Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Md. Sazzadur Ahamed

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 14
34
Thanks for sharing.

35
Thanks for sharing.

39
Thanks for sharing.

40
অগমেন্টেড রিয়েলিটি–ভিত্তিক (এআর) চিকিৎসাসেবা নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠান অগমেডিক্স বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১ কোটি ৯০ লাখ ডলারের (প্রায় ১৬৫ কোটি টাকা) বিনিয়োগ পেয়েছে। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর পান্থপথে প্রতিষ্ঠানটির কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান অগমেডিক্স বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাশেদ মুজিব।

এ সময় সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালির শীর্ষ পর্যায়ের ভেঞ্চার ক্যাপিটাল প্রতিষ্ঠান রেডমাইল গ্রুপ, ম্যাককেজন ভেঞ্চার, ডিসিএম ভেঞ্চার, ওয়াক্সিয়াং হেলথ কেয়ার ইনভেস্টমেন্টর প্রতিষ্ঠান এই বিনিয়োগ করেছে। রাশেদ মুজিব বলেন, এবারের বিনিয়োগের মাধ্যমে অগমেডিক্সে ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে।

আগামী এক বছরে প্রতিষ্ঠানের কর্মিসংখ্যা দ্বিগুণ এবং সেবাপরিধি বাড়ানোর মাধ্যমে ‘কয়েক হাজার’ তরুণের কর্মসংস্থান হবে বলে আশা করেন রাশেদ। তিনি বলেন, দেশীয় বাজারে ‘সিলিকন ভ্যালি’ রীতি প্রচলনের মাধ্যমে কর্মীদের জীবনমান উন্নয়নে বিনিয়োগের অর্থ ব্যয় হবে বলেও তিনি জানান। অগমেডিক্সে কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে ২০২০ সালে দেশব্যাপী কর্মসূচি নেওয়া হচ্ছে এবং কর্মীদের ইংরেজি দক্ষতা উন্নয়ন, ইন্টারনেটনির্ভর অনুশীলন এবং দক্ষতা যাচাইকরণে নানা কর্মসূচি নেওয়া হবে।

সহপ্রতিষ্ঠাতা হিসেবে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ইয়ান কাজী শাকিল ২০১২ সালে সান ফ্রান্সিসকোতে অগমেডিক্স প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠার পরে থেকে ছয় বছরের প্রযুক্তিভিত্তিক উদ্যোগটি ছয় কোটি ডলার বিনিয়োগের তথ্য প্রকাশ করে।

অগমেডিক্সের প্রযুক্তির মাধ্যমে একজন চিকিৎসক গুগল গ্লাস পরে রোগী দেখবেন এবং বাংলাদেশ থেকে দক্ষ শ্রুতলেখকেরা এই কথোপকথন সরাসরি দেখে ও শুনে চিকিৎসকদের গুরুত্বপূর্ণ ইলেকট্রনিকস চিকিৎসা তথ্য লিখবেন।

41
মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের পুরোনো সংস্করণের ফাইল ফরম্যাট ছিল .doc নামে। এরপর তাদের নতুন সংস্করণের ফরম্যাট হয়ে যায় .docx ফাইল ফরম্যাটের। নতুন এই ফরম্যাটের অনেক সুবিধা আছে। বলতে গেলে একটা ছোট ফাইল চাইলেই যেকোনো মাধ্যমে শেয়ার করা অনেক সহজতর করে দিয়েছে। .doc ফরম্যাটের চেয়ে এটি আরও বেশি সহজতর। পুরোনো .doc ফাইলকে চাইলেই নতুন .docx ফরম্যাটে খুব সহজেই সাধারণ কিছু পদ্ধতিতে রূপান্তর করে নিতে পারেন।

যা করবেন: ওয়ার্ড অ্যাপ কম্পাটিবিলিটি মোড: পুরোনো সংস্করণের .doc ফরম্যাট যুক্ত যেকোনো ফাইলে রাইট ক্লিক করে Open With-এ মাউস পয়েন্টার নিয়ে ক্লিক করুন এবং Word app দিয়ে খুলুন। পুরোনো ফাইলটি ওয়ার্ড অ্যাপ দিয়ে খুলে গেলে ওয়ার্ডের File মেনুতে ক্লিক করুন। এখানের বাঁয়ের মেনুর Info-তে ক্লিক করুন। এরপর convert আইকনের Compatibility mode-এ ক্লিক করুন। এই মোড দিয়ে সহজেই পুরোনো সংস্করণের ফাইল ফরম্যাটকে নতুন সংস্করণের উপযোগী করে তোলা যাবে। সঙ্গে সঙ্গে একটি পপআপে নিশ্চিতকরণের অপশন চলে আসবে, এখানে ওকে চাপলে নতুন সংস্করণে পরিবর্তিত হয়ে যাবে, সঙ্গে ফাইলের সাইজও কমে যাবে।

Save As সুবিধা: আরও সহজে ফাইলের ফরম্যাটকে পরিবর্তন করতে চাইলে পুরোনো ফরম্যাটকে ওয়ার্ড অ্যাপ দিয়ে খুলুন। File মেন্যুতে যান এবং Save As অপশনকে সিলেক্ট করুন। এরপর পপআপ থেকে Word Document (.docx) ফাইল ফরম্যাট সিলেক্ট করে দিয়ে সেভ বাটন চাপুন।

ওয়ার্ড অনলাইন থেকে: আপনার যদি অফিস অ্যাপ ইনস্টল থাকে, তাহলে অনলাইন অফিস প্রোগ্রাম ব্যবহার করেও আপনি এই কাজ করতে পারেন। এ জন্য office.live.com-এ গিয়ে আপনার মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্ট দিয়ে লগ-ইন করবেন। এরপর Upload and open অপশন ব্যবহার করে আপনার পুরোনো সংস্করণের ফাইলকে খুলে নেবেন। ফাইল আপলোড শেষ হলে File মেন্যু থেকে Info তে গিয়ে Previous versions-এ যাবেন এবং Download-এ ক্লিক করবেন। তাহলেই আপনার কম্পিউটারে নতুন সংস্করণের ফাইলটি ডাউনলোড হবে।

42
Faculty Sections / নাম সংকটে টুইটার
« on: December 01, 2019, 08:16:00 PM »
টুইটারে অ্যাকাউন্ট খুলতে গেলে অনেকেই এখন পছন্দসই নাম পান না। কেউ না কেউ পছন্দের নামে অ্যাকাউন্ট খুলে রেখেছেন। তাই টুইটার কর্তৃপক্ষ চাইছিল নিষ্ক্রিয় অ্যাকাউন্ট বাতিল করে কিছু নাম উন্মুক্ত করে দিতে। তবে আপাতত তাদের সে পরিকল্পনা স্থগিত করা হয়েছে।

সম্প্রতি টুইটার কর্তৃপক্ষ জানায়, এ প্ল্যাটফর্মে ছয় মাসের বেশি নিষ্ক্রিয় থাকলে সে অ্যাকাউন্টটি মুছে ফেলা হবে। ১১ ডিসেম্বরের মধ্যে যদি নিষ্ক্রিয় অ্যাকাউন্টগুলোতে অন্তত একবার ঢোকা না হয়, তবে সে অ্যাকাউন্ট পুরোপুরি নিষ্ক্রিয় করে দেওয়া হবে।

টুইটার কর্তৃপক্ষের এ সিদ্ধান্ত ব্যবহারকারীরা ভালোভাবে নেয়নি। অনেকেই প্রতিবাদ করে বলেন, যাঁরা মারা গেছেন, তাঁদের অ্যাকাউন্টগুলোর ক্ষেত্রে এ ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া উচিত হবে না। গত বুধবার টুইটার কর্তৃপক্ষ তাদের পরিকল্পনা বাতিল করে জানায়, মৃতদের অ্যাকাউন্টগুলোকে স্মরণীয় করে রাখার ভালো কোনো উপায় বের না করা পর্যন্ত কোনো অ্যাকাউন্ট মোছা হবে না।

সামাজিক যোগাযোগের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ফেসবুক অবশ্য ২০০৯ সাল থেকেই ফেসবুকের বন্ধু কিংবা পরিবারের সদস্যদের স্মৃতি সংরক্ষণের একটি উপায় দিয়ে রেখেছে ব্যবহারকারীদের। কোনো ব্যবহারকারী মারা গেলে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের কাছে ডেথ সার্টিফিকেট কিংবা মারা যাওয়ার প্রমাণ দেখালে সে অ্যাকাউন্টটি স্মৃতি হিসেবে রাখা হয়। স্মৃতি সংরক্ষণ নামের একটি বার্তাও থাকে উক্ত অ্যাকাউন্টে।

বুধবার এক টুইটে টুইটার কর্তৃপক্ষ বলেছে, ‘অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার প্রভাব সম্পর্কে আপনাদের কথা শুনেছি। আমাদের দিক থেকে বিষয়টি ভুল হয়েছিল। স্মৃতি সংরক্ষণের উপায় বের না করা পর্যন্ত কোনো অ্যাকাউন্ট সরানো হবে না।’
টাইম ডটকমের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, টুইটারে ইউজার নেম উন্মুক্ত করার পরিকল্পনা থেকে নিষ্ক্রিয় অ্যাকাউন্ট সরিয়ে ফেলার পরিকল্পনা করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে আকর্ষণীয় ইউজার নেম এমন সব অ্যাকাউন্ট দখল করে রেখেছে, যা দীর্ঘদিন ধরে নিষ্ক্রিয় পড়ে রয়েছে। এতে অনেক ব্র্যান্ড ও টুইটার ব্যবহারকারী বিরক্ত হচ্ছেন। জুতসই নাম না পেয়ে অনেকেই নতুন অ্যাকাউন্ট খুলছেন না।

43
ফোরকে প্রযুক্তিসম্পন্ন দুই পর্দার ল্যাপটপ দেশের বাজারে আনার ঘোষণা দিয়েছে তাইওয়ানের প্রতিষ্ঠান আসুস। দুই পর্দা দিয়ে একসঙ্গে করা যাবে নানা ধরনের কাজ। কনটেন্ট, গ্রাফিকস, মিউজিক, গেমিংসহ বিশেষ করে যাঁরা মাল্টিটাস্কিং নিয়ে কাজ করেন, তাঁদের জন্য জেনবুকের নতুন এই সংস্করণ এসেছে বিশাল চমক হয়ে। এ ল্যাপটপের ৫ ফিচার সম্পর্কে জেনে নিন:

ডুয়েল ডিসপ্লে: জেনবুক প্রো ডুয়ো ল্যাপটপটির ১৫ দশমিক ৬ ইঞ্চির মূল পর্দা ফোরকে ও এলইডি প্যানেলসম্পন্ন। ৩৮৪০ x ২১৬০ ফোরকে ইউএইচকে মূল ডিসপ্লের পাশাপাশি এতে রয়েছে ৩৮৪০ x ১১০০ ফোর স্ক্রিন প্যাড প্লাস ফোরকে রেজল্যুশনের পর্দা। এতে ছবি ও ভিডিও সম্পাদনা করা যাবে আরও নিখুঁতভাবে। ‘মাল্টি টাস্ক’ বা একসঙ্গে একাধিক কাজ করার সুবিধা পাবেন ব্যবহারকারীরা। মূল পর্দায় কোনো ছবি বা ভিডিও সম্পাদনা করার সময় একই সময় স্ক্রিন প্যাড প্লাসে গান চালানো, হিসাব-নিকাশ, ছবি আঁকা চালিয়ে যাওয়া যাবে অনায়াসে। কি-বোর্ডের ওপরে থাকা পর্দাটিতে একসঙ্গে চালানো যাবে একাধিক অ্যাপ, যা বাড়িয়ে দেবে কাজের গতি। ভিডিও এডিটিং, কোডিং এবং আর ডিবাগিং করা যাবে খুব সহজে। গেম ইনফরমেশন, ডিস্কর্ড, চ্যাটবক্স এমন আরও লাইভস্ট্রিমিং অ্যাপস স্ক্রিন প্যাডে রেখে গেম খেলা যাবে এই ল্যাপটপে। যাঁদের কাজে একের বেশি স্ক্রিনের প্রয়োজন হয়, তাঁরা অনায়াসে ব্যবহার করতে পারেন আসুস জেন বুক প্রো ডুয়ো।

সিপিইউ: কোর আই নাইন প্রসেসরসমৃদ্ধ জেনবুক প্রো ডুয়োর ভেতরের আটটি হাইপার-থ্রেডেড কোরের (২.৬ গিগাহার্টজ বেজ স্পিড) গতি আরও বাড়িয়ে দেয়। এই গতি সর্বোচ্চ ৪ দশমিক ৫ গিগাহার্টজ পর্যন্ত যেতে পারে। ইনটেল কোর আই নাইন থেকে শুরু করে কোর আই সেভেন বা কোর আই ফাইভ পর্যন্ত প্রসেসরসহ পাওয়া যাবে ল্যাপটপটি।

র‍্যাম ও স্টোরেজ: আসুস জেনবুক প্রো ডুয়োতে ৩২ জিবি হাইস্পিড ২৬৬৬ মেগাহার্টজ র‍্যাম ব্যবহার করা হয়েছে। যেকোনো সফটওয়্যার সহজে কাজ করবে ল্যাপটপটিতে, কারণ এর এক টেরাবাইট এসএসডি যেকোনো অ্যাপ্লিকেশনকে দ্রুত পরিচালনা করাতে পারদর্শী।

ব্যাটারি: ২.৫ কেজি ওজনের ল্যাপটপটিতে ব্যবহার করা হয়েছে 8-সেল লিথিয়াম-পলিমার ব্যাটারি, যা ব্যাকআপ দেবে দীর্ঘ ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত। আর এর ফাস্ট চার্জিং টেকনোলজির মাধ্যমে মাত্র ১৫ মিনিটে ৫০ শতাংশ চার্জ হয়ে যাবে।

অডিও সিস্টেম: এই ল্যাপটপের স্পিকারে স্মার্ট অডিও অ্যামপ্লিফায়ার রয়েছে। ওয়াইড রেঞ্জ কাভারের পাশাপাশি প্রফেশনাল সাউন্ড রেকর্ডিং আর নয়েজ ফ্রি এডিটিংও করা যাবে।

অন্যান্য: ল্যাপটপের ওয়াইফাই-৬, পাঁচটি পোর্ট, ওয়েবক্যাম, হেডফোন জ্যাক আর অ্যারে মাইক্রোফোন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ডিভাইস ও অ্যাপ্লিকেশনকে ধারণ করতে পারে। অ্যালেক্সা ভয়েস-রিকগনিশন করতে পারবে এই নতুন জেনবুকটি। সর্বোচ্চ কনফিগারেশনের আসুস জেনবুক প্রো ডুয়ো ল্যাপটপটি পাওয়া যাবে ২ লাখ ৮০ হাজার টাকায়। জেনবুক ডুয়ো সিরিজ শুরু ১ লাখ ৫ হাজার টাকা থেকে।

44
চীনা স্মার্টফোন নির্মাতা হুয়াওয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেন ঝেংফেই যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করেছেন, তাদের তৈরি হারমনি অপারেটিং সিস্টেম একবার কার্যকর হয়ে গেলে যুক্তরাষ্ট্রের গুগলের মতো প্রতিষ্ঠানের ওপর প্রভাব পড়বে। হুয়াওয়ে ভিন্নপথে হাঁটা শুরু করলে তা থেকে আর ফেরার পথ থাকবে না।

জাতীয় নিরাপত্তার অভিযোগে ওয়াশিংটন হুয়াওয়ের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে, তা প্রতিষ্ঠানটির ক্ষতি করছে বলে স্বীকার করেছে হুয়াওয়ে কর্তৃপক্ষ। হুয়াওয়ের স্মার্টফোনে গুগলের অ্যান্ড্রয়েড সফটওয়্যার, প্লেস্টোর, সার্চ ও ম্যাপের মতো জনপ্রিয় অ্যাপগুলোর অনুপস্থিতি ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

গত মঙ্গলবার বার্তা সংস্থা সিএনএনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে রেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্র সে দেশের প্রতিষ্ঠানগুলোকে বাণিজ্যে বাধা দেওয়ার মাধ্যমে মূলত প্রতিদ্বন্দ্বীদের সাহায্য করার পথই বেছে নিচ্ছে। হুয়াওয়ে যদি মার্কিন সরবরাহকারীদের সঙ্গে কাজের সুযোগ না পায়, তবে বিকল্প পথে হাঁটতে বাধ্য হবে। একবার যদি ওই বিকল্পগুলোর একটি উপযুক্ত হয়ে ওঠে, তখন আর পেছনে ফিরে তাকানোর সুযোগ থাকবে না। হুয়াওয়েকে যদি গুগলের বিকল্প নিতে হয়, তবে তা মার্কিন কোম্পানিগুলোর ক্ষতিই করবে। এটা আমাদের সবার জন্যই জটিল একটি সময়। আশা করি, মার্কিন সরকার তার দেশের প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য কোনটি ভালো তা বিবেচনা করবে।

হুয়াওয়ের প্রধান নির্বাহী বলেন, অ্যান্ড্রয়েডের রাজত্বে এক নম্বর হওয়া কঠিন কিছু নয়। তবে এ জন্য কিছুটা সময় লাগবে।

হুয়াওয়ের দাবি, যুক্তরাষ্ট্র সরকার তাদের বিরুদ্ধে যে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে, তা আইনবহির্ভূত। বাছাই করা তথ্য, শ্লেষ ও ভুল অনুমানের ভিত্তিতে মার্কিন সরকার হুয়াওয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। হুয়াওয়ে তাদের দেশের জন্য কীভাবে নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করছে, তার কোনো প্রমাণ পর্যন্ত দিতে পারেনি। যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক সুবিধা দিতে এতে মারাত্মক অসুবিধার সম্মুখীন হতে হবে দেশটিকে। হুয়াওয়ের পণ্যের ওপর দেশটির অনেক নেটওয়ার্কিং কোম্পানি নির্ভর করে।

গত সপ্তাহে মার্কিন সরকারের পক্ষ থেকে হুয়াওয়েকে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্য ও সেবা পেতে তিন মাসের বর্ধিত লাইসেন্সের অনুমোদন দেওয়া হয়।

চলতি বছরের মে মাসে হুয়াওয়েকে কালো তালিকাভুক্ত করার পরও সাময়িক লাইসেন্সের মাধ্যমে মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের যন্ত্রাংশ ক্রয়ের অনুমতি দেয় মার্কিন বাণিজ্য বিভাগ।

কারণ হিসেবে বাণিজ্যমন্ত্রী উইলবার রস জানান, যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যন্ত অঞ্চলে কিছু মোবাইল নেটওয়ার্ক সেবাদাতা হুয়াওয়ের থ্রি-জি ও ফোর-জি নেটওয়ার্ক প্রযুক্তির ওপর নির্ভরশীল। সেসব ব্যবহারকারীর কথা বিবেচনা করেই লাইসেন্সের মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

45
গিটহাবকে বলা যায় সফটওয়্যার নির্মাতাদের (ডেভেলপারদের) আড্ডাখানা। তবে আড্ডার ভাষা কিছুটা বিদঘুটে। কারণ, এখানে তাঁরা আলোচনা চালান প্রোগ্রামিংয়ের ভাষায়। গিটহাবে প্রায় চার কোটি ডেভেলপার তাঁদের প্রকল্পের সমন্বয় করেন। বর্তমানে সফটওয়্যার নির্মাতাদের মধ্যে কোন প্রোগ্রামিং ভাষা বেশি জনপ্রিয়, কোন প্রোগ্রামিং ভাষায় তাঁরা কোড লিখছেন, তা গিটহাব কর্তৃপক্ষের চেয়ে ভালো আর কে জানে? ‘দ্য স্টেট অব দ্য অক্টোভার্স’ শীর্ষক প্রতিবেদনে প্রতিবছর জনপ্রিয়তম ১০ প্রোগ্রামিং ভাষার তালিকা প্রকাশ করে তারা। এ বছরের প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে গত সপ্তাহে। গত বছরের মতো এবারও প্রথম স্থানে জাভাস্ক্রিপ্ট থাকলেও পাইথন উঠে এসেছে দ্বিতীয় স্থানে।

১. জাভাস্ক্রিপ্ট
ওয়েবসাইট তৈরির গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। গেম তৈরিতেও কাজে লাগে। নামে মিল থাকলেও জাভার সঙ্গে কাজে মিল খুব কম।

২. পাইথন
ইদানীং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা অ্যাপ ও ডেটা বিজ্ঞানে বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে। সহজে শেখা যায়। বড়সড় কমিউনিটি আছে।

৩. জাভা
টুইটার ও নেটফ্লিক্স জাভায় তৈরি। মোবাইল ও ওয়েব অ্যাপ, গেম, ডেটাবেসনির্ভর সফটওয়্যার তৈরিতে বেশি কাজে লাগে।

৪. পিএইচপি
বিশেষ করে ওয়েবসাইট তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। ডেটাবেসের সঙ্গে কাজ করতে সুবিধা। ফেসবুক-ইয়াহু পিএইচপিতে তৈরি।

৫. সি শার্প
এটিও মাইক্রোসফটের তৈরি। জাভার সঙ্গে মিল পাওয়া যায়। মোবাইল অ্যাপ, গেম ও এন্টারপ্রাইজ সফটওয়্যার তৈরিতে কাজে লাগে।

৬. সি++
১৯৭৯ সালে সি প্রোগ্রামিং ভাষা থেকে তৈরি করেন বিয়ার্নে স্ট্রভসট্রুপ। অপারেটিং সিস্টেম, ব্রাউজার ও গেম তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছে।

৭. টাইপস্ক্রিপ্ট
নির্মাতা মাইক্রোসফট। জাভাস্ক্রিপ্টের সঙ্গে মিল আছে। বেশ শক্তিশালী। বড়সড় সফটওয়্যার তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। মুক্ত সোর্স।

৮. শেল
প্রতিষ্ঠানের আইটি বিভাগের কাছে বেশ জনপ্রিয়। কারণ, দূর থেকে অপারেটিং সিস্টেমকে নির্দেশনা দিতে ব্যবহার করে তারা।

৯. সি
প্রোগ্রামিংয়ের সাধারণ ভাষা। ১৯৭২ সালে তৈরি করেন ডেনিস রিচি। অনেক জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষার উৎপত্তি হয়েছে সি থেকে।

১০. রুবি
পছন্দের প্রোগ্রামিং ভাষার সেরা অংশগুলো নিয়ে ১৯৯৫ সালে তৈরি করেন ইউকিহিরো মাতসুমোতো। ওয়েবসাইট তৈরিতে বেশি কাজে লাগে।

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 14