Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - imran986

Pages: 1 2 3 [4] 5 6 ... 9
46
Contaminants present in the environment and chemicals found in food could be harming the fertility of dogs, according to a new study that may help solve the puzzle of decline in human semen quality.

Researchers found that sperm quality in a population of stud dogs studied over a 26-year period had fallen significantly.

They believe that the results may offer a new piece of the puzzle over the reported significant decline in human semen quality – a subject which scientists continue to debate.

“This is the first time that such a decline in male fertility has been reported in the dogs and we believe this is due to environmental contaminants, some of which we have detected in dog food and in the sperm and testes of the animals themselves,” said Richard Lea from Nottingham University in the UK.

 “While further research is needed to conclusively demonstrate a link, the dog may indeed be a sentinel for humans – it shares the same environment, exhibits the same range of diseases, many with the same frequency and responds in a similar way to therapies,” said Lea.

The study was based on samples taken from stud dogs at an assistance dogs breeding centre over the course of 26 years.

The work centred on five specific breeds of dogs – Labrador retriever, golden retriever, curly coat retriever, border collie and German shepherd – with between 42 and 97 dogs studied every year.

Semen was collected from the dogs and analysed to assess the percentage of sperm that showed a normal forward progressive pattern of motility and that appeared normal under a microscope (morphology).

Over the 26 years of the study, researchers found a striking decrease in the percentage of normal motile sperm.

Between 1988 and 1998, sperm motility declined by 2.5% per year and following a short period when stud dogs of compromised fertility were retired from the study, sperm motility from 2002 to 2014 continued to decline at a rate of 1.2% per year.

Researchers discovered that the male pups generated from the stud dogs with declining semen quality, had an increased incidence of cryptorchidism, a condition in which the testes of pups fail to correctly descend into the scrotum.

Sperm collected from the same breeding population of dogs, and testes recovered from dogs undergoing routine castration, were found to contain environmental contaminants at concentrations able to disrupt sperm motility and viability when tested.

The same chemicals that disrupted sperm quality, were also discovered in a range of commercially available dog foods – including brands specifically marketed for puppies, researchers said.

The findings were published in the journal Scientific Reports.

47
Career Development Center of Daffodil International University has taken an initiative to facilitate DIU graduating students to assist a guideline regarding choosing the right major during the time of major declaration, which is commencing from their 8th semester. It was a unique program of CDC comparing other private and public university to facilitate our graduate to choose the right subject as major which will improve and enhance their capacity concerning their career designed specially with the 8thsemester graduates. The program was held on August 20, 2016 at DIU Banquette Hall of Daffodil Tower (DT)-05.

Honorable Dean of Faculty of Business & Economics (FBE) of Daffodil International University Professor Rafiqul Islam was present in the program as the chief guest. Ms. Sharmin Sultan, Vice President, Training & Development, ROBI Axiata Limited was the keynote speaker of the program. The program was also addressed by Mr. Syed Maruf Reza, Director (CDC), Mr. Mohammad Masum Iqbal, Head-Department of Business Administration, Mr. Mahabub Parvez, Mr. Jeta Majumdar, Ms. Khadiza Rahman Tanchi and Ms. Fatema Nusrat Chowdhury,
Speakers delivered various ideas regarding the major selection criteria at the time of declaration major of our graduates (commencing from 8th semester). Different tacticks, techniques and strategy regarding major selection process were discuss by them elaboratly. They emphasized on different features regarding career mapping process. There was a unique Theory 10:10:10 was discussed as well which was really great for the participants. They also focused on some points that have the deep influence regarding our student’s career and the prior criteria of starting a good career.

At the begging of the session, Honorable Dean of Faculty of Business & Economics (FBE) of Daffodil International University handed over the Memento of Daffodil International University to the respected corporate guest.
Students were engaged with various quarries in Questions answering session about how to select or chose a proper area as a major which reflect the right perception of each graduates according to their personality.
About 200 graduating students along with some of our mentioned faculty members were participated in the said session. The session was very much interactive and effective for the students and they enjoyed the session very much.

http://news.daffodilvarsity.edu.bd/902-career-development-center-cdc-holds-career-planning-and-path-finding-program-for-bba-students-for-choosing-the-right-major.html

48
Nutrition and Food Engineering / How to Get Rid Of Neck Pain Fast
« on: August 18, 2016, 02:52:42 PM »
Neck pain is a very common medical condition that occurs due to any abnormality in the structures of the neck, which includes bones (vertebrae), nerves, muscles and the disks between the bones.

Many people experience neck pain occasionally due to poor sitting posture, bad sleeping position, stress, neck injury during exercise, sports, accident or from a fall and whiplash. Sometimes it occurs due to some diseases like arthritis, osteoporosis and fibromyalgia. Growing age also brings neck pain in some individuals.

How to Get Rid of Neck Pain
Neck pain is not a life-threatening medical condition, but it certainly makes you feel uncomfortable by restricting the movement of your neck. You cannot even perform your everyday work with an ease if you are suffering from neck pain.

There are many remedies that you can use to get rid of this uncomfortable condition called neck pain. Let’s know about these remedies to get rid of neck pain!

Ice Pack
Ice pack helps you to get rid of neck pain that is caused due to inflammation of the neck muscles. This pack numbs the pain and reduces the inflammation effectively.

49
‘ফেভিপিপ্রান্ট’ নামের এ ওষুধটি প্রায় ২০ বছরের মধ্যে প্রথম এমন এক ধরনের বড়ি যেটি  মারাত্মক হাঁপানি রোগ উল্লেখযোগ্যভাবে উপশম করতে পারে। বড়িটির পরীক্ষামূলক ব্যবহারে এমন সাফল্যেরই ইঙ্গিত পেয়েছেন গবেষকরা।

সম্প্রতি যুক্তরাজ্যে একটি গবেষণায়  লেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা ৬০ জন হাঁপানি রোগীকে পরীক্ষা করে দেখেছেন তারা স্টেরয়েড ইনহেলার ব্যবহার এবং বিশেষজ্ঞদের নিয়মিত পরিচর্যা পাওয়ার পরও তীব্র হাঁপানিতে ভুগছেন।

গবেষণায় দেখা গেছে, এক্ষেত্রে 'ফেভিপিপ্রান্ট’ বড়ি অন্যান্য স্টেরয়েড ইনহেলারের চেয়ে ফুসফুস ও শ্বাসনালীর প্রদাহ অনেকখানি কমাবে।

যুক্তরাজ্যে ৫০ লাখের বেশি মানুষ হাঁপানি রোগে ভোগে।  এটি দীর্ঘমেয়াদে ফুসফুস ও শ্বাসনালীকে ক্ষতিগ্রস্ত করে । যার কারণে কাশি এবং শ্বাসকষ্ট হতে পারে।

অধিকাংশ রোগী ইনহেলার ব্যবহার করে হাঁপানি নিয়ন্ত্রণ করলেও অনেক ক্ষেত্রে আরও গভীর প্রাণঘাতী উপসর্গ থেকে যায়।

‘চ্যারিটি অ্যাজমা ইউকে' র হিসাবমতে, ২০১৪ সালে যুক্তরাজ্যের ১,২১৬ মানুষ হাঁপানি রোগে মারা গেছে।

গবেষকরা দেখেছেন, রোগীরা 'ফেভিপিপ্রান্ট’ বড়ি ব্যবহারের পর তাদের শ্লেষ্মা এবং শ্বাসনালীতে হাঁপানির মূল লক্ষণ যে রক্ত​​কণিকা তা কমেছে।

১৬ বছর ধরে হাঁপানিতে ভোগা গে স্টক্স জানান, ''আগের চাইতে এখন আমার অনেক ভালো বোধ হচ্ছে। শাঁ শাঁ করে নিঃশ্বাস ফেলা কমে গেছে এবং সারা বছরে প্রথমবারের জন্য আমি সত্যিই, সত্যিই সুস্থবোধ করছি।''

৫৪ বছর বয়সী স্টক্স জানান, একবার তিনি ওষুধটি সেবন বন্ধ করলেই তার হাঁপানি আবার বেড়ে যায়। কিন্তু গবেষকরা বলছেন, বড়িটির ব্যবহার এখনও একটি প্রাথমিক পর্যায়ে,  দীর্ঘমেয়াদে এ পিল দৈনন্দিন জীবনে রোগীদের জন্য কতটা উপকারী হবে তা নিয়ে আরও গবেষণা প্রয়োজন।

ওদিকে, 'এজমা ইউকে’র ডাক্তার সামান্থা ওয়াকার বলেন,  ''হাঁপানি প্রতিকারে গবেষণাটি সম্ভাবনাময় এবং আমরা সতর্ক আশাবাদ নিয়ে এগুচ্ছি।''

লন্ডনের রয়্যাল ব্রমটন হাসপাতালের ফুসফুস বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক স্টিফেন ডরহম বলেন,  "অধ্যাপক ক্রিস ব্রাইটলিং এর গবেষণা দলের গবেষণা থেকে আমরা অনেকটাই প্রমাণ পেয়েছি যে, 'ফেভিপিপ্রান্ট’ বড়ি তীব্র হাঁপানি রোগীদের প্রদাহ কমাতে, ফুসফুসের কার্যক্রম বাড়াতে এবং হাঁপানি নিয়ন্ত্রণে যথেষ্ট কার্যকর।''

http://bangla.bdnews24.com/health/article1194632.bdnews

50
ব্যাকটেরিয়া ও পরজীবীর আক্রমণে সৃষ্ট সংক্রমণ নিরাময়ে কাজ করে অ্যান্টিবায়োটিক। অ্যান্টিবায়োটিকে অনেক সময় অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়ালস অথবা  অ্যান্টিমাইক্রোবিয়ালসও বলা হয়। অ্যান্টিবায়োটিক জীবন রক্ষাকারী ঔষধ হলেও এরও  কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। অ্যান্টিবায়োটিকের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলো সম্পর্কেই  জানবো আজ।

১। ডায়রিয়া

এমোক্সিসিলিন এবং মেট্রোনিডাজল এর মত অ্যান্টিবায়োটিকের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার ফলে মারাত্মক ধরণের ডায়রিয়া হতে পারে। এ ধরণের ডায়রিয়ার ক্ষেত্রে দুর্গন্ধযুক্ত ও পানির মত মল হয়। 

২। এসিডিটি এবং গ্যাস

কিছু অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের ফলে এসিডিটি ও গ্যাসের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। এটি হওয়ার কারণ হচ্ছে অন্ত্রের ভালো ব্যাকটেরিয়াও অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের ফলে মারা যায়। অন্ত্রের সঠিকভাবে কাজ করার জন্য ভালো ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি প্রয়োজনীয়। 

৩। ত্বকের অ্যালার্জি

সালফা টেট্রাসাইক্লিন এর মত ঔষধগুলো ত্বকের অ্যালার্জি সৃষ্টি করতে পারে। এই ধরণের অ্যালার্জির ক্ষেত্রে চুলকায় এবং ত্বকে দাগ পড়ে। বিরল ক্ষেত্রে এই ধরণের  অ্যালার্জি স্টিভেন্স-জনসন সিনড্রোম তৈরি করতে পারে, যা একধরণের মারাত্মক চর্মরোগ।

৪। ইস্ট ইনফেকশন

অ্যান্টিবায়োটিকের একটি সাধারণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হচ্ছে ভ্যাজাইনাল ইস্ট ইনফেকশন হওয়া। টেট্রাসাইক্লিন এবং ক্লিন্ডামাইসিন জাতীয় এন্টিবায়োটিক ইস্টের বৃদ্ধিকে উৎসাহিত করে।

৫। স্টোমাটাইটিস

অ্যান্টিবায়োটিক মুখের ইনফেকশন বা স্টোমাটাইটিস সৃষ্টি করে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসেবে। এর ফলে মুখের কোণায় ঘা হয়।

৬। কিডনির অকার্যকারিতা

এমাইনোগ্লাইকোসাইডস এর মত ঔষধ কিডনির জন্য নিরাপদ নয় এবং কিডনিকে অকার্যকর করে দিতে পারে। আপনি যদি ইতিমধ্যেই কিডনির সমস্যায় আক্রান্ত হন তাহলে এধরণের ঔষধ গ্রহণ থেকে বিরত থাকুন।

এছাড়াও শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া, র‍্যাশ হওয়া, জিহ্বায় সাদা দাগ হওয়া, বমি হওয়া, দুর্বল অনুভব করা ইত্যাদি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলোও দেখা দিতে পারে অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের ফলে। কিছু  অ্যান্টিবায়োটিক অন্য ঔষধের সাথে প্রতিক্রিয়া দেখায়। তাই চিকিৎসক যদি অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের পরামর্শ দেন তাহলে আপনি যদি অন্য কোন সমস্যার জন্য ঔষধ গ্রহণ করে থাকেন তা তাকে জানান। কিছু অ্যান্টিবায়োটিক খাবারের সাথে বা পেট ভরা অবস্থায় খেতে হয় আবার কিছু আছে খালি পেটে খেতে হয়। তাই এই বিষয়টি ডাক্তারের কাছ থেকে জেনে নিন। অ্যান্টিবায়োটিকের পার্শ্ব   প্রতিক্রিয়া এড়ানোর জন্য চিকিৎসকের নির্দেশিত পরিমাণে ও সময়ে অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করা উচিৎ। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে অ্যান্টিবায়োটিকের সম্পূর্ণ কোর্স সম্পন্ন করা উচিৎ। 

- See more at: http://www.priyo.com/2016/Aug/01/229659#sthash.byKyZwF9.dpuf

51
আপনার যদি ডায়াবেটিস থাকে তাহলে সব ধরণের ফলই খেতে পারবেন, তবে পরিমিত পরিমাণে। পুষ্টিবিদদের মতে, ডায়াবেটিসের রোগীদের কোন ফল খেতেই নিষেধ করা হয়না। কিন্তু যাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকেনা বা খুব বেশি ওঠানামা করে তাদেরকে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে না আসা পর্যন্ত কয়েকটি ফল এড়িয়ে যেতে বলা হয়। সেই ৫ টি ফলের কথা জেনে নিই চলুন।

১। আম
আমের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ৫০ এর বেশি থাকে। তাই ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে না থাকলে আম খেতে নিষেধ করা হয়। যদি আপনার ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে তাহলে ৫০ গ্রাম বা তার কম পরিমাণ আম খান। এছাড়া খাবার খাওয়ার পর পরই আম খাবেন না। কারণ এতে রক্তের গ্লুকোজের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।

২। কলা
পটাসিয়াম ও সুগারে সমৃদ্ধ কলা, তাই অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিসের রোগীদের কলা খেতে নিষেধ করা হয়। যদি আপনার রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে তাহলে একটি ছোট কলা (৫০-১০০ গ্রাম) খেতে পারেন।

৩। আতা
আতা ফল গ্লুকোজে সমৃদ্ধ বলে রক্তের গ্লুকোজের মাত্রার উঠানামা করার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। এমনকি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকলেও আতা ফল পরিমিত পরিমাণে খাওয়া উচিৎ।

৪। সফেদা
অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিসের রোগীদের সফেদা ফল খেতে নিষেধ করা হয়। যদি আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেও থাকে তাহলেও দৈনিক ৮০ গ্রাম বা এক কাপের এক তৃতীয়াংশ পরিমাণের বেশি সফেদা খেতে নিষেধ করা হয়। এর চেয়ে বেশি পরিমাণে খেলে স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।

৫। আঙ্গুর
অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের আঙ্গুর খাওয়া উচিৎ নয়। এর পরিবর্তে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ সাইট্রাস ফল যেমন- লেবু বা কমলা খেতে পারেন। কারণ এগুলো ব্লাড গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে রাখতে ও ফ্রি র‍্যাডিকেলের ক্ষতি প্রতিরোধে সাহায্য করে। যদি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে তাহলে ৬-৭ টি আঙ্গুর খেতে পারেন।

http://www.dailynews.com.bd/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%B8/%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%B8-%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A4-%E0%A6%B9%E0%A6%B2/

52
বিশ্বে বহু খাবারই আমরা খেয়ে থাকি। কিন্তু এগুলোর সব খাবারই পুষ্টিকর নয়। এসব খাবারের মধ্যে কোনো কোনোটি বেশি পুষ্টিকর, কোনোটি আবার পুষ্টিকর নয়। এ লেখায় তুলে ধরা হলো কয়েকটি পুষ্টিকর খাবারের কথা। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার।

মানুষের দেহের জন্য প্রয়োজনীয় ও সবচেয়ে পুষ্টিকর খাবার কোনগুলো, এ বিষয়ে একটি গবেষণা করেছেন জেনিফার ডি নোয়া। তিনি উইলিয়াম প্যাটারসন ইউনিভার্সিটির গবেষক। এ পাবলিক হেলথ স্পেশালিস্ট মানুষের জন্য প্রয়োজনীয় বেশ কয়েকটি উপাদানেরও তালিকা করেছেন। এ তালিকায় থাকা প্রয়োজনীয় উপাদানগুলো যে খাবারে রয়েছে সে খাবারগুলো নিয়মিত খাওয়া হলে তা আমাদের নানা ক্রনিক রোগ থেকেও রক্ষা করবে বলে জানান তিনি।

তার গবেষণায় উঠে আসা ৪১টি খাবারের তালিকা দেওয়া হলো নিচে। এ খাবারের অনেকগুলোই আমাদের দেশে অবশ্য পরিচিত নয়। তবে সেগুলোর সমমানের কিছু খাবার রয়েছে আমাদের দেশেও।

১. ওয়াটারক্রেস (একধরনের জলজ শাক)
২. চীনা বাঁধাকপি
৩. শার্ড
৪. বিট গ্রিন
৫. স্পিনাচ (পালংজাতীয় একধরনের শাক)
৬. চিকোরি
৭. লিফ লেটুস
৮. পার্সলে
৯. রোমাইন লেটুস
১০. কলার্ড গ্রিন
১১. সবুজ শালগম
১২. সর্ষে শাক
১৩. এনডাইভ
১৪. পেঁয়াজের কলি
১৫. পাতাকপি
১৬. ড্যানডেলিওন পাতা
১৭. রেড পিপার
১৮. আরুগুলা
১৯. ব্রুকোলি
২০. মিষ্টি কুমড়া
২১. ব্রাসেলস স্প্রাউট (ছোট বাঁধাকপির মতো সবজি)
২২. স্ক্যালিয়ন (একধরনের ছোট পেঁয়াজ)
২৩. ওলকপি
২৪. ফুলকপি
২৫. বাধাকপি
২৬. গাজর
২৭. টমেটো
২৮. লেবু
২৯. আইসবার্গ লেটুস (সাদা লেটুস)
৩০. স্ট্রবেরি
৩১. মূলো
৩২. উইন্টার স্কোয়াশ
৩৩. কমলা
৩৪. লেবু
৩৫. বাতাবি লেবু
৩৬. রুটাবাগা
৩৭. শালগম
৩৮. ব্ল্যাকবেরি
৩৯. লিক লম্বা কন্দের পেঁয়াজের মতো স্বাদের একজাতীয় সবজি
৪০. মিষ্টি আলু
৪১. শরবতি লেবু (সাদা)
http://www.dailynews.com.bd/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%B8/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%AC%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%B0/

53
চীনের গুয়াংডং প্রাদেশিক গণস্বাস্থ্য ইন্সটিটিউটের কর্মকর্তা ও গবেষক  তাও লিউ বলেন, “বায়ু দূষণের বিষয়ে প্রকাশিত ১৭টি গবেষণা প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে আমরা দেখেছি, দূষিত বায়ুর সংস্পর্শে আসলে মানুষের উচ্চ রক্তচাপ জনিত সমস্যা বেড়ে যাওয়ার উল্লেখযোগ্য ঝুঁকি রয়েছে।”

“এ কারণে যে সময় বায়ু দূষণের মাত্রা উচ্চ পর্যায়ে থাকে ওই সময় জনগণের বিশেষ করে যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে, তাদের দূষিত বায়ুর সংস্পর্শে যাওয়া কমিয়ে দেওয়া উচিত।”

যেসব কারণে হৃদরোগ ও স্ট্রোক হয় উচ্চ রক্তচাপ তার অন্যতম। কয়লা, পোড়া ধোঁয়া, যানবাহনের ধোঁয়া ও ধূলাবালির কারণে বায়ু দূষণের মাত্রা বেড়ে যায়।

এনডিটিভি জানায়, গবেষকরা প্রাথমিকভাবে বায়ু দূষণের উপর ৫,৬৮৭টি গবেষণা প্রতিবেদন বাছাই করেছেন। সেখান থেকে বাছাই করা ১৭টি প্রতিবেদন নিয়ে তারা মূল গবেষণাটি করেন।

‘হাইপারটেনশন’ জার্নালে এ গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ পায়।

54
WHO (World Health Organization) এর মতে সারা বিশ্বে শতকরা ৩০ ভাগ মানুষ অ্যানিমিয়া অথবা রক্তস্বল্পতা সমস্যায় ভুগে থাকেন। আর এটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে হয়ে থাকে আয়রনের অভাবের কারণে। রক্ত কোষে আয়রন সমৃদ্ধ প্রোটিন হল হিমোগ্লোবিন। এর প্রধান কাজ হল ফুসফুস থেকে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে অক্সিজেন পরিবাহিত করা।

সাধারণত ১৪-১৮ মিলিগ্রাম একজন পুরুষের  এবং ১২-১৬ মিলিগ্রাম একজন নারীর শরীরে হিমোগ্লোবিন থাকা উচিত। মাথা ঘুরানো, দুর্বল লাগা, ক্লান্তি লাগা, খাদ্যে অরুচি, শ্বাস কষ্ট, হার্ট বিট বৃদ্ধি ইত্যাদি হিমোগ্লোবিন কমে যাওয়ার লক্ষণ।

ওষুধের পাশাপাশি ঘরোয়া কিছু উপায়ে রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করা যায়। আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক সেই উপায়গুলো।

আপেল 

প্রতিদিন একটি করে আপেল খান, এটি রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখে। আপেল খাওয়ার পরিবর্তে আপেল এবং বিট মিশিয়ে জুস করে পান করতে পারেন। এর সাথে আদা অথবা লেবুর রস মিশিয়ে নিতে পারেন। এটি দিনে দুইবার পান করুন।

তিল

তিল পানিতে ভিজিয়ে রাখুন দুই ঘন্টা। তারপর এটি বেটে পেস্ট করে নিন। এর সাথে এক টেবিল চামচ মধু মেশান। তিল এবং মধুর মিশ্রণটি দিনে দুইবার খান। এছাড়া এক কাপ দুধের সাথে তিলের পেস্ট এবং মধু অথবা গুড় মিশিয়ে পান করুন। এটিও রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে।

ডালিম

আয়রন, ক্যালসিয়াম, কার্বোহাইড্রেইড, এবং ফাইবার সমৃদ্ধ ডালিম রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করে দেহে রক্ত চলাচল সচল রাখে। প্রতিদিন মাঝারি আকৃতির একটি ডালিম খাওয়ার চেষ্টা করুন। অথবা এক গ্লাস ডালিমের রস পান করুন। এছাড়া দুই চা চামচ ডালিমের গুঁড়ো এক গ্লাস গরম দুধের সাথে মিশিয়ে পান করুন। এটি দিনে একবার পান করুন।

বিট

একটি বিট, তিনটি গাজর এবং অর্ধেকটা মিষ্টি আলু ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে জুস করে নিন। এটি প্রতিদিন একবার পান করুন। এছাড়া খোসাসহ বিট সিদ্ধ করুন। তারপর এটি খান। খাওয়ার আগে খোসা ছাড়িয়ে নিন। বিটে থাকা আয়রন, ফলিক অ্যাসিড, ফাইবার এবং পটাসিয়াম রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করে থাকে।

খেজুর   

এক কাপ দুধে দুটি খেজুর ভিজিয়ে রাখুন সারারাত। পরের দিন সকালে খালি পেটে এটি পান করুন। দুধ খেতে না চাইলে খালি পেটে কয়েকটি খেজুর খেতে পারেন। এছাড়া ১-২টি খেজুর গরম দুধে ২-৩ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন। ঠান্ডা হলে এটি পান করুন। নিয়মিত পানে এটি রক্তে হিমোগ্লোবিন পরিমাণ বৃদ্ধি করবে।

আমলকী

আয়রন, মিনারেল এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ আমলকী রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এটি রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বজায় রেখে শরীরে ভিটামিন সি এর অভাব পূরণ করে থাকে। প্রতিদিন খালি পেটে কয়েকটি আমলকী খাওয়ার অভ্যাস করুন। এটি রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে।

55
ব্রণ বা অন্য কোনও ফুসকুড়ি বা ফোঁড়ার কারণে মুখে কালো দাগ হয়ে যাওয়ার সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। মুক্তি পেতে চান এই বিশ্রী দাগ থেকে। কিন্তু জানেন কী, এক অতি সহজ ঘরোয়া উপায়ে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে এইসব দাগ থেকে

Sponsored by Revcontent
প্রথমেই বলে রাখা ভাল, যদি দাগগুলি খুব গভীর বা স্পষ্ট হয় তাহলে এই কৌশল খুব কার্যকর নাও হতে পারে। সেক্ষেত্রে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের সহায়তা নেওয়াই ভাল। যদি দাগগুলি হালকা হয়, তাহলে এই কৌশলে উপকার পাবেন। এবার কৌশলটি জেনে নিন।

একটি কালো দাগ ধরা পাকা কলা নিন। সিঙ্গাপুরি বা কাঁঠালি— যে কোনও কলা হতে পারে। মূল কলাটি আপনার কাজে লাগবে না। আপনার কাজের জিনিস হচ্ছে খোসাটি। খোসাটি ছাড়িয়ে নিন। তারপর পরিষ্কার জলে ভাল করে মুখটা ধুয়ে নিন। এরপর খোসার ভিতরের সাদা অংশটি গোটা মুখে ঘষে নিন।

কিছুক্ষণ ঘষার পরে যদি দেখেন খোসার ভিতরের অংশটি ধূসর হয়ে গিয়েছে, তাহলে সেই খোসাটি ফেলে দিয়ে একটি নতুন খোসা নিন। আবার ঘষুন মুখে। মুখের উপর খোসার নির্যাসের একটি পুরু আস্তরণ তৈরি করে নিন। এই অবস্থায় যত বেশিক্ষণ থাকা সম্ভব, থাকুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন মুখ।

এই প্রক্রিয়া দিন দুয়েক পরপর চালানোর পরেই কিন্তু মুখের দাগগুলিতে লক্ষণীয় পরিবর্তন দেখতে পাবেন। দেখবেন, অনেকটা হাল্কা হয়ে গিয়েছে মুখের কালো দাগ। যত দিন যাবে, তত উধাও হতে থাকবে দাগগুলি। তবে সপ্তাহ দুই যাওয়ার পরও যদি কোনও উপকার না পান, তবে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের দ্বারস্থ হতে দেরি করবেন না।

56
জলপাইয়ের তেলের গুণের কথা তো প্রায় সবাই জানি। তবে জানেন কি জলপাই গাছের পাতারও রয়েছে জাদুকরি উপকারিতা? প্রাচীন সংস্কৃতিতে বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে এটি ব্যবহার করা হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ের গবেষণাগুলোতেও এটি ব্যবহারের ইতিবাচক দিকগুলো উঠে এসেছে।
মূলত ফিটোকেমিক্যাল নামক উপাদান থেকে সব স্বাস্থ্যকর গুণের শুরু। ফিটোকেমিক্যাল পাওয়া যায় গাছগাছালি বা উদ্ভিদের মধ্যে। কীটপতঙ্গ থেকে এটি গাছপালাকে সুরক্ষা দেয়। যখন আমরা সেই গাছের লতাপাতা খাই, ফিটোকেমিক্যাল আমাদের শরীরে প্রবেশ করে এবং বিভিন্ন রোগ থেকে সুরক্ষা দেয়।
জলপাইয়ের পাতার মধ্যে অলিওরোপিয়েন নামক এক ধরনের ফিটোকেমিক্যাল পাওয়া যায়। এর রয়েছে বিভিন্ন উপকারিতা যা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট হেলদি অ্যান্ড ন্যাচারাল ওয়ার্ল্ড এবং রিয়েল ফার্মেসি ডট কম জানিয়েছে জলপাইয়ের পাতার বিভিন্ন উপকারিতার কথা।
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণঃ
জলপাইয়ের পাতার মধ্যে থাকা অলিওরোপিয়েন উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। এটি রক্তনালিকে শিথিল করতে সাহায্য করে। রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধ করে, অনিয়মিত হৃদস্পন্দন কমায়। এ ছাড়া করনারি আর্টারিতে রক্ত চলাচল ঠিক রাখতে কাজ করে।

ডায়াবেটিসঃ
গবেষণায় দেখা গেছে, জলপাইয়ের পাতা রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এটি ‘টাইপ টু’ ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে। জলপাইয়ের পাতা শরীরের স্বাস্থ্যকর টিস্যুগুলোকে সুরক্ষা দেয়।

ক্যানসার প্রতিরোধ করেঃ
জলপাইয়ের পাতার নির্যাস স্তন ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এটি ক্যানসার তৈরিকারী কোষ বৃদ্ধিতে বাধা দেয়। এ ছাড়া টিউমারের বৃদ্ধিও কমিয়ে দেয়।

নিউরোপ্যাথিঃ
জলপাইয়ের পাতার মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্লামেটোরি উপাদান। এটি মস্তিষ্ককে সুরক্ষা দেয়; কেন্দ্রীয় স্নায়ু পদ্ধতিকে স্ট্রোকের ঝুঁকি থেকে সুরক্ষিত রাখে। এ ছাড়া এটি প্রবীণ বয়সের পারকিনসন এবং স্মৃতিভ্রম রোগও প্রতিরোধ করে।

অ্যান্টি ভাইরাল এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদানঃ

জলপাইয়ের পাতার মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি ভাইরাল এবং অ্যান্টিব্যাকেটিরিয়াল উপাদান। এটি বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করে। এ ছাড়া এতে রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। এটি ফ্রি র‍্যাডিকেল প্রতিরোধ করে। জলপাইয়ের পাতা প্রদাহ থেকে রেহাই দেয়।

হাড়ের গঠনঃ

২০১১ সালে স্পেনে একটি গবেষণার ফলাফলে বলা হয়, অলিওরোপিয়েন হাড়ের ঘনত্ব কমে যাওয়া প্রতিরোধ করে। হাড় ক্ষয় রোগের সঙ্গে লড়াই করে। এ ছাড়া এই পাতা হাড় তৈরিকারী কোষকে তৈরি হতে উদ্দীপ্ত করে। একে মোটামুটি নিরাপদ খাবারই বলা যায়। জলপাইয়ের পাতার নির্যাস তরল আকারে বা শুকিয়ে গুঁড়ো করে খেতে পারেন। জলপাইয়ের পাতার চা বানিয়েও খেতে পারেন।

তবে যদি কেউ কেমোথেরাপি নেয়, এটি না গ্রহণ করাই ঠিক হবে। আর সবচেয়ে ভালো উপায় হলো, যে কোনো কিছু গ্রহণের আগে একবার চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া।

57
নতুন অর্থবছরে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণে বরাদ্দ বাড়ানোর পাশাপাশি দরিদ্রদের জন্য স্বাস্থ্য কার্ডের মাধ্যমে ‘বিনামূল্যে উন্নতমানের স্বাস্থ্যসেবা’ দেওয়ার ঘোষণা এসেছে।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০১৬-১৭ অর্থ বছরের জন্য সাড়ে তিন লাখ কোটি টাকার যে বাজেট প্রস্তাব করেছেন তাতে স্বাস্থ্য খাতে ১৭ হাজার ৪৮৬ কোটি টাকা বরাদ্দের  কথা বলা হয়েছে।

স্বাস্থ্যের এই বরাদ্দ গত অর্থবছরের ১৪ হাজার ৮৪০ কোটি টাকার সংশোধিত বাজেটের চেয়ে ১৮ শতাংশ বেশি।

মোট বাজেটের আনুপাতিক হারেও এবার এ খাতে বরাদ্দ বেড়েছে। গত অর্থবছর যেখানে মোট বাজেটের ৪ দশমিক ৩ শতাংশ স্বাস্থ্য পেয়েছিল, এবার তা ৪ দশমিক ৭ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে।   

ইতোমধ্যে পরীক্ষামূলভাবে সামাজিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচি চালুর কথা জানিয়ে অর্থমন্ত্রী তার বাজেট বক্তৃতায় বলেন, এর আওতায় প্রাথমিকভাবে দরিদ্র জনগণকে স্বাস্থ্য কার্ডের মাধ্যমে বিনামূল্যে উন্নতমানের স্বাস্থ্য সেবা দেওয়া হবে।

“এ কর্মসূচি সফল হলে পর্যায়ক্রমে তা সারা দেশে চালু করা হবে। পাশাপাশি চালু থাকবে গরীব, দুস্থ ও গর্ভবতী মহিলাদের জন্য মাতৃস্বাস্থ্য সেবা কর্মসূচি।”
স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা ও পুষ্টি খাতের উন্নয়নে ধারণাপত্র প্রণয়ন এবং কৌশলগত বিনিয়োগ পরিকল্পনা তৈরির কাজ ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে বলেও জানান মন্ত্রী।

মন্ত্রী বলেন, “দেশীয় ওষুধ উৎপাদনে যে সুযোগ সরকার করে দিয়েছে, তার খানিকটা অপব্যবহার ওষুধ শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সেইসঙ্গে উৎপাদিত ওষুধের মূল্য নিয়ন্ত্রণেরও দাবি উঠেছে। আমরা এ বিষয়ে সজাগ রয়েছি।”

58
বিশ্ব জুড়ে অপুষ্টির হার বাড়ছে। এর জন্য অনাহারের পাশপাশি স্থুলতাও দায়ী বলে নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে।

বিশ্বে লাখ লাখ মানুষ অতিরিক্ত ওজন জনিত কারণে অপুষ্টিতে ভুগছে। সেসঙ্গে তাদের রক্তে চিনি, লবন ও কোলেস্টেরলের পরিমাণও অনেক বেশি।

বিবিসি জানায়, গ্লোবাল নিউট্রিশন রিপোর্ট-২০১৬ এ বলা হয়েছে, ৪৪ শতাংশ দেশে এখন অপুষ্টি ও স্থুলতা উভয়ই ‘খুব মারাত্মক পর্যায়ে’ বিরাজ করছে।

১২৯টি দেশে গবেষণা চালিয়ে গবেষকরা দেখেছেন, কোথাও কোথাও তিন জনের মধ্যে একজনই অপুষ্টিতে ভুগছে।

গবেষকরা বলেন, “অপুষ্টিতে ভোগা এখন নতুন স্বাভাবিক অবস্থা হিসেবে গণ্য হচ্ছে।”

সাধারণত শিশুরা অপুষ্টিতে বেশি ভোগে। অনাহার, শারীরিক বিকাশে সমস্যা ও সংক্রমণজনিত কারণে শিশুদের অপুষ্টিতে ভুগতে বেশি দেখা যায়।

এটা এখনও বড় সমস্যা, যদিও এক্ষেত্রে উন্নতি হচ্ছে।

প্রতিবেদনে বরং বিশ্বজুড়ে বাড়তে থাকা স্থুলতাকে ‘বিশ্বের জন্য বিস্ময়কর চ্যালেঞ্জ’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

গবেষকরা বলেন, বিশ্বের প্রতিটি অঞ্চলে এবং প্রায় প্রতিটি দেশে স্থুলতার হার বাড়ছে।

গবেষকদের একজন অধ্যাপক করিন্না হককেস বলেন, “আমাদের গবেষণায় পুষ্টিহীনতা সম্পর্কে বিশ্ববাসীর ধারণা কি তা পুনরায় সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে।”

“পুষ্টিহীনতা বলতে সাধারণত খারাপ পুষ্টি বোঝানো হয়। এর অর্থ একজন যে যথাযথভাবে পুষ্ট নয়। এটা হতে পারে আপনি খুবই কৃশ এবং আপনার শরীর যথেষ্ট দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে না। অথবা হতে পারে আপনার ওজন অতিরিক্ত অথবা আপনার রক্তে চিনির পরিমাণ বেশি যেটার কারণে আপনি ডায়বেটিসে আক্রান্ত হতে পারেন।”

এখন অনেক দেশই শারীরিক বিকাশ জনিত সমস্যা এবং শিশুদের কম ওজন জনিত সমস্যা কাটিয়ে উঠার লক্ষ্য পূরণের পথে রয়েছে। কিন্তু খুব কম দেশেই স্থুলতা প্রতিরোধে এবং এ সংক্রান্ত রোগ যেমন হৃদরোগের ঝুঁকি কমানোর পথে অগ্রগতি হয়েছে।

বরং এ গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশু যাদের অতিরিক্ত ওজন তারা ওই বয়সী শিশু যাদের ওজন কম তাদের তুলনায় বেশি অপুষ্টিতে ভুগছে।

গবেষকদের একজন লরেন্স হাদদাদ বলেন, “এখন আমরা এমন একটি বিশ্বে বসবাস করছি সেখানে অপুষ্টিই নতুন স্বাভাবিক অবস্থা বলে গণ্য হচ্ছে।”

http://bangla.bdnews24.com/health/article1168104.bdnews

59
Send বাটনে চাপ দিতেই মনে পড়ে গেল ই-মেইলে যে ফাইলটি যুক্ত (অ্যাটাচড) করার কথা তা আদতে করা হয়নি। কিংবা বন্ধুর জন্য লেখা ই-মেইলে ভুল করে বসের ঠিকানা জুড়ে দিয়েছেন। ই-মেইল তো অনেকটা মুখের কথার মতোই—একবার বেরিয়ে গেল তো ফেরত নেওয়ার আর সুযোগ নেই। তবে ই-মেইল সেবাদাতাটি যদি জিমেইল হয়, তাহলে পাঠানো বার্তাটি ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য অন্তত কিছুটা হলেও সময় পাবেন। ‘Undo Send’ নামের সুবিধার মাধ্যমে ভুল করে পাঠানো ই-মেইল তাৎক্ষণিকভাবে মুছে ফেলা বা থামিয়ে দেওয়ার সুযোগ পাওয়া যায়। জিমেইল ল্যাবসে বছর ছয়েক আগে সুবিধাটি যোগ করা হলেও তা ছিল পরীক্ষামূলক। সে সময় এই সুবিধা নিজের জন্য যোগ করে থাকলে অবশ্য নতুন করে কিছু আর করতে হবে না। যদি নতুন করে যোগ করতে চান, তবে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।

    জিমেইলে ঢুকুন (লগ-ইন)।
    পর্দার ওপরের দিকে ডান কোনায় গিয়ার আইকনে ক্লিক করুন।
    Settings নির্বাচন করুন।
    General ট্যাবের নিচে Undo Send অংশে যান।
    Enable Undo Send-এ ক্লিক করুন।
    পাশের তালিকা থেকে ৫, ১০, ২০ বা ৩০ সেকেন্ড সময় নির্বাচন করে দিন।
    পর্দার নিচে Save Changes বোতামে ক্লিক করে নতুন সেটিংস সংরক্ষণ করুন।

এরপর প্রতিবার কোনো ই-মেইল পাঠানোর পরে ‘Your message has been sent’ লেখার পাশে Undo বোতাম দেখতে পাবেন।

60
মাথা ব্যথা তার সাথে ঠান্ডা, নাক দিয়ে পানি ঝরা। মূলত এটি সাইনুসাইটিস লক্ষণ। তবে সব মাথাব্যথা সাইনুসাইটিস নয়। অন্যান্য মাথাব্যথার সাথে এর অনেক পার্থ্যক রয়েছে। ছোট বড় যেকোন বয়সীদের এই সমস্যা হতে পারে। মাথার খুলির চারদিকে চার জোড়া বায়ুভর্তি কুঠুরি থাকে। এই কুঠুরিগুলোকে বলা হয় সাইনাস। সাইনাসের অভ্যন্তরীন আবরণ হিসেবে  থাকে একধরণের ঝিল্লি। এই ঝিল্লির প্রদাহকে বলা হয় সাইনুসাইটিস। নাকের সংক্রামণ কারণে মূলত এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। এছাড়া নাকের হাড়, নাকের মাংস ফুলে যাওয়া, নাক বাঁকা হয়ে যাওয়া ইত্যাদি কারণে সাইনুসাইটিসের সমস্যা হতে পারে। অনেক সময় দূষিত পানি অথবা ক্লোরিনযুক্ত পানিতে গোসল করলে ইনফেকশন হতে এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। সাইনুসাইটিস সমস্যা দূর করার জন্য অনেকেই ওষুধের শরণাপন্ন হয়ে থাকে। ওষুধ ছাড়া আপেল সিডার ভিনেগার দিয়ে এই সমস্যা সমাধান করা সম্ভব।
১। আপেল সিডার ড্রিঙ্ক

প্রায় ৩ লিটার পানির সাথে ২ টেবিল চামচ আপেল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে নিন। দিনে দুইবার এটি পান করুন। আরও ভাল হয় এটি দিয়ে কুলকুচি করা গেলে।
২। আপেল সিডার ভিনেগার এবং আদা

১/৪ কাপ আপেল সিডার ভিনেগার, ১/৪ টা লেবুর রস, ১/২ চা চামচ আদা গুঁড়ো, ১/২ লাল মরিচ গুঁড়ো, ৩ টেবিল চামচ বিশুদ্ধ মধু। একটি পাত্রে লেবুর রস এবং আপেল সিডার ভিনেগার অল্প আঁচে কয়েক মিনিট জ্বাল দিন। তারপর এতে বাকি উপাদানগুলো দিয়ে দিন। এটি ১-২ টেবিল চামচ খান। এটি ঠাণ্ডা দূর করে শ্বাস প্রশ্বাস গ্রহণ সহজ করে দেয়।
৩। আপেল সিডার ভিনেগার এবং মধু

২ টেবিল চামচ আপেল সিডার ভিনেগার, গরম পানি, এবং ১ টেবিল চামচ মধু। এক গ্লাস গরম পানিতে মধু এবং আপেল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে নিন। সাইনুসাইটিসের সমস্যা দূর করতে এটি পান করুন।
৪। আপেল সিডার ভিনেগার এবং পানি

১/২ কাপ আপেল সিডার ভিনেগার, ১/২ কাপ পানি। একটি প্যানে পানি এবং আপেল সিডার ভিনেগার দিয়ে কয়েক মিনিট জ্বাল দিন। এবার একটি তোয়ালে এই পানিতে ভিজিয়ে সেটি মাথায় দিয়ে দিন। আর পানির ওপর মাথা রেখে কয়েকবার নিঃশ্বাস নিন। এটি দিনে কয়েকবার করুন। আপেল সিডার ভিনেগারের অ্যান্টিফাংগাল উপাদান সাইনুসাইটিসের ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে দিয়ে থাকে।

Pages: 1 2 3 [4] 5 6 ... 9