Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - myforum2015

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 15
31
IT Forum / Re: How to make strong Password.
« on: February 25, 2016, 11:35:10 AM »
কিন্তু এটিএম কার্ডে তো মাত্র চার ডিজিট!!!

33
”আলু” আল্লাহ্ তায়ালার অনেক বড় নেয়ামত।

36
Science and Information / Re: Keep your pendrive virus free
« on: February 15, 2016, 08:10:12 AM »
Informative post. Thanks...

37
বাংলাদেশ রেলওয়ের জন্য স্টেইনলেস স্টিলের বগি তৈরি করছে ভারতের দ্য রেল কোচ ফ্যাক্টরি (আরসিএফ)। প্রথমবারের মতো লিংকে হফম্যান বুশ বা এলএইচবি কোচ নামে এই বগির এত বড় চালান দেশের বাইরে পাঠাচ্ছে ইন্ডিয়ান রেলওয়ের এই কারখানাটি।

দ্য ট্রিবিউন ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে পাওয়া রপ্তানি আদেশ অনুযায়ী মোট ১২০টি বিশেষ ধরনের এলএইচবি কোচ তৈরি করা হবে। এর মধ্যে রয়েছে ১৭টি প্রথম শ্রেণির শীততাপ নিয়ন্ত্রিত স্লিপার কোচ, ১৭টি শীততাপ নিয়ন্ত্রিত চেয়ার কোচ, ভাঁড়ার ঘর বা প্যান্ট্রি সংযুক্ত ৩৪টি সাধারণ চেয়ার কোচ, নামাজ পড়ার স্থানসহ ৩৩টি সাধারণ চেয়ার কোচ ও ১৯টি পাওয়ার কার কোচ।

এসব কোচ বাংলাদেশ রেলওয়ের নির্ধারিত চাহিদা অনুযায়ী তৈরি করে দেওয়া হচ্ছে। বগির ভেতরের বিন্যাস ও সাজসজ্জা কেমন হবে, সেটিও ধার্য করে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ রেলওয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী বগিগুলো রং করা হবে।

নির্মাণকাজ পরিদর্শনে গত মাসে পাঞ্জাবের কাপুরথালায় আরসিএফের কারখানা পরিদর্শনে আসে বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দল। কোচগুলোর নির্মাণ প্রক্রিয়া দেখে তাঁরা সন্তোষও প্রকাশ করেছেন।

আগামী মাসেই প্রথম দফায় ৪০টি কোচের একটি চালান বাংলাদেশে পাঠানো হবে বলে জানান আরসিএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আর পি নিবারিয়া।

For more: http://www.ntvbd.com/world/

38
হাজার কোটি টাকা ট্যাক্স ফাঁকি দিয়ে যারা ব্যবসা করে যায় তাদের কাছে আপামর জনসাধারনের ফিঙ্গারপ্রিন্ট তুলে দেওয়ার যৌক্তিকতা নিয়ে ভাবলাম। বিশ্বাসের জায়গাতে জুয়া চলবেনা। এয়ারটেলের ডাটাবেস হইতে সব আঙ্গুলের ছাপ ভারতীয় ইন্টেলিজেন্সের কাছে যাবেনা তার গ্যারান্টি কি? কিংবা জিপির হাত ধরে ইউরোপ, আমেরিকা? ভাবুন, প্যারিস হামলার পর অবিস্ফোরিত বোমায় কোন বাঙ্গালীর ফিঙ্গারপ্রিন্ট পাওয়া গেল।
ভাবুন, ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর বদৌলতে কোন আন্তর্জাতিক জংগী সংগঠনের সাথে বাংলাদেশের একটা মেলবন্ধন কোন বিদেশী পত্রিকার হেডলাইন হল…ফ্যান্টাসি মনে হচ্ছে? বাদ দেন। খালি ভাবুন, মিথ্যা আসামীকে বাঁচানোর জন্য সত্য প্রমাণ খুঁজতে গিয়ে উকিলগণের চুল ছিঁড়ার মুহূর্তে বাদী পক্ষের উকিল একটা ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিয়ে আসলেন (ক্রয় মারফত); ভাবুন, যে তল্লাটে মিথ্যা মামলা দায়ের করে হোক অথবা সত্য মামলাতেই হোক যেখানে মিথ্যা আসামী ধরে জেলে ভরার একটা তুমুল কম্পিটিশন সেখানে কিছু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আঙ্গুলের ছাপের ডাটাবেস নিয়ে বসে আছে… ভাবতে বিরক্ত লাগছে?-বাদ দেন।

চলুন ফ্যাক্ট দেখি কয়েকটা… মিডিয়া মারফত আমরা ইতিমধ্যেই জানি বায়োমেট্রিক সিম নিবন্ধনের ইতিহাসে বাংলাদেশ পৃথিবীতে দ্বিতীয় দেশ হিসাবে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে যাচ্ছে! রাষ্ট্রীয়ভাবে এধরনের একটা ভুল সিদ্ধান্ত কোন দেশ প্রথম নিয়েছিল তা জানতে ইচ্ছা হয়? আমারও ইচ্ছা হল, ঘেঁটে চমকপ্রদ তথ্য পেলাম। এই দুর্ঘটনা প্রথম ঘটায় কোন দেশ- অনুমান করেন তো দেখি কোন মাথামোটারা এই কার্য সাধন করেছিল?  উত্তরঃ ২০১৩ তে পাকিস্তান। বোঝার ব্যাপার একটাই, ব্যক্তি হিসাবে না ভেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে ভাবার চেষ্টা করুন। সরকারি ডাটাবেসের জন্য ফিঙ্গারপ্রিন্ট নেওয়া আর কোন বেনিয়া মাল্টিন্যাশনাল কর্পোরেটের কাছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট জমা দেওয়ার মধ্যে ফারাকটুকু বুঝতে পারলেই খেল খতম। সরকারের কাছে একটাই আরজি, অপরাধ দমনে ফিঙ্গারপ্রিন্ট অবশ্যই জরুরী বিষয়।

প্রয়োজনে ন্যাশনাল আইডি রিনিউইয়াল হিসাবে সরকারি উদ্যোগে ফিঙ্গারপ্রিন্ট জমা নেওয়া হোক। অপরাধ নিধন চাইলে অপরাধীর ভেরিফিকেশনের দায়িত্বটা রাষ্ট্রের হাতেই বর্তাক। ন্যাশনাল আইডি দিয়ে সিম রেজিস্ট্রেশন হলে তো প্রাথমিক শনাক্তকরণ হয়েই যায়। মোবাইল মাধ্যমে কোন ক্রাইম হলে তার সাথে ফিঙ্গারপ্রিন্টের কি সম্পর্ক? ভয়েস কলে কি অপরাধী ফিঙ্গারপ্রিন্ট রাইখা আসবে? যত্তসব ননসেন্স!! কথা সহজ, কোটি টাকা ট্যাক্স ফাঁকি দিয়া চলতে থাকা কিছু বেনিয়া মাল্টিন্যাশনাল ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানকে এই ভয়ানক ডাটাবেস করতে দিয়ে রাষ্ট্রের এবং তার নাগরিকদের মাথার উপর ছড়ি ঘুরাতে দেওয়া যাবেনা। ফিঙ্গারপ্রিন্ট একজন মানুষের চূড়ান্ত লেভেলের প্রাইভেট, এ জিনিস লিফলেট বানাইয়া বেচার জন্য কারো হাতে তুলে দিতে আমরা রাজি না। সমেস্যা নাই, সোজা আঙ্গুলে ঘি না উঠলে বাঙ্গালী চিরকালই আঙ্গুল বাঁকাইয়া অভ্যস্ত।

বিঃদ্রঃ এই কথাগুলো সবাইকে জানান, আর বলুন যাতে কেউ এই বায়োমেট্রিক নিবন্ধন না করে। ব্যবসায়ি বলে কথা, দিনশেষে একটা ভারী সংখ্যক মানুষ রেজিস্ট্রেশন না করলে এতগুলা সিম বন্ধ করে দেওয়া এত সহজ হবেনা।

সংগৃহীত

43
Faculty Sections / Re: মধু যেভাবে ওজন কমায়
« on: February 14, 2016, 12:48:02 PM »
"মধুর সঙ্গে হালকা গরম পানি আর লেবুর রস মিশিয়ে খেতে হবে। প্রতিদিন সকালে পরিমাণমতো মধু এ পদ্ধতিতে খাওয়া যেতে পারে। যাঁরা ডায়েট করেন, তাঁদের জন্য এটি বেশ উপকারী।"
Thanks

44
Faculty Sections / Re: Complex Number
« on: February 14, 2016, 12:46:46 PM »
Nice post. Thanks for sharing..

45
"বিসমিহি তা'লা"
যেমন পিতামাতার রাজি-খুশির সাথে সন্তানের জান্নাত সম্পর্কিত, তেমনি স্বামীর রাজি-খুশির সাথে স্ত্রীর জান্নাত সম্পর্কিত। তাই, স্বামীর ভালবাসা ও প্রীতি অর্জন করার জন্য মুসলিম নারীদেরকে কিছু মূল্যবান উপদেশঃ
(১) বিভিন্ন উপলক্ষে স্বামীর হাতে, কপালে চুম্বন করা। স্বামীর খোশামোদ-তোষামোদ করা হল স্বামীকে অনুগত রাখার সহজ পন্থা।
(২) স্বামী বাইরে থেকে এলে সাথে সাথে স্বাগতম জানানোর জন্য দরজায় এগিয়ে আসা। তার হাতে কোন বস্তু থাকলে তা নিজের হাতে নেয়ার চেষ্টা করা। যেমন গরমের দিনে স্বামী ঘরে আসলে পারলে ঠান্ডা পানি/শরবত দেয়া।
(৩) সময় ও মেজাজ বুঝে স্বামীর সামনে প্রেম-ভালবাসা মিশ্রিত বাক্যালাপ করা। তার সামনে তার প্রশংসা (রুপ, জ্ঞান, শৌর্য-বীর্য) করা। সম্মান ও শ্রদ্ধা মূলক আচরণ করা। যেমন, আপনি বলে সম্বোধন করা উত্তম।
(৪) স্বামীর পোশাক-আশাকের পরিচ্ছন্নতার প্রতি বিশেষ খেয়াল রাখা (পরিচ্ছন্ন পুরুষ মানেই তার স্ত্রী পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন)। রান্নার ক্ষেত্রে স্বামী যা পছন্দ করেন তা নিজ হাতে প্রস্তুত করতে সচেষ্ট থাকা।
(৫) সর্বদা স্বামীর সামনে হাসি মুখে থাকা। স্বামীর মন মেজাজ বুঝে মাঝে মাঝে খুনশুটি-খোশগল্প করা।
(৬) স্বামীর জন্য সবসময় নিজেকে সুসজ্জিত রাখা। শরীরে দুর্গন্ধ থাকলে বা রান্না ঘরের পোষাকে তার সম্মুখে না যাওয়া।
(৭) স্বামীর সামনে কখনই নিজের কন্ঠকে উঁচু না করা। নারীর সৌন্দর্য তার নম্র কন্ঠে। হাসি মুখে কথা বলা।
(৮) সন্তানদের সামনে স্বামীর প্রশংসা ও গুণগান করা। স্বামীর সাধ্যের বাইরে কোন কিছু আবদার না করা। স্বামীর হাদিয়ায় খুশি থাকা।
(৯) নিজের এবং স্বামীর পিতা- মাতা, ভাই-বোন ও আত্মীয়-স্বজনদের সামনে আল্লাহর কৃতজ্ঞতার সাথে সাথে স্বামীর প্রশংসা করা ও তার শ্রেষ্ঠত্ব তুলে ধরা। কখনই তার বিরুদ্ধে তাদের নিকট অভিযোগ না করা।
(১০) সুযোগ বুঝে স্বামীকে নিজ হাতে লোকমা তুলে খাওয়ানো। একই প্লেটে/পাত্রে খেলে পরস্পর মহব্বত বৃদ্ধি পায়।
(১১) কখনো স্বামীর আভ্যন্তরীন গোপন বিষয় অনুসন্ধান না করা। কেননা পবিত্র কুরআনের সুরা হুজুরাতের ১৩নং আয়াতে আল্লাহ্ বলেন, তোমরা কারো গোপন বিষয় অনুসন্ধান কর না।” আর নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)
বলেন, তোমরা কারো প্রতি কুধারণা থেকে বেঁচে থাক। কেননা ধারণা সবচেয়ে বড় মিথ্যা।”
(১২) স্বামী কখনো রাগান্বিত হলে চুপ থাকার চেষ্টা করা। সম্ভব হলে তার রাগ থামানোর চেষ্টা করা। যদি সে নাহক রেগে থাকে তবে অন্য সময় তার মেজাজ বুঝে সমঝোতার ব্যবস্থা করা।
(১৩) স্বামীর মাতাকে নিজের পক্ষ থেকে (সাধ্যানুযায়ী) কিছু হাদিয়া-উপহার প্রদান করা। আল্লাহর রাজি-খুশির জন্য শ্বশুর-শাশুড়ির খেদমত করলে সওয়াব পাওয়া যায়।
(১৪) সম্পদশালী হয়ে থাকলে স্বামীর অভাব অনটনের সময় তাকে সহযোগিতা করা।
(১৫) স্বামীর অনুমতি ছাড়া; কখনই নিজ গৃহ থেকে বের না হওয়া।
(১৬) স্বামীর নির্দেশ পালন, তার এবং তার সংসারের খেদমত প্রভৃতির মাধ্যমে আল্লাহর কাছে প্রতিদানের আশা করা।

আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ আমাদের সকল মুসলিম মেয়েদেরকে মূল্যবান এই নসীহতগুলো মেনে চলার তৌফিক দাণ করুক। (আমিন)
**সংগৃহীত ও আংশিক পরিমার্জিত

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 15