-
ইসলামের বেশ কিছু দুলর্ভ অবিশ্বাস্য হলেও সত্য (জানা-অজানা)
(http://a7.sphotos.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-ash4/422344_167136706735510_579238397_n.jpg)
ইসলামের বেশ কিছু দুলর্ভ ছবি ইতিমধ্যে আমরা দেখিয়েছি ।এখন দেখুন আরেকটি ছবি ।
দেখুন ইসরাইলে অবস্থিত হযরত দাউদ (আ:) এর কবর ।
(http://a3.sphotos.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-ash4/402450_167835716665609_131027050346476_241401_20542893_n.jpg)
পবিত্র কাবা ঘরের চাবি! দেখার পর নিজেকে অনেক ধন্য মনে করলাম
(http://a3.sphotos.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-ash4/419245_168529276596253_131027050346476_243084_168600028_n.jpg)
এটি হযরত মুসা (আ:) এর কবর ।
(http://a6.sphotos.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-snc7/416786_169889973126850_131027050346476_246695_409705923_n.jpg)
হযরত শীষ (আঃ) যিনি আদি পিতা হযরত আদম (আঃ) এর পুত্র ।
ভারতের অযোধ্যায় এক বিরাট মন্দিরের পাশে সুদীর্ঘ এক কবর রয়েছে যেটা সম্মন্ধে যুগ যুগ ধরে জনশ্রূতি - ঐ সামাধি হযরত শীষ (আঃ) , যিনি আদি পিতা হযরত আদম (আঃ) এর পুত্র ।
(http://a5.sphotos.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-ash4/423034_171297822986065_131027050346476_249757_925907701_n.jpg)
বেলাল (রাঃ) হাবশি (প্রথম মুয়াজ্জ্বিন)
► সব সময় ব্র্যান্ড এর জিনিষ ব্যাবহার করবেন,►
যেমনঃ
●ঠোঁটের জন্য - সত্য কথা
●আওয়াজের জন্য - খোদার জিকির
●চোখের জন্য - অন্যের জন্য মায়া
●হাত এর জন্য - দান সদ্গা
●মুখের জন্য - সুন্দর হাসি
●মনের জন্য - ভালোবাসা♥
কথা গুলো ভাল লাগলে ! মনে গেঁথে নিন !
(http://a2.sphotos.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-snc7/424044_172010649581449_131027050346476_251503_1178315084_n.jpg)
লক্ষ করুণঃ দুলর্ভ ছবির প্রতি আমাদের রয়েছেন অনেক আগ্রহ !
নিচে যে ছবিটি দেখতে পাচ্ছেন !এইটি হচ্ছে ফাতেমা ( রাঃ ) এর জামা মুবারাক! সুবাহানাল্লাহ!
শিক্ষকঃ তুমি কি তোমার আল্লাহ কে দেখতে পাও?
ছাত্রীঃ না
শিক্ষকঃ তুমি কি তোমার আল্লাহ কে স্পর্শ করতে পার?
ছাত্রীঃ না
শিক্ষকঃ তার মানে তোমার আল্লাহ বলে কিছু নাই !!
ছাত্রীঃস্যার , আপনি কি আপনার ব্রেইন দেখতে পান?
শিক্ষকঃ না
ছাত্রীঃ আপনি কি আপনার ব্রেইন স্পর্শ করতে পারেন?
শিক্ষকঃ না
ছাত্রীঃওহ !! তার মানে কি এই দাঁড়ালো যে আপনি বিশ্বাস করেন যে আপনার কোন ব্রেইন নাই !!
মাশাআল্লাহ্ কি বুদ্ধিমতি মেয়ে !!এই বুদ্ধিমতী মেয়ের জন্য কত লাইক ???
-
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (স.) এর জীবন কনিকা
৫৭০ খ্রীষ্টাব্দ : মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স.) এর জন্ম। বিশুদ্ধ মত অনুযায়ী রবিউল আউয়ালের ৯ তারিখ সোমবার।
৫৭২ খ্রীষ্টাব্দ : দুবছর পর তিনি দুগ্ধ পান বন্ধ করেন। ধাত্রী মা হালিমার ঘরে অবস্থান।
৫৭৩-৭৫ খ্রীষ্টাব্দ : ৩/৪/৫ বছর বয়সে তাঁর বক্ষ বিদারণ হয়।
৫৭৫-৭৬ খ্রীষ্টাব্দ : ৫/৬ বছর বয়সকালে জননী আমিনার কোলে প্রত্যাবর্তন।
৫৭৬ খ্রীষ্টাব্দ : ৬ বছর বয়সে মায়ের সাথে নানার বাড়ি গমন এবং ফেরার পথে আবওয়া নামক স্থানে মা আমিনার মৃত্যু। মা হারা শিশু বালক।
৫৭৮ খ্রীষ্টাব্দ : ৮ বছর বয়সে দাদা আব্দুল মোত্তালিবের ইনতিকাল এবং চাচা আবু তালিবের উপর তাঁর প্রতিপালনের ভার ন্যাস্ত।
৫৮২ খ্রীষ্টাব্দ : ১২ বছর বয়সে আবু তালিবের সঙ্গে সিরিয়া গমন এবং খ্রিস্টান পন্ডিত ও পাদ্রী বুহাইরা কর্তৃক প্রতিশ্রুত শেষ নবী হিসেবে চিহ্নত।
৫৮৪-৮৫ খ্রীষ্টাব্দ : ১৫ বছর বয়সে হাবুল ফুজ্জার যুদ্ধে অংশ গ্রহণ।
৫৮৯-৯০ খ্রীষ্টাব্দ : খাদিজা এর বাণিজ্য প্রতিনিধিরূপে সিরিয়া ই ইয়ামান গমন।
৫৯৫ খ্রীষ্টাব্দ : ২৫ বছর বয়সে বিবি খাদিজার সাথে বিবাহ।
৬০৫ খ্রীষ্টাব্দ : হেরা গুহায় তাঁর ধ্যানমগ্ন জীবনের সূচনা হয়।
৬১০ খ্রীষ্টাব্দ : ৪০ বছর বয়সে নবুওয়াত লাভ। জিব্রাইল (আ.) কর্তৃক তাঁকে ওযু ও পবিত্রতা পদ্ধতি প্রদান। কোরআন নাযিলের সূচনা।
৬১০-১৩ খ্রীষ্টাব্দ : নবুওয়াতের প্রথম ৩ বছর গোপনে ইসলাম প্রচার। সর্বপ্রথম খাদীজা, যায়িদ, আলী ও আবু বকর এর ইসলাম গ্রহণ। এর পর উসমান, যুবায়েরসহ ৪০ জনের ইসলাম গ্রহণ।
৬১৪ খ্রীষ্টাব্দ : আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রকাশ্যে ইসলাম প্রচারের আদেশ দান। নবী (স.) এর প্রতি আবু লাহাবের পাথর নিক্ষেপ ও সূরা লাহাব অবতীর্ণ।
৬১৫ খ্রীষ্টাব্দ : নবুওয়াতের ৫ম বর্ষে উসমান এর নেতৃত্বে ১৬ সাহাবীর দলের আবিসিনিয়া হিজরত। উমর ও হামযা এর ইসলাম গ্রহণ।
৬১৬-৬১৯ খ্রীষ্টাব্দ : সমামচ্যুত। ৩ বছর আবদ্ধ জীবন যাপন।
৬১৯ খ্রীষ্টাব্দ : বিবি খাদিজা ও চাচা আবু তালিবের মৃত্যু।
৬২২ খ্রীষ্টাব্দ : মদীনায় হিজরতের জন্য সাহাবীগণের প্রতি নির্দেশ জারী। রাসূল (স.) ও আবু বকর এর মক্কা ত্যাগ এবং গারে সাওরে আশ্রয়।
১ম হিজরী/৬২২ খ্রীষ্টাব্দ : ইয়াসরীবের পরিবর্তে মদীনা নামকরণ, মসজিদে নববী নির্মাণ, আযান, ওযু নামাযের নিয়ম ও জুম্মা প্রচলিত হয়।
২য় হিজরী : যাকাত, রোজা, কিবলা, ঈদ-উল-ফিতর, ঈদ-উল- আযহা, হজ্জ্ব পালনের প্রত্যাদেশ লাভ ও বদরের যুদ্ধ।
৩য় হিজরী : মদীনায় ইসলামী প্রজাতন্ত্র স্থাপন, পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বপ্রথম লিখিত সংবিধান মদীনা সনদ প্রণয়ন এবং ওহুদের যুদ্ধ।
৫-৬ হিজরী : পর্দা প্রবর্তিত, খন্দকের যুদ্ধ ও হুদায়বিয়ার সন্ধি।
৭ম হিজরী : খাইবার জয়, মুতার যুদ্ধ, মদ নিষিদ্ধ ঘোষণা।
৮ম হিজরী : মক্কা বিজয়, হুনাইনের যুদ্ধে ও তায়েফে ইসলামের বিজয় হয়।
৯ম হিজরী : ইসলামী শরীয়াহ মোতাবেক হজ্জের বিধান প্রবর্তন।
১০ম হিজরী : ১ লাখেরও বেশি সাহাবীসহ বিশ্বনবী (স.) বিদায় হজ্জ্বে আরাফাতের ময়দানে মানব জাতির জন্য দিক নির্দেশনামূলক ঐতিহাসিক ভাষণ দান।
১১ হিজরী/৬৩২ খ্রীষ্টাব্দ : নবী (স.) এর মাথা ব্যাথা ও জ্বরের সূচনা। ৬৩ বছর ৪ দিন বয়সে ১২ ই রবিউল আওয়াল সোমবার বিশ্বনবী (স.) এর ওফাত হয়। বুধবার ১৪ রবিউল আওয়াল ভোর রাতে তাঁর দাফন সম্পন্ন হয়।
মদীনা সনদ প্রকৃত প্রস্তাবে যা ছিলো পৃথিবীর লিখিত প্রথম সংবিধান। সেই প্রথম ইসলামী কল্যাণমূলক রাষ্ট্রটির প্রশাসনিক কার্যাবলী সম্পাদনের জন্য সুসংগঠিত সচিবালয় ছিলো তার একটি সংক্ষিপ্ত চিত্র তুলে ধরছি।
রাষ্ট্রপ্রধানের দ্প্তর
১. নবীজী (স.) এর ব্যক্তিগত সচিব : হযরত হানযালা ইবনে আলরবি
২. পত্রলিখন ও অনুবাদ বিভাগ (সচিব) : হযরত আলী (রা.), হযরত মুয়াবিয়া (রা.) ও হযরত জায়েদ ইবনে সাবিত (রা.)
৩. সচিব : হযরত আনাস ইবনে মালিক (রা.) ও হযরত শুরাহবিল ইবনে হাসান (রা.)
৪. সিলমোহরের আংটিটির সংরক্ষক : হযরত মুকরি ইবনে আবি ফাতিমা (রা.)
৫. অভ্যর্থনা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত : হযরত আনাস ইবনে মালিক (রা.) ও হযরত বারাহ (রা.)
৬. অর্থ ও হিসাব বিভাগ : হযরত মুয়ানকি ইবনে আবি ফাতিমা (রা.)
৭. জনস্বাস্থ্য বিভাগ : চিকিৎসক হারিস ইবনে সালাহ এবং আবিবার পুত্র
৮. শিক্ষা বিভাগ (স্বাক্ষরজ্ঞান) : হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে সাইদ (রা) ও আয়েশা সিদ্দিকা (রা.)
৯. যাকাত ও সদ্কা বিভাগ : হযরত যোবায়ের ইবনে আওয়াম ও যুহাইর
১০. বিজয়ের পর মক্কার প্রশাসক ছিলেন : হযরত ইত্তাব ইবনে উসাইদ (রা.)
১১. ইয়েমেনের দায়িত্বে ছিলেন : হযরত মুয়াজ ইবনে জাবাল (রা.)
১২. আম্মানের দায়িত্বে ছিলেন : হযরত আমর ইবনে আজ (রা.)
১৩. ওহি বিভাগ : হযরত আবু বকর এবং ওসমান (রা.) সহ চার খলিফা সবাই এবং হযরত জায়েদ ইবনে আজ সাবিত (রা.), উবায় বিন কাব (রা.), মুয়াবিয়া (রা.), খালেদ বিন ওয়ালিদ (রা.), মুগিরা ইবনে শুবা (রা.) এবং আব্দুল্লাহ ইবনে রাওয়াসহ দশজন মেধাবী-উচু মর্যাদার সাহাবী
১৪. প্রতিরক্ষা বিভাগ : নবীজী (স.) নিজে ছিলেন তবে অধিনায়ক হিসেবে ৭২টি নিয়োগদান করেছিলেন
১৫. জননিরাপত্তা বিভাগ : হযরত কায়েস ইবনে সায়াদ (রা.)
১৬. বিচারপতি হিসেবে : হযরত ওমর ও হযরত আলী (রা.) সহ আটজন মশহুর বিদগ্ধ সাহাবী।
অন্যান্য তথ্য : স্বয়ং নবীজী (স.) নিজ দায়িত্বে দুবার আদম শুমারী করিয়েছিলেন। মদীনা রাষ্ট্রের নাগরিকদের নাম রেজিস্টার বহিতে লিপিবদ্ধ ছিল।
হযরত মুহাম্মদ (স.) এর যুদ্ধ/অভিযান ...
১. বদর যুদ্ধ - সৈন্য/সহচর সংখ্যা-৩১৩, সন-২য় হিজরী;
২. ওহোদ যুদ্ধ - সৈন্য/সহচর সংখ্যা-৭০০, সন-৩য় হিজরী;
৩. পরিখা যুদ্ধ - সৈন্য/সহচর সংখ্যা-৩০০০, সন-৫ম হিজরী;
৪. হোদায়বিয়া গমন - সৈন্য/সহচর সংখ্যা-১৪০০, সন-৬ষ্ঠ হিজরী;
৫. খাইবার যুদ্ধ - সৈন্য/সহচর সংখ্যা-১৫০০, সন-৬ষ্ঠ হিজরী;
৬. মক্কা বিজয় - সৈন্য/সহচর সংখ্যা-১০,০০০, সন-৮ম হিজরী;
৭. হুনাইন যুদ্ধ- সৈন্য/সহচর সংখ্যা-১২,০০০, সন-৮ম হিজরী;
৮. রোমানদের সাথে যুদ্ধ- সৈন্য/সহচর সংখ্যা-৩০,০০০, সন-৯ম হিজরী;
৯. হজ্জ সমাপন - সৈন্য/সহচর সংখ্যা-১,০০,০০০, সন-১০ম হিজরী;
সূত্র : গভর্নমেন্ট আন্ডার দ্যা প্রফেট, ফুতহুল বুলদান, সিরাতে ইবনে হিশাম।
-
হযরত সালেহ (আঃ)
(http://a2.sphotos.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-ash4/395329_174031586046022_131027050346476_257117_91508762_n.jpg)
আজ থেকে পাঁচ হাজার বছর পূবেê ‘হিজর’ নামক স্থানে সালেহ (আঃ) জন্মগ্রহন করেন। হিজাজ ও সিরিয়ার স্থান থেকে কৃষ্ণসাগর পযêন্ত সামুদ জাতির বাসস্থান। তিনি সাম নবীর বংশীয় সামুদ বাদশাহর গোত্র সামুদ জাতির নিকট দ্বীনের দাওয়াত দিতেন। তাঁর বিশ্বাসীর সংখ্যা ছিল চার হাজার। সামুদ শব্দেরঅথê অল্প পানি। এই জাতি পানি সংকটে জজêরিত ছিল। আল্লাহ সামুদ জাতির পানি পান করার লক্ষ্যে একটি কূপ দান করেছিলেন। সামুদ জাতি সালেহ (আঃ) এর নিকট যখন মুজেজা দাবী করলেন তখন আল্লাহর হুকুমে পাথুরে পাহাড় থেকে একটি উটনি বের হয়ে তৎক্ষনাত প্রসব করতঃ বাচ্চাকে দুধ পান করাতে শুরু করল। এই মুজেজা দেখে কিছু লোক দ্বীন গ্রহন করলো আর কিছু লোক নবীকে যাদুকর বলে আখ্যায়িত করল। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তায়ালা বলেন ,
“আমাকে কেউ নিষেধ করেনি তবে শুধু এ কারনে পাঠাইনি যে , তাদের লোকেরা সেসবকে মিথ্যা মনে করে অমান্য করেছে, সামুদকে আমি উটনি এনে দিলাম আর তারা তার উপর জুলুম করল। আমি নিদশêনতো পাঠাই এ জন্য যে, লোকেরা তা দেখে ভয় করবে।†(বনি ইসরাইল) সামুদ গোত্র খুব শত্ত্নিশালী ছিল। তারা পাহাড় খনন করে বাড়ি-ঘর নিমêান করত। বতêমানের এলাকাটি সৌদিআরবের ‘ময়দানে সালেহ’ নামে পরিচিত। সামুদ জাতির লোকেরা নিষিদ্ধ উট জবাই করারঅপরাধে আল্লাহ তাদেরকে বিকট শব্দের মাধ্যমে ধ্বংশ করে দেন।
-
জর্ডানে অবস্থিত এই কবরটিই পৃথিবীর প্রথম কবর।
(http://a7.sphotos.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-ash4/419988_175169375932243_131027050346476_260968_334694631_n.jpg)
কারন এটি হযরত আদম (আ এর পুত্র আবিলের কবর।
-
পুরনো বাইবেলে বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)’র আগমনী বার্তা ।
(http://a1.sphotos.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-snc7/426769_177071625742018_131027050346476_266450_206262986_n.jpg)
ভ্যাটিক্যানে আলোড়ন হযরত ঈসা (আ.) বা যিশু খ্রিস্ট কর্তৃক হযরত মুহাম্মদ (সা.)'র আবির্ভাবের ভবিষ্যদ্বাণী সম্বলিত বাইবেলের একটি প্রাচীন সংস্করণ দেখতে চেয়েছেন ক্যাথলিক ধর্মগুরু পোপ। বৃটেনের ডেইলি মেইল এ খবর দিয়ে জানিয়েছে, ১৫০০ বছরের পুরনো এ বাইবেল সম্প্রতি আবিস্কৃত হয়েছে এবং তা গত ১২ বছর ধরে তুরস্কে গোপন রাখা হয়েছিল। অনেকেই মনে করেন এই বাইবেলই নির্ভরযোগ্য প্রাচীন ইঞ্জিল শরীফ যা "বার্নাবাসের
বাইবেল" নামে খ্যাত। পোপ ষোড়শ বেনিডিক্ট এই বাইবেল দেখতে চেয়েছেন বলে খবর এসেছে। এক কোটি ৪০ লাখ ব্রিটিশ পাউন্ড মূল্যের এ বাইবেল স্বর্ণাক্ষরে এবং হযরত ঈসা (আ.)'র নিজ ভাষা তথা আরামীয় ভাষায় লিখিত। তুরস্কের পুলিশ ২০০০ সালে চোরাচালান দমনের এক অভিযানে পশুর মোটা চামড়ায় লেখা এবং চামড়া দিয়ে বাঁধাই করা এ বাইবেলটি উদ্ধার করে। ২০১০ সালের আগ পর্যন্ত বইটি কড়া প্রহরার মধ্যে গোপন রাখা হয় এবং এরপর আঙ্কার প্রত্নতাত্তিক যাদুঘরে হস্তান্তর করা হয়। সামান্য কিছু সংস্কারের পর বইটিকে শিগগিরই জনসমক্ষে প্রদর্শন করা হবে। হস্তলিখিত বইটির একটি পৃষ্ঠার ফটোকপির দাম ১৫ লাখ ব্রিটিশ পাউন্ড বলে মনে করা হচ্ছে। তুরস্কের সংস্কৃতি ও পর্যটন মন্ত্রী এর্তুগরোল গুনায় বলেছেন, প্রাচীন এই বাইবেল ইঞ্জিল শরীফের নির্ভরযোগ্য সংস্করণ হতে পারে এবং হযরত ঈসা (আ.) সম্পর্কিত ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গীর সাথে এ বাইবেলের মিল থাকায় তা হয়ত খ্রিস্টান গির্জার রোষানলে পতিত হয়েছিল। তিনি আরো বলেছেন, ভ্যাটিক্যান এ পাণ্ডুলিপি দেখার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে আবেদন জানিয়েছে। প্রোটেস্টান্ট পাদ্রী ইহসান ওজবেক তুরস্কের জামান পত্রিকাকে দেয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, সম্ভবতঃ বার্নাবাসের কোনো অনুসারী এ বাইবেল লিখেছেন এবং বার্নাবাসের বাইবেলের বিষয়বস্তুর সাথে এর কোনো মিল নাও থাকতে পারে। ধর্মতত্ত্বের অধ্যাপক ওমর ফারুক হারম্যান বলেছেন, এ বাইবেলের ওপর বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানো হলেই এটা স্পষ্ট হবে যে তা কত বছরের পুরনো
-
মা হাওয়ার কবর এটি।মা হাওয়ার কবরটি জেদ্দায় অবস্থিত ।
(http://a8.sphotos.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-snc7/419692_177700729012441_131027050346476_268012_867335434_n.jpg)
এই পাহাড়ের চূড়াতেই হযরত আদম (আ এর পদচিহ্ন পাওয়া গিয়েছে ।এটি পাহাড়টি শ্রীলংকায় অবস্থিত।
(http://a6.sphotos.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-snc7/419445_178317832284064_131027050346476_269656_16791892_n.jpg)
-
ভালো করে লক্ষ করুন...!!
মনোযোগ দিয়ে দেখলে দেখতে পাবেন...!! আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর "চুল" মোবারাক এর ছবি...!! [সুবহানাল্লাহ]
(http://a4.sphotos.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-ash4/422902_179614578821056_131027050346476_273712_1447025918_n.jpg)
-
মুসলমানদের জন্য শুক্রবার একটি বিশেষ অর্থবহ দিন।। কিন্তু কি এর কারণ?? কেনই বা শুক্রবারের গুরুত্ব এতো, তা হয়তো অনেকেই জানি না।। আসুন তবে জেনে নেই আজ।।
↓↓
► শুক্রবার দিনে প্রথম মানুষ হযরত আদম(আ) কে সৃষ্টি করা হয়েছে।।
► এই দিনে হযরত আদম(আ) বেহেশতে স্থান দেয়া হয়েছে।।
► এই দিনেই হযরত আদম(আ) পৃথিবীতে অবতরণ করেন।।
► সপ্তাহের সাতটি দিনের মাঝে শুক্রবারই সে দিন যেদিন হযরত আদম(আ) মৃত্যুবরণ করেছিলেন।।
► শুক্রবার দু'আ কবুলেরও দিন, তবে দুয়ায় নিষিদ্ধ/হারাম কিছু চাওয়া যাবে না।।
► এই দিনেই হবে কিয়ামত।।
↓↓
এটি এমন একটি দিন যেদিন আল্লাহ তায়ালা, পরম করুনাময় আমাদের সগীরা(ছোট) গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দিয়ে থাকেন, শুধুমাত্র ঐ দিনেরই নয় বরং পুরো সপ্তাহের এবং সাথে অতিরিক্ত আরো তিন দিনের। সহীহ মুসলিমের হাদীসটি বর্ণিত হলঃ
আবু হুরায়রা (রা) হতে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ(সঃ) বলেন,
↓↓
"যদি কেউ যথাযথভাবে ওযু (পবিত্রতা অর্জন) করল, এরপর জুমার নামাযে আসলো, মনোযোগের সাথে খুতবা শুনলো এবং নীরবতা পালন করে, তার ঐ শুক্রবার এবং পরবর্তী শুক্রবারের মধ্যবর্তী সকল ছোটোখাট গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দেয়া হবে, সাথে অতিরিক্ত আরো তিনটি দিনেরও।" (মুসলিম) (সুবহানাল্লাহ)
↓↓
▐▐►লক্ষ করুনঃ নিচে যে ছবিটি দেখতে পাচ্ছেন ! লোকটি নামাজ পড়া অবস্থায় সিজদারত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন ! এরচেয়ে ভালো ভাবে মৃত্যু আর কি হতে পারে ??[সুবহানাল্লাহ]
↓
(http://a8.sphotos.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-snc7/419854_181541881961659_131027050346476_278605_526745746_n.jpg)
আল্লাহ আমাদের জানার এবং বুঝার তৌফিক দান করুন।। আমীন।।[/size]
-
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)- এর ব্যবহৃত লোটা (পানি রাখার পাত্র)।নিজেকে অনেক ধন্য মনে করছি ছবিটি দেখার পর এবং আপনাদের কে ও দেখার সুযোগ করে দিলাম
(http://a8.sphotos.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-ash4/429468_182164255232755_131027050346476_280299_1505529383_n.jpg)
-
আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (স:) এর Letter (সুবাহানআল্লাহ)
(http://a2.sphotos.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-ash4/430024_182802165168964_131027050346476_282057_1259020263_n.jpg)
-
Masallah! Subhanallah!!
أنا عاجز عن الكلام ( I m speechless)
-
Masallah! Subhanallah!!
أنا عاجز عن الكلام ( I m speechless)
Really Thanks Mis Bidita
i will try my level best for making informative post.
insallaha i will post more informative.
please pray for me.
thanks
-
Thanks Mr. Soni
Can you share with us about First photo of holy Kaaba or any old photo of Kaaba Sharif?