1
Diabetics / ডায়াবেটিস রোগীদের দাঁতে যেসব সমস্যা হয়
« on: September 28, 2024, 10:15:14 AM »
ডায়াবেটিস রোগীদের মুখে বা দাঁতে সাধারণত কী কী সমস্যা হয়?
বর্তমান সময়ের জন্য এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। অনেকে মনে করতে পারে, ডায়াবেটিস হয়েছে, এখানে দাঁতের আবার কী বিষয় রয়েছে। দাঁতের অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে। দাঁত ক্ষয় থেকে শুরু করে শরীরে অন্যান্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গেও সমস্যা ছড়িয়ে দেয়।
আমরা আগে মনে করতাম আমাদের পূর্ব পুরুষের ডায়াবেটিস রয়েছে, তাই আমারও ডায়াবেটিস রয়েছে। তবে আসলে তা নয়।
রক্তে সুগার রয়ে গেলে সেটিই হলো ডায়াবেটিস। কারণ, ওই চিনিটা হলো এক ধরনের এনার্জি। সেটা যদি পোড়ে, তাহলে তো গাড়িটা চলবে। সেটা তো হচ্ছে না। পোড়ার মতো উপযুক্ত পরিবেশটা নেই, ব্যায়াম নেই। তার জন্য ডায়াবেটিসটা হচ্ছে।
ডায়াবেটিস হলে রোগীদের মুখে কী কী সমস্যা হচ্ছে, এটি প্রত্যেকটা রোগীর জানা উচিত। এটা থেকে তার আরো মারাত্মক কিছু হতে পারে। প্রথমত, রোগীদের এসে বলে আমার মুখে রক্তপাত হচ্ছে, আমার মুখে দুর্গন্ধ হয়, আমি কী করব? এর উৎস কী? যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে, তাদের দেখা যায় স্যালাইভা বা লালার অভাব। লালার নিঃসরণ কমে যায়। যদি লালা কমে যায়, তাহলে হয় কি সেগুলো সব দাঁতের গোঁড়ায় গোঁড়ায় লেগে থাকে। মুখটা শুষ্ক থাকে। যখন এই প্লাকগুলো লেগে থাকে, তাতে হয় কি তার মাড়িতে সমস্যা হয়। মাড়িতে কী সমস্যা হয়? দেখা যায়, মাড়ি লাল হয়ে গেছে, ফুলে গেছে, স্পর্শ করলে রক্তপাত হয়। এসব সমস্যা প্রথমে হয়। দ্বিতীয় পর্যায়ে গিয়ে তার পেরিওডেন্টাল সমস্যা হচ্ছে। পেরিওডেন্টাল সমস্যায় মাড়িগুলো যখন ফুলে যায়, যখন খাদ্যকণাগুলো প্রত্যেকটি দাঁতের ফাঁকে ফাঁকে ঢুকে থাকে, তখন ব্যাক্টেরিয়াগুলোর বৃদ্ধি বেড়ে যায়। ব্যাক্টেরিয়াগুলো তখন বিষাক্ত পদার্থ বের করে। মাড়ির সঙ্গে দাঁতের যেই সংযোগ সেটি কিন্তু নষ্ট করে দেয়। সেই হাড়গুলো খেতে থাকে। সেই হাড়গুলো যখন খেতে থাকে, তখন তার দেখা যায় হাড় নষ্ট হয়ে গেল, তখন আস্তে আস্তে দেখা যায় সেই দাঁতগুলো নড়ছে। দেখা যায় যখন তার দাঁত নড়ার কথা নয়, তখনই তার দাঁত নড়ছে। মাড়ির সমস্যা যখন হয় এটি নিরাময়যোগ্য। যখন সে চিকিৎসা না নেয় দাঁতটা নড়তে থাকে। এতে চিবাতে পারবে না। এতে লিভারে ডিসফাংশন শুরু হয়ে গেল। এখন লিভার যদি কাজ না করতে পারে, তাহলে আমার শক্তি আসবে কোথা থেকে।
ফাংশনাল সমস্যা হলে সে চিবিয়ে খেতে পারবে না। সামনের দাঁতগুলোতে যদি তার পেরিওডেন্টাল সমস্যা হয়, দাঁতগুলো যদি নড়তে থাকে, তাহলে তার এসথেটিক সমস্যা হচ্ছে। আস্তে আস্তে দেখা যায় তার দাঁতগুলো নড়ে যাচ্ছে। যদি সচেতন থাকা যায়, এটি কোনো রোগই নয়। এই জন্য তাকে বছরে অন্তত দুই বার ডেন্টিস্টের কাছে যেতে হবে।
Source: https://www.ntvbd.com/health/212771
বর্তমান সময়ের জন্য এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। অনেকে মনে করতে পারে, ডায়াবেটিস হয়েছে, এখানে দাঁতের আবার কী বিষয় রয়েছে। দাঁতের অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে। দাঁত ক্ষয় থেকে শুরু করে শরীরে অন্যান্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গেও সমস্যা ছড়িয়ে দেয়।
আমরা আগে মনে করতাম আমাদের পূর্ব পুরুষের ডায়াবেটিস রয়েছে, তাই আমারও ডায়াবেটিস রয়েছে। তবে আসলে তা নয়।
রক্তে সুগার রয়ে গেলে সেটিই হলো ডায়াবেটিস। কারণ, ওই চিনিটা হলো এক ধরনের এনার্জি। সেটা যদি পোড়ে, তাহলে তো গাড়িটা চলবে। সেটা তো হচ্ছে না। পোড়ার মতো উপযুক্ত পরিবেশটা নেই, ব্যায়াম নেই। তার জন্য ডায়াবেটিসটা হচ্ছে।
ডায়াবেটিস হলে রোগীদের মুখে কী কী সমস্যা হচ্ছে, এটি প্রত্যেকটা রোগীর জানা উচিত। এটা থেকে তার আরো মারাত্মক কিছু হতে পারে। প্রথমত, রোগীদের এসে বলে আমার মুখে রক্তপাত হচ্ছে, আমার মুখে দুর্গন্ধ হয়, আমি কী করব? এর উৎস কী? যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে, তাদের দেখা যায় স্যালাইভা বা লালার অভাব। লালার নিঃসরণ কমে যায়। যদি লালা কমে যায়, তাহলে হয় কি সেগুলো সব দাঁতের গোঁড়ায় গোঁড়ায় লেগে থাকে। মুখটা শুষ্ক থাকে। যখন এই প্লাকগুলো লেগে থাকে, তাতে হয় কি তার মাড়িতে সমস্যা হয়। মাড়িতে কী সমস্যা হয়? দেখা যায়, মাড়ি লাল হয়ে গেছে, ফুলে গেছে, স্পর্শ করলে রক্তপাত হয়। এসব সমস্যা প্রথমে হয়। দ্বিতীয় পর্যায়ে গিয়ে তার পেরিওডেন্টাল সমস্যা হচ্ছে। পেরিওডেন্টাল সমস্যায় মাড়িগুলো যখন ফুলে যায়, যখন খাদ্যকণাগুলো প্রত্যেকটি দাঁতের ফাঁকে ফাঁকে ঢুকে থাকে, তখন ব্যাক্টেরিয়াগুলোর বৃদ্ধি বেড়ে যায়। ব্যাক্টেরিয়াগুলো তখন বিষাক্ত পদার্থ বের করে। মাড়ির সঙ্গে দাঁতের যেই সংযোগ সেটি কিন্তু নষ্ট করে দেয়। সেই হাড়গুলো খেতে থাকে। সেই হাড়গুলো যখন খেতে থাকে, তখন তার দেখা যায় হাড় নষ্ট হয়ে গেল, তখন আস্তে আস্তে দেখা যায় সেই দাঁতগুলো নড়ছে। দেখা যায় যখন তার দাঁত নড়ার কথা নয়, তখনই তার দাঁত নড়ছে। মাড়ির সমস্যা যখন হয় এটি নিরাময়যোগ্য। যখন সে চিকিৎসা না নেয় দাঁতটা নড়তে থাকে। এতে চিবাতে পারবে না। এতে লিভারে ডিসফাংশন শুরু হয়ে গেল। এখন লিভার যদি কাজ না করতে পারে, তাহলে আমার শক্তি আসবে কোথা থেকে।
ফাংশনাল সমস্যা হলে সে চিবিয়ে খেতে পারবে না। সামনের দাঁতগুলোতে যদি তার পেরিওডেন্টাল সমস্যা হয়, দাঁতগুলো যদি নড়তে থাকে, তাহলে তার এসথেটিক সমস্যা হচ্ছে। আস্তে আস্তে দেখা যায় তার দাঁতগুলো নড়ে যাচ্ছে। যদি সচেতন থাকা যায়, এটি কোনো রোগই নয়। এই জন্য তাকে বছরে অন্তত দুই বার ডেন্টিস্টের কাছে যেতে হবে।
Source: https://www.ntvbd.com/health/212771