাকরি দেওয়ার অজুহাতে তার মূল কাজ থেকে দূরে রাখছে; যাতে তাদের পুঁজিবাদের সেবায় বেশি ব্যবহার করা যায়।

 

কানাডীয় লেখক উইলিয়াম গার্ডনার এ প্রসঙ্গে বলেছেন, কর্মজীবী মায়েরা শিশুদের যে ডে কেয়ার সেন্টারে রেখে যান তা কখনও শিশুর জন্য পরিবারের মতো উত্তম নয়। ফেমিনিস্ট বা নারীবাদীরা আজও এ প্রশ্নের জবাব দেননি।

 

উইলিয়াম গার্ডনারের মতে নারীবাদ গড়ে উঠেছে কাজের ব্যাপারে বিপুল সংখ্যক পশ্চিমা নারীর ক্লান্তি, শ্রান্তি ও হতাশার মতো বাস্তবতা থেকে। এসব নারীই তাদের সন্তানকে ডে-কেয়ার সেন্টারে পাঠান ও কম বেতনের চাকরি পেলেও তা আঁকড়ে ধরেন। অথচ এ ধরনের চাকরির প্রতি তাদের কোনো আগ্রহই নেই। সূত্র : আইআরআ
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on June 02, 2013, 01:33:48 PM
অতএব তিনি তোমাদের প্রতি ক্ষমা পরায়ন হয়েছেন। কাজেই কোরআনের যতটুকু তোমাদের জন্যে সহজ, ততটুকু আবৃত্তি কর। তিনি জানেন তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ অসুস্থ হবে, কেউ কেউ আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধানে দেশে-বিদেশে যাবে এবং কেউ কেউ আল্লাহর পথে জেহাদে লিপ্ত হবে। কাজেই কোরআনের যতটুকু তোমাদের জন্যে সহজ ততটুকু আবৃত্তি কর। তোমরা নামায কায়েম কর, যাকাত দাও এবং আল্লাহকে উত্তম ঋণ দাও। তোমরা নিজেদের জন্যে যা কিছু অগ্রে পাঠাবে, তা আল্লাহর কাছে উত্তম আকারে এবং পুরস্কার হিসেবে বর্ধিতরূপে পাবে। তোমরা আল্লাহর কাছে ক্ষমাপ্রার্থনা কর। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, দয়ালু।
[সূরা মুযযামমিল , আয়াত :২০]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: russellmitu on June 04, 2013, 02:50:47 PM
GOOD
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on June 09, 2013, 11:29:56 AM
"আর তোমরা ধৈর্য ধরে ও নামায পড়ে সাহায্য কামনা করো। আর এটি নিশ্চয়ই বড় কঠিন, শুধু বিনয়ীদের ছাড়া" [সূরা বাক্বারাহ ৪৫]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on June 12, 2013, 02:09:00 PM
ইজ্জত (শক্তি, মর্যাদা, মান-সন্মান) তো আল্লাহ তাঁর রসূল ও মুমিনদেরই কিন্তু মুনাফিকরা তা জানে না। [সূরা মুনাফিকুনঃ ৮]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on June 17, 2013, 04:11:53 PM
"তার কথার সাথে আর কার কথা উত্তম হতে পারে? যে মানুষকে আল্লাহর দিকে ডাকে, নেক আমল করে এবং ঘোষণা করে আমি মুসলমানদের অন্তর্ভূক্ত।"
--আল কোরআন, সূরাঃ হা-মীম আস সিজদা, আয়াতঃ ৩৩
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on June 18, 2013, 12:36:19 PM
'' মানুষকে যখন দুঃখ-কষ্ট স্পর্শ করে, তখন সে আমাকে ডাকতে শুরু করে, এরপর আমি যখন তাকে আমার পক্ষ থেকে নেয়ামত দান করি, তখন সে বলে- আমার জ্ঞান-গরীমার বদৌলতেই আমাকে তা দেয়া হয়েছে। অথচ এটা একটা পরীক্ষা,কিন্তু তাদের অধিকাংশই তা বোঝে না। ” [সূরা আয-যুমার : ৪৯]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on July 12, 2013, 10:01:47 PM
হে ঈমানদারগণ! আল্লাহর নির্দেশ মান্য কর, নির্দেশ মান্য কর রসূলের এবং তোমাদের মধ্যে যারা বিচারক তাদের। তারপর যদি তোমরা কোন বিষয়ে বিবাদে প্রবৃত্ত হয়ে পড়, তাহলে তা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের প্রতি প্রত্যর্পণ কর-যদি তোমরা আল্লাহ ও কেয়ামত দিবসের উপর বিশ্বাসী হয়ে থাক। আর এটাই কল্যাণকর এবং পরিণতির দিক দিয়ে উত্তম।
[সূরা আন নিসা , আয়াত সংখাঃ ৫৯]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: russellmitu on July 23, 2013, 03:42:05 PM
SOBHAN ALLAH
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on August 07, 2013, 01:55:45 PM
“আল্লাহ সুদকে মিটিয়ে দেন এবং সদাকাকে বাড়িয়ে দেন”। [সূরা বাকারা: (২৭৬)]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on August 07, 2013, 01:56:29 PM
মুহাম্মদ(সাঃ) আল্লাহর রসূল এবং তাঁর সহচরগণ কাফেরদের প্রতি কঠোর, নিজেদের মধ্যে পরস্পর সহানুভূতিশীল। আল্লাহর অনুগ্রহ ও সন্তুষ্টি কামনায় আপনি তাদেরকে রুকু ও সেজদারত দেখবেন। তাদের মুখমন্ডলে রয়েছে সেজদার চিহ্ন । তওরাতে তাদের অবস্থা এরূপ এবং ইঞ্জিলে তাদের অবস্থা যেমন একটি চারা গাছ যা থেকে নির্গত হয় কিশলয়, অতঃপর তা শক্ত ও মজবুত হয় এবং কান্ডের উপর দাঁড়ায় দৃঢ়ভাবে-চাষীকে আনন্দে অভিভুত করে-যাতে আল্লাহ তাদের দ্বারা কাফেরদের অন্তর্জালা সৃষ্টি করেন। তাদের মধ্যে যারা বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদেরকে ক্ষমা ও মহাপুরস্কারের ওয়াদা দিয়েছেন । [সূরা আল ফাতহ , আয়াত সংখাঃ ২৯]
Title: Re: কুরআনের অমূল্য বানী
Post by: arefin on September 01, 2013, 04:00:18 PM
তোমাদের পালনকর্তা বলেন, তোমরা আমাকে ডাক, আমি সাড়া দিব, যারা আমার ইবাদতে অহংকার করে তারা অচিরে জাহান্নামে প্রবেশ করবে লাঞ্চিত হয়ে। (আল-মুমিন-৬০)
Title: Re: Valuable Quote from Holly Quran (কুরআনের অমূল্য বানী)
Post by: arefin on September 25, 2013, 10:32:24 AM
আল্লাহ তোমাদেরকে অসুবিধায় ফেলতে চান না; কিন্তু তোমাদেরকে পবিত্র রাখতে চান এবং তোমাদের প্রতি স্বীয় নেয়ামত পূর্ণ করতে চান-যাতে তোমরা কৃতজ্ঞাতা প্রকাশ কর।

{সূরা মায়েদা- ৬}
Title: Re: Valuable Quote from Holly Quran (কুরআনের অমূল্য বানী)
Post by: arefin on October 27, 2013, 11:50:40 AM
আল্লাহ যদি তোমাদের সাহায্য করেন তাহলে কোন শক্তি তোমাদের ওপর প্রাধান্য বিস্তার করতে পারবে না। আর যদি তিনি তোমাদের পরিত্যাগ করেন, তাহলে এরপর কে আছে তোমাদের সাহায্য করার মতো? কাজেই সত্যিকারের মুমিনদের আল্লাহর ওপরই ভরসা করা উচিত। [সুরা আল ইমরান :১৬০]
Title: Re: Valuable Quote from Holly Quran (কুরআনের অমূল্য বানী)
Post by: arefin on October 27, 2013, 11:52:10 AM
● আমি আল্লাহকে বলি আমি নিজের উপর জুলুম করেছি -
আল্লাহ বলেন - "...হে আমার বান্দাগণ যারা নিজেদের উপর যুলুম করেছ তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না।..." [সূরা আল-যুমার -৫৩]

● আমি আল্লাহকে আমার অন্তরের অশান্তির কথা বলি -
আল্লাহ বলেন - "...আল্লাহর যিকির দ্বারা শান্তি লাভ করে; জেনে রাখ, আল্লাহর যিকির দ্বারাই অন্তর সমূহ শান্তি পায়।" [সূরা রা'দ -২৮]

● আমি আল্লাহকে আমার একাকীত্বের কথা বলি -
আল্লাহ বলেন - "...আমি তার গ্রীবাস্থিত ধমনী থেকেও অধিক নিকটবর্তী।" [ সূরা ক্বাফ -১৬]

● আমি আল্লাহর কাছে স্বীকরোক্তি জানাই - আমার গুনাহ অসীম -
আল্লাহ তাঁর বান্দাকে আশ্বস্ত করেন - "আল্লাহ ছাড়া আর কে পাপ ক্ষমা করবেন?" [সূরা আল-ইমরান -১৩৫]

● আমি আল্লাহর কাছে কাতর প্রার্থনা করি -
আল্লাহ বলেন -"...তোমরা আমাকে স্মরণ কর, আমিও তোমাদের স্মরণ রাখবো ..।" [সূরা আল বাক্বারাহ -১৫২]

● আমি আল্লাহর কাছে জীবনের সমস্যা জানিয়ে দুঃখ করি -
আল্লাহ বলেন -"...যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।" [সূরা আত্ব-ত্বালাক -০২]

● আমি হতাশ হয়ে আল্লাহর কাছে আশ্রয় খুঁজি -
আল্লাহ বলেন -"নিশ্চয় কষ্টের সাথে স্বস্তি রয়েছে।" [সূরা আল ইনশিরাহ -০৬]

● আমি আমার সমস্ত কিছুর জন্য আল্লাহর উপর ভরসা করলাম -
আল্লাহ বলেন -"... যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা করে তার জন্যে তিনিই যথেষ্ট। আল্লাহ তার কাজ পূর্ণ করবেন।..." [সূরা আত্ব-ত্বালাক -০৩]
Title: Re: Valuable Quote from Holly Quran (কুরআনের অমূল্য বানী)
Post by: Emran Hossain on October 28, 2013, 10:26:15 AM

Very very excellent post . May Allah Sobhan Watala bless you for valuable post & Research on Al- Quran and Ahalull Bait of Muhammad (S.A). "Allah Humma Solle Ala Muhammad waa Ale Muhammad"  Elahi Amin.


Emran Hossain
Deputy Director-Finance & Accounts
Daffodil International University.
Income Tax Consultant
Member Dhaka Taxes Bar Association

Title: Re: Valuable Quote from Holly Quran (কুরআনের অমূল্য বানী)
Post by: arefin on November 13, 2013, 01:33:01 PM
“তারা শুধু এ বিষয়ের দিকে চেয়ে আছে যে, তাদের কাছে ফেরেশতা আগমন করবে কিংবা আপনার পালনকর্তা আগমন করবেন অথবা আপনার পালনকর্তার কোন নির্দেশ আসবে। যেদিন আপনার পালনকর্তার কোন নিদর্শন আসবে, সেদিন এমন কোন ব্যক্তির বিশ্বাস স্থাপন তার জন্যে ফলপ্রসূ হবে না, যে পূর্ব থেকে বিশ্বাস স্থাপন করেনি কিংবা স্বীয় বিশ্বাস অনুযায়ী কোনরূপ সৎকর্ম করেনি। আপনি বলে দিনঃ তোমরা পথের দিকে চেয়ে থাক, আমরাও পথে দিকে তাকিয়ে রইলাম। নিশ্চয় যারা স্বীয় ধর্মকে খন্ড-বিখন্ড করেছে এবং অনেক দল হয়ে গেছে, তাদের সাথে আপনার কোন সম্পর্ক নেই। তাদের ব্যাপার আল্লাহ তা'আয়ালার নিকট সমর্পিত। অতঃপর তিনি বলে দেবেন যা কিছু তারা করে থাকে। যে একটি সৎকর্ম করবে, সে তার দশগুণ পাবে এবং যে, একটি মন্দ কাজ করবে, সে তার সমান শাস্তিই পাবে। বস্তুতঃ তাদের প্রতি জুলুম করা হবে না। ”
[সূরা আল আন-আম, আয়াত ১৫৮-১৬০]

“হে ঈমানদারগণ! আল্লাহর নির্দেশ মান্য কর, নির্দেশ মান্য কর রসূলের এবং তোমাদের মধ্যে যারা বিচারক তাদের। তারপর যদি তোমরা কোন বিষয়ে বিবাদে প্রবৃত্ত হয়ে পড়, তাহলে তা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের প্রতি প্রত্যর্পণ কর-যদি তোমরা আল্লাহ ও কেয়ামত দিবসের উপর বিশ্বাসী হয়ে থাক। আর এটাই কল্যাণকর এবং পরিণতির দিক দিয়ে উত্তম।“ [সূরা আন নিসা, আয়াত সংখাঃ ৫৯]

So please stop querelling with each other regarding Majhab, Shia, Sunni, Sufibaad, Ahle hadith, Salafi, Wahabi, Moududi, Brelvi... etc etc..... What we need is to lead our life according to Quraan (Ahkaam of Allah SWT) and Sunnah (Deeds of our Prophet Muhammad (SM.) . Insha Allah it will lead us to success in life and afterlife . Allahu A'laam. Jazakallahu khair.
Title: Re: Valuable Quote from Holly Quran (কুরআনের অমূল্য বানী)
Post by: arefin on November 13, 2013, 01:34:57 PM
“হে ঈমানদারগণ! আল্লাহর নির্দেশ মান্য কর, নির্দেশ মান্য কর রসূলের এবং তোমাদের মধ্যে যারা বিচারক তাদের। তারপর যদি তোমরা কোন বিষয়ে বিবাদে প্রবৃত্ত হয়ে পড়, তাহলে তা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের প্রতি প্রত্যর্পণ কর-যদি তোমরা আল্লাহ ও কেয়ামত দিবসের উপর বিশ্বাসী হয়ে থাক। আর এটাই কল্যাণকর এবং পরিণতির দিক দিয়ে উত্তম।“ [সূরা আন নিসা, আয়াত সংখাঃ ৫৯]

Title: Re: Valuable Quote from Holly Quran (কুরআনের অমূল্য বানী)
Post by: arefin on December 23, 2013, 10:17:44 AM
    নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল, দয়ালু

১/ যে গোনাহ, করে কিংবা নিজের অনিষ্ট করে, অতঃপর আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে, সে আল্লাহকে ক্ষমাশীল, করুণাময় পায়।
- সুরা নিসা ১১০।

২/ আর যখন তারা আপনার কাছে আসবে যারা আমার নিদর্শনসমূহে বিশ্বাস করে, তখন আপনি বলে দিনঃ তোমাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক। তোমাদের পালনকর্তা রহমত করা নিজ দায়িত্বে লিখে নিয়েছেন যে, তোমাদের মধ্যে যে কেউ অজ্ঞতাবশতঃ কোন মন্দ কাজ করে, অনন্তর এরপরে তওবা করে নেয় এবং সৎ হয়ে যায়, তবে তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল, করুণাময়।
- সুরা আন'আম ৫৪।

৩/ আপনি আমার বান্দাদেরকে জানিয়ে দিন যে, আমি অত্যন্ত ক্ষমাশীল দয়ালু।
- সুরা হিজর ৪৯।

৪/ এবং তোমরা আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা কর, নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল, দয়ালু”।
-সূরা মুযযাম্মিল ২০।

৫/ জেনে রাখুন, তিনি পরাক্রমশালী, ক্ষমাশীল।
- সুরা জুমার ৫।

৬/ বলুন, হে আমার বান্দাগণ যারা নিজেদের উপর যুলুম করেছ তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ সমস্ত গোনাহ মাফ করেন। তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
- সুরা যুমার ৫৩।
Title: Re: Valuable Quote from Holly Quran (কুরআনের অমূল্য বানী)
Post by: arefin on March 27, 2014, 01:46:20 PM
‘যে ব্যক্তি রাত্রিকালে সিজদার মাধ্যমে অথবা দাঁড়িয়ে ইবাদত করে, পরকালের ভয় করে এবং তার পালনকর্তার রহমতের প্রত্যাশা করে, সে কি সমান, যে এরূপ করে না। বল, যারা জানে আর যারা জানে না তারা কি সমান হ’তে পারে? কেবলমাত্র বুদ্ধিমান লোকেরাই উপদেশ গ্রহণ করে থাকে’ [যুমার-৯]
Title: Re: Valuable Quote from Holly Quran (কুরআনের অমূল্য বানী)
Post by: arefin on April 24, 2014, 08:28:07 PM
"যে ব্যক্তি জানে যে, যা কিছু পালনকর্তার পক্ষ থেকে আপনার প্রতি অবর্তীর্ণ হয়েছে তা সত্য সে কি ঐ ব্যক্তির সমান, যে অন্ধ? তারাই বোঝে, যারা বোধশক্তি সম্পন্ন।
এরা এমন লোক, যারা আল্লাহর প্রতিশ্রুতি পূর্ণ করে এবং অঙ্গীকার ভঙ্গ করে না।
এবং যারা বজায় রাখে ঐ সম্পর্ক, যা বজায় রাখতে আল্লাহ আদেশ দিয়েছেন এবং স্বীয় পালনকর্তাকে ভয় করে এবং কঠোর হিসাবের আশঙ্কা রাখে।
এবং যারা স্বীয় পালনকর্তার সন্তুষ্টির জন্যে সবর করে, নামায প্রতিষ্টা করে আর আমি তাদেরকে যা দিয়েছি, তা থেকে গোপনে ও প্রকাশ্য ব্যয় করে এবং যারা মন্দের বিপরীতে ভাল করে, তাদের জন্যে রয়েছে পরকালের গৃহ।
তা হচ্ছে বসবাসের বাগান। তাতে তারা প্রবেশ করবে এবং তাদের সৎকর্মশীল বাপ-দাদা, স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানেরা। ফেরেশতারা তাদের কাছে আসবে প্রত্যেক দরজা দিয়ে।
বলবেঃ তোমাদের সবরের কারণে তোমাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক। আর তোমাদের এ পরিণাম-গৃহ কতই না চমৎকার।"

[সুরা আর-রাদ; আয়াত ১৯-২৪]
Title: Re: Valuable Quote from Holly Quran (কুরআনের অমূল্য বানী)
Post by: arefin on April 24, 2014, 08:53:59 PM
“হে আসমান যমীনের সৃষ্টিকর্তা! দুনিয়া ও আখিরাত উভয় জাহানেই তুমি আমার অভিভাবক। আমাকে ঈমানের সাথে মৃত্যু দান করো এবং আমাকে সৎ কর্মশীলদের অন্তর্ভুক্ত করো।” [সূরা ইউসুফ ১০১]
Title: Re: Valuable Quote from Holly Quran (কুরআনের অমূল্য বানী)
Post by: mominur on April 26, 2014, 12:55:45 PM
Thanks Sir for nice sharing........
Title: Re: Valuable Quote from Holly Quran (কুরআনের অমূল্য বানী)
Post by: arefin on May 02, 2014, 07:25:56 PM
‘তোমাদের মধ্যে এমন কিছু লোক অবশ্যই থাকতে হবে, যারা (মানুষকে) সর্বদা পুণ্য ও কল্যাণের দিকে ডাকবে, ভাল ও সৎকাজের নির্দেশ দেবে এবং মন্দ ও পাপ কাজ থেকে বিরত রাখবে; যারা এরূপ কাজ করবে, তারাই হবে সফলকাম।’

[সূরা আলে-ইমরানঃ ১০৪]
Title: Re: Valuable Quote from Holly Quran (কুরআনের অমূল্য বানী)
Post by: arefin on June 05, 2014, 11:30:47 AM
আল্লাহ তা‘আলা বলেন: "যখন মানুষকে দুঃখ-কষ্ট স্পর্শ করে, তখন সে একাগ্রচিত্তে তার পালনকর্তাকে ডাকে, অতঃপর তিনি যখন তাকে নেয়ামত দান করেন, তখন সে কষ্টের কথা বিস্মৃত হয়ে যায়, ..."[সূরা আল-যুমার -০৮]
Title: Re: Valuable Quote from Holly Quran (কুরআনের অমূল্য বানী)
Post by: arefin on August 02, 2014, 09:20:13 AM
“নিশ্চয়ই আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসীদের সবচেয়ে বড় শত্রু ইহুদী, অতঃপর মুশরিক।“ (সুরা মায়িদাহ-৮২)
Title: Re: Valuable Quote from Holly Quran (কুরআনের অমূল্য বানী)
Post by: arefin on August 02, 2014, 09:22:03 AM
‘‘হে বৎস, কোন বস্তু যদি সরিষার দানা পরিমাণও হয় অতঃপর তা যদি থাকে প্রস্তর গর্ভে অথবা আকাশে অথবা ভূ-গর্ভে, তবে আল্লাহ তাও উপস্থিত করবেন। নিশ্চয় আল্লাহ গোপন ভেদ জানেন, সবকিছুর খবর রাখেন।’’[সূরা লোকমান: ১৬]
Title: Re: Valuable Quote from Holly Quran (কুরআনের অমূল্য বানী)
Post by: arefin on August 02, 2014, 09:25:33 AM
Once Umar bin al-Khattab radi allahu `anhu (may God be pleased with him) was walking in the market, he passed by a man who was supplicating,
“O Allah, make us of Your ‘few’ servants! O Allah make us of Your ‘few’ servants!”

So ‘Umar said to him, “Where did you get this du`a’ (supplication) from?” And the man said, “Allah in His Book says ‘And few of My servants are grateful.’(Qur’an 34:13)” So ‘Umar wept and admonished himself, “The people are more knowledgeable than you, O Umar! O Allah make us of Your ‘few’ servants.”

Sometimes when you advise someone to leave a sin, they respond with “But most people do it, it’s not just me!” But if you look for the words “most people” in the Qur’an, you will find that most people “do not know” (7:187), “do not give thanks” (2:243) and “do not believe” (11:17). And if you look for “most of them”, you will find that most of them are “defiantly disobedient” (5:59), “ignorant” (6:111), “turning away” (21:24), “do not reason” (29:23), and “do not listen” (8:21).

So be of the “few”, whom Allah says about them:

“And few of My servants are grateful.” (34:13)

“But none had believed with him, except a few.” (11:40)

“In the Gardens of Pleasure, A [large] company of the former peoples, And a few of the later peoples.” (56:12-14)

Ibn al-Qayyim (ra) said, “Go on the path of truth and do not feel lonely because there are few who take that path, and beware of the path of falsehood and do not be deceived by the greatness of the perishers.”
Title: Re: Valuable Quote from Holly Quran (কুরআনের অমূল্য বানী)
Post by: arefin on August 02, 2014, 06:54:19 PM
"যখন আমি কোন জনপদকে ধ্বংস করার ইচ্ছা করি তখন তার অবস্থাপন্ন লোকদেরকে উদ্ধুদ্ধ করি অতঃপর তারা পাপাচারে মেতে উঠে। তখন সে জনগোষ্টীর উপর আদেশ অবধারিত হয়ে যায়। অতঃপর আমি তাকে উঠিয়ে আছাড় দেই।"[সূরা বনী ইসরাঈল -১৬]
Title: Re: Valuable Quote from Holly Quran (কুরআনের অমূল্য বানী)
Post by: arefin on November 14, 2014, 08:01:12 AM
‘যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সৎকর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ, তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার?’’
[সূরা হা-মীম সেজদাহ-৩৩]
Title: Re: Valuable Quote from Holly Quran (কুরআনের অমূল্য বানী)
Post by: arefin on November 14, 2014, 08:01:44 AM
"তোমরা জেনে রাখ যে, দুনিয়ার জীবন ক্রীড়া কৌতুক, শোভা-সৌন্দর্য, তোমাদের পারস্পরিক গর্ব-অহংকার এবং ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততিতে আধিক্যের প্রতিযোগিতা মাত্র। এর উপমা হল বৃষ্টির মত, যার উৎপন্ন ফসল কৃষকদেরকে আনন্দ দেয়, তারপর তা শুকিয়ে যায়, তখন তুমি তা হলুদ বর্ণের দেখতে পাও, তারপর তা খড়-কুটায় পরিণত হয়। আর আখিরাতে আছে কঠিন আযাব এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে ক্ষমা ও সন্তুষ্টি। আর দুনিয়ার জীবনটা তো ধোঁকার সামগ্রী ছাড়া আর কিছুই নয়।" [সূরা আল-হাদীদ, আয়াত: ২০]
Title: Re: Valuable Quote from Holly Quran (কুরআনের অমূল্য বানী)
Post by: arefin on January 26, 2015, 05:55:45 PM
হে ঈমানদারগণ! আল্লাহকে যেমন ভয় করা উচিৎ ঠিক তেমনিভাবে ভয় করতে থাক। এবং অবশ্যই মুসলমান না হয়ে মৃত্যুবরণ করো না। আর তোমরা সকলে আল্লাহর রজ্জুকে সুদৃঢ় হস্তে ধারণ কর; পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না। আর তোমরা সে নেয়ামতের কথা স্মরণ কর, যা আল্লাহ তোমাদিগকে দান করেছেন … …আর তোমাদের মধ্যে এমন একটা দল থাকা উচিত যারা আহবান জানাবে সৎকর্মের প্রতি, নির্দেশ দেবে ভাল কাজের এবং বারণ করবে অন্যায় কাজ থেকে, আর তারাই হলো সফলকাম।
[ সূরা আল ইমরান , আয়াত ১০২,১০৩ ... ১০৪ ]
Title: Re: Valuable Quote from Holly Quran (কুরআনের অমূল্য বানী)
Post by: arefin on January 26, 2015, 06:32:16 PM
"O you who believe! Obey Allah and obey the Messenger (Muhammad ), and those of you (Muslims) who are in authority. (And) if you differ in anything amongst yourselves, refer it to Allah and His Messenger (), if you believe in Allah and in the Last Day. That is better and more suitable for final determination. "

"And whoso obeys Allah and the Messenger (Muhammad ), then they will be in the company of those on whom Allah has bestowed His Grace, of the Prophets, the Siddiqun (those followers of the Prophets who were first and foremost to believe in them, like Abu Bakr As-Siddiq ), the martyrs, and the righteous. And how excellent these companions are!"
Surat An-Nisā' (4: 59 & 69)
Hope everybody will understand. May Allah SWT gives us Elm to follow the path of Sahih Sunnah. Ameen
Title: Re: Valuable Quote from Holly Quran (কুরআনের অমূল্য বানী)
Post by: arefin on February 17, 2015, 09:21:14 PM
যারা স্বচ্ছলতায় ও অভাবের সময় ব্যয় করে, যারা নিজেদের রাগকে সংবরণ করে আর মানুষের প্রতি ক্ষমা প্রদর্শন করে, বস্তুতঃ আল্লাহ সৎকর্মশীলদিগকেই ভালবাসেন। তারা কখনও কোন অশ্লীল কাজ করে ফেললে কিংবা কোন মন্দ কাজে জড়িত হয়ে নিজের উপর জুলুম করে ফেললে আল্লাহকে স্মরণ করে এবং নিজের পাপের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে। আল্লাহ ছাড়া আর কে পাপ ক্ষমা করবেন? তারা নিজের কৃতকর্মের জন্য হঠকারিতা প্রদর্শন করে না এবং জেনে-শুনে তাই করতে থাকে না। তাদেরই জন্য প্রতিদান হলো তাদের পালনকর্তার ক্ষমা ও জান্নাত, যার তলদেশে প্রবাহিত হচ্ছে প্রস্রবণ যেখানে তারা থাকবে অনন্তকাল। যারা কাজ করে তাদের জন্য কতইনা চমৎকার প্রতিদান।
[সূরা আল ইমরান, আয়াত সংখাঃ ১৩৪-১৩৬ ]
Title: Re: Valuable Quote from Holly Quran (কুরআনের অমূল্য বানী)
Post by: arefin on March 25, 2015, 02:19:28 PM
তোমরাই হলে সর্বোত্তম উম্মত, মানবজাতির কল্যানের জন্যেই তোমাদের উদ্ভব ঘটানো হয়েছে। তোমরা সৎকাজের নির্দেশ দান করবে ও অন্যায় কাজে বাধা দেবে এবং আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে। আর আহলে-কিতাবরা যদি ঈমান আনতো, তাহলে তা তাদের জন্য মঙ্গলকর হতো। তাদের মধ্যে কিছু তো রয়েছে ঈমানদার আর অধিকাংশই হলো পাপাচারী।
তারা সবাই সমান নয়। আহলে কিতাবদের মধ্যে কিছু লোক এমনও আছে যারা অবিচলভাবে আল্লাহর আয়াতসমূহ পাঠ করে এবং রাতের গভীরে তারা সেজদা করে। তারা আল্লাহর প্রতি ও কিয়ামত দিবসের প্রতি ঈমান রাখে এবং কল্যাণকর বিষয়ের নির্দেশ দেয়; অকল্যাণ থেকে বারণ করে এবং সৎকাজের জন্য সাধ্যমত চেষ্টা করতে থাকে। আর এরাই হল সৎকর্মশীল
[সূরা আল ইমরান আয়াত সংখাঃ ১১১,১১৩-১১৪]
Title: Re: Valuable Quote from Holly Quran (কুরআনের অমূল্য বানী)
Post by: ABM Nazmul Islam on March 25, 2015, 06:15:05 PM
thanks Sir for sharing such valuables Quranic verses. Among these right now one verse is circulating through my mind. afeter it has said in Quran to make friend with Christians how could muslims are following their trend, wearing T-Shirt written bad comments from Bit, Hippies, trying to making their hair styled like Christian fcelebraties, trying to embrace there songs...far away and even conflicting with Islam...