Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - deanoffice-fahs

Pages: 1 2 [3] 4 5 6
31
Looking for the path toward a healthier you? It's not hard to find. The journey begins with some simple tweaks to your lifestyle. The right diet, exercise, and stress-relief plan all play a big role.
Follow a Heart-Healthy Diet

There's an easy recipe if your goal is to keep away problems like heart disease and strokes.

    Eat more fruits and veggies.
    Choose whole grains. Try brown rice instead of white. Switch to whole wheat pasta.
    Choose lean proteins like poultry, fish, beans, and legumes.
    Cut down on processed foods, sugar, salt, and saturated fat.

When eating healthy, flexibility often works best, says Joyce Meng, MD, assistant professor at the Pat and Jim Calhoun Cardiology Center at UConn Health. If you like to follow a strict diet plan, go for it. If not, it's OK. "Find what works for you."

Tricia Montgomery, 52, the founder of K9 Fit Club, knows first-hand how the right diet and lifestyle can help. For her, choosing healthy foods and planning small, frequent meals works well. "I don't deny myself anything," she says. "I still have dessert -- key lime pie, yum! -- and I love frozen gummy bears, but moderation is key."

https://www.webmd.com/balance/features/health-tips-heart-mind-body#1

32
আমরা বলি, মানুষ অভ্যাসের দাস। আপনি যদি নিজেকে সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন, তাহলে ‘অভ্যাস’ও কিন্তু আপনার দাস হতে পারে। সফল মানুষদের কিছু অনুকরণীয় অভ্যাসের কথা শোনা যাক। হয়তো এই অভ্যাসগুলো রপ্ত করলে আপনিও উপকার পাবেন।

১. নিয়ম করে ঘুমান
পরীক্ষার আগে কিংবা কাজের চাপে কখনো কখনো আমরা ‘ঘুম’কে অবহেলা করি। অনেক বড় বড় দায়িত্বের ভার কাঁধে থাকার পরও কিন্তু সফল মানুষেরা নিয়ম মেনে ঘুমান। টিভি ব্যক্তিত্ব এলেন ডিজেনারেস যেমন প্রতিদিন আট ঘণ্টা ঘুমান। মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস, নারী উদ্যোক্তা আরিয়ানা হাফিংটন ও আমাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস প্রতিদিন ৭ ঘণ্টা ঘুমান। পেপসির প্রধান নির্বাহী ইন্দ্রা নুয়ি ঘড়ি ধরে ৫ ঘণ্টা ঘুমান নিয়ম মেনে। প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে যান তাঁরা। নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমাতে গেলে আমাদের শরীরের লুকানো দেহঘড়িটা কার্যকর থাকে। তাই ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানোর অভ্যাস করুন। ঘুম কম হলে শরীর ও মনে হতাশা ভর করে, কাজের আগ্রহ কমে যায়। সপ্তাহখানেক চেষ্টা করলেই আপনার ঘুমকে নিয়মে বেঁধে ফেলতে পারবেন।

২. ভোরের আলো দেখুন
নিয়ম করে ঘুমাতে গিয়ে রাত তিনটায় ঘুমাবেন আর সকাল দশটা-এগারোটায় উঠবেন, সেটা কিন্তু ঠিক হবে না। অ্যাপলের প্রধান নির্বাহী টিম কুক প্রতিদিন ভোর ৩টা ৪৫ মিনিটে ঘুম থেকে ওঠেন। টুইটারের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও জ্যাক ডর্সির ঘুম ভাঙে ভোর পাঁচটায়। দ্য রক খ্যাত হলিউড অভিনেতা ডোয়াইন জনসন প্রতিদিন ভোর ৪টায় ওঠেন। এই অভ্যাস তৈরির জন্য আগে ঘুমানোর সময় মুঠোফোন দূরে রাখার অভ্যাস করুন। সকালের জন্য প্রতিদিন কিছু নির্দিষ্ট কাজ ঠিক করে নিন, তাহলে প্রতিদিন সকাল-সকাল ঘুম ভাঙবেই। টানা ৩ সপ্তাহ সকালে ওঠার চেষ্টা করতে পারলে আপনার সকালে ওঠার অভ্যাস গড়ে উঠবে।

৩. নিয়মিত ব্যায়াম করুন
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা সপ্তাহে ৬ দিন ৪৫ মিনিট করে ব্যায়াম করেন। যখন প্রেসিডেন্ট ছিলেন তখনো একইভাবে ব্যায়াম করতেন তিনি। আমরা অনেকেই আক্ষেপ করি বলি, কাজের চাপে ব্যায়াম করার সময় পাচ্ছি না! অথচ ভেবে দেখুন, যুক্তরাষ্ট্রের এই সাবেক প্রেসিডেন্ট তাঁর শত কাজের ভিড়ে শরীরচর্চাকেও একটা ‘গুরুত্বপূর্ণ কাজ’ হিসেবেই বিবেচনা করেন। ভার্জিন গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা রিচার্ড ব্র্যানসন প্রতিদিন কাজ শুরুর আগে দৌড়ানো থেকে শুরু করে পাহাড়ে চড়ে এক ঘণ্টা ঘাম ঝরান। টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব অপরাহ্ উইনফ্রে প্রতি সপ্তাহে নিয়মিত দুবার করে ২০ মিনিটের জন্য ধ্যান করেন। বয়স ৬০ পেরিয়েছে, এখনো প্রতিদিন অনন্ত ৪৫ মিনিট সময় দেন ব্যায়ামাগারে। আপনিও প্রতিদিন অন্তত ৪০ মিনিট হাঁটুন কিংবা দৌড়ান। বাড়িতেই ব্যায়াম করার অভ্যাস করুন। নিয়মিত ব্যায়ামে শরীরে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক থাকে।

৪. অনেক বই পড়ুন
বিখ্যাতজনদের মধ্যে এমন অনেকেই আছেন, যাঁরা শত কাজের মধ্যেও নিয়মিত বই পড়েন। মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস বছরে ৫০টি বই পড়েন, প্রতি সপ্তাহে পড়েন অন্তত একটি। ফেসবুকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গও ২০১৫ সাল থেকে সপ্তাহে একটি করে বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলেছেন। ধনকুবের ওয়ারেন বাফেট প্রতিদিন গড়ে ৬০০ থেকে ১০০০ পৃষ্ঠা পড়ার চেষ্টা করেন। আপনি বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত বই পড়ার বাইরে নন-ফিকশন ধরনের বই দিয়ে শুরু করুন। শুরুটা করতে পারেন বারাক ওবামার লেখা ড্রিমস ফ্রম মাই ফাদার কিংবা নেলসন ম্যান্ডেলার জীবনী দিয়ে। প্রথম দিকে অনভ্যাসের কারণে বই পড়তে বিরক্তি লাগতে পারে। শুরুতে প্রতিদিন ৫-৬ পৃষ্ঠা করে পড়ুন। যানজটে বসে থাকার সময়টা বই পড়ে কাজে লাগান।

৫. প্রতিদিন সকালে নাশতা করুন
ব্যস্ততার কারণে অনেকে সকালে নাশতা খেতে চান না। আপনার সারা দিন কতটা কর্মোদ্দীপ্ত হবে, তা কিন্তু নির্ভর করে সকালের নাশতার ওপর। অপরাহ্ উইনফ্রে প্রতিদিন সকালে ডিম ও টোস্ট খান। মিশেল ওবামা ও বারাক ওবামাও সকালে ডিম দিয়ে নাশতা সারেন। গায়িকা বিয়ন্সের পাতে সকালে থাকে ডিম, সবজি ও লো-ফ্যাট দুধ। অভিনয়শিল্পী এমা ওয়াটসনের টেবিলে রুটি আর ডিম থাকে সকালের নাশতায়।

৬. প্রতিদিনের একটা পরিকল্পনা জরুরি
বিল গেটস, রিচার্ড ব্র্যানসন আর এলন মাস্ক প্রতি রাতে আগামীকাল কী কী করবেন, তা ঠিক করে নেন। কর্মপরিকল্পনা ঠিক করে রাখলে তাড়াহুড়া করে কোনো কাজ করতে হয় না। ঘুমানোর আগে পরদিনের পরিকল্পনা এক টুকরো কাগজে লিখে রাখতে পারেন। কয়েক দিন এই নিয়ম মেনে চললে নিজের অগ্রগতি আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন।

৭. ফেসবুক ও ই-মেইলের নিয়ন্ত্রিত ব্যবহার
নারী উদ্যোক্তা ও লেখক আরিয়ানা হাফিংটন প্রতিদিন ঘুমানোর ৩০ মিনিট আগে থেকে ফেসবুক আর ই-মেইল ব্যবহার করেন না। শুধু তা-ই নয়, ঘুম থেকে ওঠার এক ঘণ্টা পরে তিনি ই-মেইল পড়েন। এ ছাড়া সন্তানদের সঙ্গে সময় কাটানোর সময় তিনি ফেসবুক বা ই-মেইল থেকে দূরে থাকেন। লিংকডইনের সিইও জেফ ওয়েনার ইন্টারনেট বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দিনে ২ ঘণ্টার বেশি সময় দেন না। প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠেই ফেসবুকে চোখ রাখবেন না। আবার রাতে ঘুমানোর অন্তত ১ ঘণ্টা আগে ফেসবুক আর মুঠোফোন থেকে দূরে থাকুন।

৮. নোট নিন
সেকালের বিখ্যাত মার্কিন লেখক মার্ক টোয়েন থেকে শুরু করে একালের উদ্যোক্তা মার্ক জাকারবার্গ—সফলদের মধ্যে অনেকেরই একটা জায়গায় মিল। তাঁরা সব সময় কোনো ভাবনা মাথায় এলে কিংবা গুরুত্বপূর্ণ কোনো তথ্য পেলে সেটা টুকে রাখেন। ক্লাসে, অফিসের মিটিংয়ে কিংবা নিজের একাকী সময়েও একটা নোটবুক সঙ্গে রাখতে পারেন।

৯. প্রতিদিন নতুন কিছু শিখুন
মার্ক জাকারবার্গ শত ব্যস্ততার মধ্যেও ম্যান্ডারিন ভাষা শিখেছেন। মার্কিন উদ্যোক্তা শন পার্কার কিংবা অভিনয়শিল্পী অ্যাস্টন কুচারও প্রতিদিন নতুন কিছু না কিছু শেখার চেষ্টা করেন। এই আগ্রহ আমাদের মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বিস্তৃত করে। আপনি হয়তো সাইকেল চালাতে জানেন না, সময় করে শিখে ফেলছেন না কেন? নতুন কিছু শেখার আনন্দ আপনাকে অন্যান্য কাজেও আগ্রহ জোগাবে। নতুন একটা ভাষা শিখতে পারেন। এই অভ্যাস আপনার মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়াবে।

১০. মেধাবী ও বুদ্ধিমান বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটান
মার্ক জাকারবার্গের নাকি বিল গেটসের সান্নিধ্য খুব পছন্দ। আবার বিল গেটস নাকি ওয়ারেন বাফেটের সঙ্গ পছন্দ করেন। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষকদের ভিড়ে কিংবা মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে খুব আগ্রহ নিয়ে সময় ব্যয় করেন এই সফল মানুষেরা। এভাবে তাঁরা নতুন কিছু শিখতে, জানতে চেষ্টা করেন। আপনিও নতুন নতুন বন্ধু তৈরির চেষ্টা করতে পারেন। বিভিন্ন বিতর্ক উৎসব, প্রতিযোগিতা বা কুইজে অংশ নিয়ে নতুন বন্ধু তৈরি করুন।

http://www.1newsbd.com/2017/11/12/231125

33
শীতের কাঁপুনি ওজন কমায়। কথাটি আষাঢ়ে গল্পের মত শোনালেও সত্যি বচন।

সাম্প্রতিক এক গবেষণায় উঠে এসেছে এমনই এক তথ্য।

মাস্টরিচ বিশ্ববিদ্যালের গবেষক মার্কেন লিচেনবেল্ট ও তার সহকর্মীরা প্রায় ১০ বছর আগে থেকেই মানবদেহে ঠান্ডার কি প্রভাব পড়ে তা নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছিলেন। তারা দেখেন বাইরের থেকে ঘরের ভেতরের তাপমাত্রা পরিবর্তনশীল, এবং এই তাপমাত্রা শরীরের জন্য উপযোগী। যদিও দীর্ঘমেয়াদি ফলাফলের তারা এখনও অপেক্ষা করছেন।

এই গবেষণার প্রথম গবেষক জানালেন, তারা প্রথমে ভেবেছিলেন যে পরিবেশের তাপ মানব স্বাস্থ্যের উপর কি প্রভাব ফেলে তা পরীক্ষা করার। তারপর তারা দেখেন অপেক্ষাকৃত ঠান্ডা তাপমাত্রা শরীরের শক্তি বা ক্যালোরির উপর এক গভীর প্রভাব বিস্তারে সক্ষম।

নেদারল্যান্ডের এই টিম আরও দেখেন যে মানুষেরা সাধারণত ঠান্ডা পরিবেশেই থাকতে বেশি অভ্যস্ত। তবে যারা প্রতিদিন অন্তত ৬ ঘণ্টা ঠান্ডা তাপমাত্রায় থাকেন তারা কিন্তু শরীরে মেদের পরিমাণ বাড়াচ্ছেন। কারণ ঠান্ডা আবহাওয়ার সঙ্গে তারা নিজেদের মানিয়েনিয়েছেন ফলে তারা ১৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রাতেও কাঁপেননা।

তারা জানান, তরুণ ও মধ্যবয়স্ক মানুষেরা শরীরে উৎপাদিত তাপের মাত্র ৩০ বা তার চেয়ে কিছু শতাংশ বেশি পর্যন্ত গ্রাহ্য করতে পারে। অনেকটা সে কারণেই শীতকালে মানুষের চেহারা বা ওজনের একটি তারতম্য চোখে পড়ে। এই গবেষণাটি সম্প্রতি সেল প্রেসের একটি জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।

http://www.1newsbd.com/2017/11/18/232313

34
বেশি পরিমাণে পানি পান শরীর সুস্থ রাখে। একটি সর্বভারতীয় দৈনিকের দাবি অনুযায়ী আয়ুর্বেদেই বলা আছে, কোন সময়ে কতটা পানি পান করলে আপনার শরীরে ঠিক কী কী উপকার হয়

১. খাবার খাওয়ার তিরিশ মিনিট আগে। এর ফলে হজমশক্তি বাড়বে।

২. খাবার খাওয়ার মাঝে দু’ ঢোক পানি পান করলে খাবার ভাল হজম হয়।

৩. স্নান করার আগে এক গ্লাস পানি খেলে আপনার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

৪. চা অথবা কফি পান করার আগে এক গ্লাস পানি খেলে অ্যাসিডিটি হবে না।

৫. ব্যায়াম করার দশ মিনিট আগে এক গ্লাস পানি পান করলে এনার্জি বজায় থাকবে।

৬. ব্যায়াম করার কুড়ি মিনিট বাদে ২ গ্লাস পানি খেলে শরীরের আর্দ্রতা বজায় থাকবে।

৭. সন্ধেবেলার টিফিন খাওয়ার আগে এক গ্লাস পানি পান করলে পেট বেশি আইঢাই করবে না।

৮. টেনশনের সময় এক গ্লাস পানি পান করলে অনেকটাই রিল্যাক্সড লাগবে।

৯. ঘুমনোর আগে এক গ্লাস পানি পান করলে স্ট্রোক এবং হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা কমে।

১০. সকালে ঘুম থেকে উঠে দু’গ্লাস পানি পান করলে শরীরে বর্জ্য পদার্থ বেরিয়ে আসতে সাহায্য করবে।

http://bn.janotarbarta.com/lifestyle/1015/

35
হার্টের রোগসহ এসব রোগের ঘরোয়া টোটকা দারুচিনি। ইনসুলিন, কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখতে সকালে মধু দিয়ে দারুচিনি বা দারুচিনি চায়ের জবাব নেই।

স্বাভাবিক পরিবেশে এই গাছের উচ্চতা ১০ থেকে ১৫ মিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে। আদি নিবাস শ্রীলঙ্কায়। ইন্দোনেশিয়া, ভারত, বাংলাদেশ, চিনেও প্রচুর উত্পাদন। গাছের চামড়া মশলা হিসাবে বৃবহৃত। এর ছালে থাকে সিনামাল ডিহাইড। অপূর্ব গন্ধের জন্য দায়ী। পাতায় থাকে ইউজিনল। দারুচিনিতে থাকে সামান্য প্রোটিন। কিন্তু এতে রয়েছে প্রচুর মিনারেল ও ভিটামিন।আমাদের আজকের প্রতিবেদন থেকে জেনে নিন, সুস্থ শরীর পেতে এই দারুচিনির অবদান সম্পর্কে-

১। ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ- টাইপ-টু ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য দারুচিনি খুব  উপকারি। কারণ এটি রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।

২। ওজন নিয়ন্ত্রণ- দেহের রক্ত তরল থাকতে সাহায্য করে দারুচিনি। রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে। মাত্র ২ ঘণ্টার মধ্যে রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ প্রায় ১০ শতাংশ কমিয়ে দিতে পারে দারুচিনি। দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে।

৩। বাতের ব্যথা কমায়-দারুচিনিতে রয়েছে প্রচুর ম্যাঙ্গানিজ। মজবুত হাড়, রক্ত ও দেহের অন্যান্য টিস্যু গঠনে সাহায্য করে। বাতের ব্যথায় দারুচিনির তেল বা চা উপকারি। ব্যথা কমাতে দারচিনি ও মধু দারুণ কাজ করে। হাড়ের জোড়ায় ব্যথা হলে হালকা গরম জলে ১ চামচ মধু ও দারচিনি গুঁড়ো মিশিয়ে ব্যথার জায়গায় আস্তে আস্তে মালিশ করলে ব্যথা কমবে।

৪। ক্ষত সারায়- পৃথিবীর সেরা ৭ অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবারের তালিকায় রয়েছে দারুচিনি। শরীরের বিভিন্ন অংশের ক্ষত সারিয়ে তুলতে এই মশলা কার্যকর।

৫। ক্যানসার প্রতিরোধক-গ্যাস্ট্রিক আলসার, মেলানোমা বা ত্বকের মেলানিন কোষ মিলে যে টিউমার হয়, তার সম্ভাবনা কমায় দারুচিনি। লিউকোমিয়া ও লিমফোমা ক্যানসারের কোষগুলির প্রভাব কমায়।

৬। খাদ্য-বিষক্রিয়া রোধ-খাদ্যে বিষক্রিয়া হলে দারুচিনি খেলে উপকার পাওয়া যায়। পাকস্থলীর ব্যাকটেরিয়া ও ফাঙ্গাস দমন করে। অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল হিসাবে কাজ করে। দারুচিনি ও মধু পেটে ব্যথা কমায়। অ্যাসিডিটি দূর করে। রাতে শোওয়ার আগে দারুচিনির সঙ্গে হরীতকীর গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে পেট পরিষ্কার হয়।

http://pujibazar.com/35377/%e0%a6%b8%e0%a7%81%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%a5-%e0%a6%b6%e0%a6%b0%e0%a7%80%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a7%87%e0%a6%a4%e0%a7%87-%e0%a6%a6%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%81%e0%a6%9a%e0%a6%bf%e0%a6%a8%e0%a6%bf

36
Cucumber is a very healthy vegetable that works wonders on your organism, stimulates metabolism, and cleans your digestive system. It helps your body get rid of the excess water and it is recommended for individuals who are trying to detoxify their body fully, especially if their regular diet consists of processed, canned or salty food. Cucumber is known for skin care as well – when applied topically, on your face for example, it can help with acne.The diet in question uses cucumber as its main ingredient, and overall it’s fairly easy, it only requires that you adhere to a basic list of meals, and follow it by heart. Whenever you’re hungry or peckish, you can eat a whole cucumber to take the edge off. If you follow it religiously, you can lose up to 7 kgs in a week.

DAILY DIET PLAN
1. Breakfast:
    2 eggs, hard boiled
    1 plate cucumber salad

    Something to nibble on between meals:

    5 plums or
    1 big apple or
    1 peach (it should weigh less than 200gr)

3. Lunch:

    1 piece toasted whole-wheat bread and cucumber salad on the side

 
CUCUMBER SALAD RECIPE
Ingredients:
    Cucumber, 400 g
    Sour milk or yogurt, any brand, 200 ml
    A pinch of salt
    Fresh onion, sliced

Preparation:
Start by peeling the cucumber and slicing it really finely. The next step is to add salt and combine everything together until the salt dissolves. Add  the sour milk/yogurt and toss until combined. Sprinkle with onion and serve.

http://www.organichealthcorner.com/try-amazing-diet-youll-lose-7-kg-week/

37
Anxiety, stress, an unhealthy diet, environmental pollution, exposure to hormone disruptors, infections and parasites are constantly attacking our immune system every day, leading to the development of several chronic diseases and tumors which can have serious consequences on our health. The immune system regularly flushes out toxins through sweat, but when toxins accumulate in our body, it can start attacking itself instead.The usual diet nowadays includes too much sugar, pesticides and GMO products which can cause quite a lot of harm to our body. Furthermore, the unhealthy diet may cause proteins to leak through our gut, which the immune system recognizes as threats and attacks them, resulting in several autoimmune conditions.

The most common autoimmune disorders today are lupus, rheumatoid arthritis, asthma, autism, diabetes, vitiligo, eczema and leukemia. There is a medicinal treatment for every one of these diseases and conditions, but these treatments rarely treat the underlying problems and are solely focused on the symptoms. However, you should know that there’s a way to reduce the risk of autoimmune diseases by detoxifying the body and helping it stay clean. Here are the best natural detox treatments:

A healthy diet
By getting rid of all the sugar, processed food and GMO products from your diet, you will allow your body to work properly and reduce the risk of autoimmune conditions. You should avoid consuming caffeine, alcohol and processed foods often, and include olive oil, avocado, coconut, seeds and nuts, probiotics and fish into your daily diet. You should also drink plenty of water to stay hydrated and assist the kidneys in flushing out the toxins.

Colon cleanse
People in the past used enemas to clean their colon every now and then and they were right to do so. Colon cleanses are highly effective for cleaning the body of toxins and can be done naturally. Consume Triphala and Indian gooseberry more often, and eat foods rich in vitamin C in order to clean your colon of toxins and detoxify your body.

Liver cleanse
Keeping the liver clean and properly functioning is highly important for our overall health. To detoxify your liver, add garlic, turmeric, beets, dandelion root and olive oil in your diet. In case of gallstones, you can dissolve and flush them out with carrot juice and tart apples.

Eliminate heavy metals from your system
Consuming Brussels sprouts, garlic, cabbage, cilantro and foods rich in sulfur more often can destroy all the heavy metals in your body. You should also stay away from vaccines which are full in heavy metals.

Lymphatic system detox
Keeping your lymphatic system clean is very important for your overall health. To boost the lymph flow, you can try some breathing exercises and stay physically active as well.

Eliminate parasites
Garlic, cinnamon, coffee, cloves, coconut oil and bentonite clays are powerful antibacterial agents which can destroy parasites in your body.

Kidney cleanse
To detoxify your kidneys, you can drink cranberry juice, warm lemon water and apple cider vinegar and add ginger, vitamin B6, horsetail and vegetable glycerin in your diet.

Skin detox
The skin is our largest organ in the body responsible for protecting us from external harm. However, we constantly use a number of toxic products on it, which results in numerous health problems. To detoxify your skin, you can take Epsom salt baths a few times a week, go to the sauna and dry brush the skin every time you take a shower.
http://www.organichealthcorner.com/detox-every-organ-body-never-sick-tired/

38
১। পায়ের জ্বলাপোড়া রোধ

তাজা মেহেদি পাতা ভিনেগারে ভিজিয়ে এক জোড়া মোজার ভিতরে রেখে দিন। এবার এই মোজাটি পায়ে সারারাত পরে থাকুন। এটি পায়ের জ্বলাপোড়া কমিয়ে দিবে অনেকখানি।

২। মাথাব্যথা হ্রাস করতে

মেহেদি গাছের ফুল মাথা ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। মেহেদি গাছের ফুল পেস্ট করে এর সাথে ভিনেগার মিশিয়ে নিন। এটি কপালে অথবা ব্যথার স্থানে লাগিয়ে রাখুন। এছাড়া আপনি মেহেদির পেস্টও ব্যবহার করতে পারেন।

৩। মুখের ঘা ভাল করতে

এই মেহেদি দিয়ে তৈরি করে নিতে পারেন, মাউতওয়াশ। মেহেদি পাতা গুঁড়ো পানিতে গুলিয়ে নিন। এবার এটি দিয়ে কুলকুচি করুন। এটি মুখের ঘা দ্রুত ভাল করে থাকে এবং মুখ জীবাণুমুক্ত করে তোলে।

৪। টাক পড়া রোধ

সরিষার তেলের সাথে কয়েকটি মেহেদি পাতা দিয়ে জ্বাল দিন। এটি ঠান্ডা হয়ে গেলে মাথার তালুতে ব্যবহার করুন। এটি টাক পড়া প্রতিরোধ করবে।

৫। খুশকি দূর করতে

খুশকি চুলের সবচেয়ে বড় শত্রু। এই খুশকি দূর করতে মেহেদি বেশ কার্যকরী। সরিষা তেল, মেথি, মেহেদি পাতা সিদ্ধ একসাথে যোগ করে এটি চুলে ব্যবহার করুন। ১ ঘন্টার পর শ্যাম্পু করে নিন। এটি খুশকি দূর করে চুলকে করে তুলবে ঝলমলে সুন্দর।

৬। ঘামচির জ্বালাপোড়া রোধ করতে

মেহেদির পেস্ট পিঠ, ঘাড় এবং ঘামাচি আক্রান্ত অন্যান্য স্থানে লাগান। এটি ঘামচির চুলকানি এবং জ্বালাপোড়া হ্রাস করতে সাহায্য করবে।

৭। বাতের ব্যথা রোধে

বাত এবং বাতজনিত সবরকম ব্যথা দূর করতে মেহেদি তেল বেশ কার্যকর। ব্যথার স্থানে মেহেদি তেল ম্যাসাজ করে লাগিয়ে নিন। ভাল ফল পেতে এটি প্রতিদিন এক থেকে দুই মাস করুন।


http://advicebd.com/new/lifestyle/9072/

39
ডা. তাসমিয়া কবির দোলা
: বেশ কিছুদিন ধরে শোনা যাচ্ছে, দেশে চিকনগুনিয়া রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। কিন্তু অনেকেরই খুব একটা ভালো ধারণা নেই রোগটি সম্পর্কে। চিকনগুনিয়া এক ধরনের ভাইরাস জ্বর। মশার মাধ্যমে দ্রুত ছড়াচ্ছে এই রোগ। মূলত এডিস মশার কামড় থেকে এই রোগ হয়।

কোনো ব্যক্তি একবার চিকনগুনিয়া জ্বরে আক্রান্ত হলে পরবর্তীতে এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে না। যেহেতু এ রোগের প্রকোপ বাড়ছে সেহেতু আপনাকে সচেতন হতে হবে। জানতে হবে এর কারণ ও প্রতিকার। মনে রাখতে হবে, চিকনগুনিয়া মরণঘাতী নয়। সুতরাং ভয়ের কারণ নেই।

রোগের লক্ষণ হলো, রোগীর প্রচণ্ড জ্বর হবে, ১০৪ থেকে ১০৫ ডিগ্রি কিংবা তারও বেশি তাপমাত্রা হতে পারে। অসহনীয় মাথাব্যথা এবং বমি বমি ভাব হতে পারে। শরীরের গিটে গিটে ব্যথা হবে। শরীরে র‌্যাশ উঠবে। জ্বর ২ থেকে ৩ দিনের ভেতর কমে যাবে কিন্তু এক থেকে দেড় মাস পর্যন্ত শরীর ও গিরায় ব্যথা থাকতে পারে।

চিকনগুনিয়ার কোনো ভ্যাকসিন এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়নি। জ্বর কমাতে প্যারাসিটামল খেতে হবে। প্রচুর পানি, শরবত, ওরস্যালাইন, ডাবের পানি পান করতে হবে। পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে। এবং অবশ্যই রোগটি সম্পর্কে নিশ্চিত হতে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। অনুসরণ করতে হবে তার দেয়া ব্যবস্থাপত্র।

মশাবাহিত রোগ হওয়ায় খুব সহজেই চিকনগুনিয়া প্রতিরোধ করা যায়। এডিস মশা দিনে কামড়ায়, তাই দিনের বেলা সতর্ক থাকুন। এ সময় ঘুমালে মশারি ব্যবহার করুন। মশার বংশ বিস্তার এড়াতে ঘর বা আশপাশে পানি জমিয়ে রাখবেন না।

http://risingbd.com/prescription-news/226409

40
If you want fast results, boiled egg is the best food. With just a few eggs, citric fruits and veggies you get the diet perfectly! It boosts metabolism and burns fat too. Also you will not be hungry all the time.

Also, a must is lots of water for hydration and easier detox. Have 8 glasses daily and think if you sometimes feel hungry or just are thirsty. This will keep you in good shape and make you crave less food as you get more energy. Water can mean you were not hungry just bored!

The diet is simple. NO junk food, NO burgers or sweets. Also limit sugar and salts, alcohol and sodas too. You can lose 11 kg in 2 weeks.

The 2 week menu

Week 1
Monday
Breakfast is 2 eggs and 1 citric kind of fruit. Lunch: 2 slices whole meal bread and fruits. Dinner: big salad and chicken.

Tuesday
Breakfast: 2  eggs and 1 citric fruit. Lunch: green veggie salad and chicken. dinner: veggies and 2 boiled eggs and 1 orange.

Wednesday
Breakfast: 1 citrus fruit and 2 eggs. Lunch: low fat cheese, 1 slice whole meal bread and 1 tomato. Dinner: chicken and salad.

Thursday
Breakfast: 2 eggs and 1 citric fruit. Lunch: fruit. Dinner: salad and steam chicken.

Friday
Breakfast: same as before. Lunch: steam veggies and 2 eggs. Dinner: fish and salad.

Saturday
Breakfast: same as before. Lunch: fruit. Dinner: veggies and chicken.
Sunday
Breakfast: 2 eggs, citric fruit. Lunch: tomatoes and steam veggies and chicken. dinner: steamed veggies.

Week 2

1. Monday
Breakfast: citric fruit and eggs, 2. Lunch: chicken and salad. Dinner: salad, orange and 2 eggs.

2. Tuesday
Breakfast: same as before. Lunch: veggies and 2 eggs. Dinner: fish or BBQ and salad.

3. Wednesday
Breakfast: same as before. Lunch: chicken and salad. Dinner: veggies, orange and 2 eggs.

4. Thursday
Breakfast: as before. Lunch: steam veggies, low fat cheese and 2 eggs. Dinner: steam chicken and some salad.

5. Friday
Breakfast: same. Lunch: salad of tuna. Dinner: salad and 2 eggs.

6. Saturday
Breakfast: same as before. Lunch: chicken and some salad. Dinner: fruit.

7. Sunday
Breakfast: same as before. Lunch: steam veggies and chicken. dinner: same as lunch.

The diet has no carbs almost and just in case, talk with a doctor before you start it. The menu repeats itself, but is simple. For even better results, have workouts 30 min daily.

http://www.organichealthcorner.com/boiled-eggs-diet-losing-11-kg-2-weeks/

41
Public Health / রোজায় সুস্থতা
« on: May 28, 2017, 10:29:53 AM »
দেখতে দেখতে চলে এলো রোজা । আর এরসঙ্গে আমাদের প্রতিদিনের খাবার-দাবার রুটিন বদলে যাবে। বদলে যাবে ঘুমের সময়সূচিও। ঘুমের সমস্যার সঙ্গে রোজায় সারাদিন না খেয়ে থাকায় সন্ধ্যায় ইফতারে ঝাঁপিয়ে পড়ায় খাওয়ার পরিমাণে কোনো মাপ থাকে না অনেক ক্ষেত্রে। দেথা যায় রোজায় অনেকের স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়, আবার অনেকর অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ায় আর অনিয়মে চলায় ভালোর থেকে খারাপই হয় বেশি। তাই রোজায় রুটিনে বদল এলেও যদি নিয়ম ঠিক করে নেয়া যায়, আর খাবার-দাবারও একটু খেয়াল করে খাওয়া হয় তবে স্বাস্থ্যগত সমস্যা এড়িয়ে চলা সম্ভব। সেহরিতে অল্প মসলাযুক্ত খাবার আর ইফতারে ভাজা খাবার না খেয়ে যদি হালকা স্যুপ আর সালাদ মেন্যুতে রাখা যায় তবে ভালো হয়। খাবার-দাবারে সামঞ্জস্যতা রাখা জরুরি। রোজা ভাঙার পর এবং সেহরিতে প্রচুর পানি পান করার চেষ্টা করুন, অন্তত ৮ গ্লাস।

রমজানে আমাদের খাদ্যতালিকায় পরিবর্তন আসে। যেহেতু সারাদিন না খেয়ে থাকি তাই শরীর পানিশূন্য হয়ে যেতে পারে, সেই জন্য প্রচুর পরিমাণে পানি এবং তরল খাবার খেতে হবে। আবার শাক-সবজির পরিমাণ বাড়াতে হবে খাদ্য তালিকায়। অনেকে রমজানে খাদ্য তালিকায় শাক-সবজি রাখতে চান না। এটা ঠিক না। কারণ শাক-সবজিতে প্রচুর মিনারেলস, ভিটামিন, ফাইবার থাকে। এগুলো আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজন এবং আমাদেরকে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে দূরে রাখে।

রমজানে ব্যালান্স ডায়েটের প্রয়োজন, তাই প্রোটিনের পরিমাণ ঠিক রাখতে ডায়েট চার্টে মাছ-মাংস রাখতে হবে।মাছ-মাংসে রয়েছে অ্যামাইনো অ্যাসিড, ফ্যাটি অ্যাসিড, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস। খাদ্য তালিকায় ফল রাখা জরুরী। সারাদিন রোজা রাখার পর আমাদের শরীরে প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও মিনারেলসের ফল থেকেই পেতে পারি। দই খাবার হজমে সাহায্য করে আর দুধ সব পুষ্টি উপাদানে ভরপুর খাদ্য। তাই ডায়েট চার্টে এগুলো রাখা প্রয়োজন। বেশি ভাজাপোড়া খাবার খাওয়া যাবে না। রান্নায় তেলের ব্যবহার কম না করলে অ্যাসিডিটির সমস্যা হবে, আর ওজনও বাড়বে। প্রচুর পানি এবং তরল খাবার খেতে হবে। যেন শরীরে পানিশূণ্যতা না হয়।

রমজান মাসে আমরা মাছ-মাংস বিভিন্নভাবে খেয়ে থাকি। ইফতারে ডিমের চপ খাই আবার টক দই-দুধ খাই। তাই এসব প্রোটিন জাতীয় খাবারের পুষ্টিমূল্য দেয়া হলো :

মাছ: ৭০ গ্রাম মাছে প্রোটিন ১২ গ্রাম, চর্বি ০.৯ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ৩ গ্রাম, ক্যালরি ৬৮ কিলো ক্যালরি।

মুরগির মাংস : ৭০ গ্রাম মুরগির মাংসে ক্যালরি ৭৬ কিলো ক্যালরি, প্রোটিন ১৮ গ্রাম, চর্বি ০.৪ গ্রাম।

ডিম : ক্যালরি ১২১ কিলো ক্যালরি, প্রোটিন ১০ গ্রাম, চর্বি ৯.৩ গ্রাম।

দুধ: (ননী ছাড়া ২০০ মিলি) কিলো ক্যালরি ৫৮, প্রোটিন ৫ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ১০ গ্রাম, চর্বি ০.২ গ্রাম।

 

শাক-সবজি ও ফল থেকে প্রচুর ভিটামিন মিনারেল পাওয়া যায়।এসব খাবারের পুষ্টিমূল্য দেয়া হলো :

শসা : ভিটামিন মিনারেল আছে। ৯৬ ভাগ পানি ও প্রচুর ফাইবার আছে। ভিটামিন এ, সি, কে ফলিক অ্যাসিড, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস রাইবোফ্লাভিন, প্যান্টোথেনিক, বি-৬ আছে।

পটোল : ৩০ ক্যালরি, সোডিয়াম ৩ মিলিগ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ৩ মিলিগ্রাম, ফাইবার ৪ গ্রাম, প্রোটিন ৩ গ্রাম ভিটামিন-সি ২০ মিলিগ্রাম, আয়রন ৪ গ্রাম।

ফুলকপি : ভিটামিন, ফাইবার, ক্যালসিয়াম, মিনারেল আয়রন আছে। ১০০ গ্রাম ফুলকপিতে আছে ক্যালসিয়াম ৬২৬ মিলিগ্রাম, আয়রন ৪০ মিলিগ্রাম। এছাড়াও আছে ভিটামিন এ।

আলু : আলুতে আছে শর্করা, আমিষ, ভিটামিন বি ও সি। ক্যালরি ৩২১ কিলো ক্যালরি, স্টার্চ ১৫ গ্রাম, ফাইবার ২.২ গ্রাম, চর্বি ০.১ গ্রাম, প্রোটিন ২ গ্রাম, পটাশিয়াম ৪২১ মিলিগ্রাম, পানি ৭৫ গ্রাম, রাইবফ্লাভিন ০.০৩ গ্রাম, বি ১-০.০৮ গ্রাম।

কলমি শাক : (১০০ গ্রাম), পানি ৮৯৭ গ্রাম, প্রোটিন ৩৯ গ্রাম, আয়রন ০৬ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ৪ গ্রাম, ফাইবার ১৪ গ্রাম, ভিটামিন ‘সি’ ১৪ গ্রাম, ক্যালরি ৩০ কিলো ক্যালরি, নায়াসিন ১৩ মিলিগ্রাম।

পালং শাক : পালং শাকে প্রচুর আয়রন আছে। আরও আছে ভিটামিন এ, বি, কে ও সি।

কমলা: (১০০ গ্রাম) ভিটামিন ‘বি’ ০.৮ মিলিগ্রাম, ভিটামিন ‘সি’ ৪৯ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ৩৩ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ৩০০ মিলিগ্রাম।

আপেল : পটাশিয়াম, আয়রন জিঙ্ক, ক্যালসিয়াম আছে। আপেল ওজন ও কোলেস্টেরল কমায়।

আনারস : আনারস কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। এতে আছে ক্যারোটিন, ভিটামিন ‘সি’ ও ক্যালসিয়াম। এছাড়াও ব্রমিলিন নামে এক ধরণের জারক রস আছে এতে। খাদ্য পরিপাকেও সাহায্য করে আনারস।


http://www.thedailystar.net/bangla/anandadhara/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A6%A6-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%80/%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%A4%E0%A6%BE-81031

42
Public Health / হিটস্ট্রোক কী ?
« on: May 24, 2017, 10:23:48 AM »
ঢাকার আইসিডিডিআর’বি হাসপাতালের চিকিৎসক ড. আলিয়া নাহীদ জানান, বাইরে তাপমাত্রা যাই হোক না কেন আমাদের শরীর স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাপমাত্রা প্রায় স্থির রাখতে সক্ষম। কিন্তু অতিরিক্ত গরমে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা কাজ করা বন্ধ করে দিলে তখন তাকে হিট স্ট্রোক বলা হয়। এর ফলে ঘাম বন্ধ হয়ে গিয়ে শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত বাড়তে শুরু করে।

হিটস্ট্রোকের লক্ষণ

১. শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত বেড়ে যাওয়া

২. গরমে অচেতন হয়ে যাওয়

৩. মাথা ঘোরা

৪. তীব্র মাথা ব্যথা

৫. ঘাম কমে যাওয়া

৬. ত্বক গরম ও শুষ্ক হয়ে যাওয়া

৭. শারীরিক দুর্বলতা ও পেশিতে টান অনুভব করা

৮. বমি হওয়া

৯. হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া

১০. শ্বাস কষ্ট

১১. মানসিক বিভ্রম

১২. খিঁচুনি

হিটস্ট্রোকের প্রাথমিক চিকিৎসা

কারো হিটস্ট্রোক হলে বা অচেতন হয়ে গেলে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। এই সময়ের মধ্যে যে কাজগুলো করতে হবে তা হলো:

১. হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তিকে অপেক্ষাকৃত ঠান্ডা বা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে নিয়ে যেতে হবে। রোগীর শরীর থেকে অপ্রয়োজনীয় কাপড় খুলে ফেলতে হবে।

২. রোগীর শরীরে বাতাস করতে হবে। কাপড় ঠান্ডা পানিতে ভিজিয়ে গা মুছে ফেলতে হবে।

৩. শরীরের তাপমাত্রা কমাতে বগল, ঘাড়, পিঠ ও কুচকিতে আইসপ্যাক ব্যবহার করতে হবে।


http://www.thedailystar.net/bangla/%E0%A6%B6%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7-%E0%A6%96%E0%A6%AC%E0%A6%B0/%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A6%AE-%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BE-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A7%A7%E0%A7%A6-%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A7%9F-80905

43
গ্রীষ্মের প্রথম দিকে তেমন গরম অনুভূত না হলেও জ্যৈষ্ঠের সাথেই শুরু হয়েছে দাবদাহ। ইতোমধ্যে রাজধানীসহ সারা দেশেই পারদ ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছুঁয়েছে। আবহাওয়া অফিস থেকেও জানানো হয়েছে আগামী দুই দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। পূর্বাভাস বলছে চলমান দাবদাহ আরো চার দিন পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। এমন গরমে দীর্ঘ সময় রোদে থাকলে হিটস্ট্রোক হয়ে অসুস্থ হয়ে যেতে পারে লোকজন। শিশু ও বয়স্কদের জন্য এই ঝুঁকি আরো বেশি।

গরম থেকে রক্ষা পেতে যা করবেন

১. পাতলা ও হালকা রঙের পোশাক পরুন

২. বাড়ির বাইরে থাকার সময় সরাসরি রোদ এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন

৩. শরীরে পানিশূন্যতা এড়াতে অতিরিক্ত পানি ও শরবত পান করতে হবে

৪. স্যালাইন পানিতে থাকা সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও চিনি শরীর সজীব রাখতে বিশেষভাবে কার্যকর। দীর্ঘ সময় গরমে থাকলে স্যালাইন পান করুন।

৫. গ্রীষ্মকালীন ফল দিয়ে তৈরি তাজা জুস পান করুন

৬. মাংস এড়িয়ে বেশি করে ফল ও সবজী খান

৭. প্রস্রাবের রঙ খেয়াল করুন। প্রস্রাবের গাঢ় রঙ পানি স্বল্পতার লক্ষণ।

৮. সব সময় ছাতা বা টুপি সাথে রাখুন

৯. ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে রক্ষা করতে সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন

১০. চেষ্টা করুন যেন দিনে কম বাইরে যেতে হয়

http://www.thedailystar.net/bangla/%E0%A6%B6%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7-%E0%A6%96%E0%A6%AC%E0%A6%B0/%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A6%AE-%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BE-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A7%A7%E0%A7%A6-%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A7%9F-80905

44
এখন চলছে আখের মৌসুম। আখের রসে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ক্রোমিয়াম, কোবল্ট, তামা, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস, পটাশিয়াম এবং জিংক সমৃদ্ধ। এছাড়াও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, প্রোটিন,আয়রন ও ভিটামিন এ, সি, বি১, বি২,বি৩,বি৫ এবং বি৬ ধারণ করে। এই সব পুষ্টি উপাদান আপনার শরীর সুস্থ এবং সুন্দর রাখতে একসঙ্গে কাজ করে। জেনে নিন আখের রসের কিছু উপকারিতা।
 
* আখের  রস তাৎক্ষণিক শক্তির সঞ্চয় ও তৃষ্ণা নিবারণের খুব ভালো উৎস। এই রসে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে গ্লুকোজ। এই গ্লুকোজ মুহূর্তেই মানব দেহ রিহাইড্রেট করে চাঙা করে তোলে।
 
* আখের রসে উচ্চ মাত্রার ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন, ম্যাঙ্গানিজ এবং ক্যালসিয়াম থাকার কারণে এটিকে ক্ষারীয় বলে মনে করা হয়। ক্যান্সারের মতো রোগ একটি ক্ষারীয় পরিবেশে বেঁচে থাকতে পারে না এবং গবেষণায় জানা গিয়েছে ক্যান্সার, বিশেষ করে প্রস্টেট এবং স্তন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার ক্ষেত্রে খুবই কার্যকর।
 
* আখের রস শরীরে প্রোটিনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় তাই এটি কিডনির স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
 
* আখের রসে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সংক্রমণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং ইমিউন সিস্টেমকে উন্নত করে। এছাড়াও লিভারে সংক্রমণ হওয়া রক্ষা করে এবং বিলিরুবিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। এই কারণে ডাক্তার জন্ডিস রোগীদের আখের রস পান করার পরামর্শ দেন।
 
* পটাশিয়ামের উপস্থিতির কারণে ভালো কাজ করে। এটি পাচনতন্ত্রের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে ও পেটের সংক্রমণ রোধ করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যায় বিশেষভাবে উপযোগী বলে মনে করা হয়।
 
* আখে উচ্চমাত্রার খনিজ থাকার কারণে এটি দাঁতের ক্ষয় এবং দুর্গন্ধযুক্ত নিঃশ্বাসের বিরুদ্ধে কাজ করে। তাই চকচকে সাদা দাঁত পেতে প্রতিদিন এক গ্লাস আখের রস পান করুন।
 
* সুস্থ ত্বকের জন্য আলফা হাইড্রক্সি অ্যাসিড অনেক উপকারী। এরা ব্রণ কমায়, ব্লেমিশ রোধ করে, ত্বকের বুড়িয়ে যাওয়া ঠেকায় এবং ত্বকে আর্দ্রতা বজায় রাখে।
 
আখের রস যেন স্বাস্থ্যকর পদ্ধতিতে আহরণ করা হয় তা নিশ্চিত করা অপরিহার্য।


http://www.ittefaq.com.bd/life-style/2016/08/25/81847.html

45
Succeeding as an entrepreneur takes hard work and persistence because, unfortunately, there is no business-startup fairy who magically bestows success on small businesses and their owners.So here are the main items to take into consideration if you’re trying to develop a business platform. These elements constitute will support a smart strategy for any new enterprise:

1. Love what you do.

Passion is key to keeping a business strategy moving. Half-heartedness in an entrepreneurial endeavor will chip away at your drive to succeed. Perseverance is the one thing that’s guaranteed to move anything over time, whether it’s a person, a job or an entire company. Abraham Lincoln failed at most of his efforts until late in his life, but he never gave up.

2. Take baby steps.

Jumping all in is rarely ever successful. There are success stories about people who invested everything once and came out winners after six months or a couple years, but those are rare. Risk management is an essential factor in any startup, and balance is vital. You can absorb losses more easily if you take smaller risks in the beginning. Those will provide essential and productive lessons.

3. Learn from others.

Successful entrepreneurs often worked for others in their field of choice before striking out on their own. Spending a few years in the industry under an excellent mentor will provide a good launching pad. Learn from your predecessors’ mistakes and brainstorm about how to improve upon their model. Find someone willing to teach, and think about starting your business elsewhere when you leave.

4. Learn how to self-promote.

Confidence and a good elevator speech can take any pitch to the next level. The first marketing any company experiences comes from its founder. Spend time learning how to share your vision without coming across as “salesy.” Don’t be afraid to ask for the sale, but remember: the client is always the focus. 

5. Constantly take action.


Entrepreneurs are movers and shakers. They can’t afford to analyze every detail or they’d never get anywhere. There is no place for procrastination in a startup. It’s a 24/7, no-vacation-or-sick-days kind of job that demands constant forward momentum. Make a brief assessment at every step and move on it. Trust your instincts.

6. Make a plan.

Read about successful businesses. Take in the wealth of knowledge that’s been provided by successful entrepreneurs such as Steve Jobs and the personalities from Shark Tank. A successful business plan does not have to be a book. A 10-page plan is digestible yet long enough to include everything you need to start.

7. Build a reputation.

According to Brandi Bennett at HostGator.com, maintaining a blog on a well-hosted website, or volunteering your time and skills, shows instead of tells the community, and thereby builds expertise and trust.

8. It’s never too late to start.

Many successful entrepreneurs started later in life. J. K. Rowling (Harry Potter author), Julia Child (chef), and Sam Walton (Wal-Mart) all started their wildly successful brands after they were comfortably along in their lives. Having the experience that comes with age can give you a unique outlook on your business. Life experiences bring depth that the most educated young adult, by his or her nature, is less able to foresee.

9. Build your "A team".

Finding the skill sets and attitudes that support the culture of the brand you want to promote will foster innovation and enhance your reputation. Include folks from outside the company for the people you rely on. That will start a free marketing chain reaction that can build confidence and revenue.

10. Be mindful of your attitude.

The attitude of the founder will set the tone for the business. Negativity, laziness and entitlement waste time and money while they tarnish your reputation. Success largely depends on making mistakes and accepting blame in stride. Owning up to and facing challenges head-on is what makes a mere business owner a leader.

Starting a business can wreak havoc on the owner’s personal life. While all the above tips are necessary for success, taking care of yourself mentally and physically is also imperative. Exercise, sleep and diet play a central role in ensuring you implement these policies successfully. All of them drive attitude, motivation and relationships.

https://www.entrepreneur.com/article/240184

Pages: 1 2 [3] 4 5 6