Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - maahmud

Pages: [1]
1
Not only, it reduces blood sugars that can control your diabetics!!

2
I think we need to think thoroughly before going to GM technology. We need to have our own genetic resources.

4
Science Discussion Forum / How to write a research paper?
« on: July 12, 2015, 01:58:20 AM »

I have rewritten the article originally written by ‪#‎Maqsudul_Haque‬. I hope it will help our project and research students.

Part 1
গবেষণার ফল প্রকাশের মাধ্যম হলো একটি গবেষণাপত্র বা রিসার্চ পেপার লেখা। সেটা কনফারেন্স অথবা জার্নালের জন্য লেখা হয়। আজ বলবো সেটা কীভাবে লিখতে হবে, তার কিছু দিকনির্দেশনা।
* ভেন্যু – প্রথমেই ঠিক করে নিন, কোথায় পেপারটা পাঠানো হবে। প্রত্যেক কনফারেন্স বা জার্নালের নিজস্ব ফরম্যাট থাকে এবং সেটার জন্য ল্যাটেক বা ওয়ার্ড টেম্পলেট থাকে। সেটা না থাকলেও ফরম্যাট বলে দেয়া থাকে। সেই ফরম্যাট বা টেম্পলেট হুবুহু ব্যবহার করতে হবে।
* কীভাবে লিখবেন? – মনে রাখবেন, আপনার পেপারের শিরোনাম যদি পড়ে ১০০০ জন, abstract পড়বে ১০০ জন, Introduction পড়বে ২০ জন, আর এর পরে যাবে হয়তো ৫ জন। কাজেই শিরোনামটা যথাযথ এবং ইন্টারেস্টিং করে দিতে হবে।
abstract অংশে খুব সংক্ষেপে বলতে হবে কী করা হয়েছে এই পেপারে। এটা খুবই সংক্ষিপ্ত লেখা, ৫ থেকে ৬ বাক্যে শেষ করতে হবে এই অংশ।
Introduction অংশটা পেপারের খুবই দরকারি জায়গা। এটা ভালো না হলে কিন্তু পাঠক আর পরে যাবে না, কাজেই এখানে পুরা পেপারের মোদ্দা কথাটা সংক্ষেপে বলতে হবে। সমস্যাটা কী, কেনো এটা দরকারি, আর আপনার সমাধান কী এসবকে খুব ইন্টারেস্টিং করে লিখতে হবে। এটার জন্য স্টানফোর্ডের ইন্ফোল্যাবের একটা ফরমুলা আছে, সেটা এরকম–
প্রথম প্যারা – সমস্যাটা কী?
দ্বিতীয় প্যারা – এটা কেনো গুরুত্বপূর্ণ
তৃতীয় প্যারা – এটা সমাধান করা কেনো অনেক কঠিন কাজ।
চতুর্থ প্যারা – অন্যরা কীভাবে সমাধান করতে গেছিলো, এবং কেনো তাদের সমাধানগুলা কাজ করে না ভালো করে।
পঞ্চম প্যারা – আপনি কীভাবে সমাধান করেছেন এবং কেনো সেটা অন্যদের চাইতে ভালো।
পেপারের পরের অংশে থাকবে motivation বা background যাতে পাঠক সমস্যার পটভূমি সম্পর্কে ধারণা পাবেন।তার পরে থাকবে আপনার সমাধান অথবা আপনার বিশ্লেষণের উপরে আলোচনা।
এক্সপেরিমেন্ট করে থাকলে সেটার উপরে আলাদা সেকশন করে আলোচনা করতে হবে। কেবল এক্সপেরিমেন্টে কী পেয়েছেন তা লিখলেই হবে না, কেনো এরকম হলো এবং এর তাৎপর্য কী, তা লিখতে হবে।
রিলেটেড ওয়ার্ক সেকশনে লিখতে হবে বিস্তারিত করে অন্যেরা কী করেছে, সেটা। তবে খেয়াল করে লিখবেন, অন্যেরা “আলতু ফালতু কাজ করেছে যা একেবারেই ভুয়া” এরকম বাজে করে লিখবেন না, বরং মধুরভাবে মিছরির ছুরি দিয়ে অন্যদের কাজ ভালো হলেও ততোটা কার্যকর না, বরং আপনারটাই কাজ করে, তা লিখতে হবে।
পরিশেষে আলোচনা এবং ভবিষ্যত পরিকল্পনার কথা লিখে পেপার শেষ করবেন।
একবার লেখার পরে অন্য কাউকে দিয়ে পড়াবেন। কারণ অনেক কিছুই গবেষক হিসাবে আপনার নখদর্পনে থাকলেও পাঠকেরা বুঝবেনা, তাদের বোঝাতে হবে, সেটা আপনি নন, অন্য পাঠকই বুঝবে।
আর প্রিন্ট করে নিয়ে প্রতিটা বাক্য, শব্দ একবার করে সশব্দে পড়ে দেখবেন, ভুলভাল হচ্ছে কি না।ব্যকরণ, বানান ঠিক ভাবে লিখবেন। Strunk এর The Elements of Style বইটাতে অনেক ফরম্যাটিং, দাড়ি কমা দেয়ার কায়দা এসব বলা আছে। স্পেলচেকার দিয়ে বানান পরীক্ষা করে নিবেন। ভুলভাল বানান অনেক ভালো পেপারকেও রিজেকশনের দিকে ঠেলে দেয়, কারণ ভুল বানান বা ব্যকরণ পেপারের রিভিউয়ারদের বিরক্ত করে দেয় ভীষণ।
Part 2
শুরুতেই বলে নেই, এই লেখাটি যারা গবেষণা জগতে নতুন, প্রথমবারের মত আপনার আর্টিকেল কোন জার্নালে প্রকাশ করতে চান, তাদের জন্য। আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অনেক আন্ডারগ্রাজুয়েট থিসিস আছে যা ভালো জার্নালে প্রকাশ করা সম্ভব। কিন্তু অনেক শিক্ষক এ ব্যাপারে উদাসীন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ততোধিক। শুধুমাত্র পাস করার জন্য লেখা হলেও, অনেক থিসিসের গুনগত মান আন্তর্জার্তিক জার্নালে প্রকাশ করার মত। এগুলো পরবর্তীতে বিভিন্ন স্কলারশিপ পেতে ছাত্রদের যেমন সাহায্য করবে, তেমনি শিক্ষকদের বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়ে রিসার্চ ফেলো/ পোস্ট ডক্টোরাল ফেলো হিসাবে মনোনায়ন পেতেও গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখে। বাইরের দুনিয়ায় ছাত্র-শিক্ষকদের উন্নতমানের পেপার লিখতে উৎসাহ দিতে আর্থিক পুরস্কার দিয়ে থাকে। কিন্তু আমাদের দেশে এখনো গবেষনা প্রকাশণাকে তেমনভাবে স্বীকৃতি দেয়া হয় না।
মনে রাখতে হবে, রিসার্চ পাব্লিকেশন আমাদের দেশের ও ভার্সিটির নাম আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিয়ে যায়। এটি রিসার্চ কোলাবোরেশন ও আন্তর্জার্তিক গবেষণা অনুদান আনতেও বিশেষ ভুমিকা পালন করে।
১। কিভাবে আপনার থিসিসকে পেপারে রূপান্তর করবেন?আন্ডারগ্রাজুয়েট ও পোস্ট-গ্রাজুয়েট শিক্ষার্থীদের থিসিস জমা দেবার পরে, সেটাকে পেপারে রূপ দেয়া খুবই সহজ একটি কাজ। পেপারের মূল গঠন থিসিসের চেয়ে অনেক কম হয়ে থাকে। ৬০০০শব্দে হয়ে যেতে পারে একটি পরিপূর্ন জার্নাল পেপার। থিসিস থেকে কাট ছাট করার এই প্রক্রিয়াটি করার জন্য দরকার হবে ২/৪ দিন সময়।প্রথমে একটি আউটলাইন তৈয়ার করুন।
যেমনঃ
১। টাইটেল
২। এবস্ট্রাক্ট
৩। কী-ওয়ার্ড
৪। ইন্ট্রোডাকশন
৪। বিষয় ভিত্তিক আলোচনা
৫। বিষয় ভিত্তিক আলোচনা
৬। রেজাল্ট ও ডিস্কাশন
৭। একনলেজমেন্ট
৮। কনক্লুশন
৯। রেফারেন্স
এরপর এই কাঠামোর ভেতরে লিখতে থাকেন।
১.ক। থিসিসের টাইটেলটিকে জার্নাল পেপারের টাইটেল হিসেবে চালিয়ে দিতে পারেন, অথবা কিছু স্পেসিফিক কি-ওয়ার্ড জুড়ে দিয়ে সুন্দর-সংক্ষিপ্ত কিন্তু বিশ্লেষনাত্মক একটি প্রাসঙ্গিক শিরোনাম দিতে পারেন। অথারলিস্টে শিক্ষার্থীর নাম, সুপারভাইজারের নাম ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ন অব্দান যারা রেখেছেন তাদের নাম থাকা উচিত। এফিলিয়েশনে ভার্সিটির নামের সাথে ঠিকানায় একটি ভাল ইমেইল এড্রেস দিন। পূর্ণ নাম যুক্ত ইমেল এড্রেস দেয়াই প্রচলিতরীতি।
১.খ। এবস্ট্রাক্টটি সংক্ষিপ্ত হতে হবে। সাধারনত ৫০০ বা তার কম শব্দের মদ্ধ্যেই পুরো লেখার সারমর্ম এই অংশে প্রকাশ করতে হয় , জার্নালের গাইড লাইন অনুযায়ী। অবশ্যই আপনার পেপারের গুরুত্ব বুঝিয়ে কিছু ভুমিকা দিতে হবে। এরপরে খুব সংক্ষেপে পেপারে মূল কি বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে, কি কি মেথড ব্যবহার হয়েছে তার উল্লেখ থাকতে হবে। রেসাল্ট-ডিস্কাশন থেকে ধার করে কিছু রেজাল্টও এই অংশে যুক্ত করতে হবে।
১.গ। কী-ওয়ার্ডঃ ৫/৬ টি শব্দ নির্বাচনের মাধ্যমে আপনার লেখাটির মূল বিষয় ও সীমানা পরিস্কার করে ফেলতে হবে। কীওয়ার্ড হিসাবে বৈজ্ঞানিক টার্ম, প্যামিটারেরগুলোর নাম ব্যবহার করা যেতে পারে। টাইটেল থেকেও কিছু মূল শব্দ ধার করতে পারেন।
১.ঘ। থিসিসের ইন্ট্রোডাকশন থেকে নির্বাচিত অংশ নিয়ে জার্নাল পেপারের ইন্ট্রোডাকশন হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। ইন্ট্রোডাকশন সাম্প্রতিক রেফারেন্সযুক্ত করা উচিত, বিশেষ করে যেই জার্নালে পাঠাবেন- সেই জার্নালে প্রকাশিত কিছু পেপার অবশ্যই যুক্ত করুন। এই অংশে লেখার স্কোপ, তাতপর্য, গুরুত্ব, উদ্দেশ্য, আপনার পেপারের মূল আলোচ্য সমস্যার বর্নণা থাকতে হবে।
১.ঙ। বিষয় ভিত্তিক আলোচনাঃ এই অংশটি লিটারেচার রিভিউ থেকে নিতে পারেন। পেপারের রেজাল্টগুলোর প্যারামিটারগুলো বর্ননা করতে পারেন। যেসব ইকুপমেন্ট-যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হয়েছে তার পরিচিতি ও একুরেসী দিতে হবে। এই অংশে যে মেথডলজি এই পরীক্ষার ব্যবহার করা হয়েছে, সেটাও থাকতে হবে।
১.চ। রেজাল্ট ও ডিস্কাশনে গ্রাফ ও টেবিল থাবে। প্রতিটি টেবিল ও গ্রাফের/চার্টের বর্ননা পাশাপাশি থাকতে হবে। ডিস্কাশনে প্রাসঙ্গিক কিছু পেপারের রেজাল্টের সাথে তুলনা থাকতে পারে।
১.ছ। কনক্লুশনঃ রেজাল্টে প্রাপ্ত গুরুত্বপূর্ন তথ্য এইখানে পয়েন্ট আকারে লিখুন। থিসিসে অনেক বড় করে লিখা থাকলে, সেখান থেকে কেটে ছেটে সংক্ষেপে দিন। অবশ্যি কিছু নিউমারিক রেজাল্ট থাকতে হবে, শুধু তুলনামূলক আলোচনা থাকলে চলবে না।
১.জ। একনলেজমেন্টঃ আপনার ল্যাব এসিস্টেন্ট, সহকারী, পরামর্শদাতা, আর্থিক সাহায্যকারী প্রতিষ্ঠান, বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম এই অংশে উল্লেখ করুন।
১.ঝ। রেফারেন্সঃ রেফারেন্স লিখার অনেক পদ্ধতি আছে। আপনি যে জার্নালে পাঠাবেন, সেখানে কোন পদ্ধতিতে লিখতে বলছে সে অনুযায়ী সাজান। যেমনঃ হার্ভার্ড, নাম্বারিং সিস্টেম। রেফারেন্স সাজানোর অনেক সফটওয়ার আছে, যেমনঃ END NOTE(http://www.endnote.com/ ), ProCite (http://www.procite.com/ ) ইত্যাদি। ইউটিউব থেকে এগুলোর ব্যবহারবিধি সহজে শিখতে পারবেন।
Part 3
অনেক জার্নাল আছে, অনেক কনফারেন্স হচ্ছে প্রতি বছর আপনার বিষয়ে। কনফারেন্স পেপারের চেয়ে অনেক ক্ষেত্রেই জার্নাল পেপারের মূল্য বেশি। সঠিক জার্নাল নির্বাচন আপনার পেপারকে দ্রুত পাব্লিশ করতে সহায়তা করে। শুরুতেই আপনার বিষয়ে কোন জার্নালগুলো ভালো, তা বুঝার জন্য আপনি যেসব পেপার সাইট করেছেন পেপারে, সেগুলো কোন জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে তা দেখে নিন। ১০-১৫টি জার্নালের একটি তালিকা তৈরী করুন। এবার একটি করে জার্নাল সার্চ করে তার ওয়েবসাইটে গিয়ে ভালো করে নিচের তথ্যগুলো টুকে নিন।
ক. স্কোপ
খ. ইস্যু/ইয়ার
গ. ইম্প্যাক্ট ফেক্টর
ঘ. এডিটরের নাম ও ইমেইল ঠিকানা
এবার স্কোপ পড়ে নিশ্চিত হোন, কোন কোন জার্নাল আপনার বিষয়ের পেপার প্রকাশ করে। ইস্যু সুংখা প্রতি বছরে ৪ এর বেশি হলে বুঝবেন জার্নালটির প্রচুর পেপার দরকার হয়। এরমানে এদের সম্পাদনা ব্যবস্থা বেশ দ্রুত, আপনার লেখাটি প্রকাশ হবে কিনা তা দ্রুত জানাবে। কিছু জার্নাল ১ বছর পর এক্সেপ্ট করে, কিছু জার্নাল ৩মাস এর মধ্যেও এক্সেপ্ট করে। ১০দিনেও অনেক পেপার এক্সেপ্ট হয়েছে দেখা যায়। তাই পেপার সাবমিট করে ধৈর্য্য নিয়ে অপেক্ষা করতে হবে। স্কোপ নিয়ে কোন সন্দেহ থাকলে জার্নালের এডিটর বরাবর ইমেইল করে নিশ্চিত হতে পারেন (আপনার পেপারের টাইটেল ও এবস্ট্রাক্ট দিতে হবে)।
এরপরে আসে ইম্প্যাক্ট ফেক্টর। এটা আসলে বুঝায়, জার্নাল্টির পেপারগুলো কত বেশি অন্য পেপার দ্বারা সাইটেড হয়। উচ্চ ইম্প্যাক্টের জার্নালে পাব্লিশ করা কঠিন, কারন সেখানে লেখা পাব্লিশ করার জন্য অনেক পেপার এডিটরের কাছে আসে। কারন উচ্চ ইম্প্যাক্ট যুক্ত জার্নালে পাব্লিশ করা যেমন সম্মানের তেমনি এতে অনেক সাইটেশন পাবার সম্ভাবনা থাকে। ইম্প্যাক্ট ফেক্টর ৫ মানে, জার্নাল্টির প্রতিটি পেপার গড়ে ৫টি করে সাটেশন পায় প্রতি বছর।খেয়াল করে দেখবেন, অনেক জার্নালে পেপার পাব্লিশ করলে তারা লেখকের কাছ থেকে পাব্লিশ করার জন্য টাকা নিয়ে থাকে (৫০০-১০০০ডলার)। আবার অনেক জার্নালে ফ্রি পাব্লিশ করে। আপনার সংগতি বুঝে জার্নাল নির্ধারন করুন।ISI ইন্ডেক্সড জার্নাল খুজতে পারেন , এখানে । SCOPUS ইন্ডেক্সড জার্নাল খুজতে পারেন এখানে কিভাবে পাঠাবেন আপনার পেপার?অধিকাংশ জনপ্রিয় আন্তর্জাতিক জার্নালে পেপার পাঠানোর অনলাইন সিস্টেম আছে, যেখানে আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করে পেপারটির ফাইল আপ্লোড করতে হবে। আবার অনেক জার্নালে সোজাসুজি ইমেইল করলেই হয়। আপ্লোড করার আগে খেয়াল করে জার্নালের ‘অথার গাইডলাইন’ পড়ে পেপারটির ফরম্যাট করুন।পাঠিয়ে দেবার আগে একটি কভার লেটার লিখুন, যেখানে ফরমালি এডিটর সাহেবকে আপনার পেপারটি পাব্লিশ করার অনুরোধ জানিয়ে একটি চিঠি দিবেন। অবশ্যই আপনার পুরো নাম ও ইউনিভার্সিটির ডিপার্টমেন্টের ঠিকানা ব্যবহার করবেন চিঠির শেষে। লেখা শেষ হলে খুব সতর্ক হয়ে লেখার ফ্লো, বর্ননার খুত, গ্রামারের ভুল-চুকগুলো শুধরে নিন। এরপর সাবমিট করে অপেক্ষা করুন রিভিয়ারের কমেন্টের।
Part 4
আমরা আমাদের অনার্স বা মাস্টার্স কমপ্লিট করার পর আমাদের থিসিসটি কিভাবে বা কোথায় পাবলিশ করব এই বিষয়টি নিয়ে খুব দ্বিধা-বিভক্তিতে থাকি। আমি যে বিষয়টা নিয়ে কিছু কথা আজকে বলব সেটা হলো কিভাবে পেপার সাবমিট করার জন্য সঠিক জার্নালটি সিলেক্ট করতে হবে এবং সাবমিট করতে হবে।
আমি আমার রিসার্চ জীবনে একটি ব্যাপার অনেকবারই লক্ষ্য করেছি যে, ভুল সিলেকশনের কারনে অনেক উন্নতমানের রিসার্চ আর্টিকেল লোকাল জার্নালে পাবলিশ করা হয়েছে, এমনকি এমনও দেখেছি যেই আর্টিকেল ইমপ্যাক্ট ৪ এর জার্নালে পাবলিশ করা যায় সেটা পাবলিশ করা হয়েছে ইমপ্যাক্ট ১ এর জার্নালে। সাধারণত একটি পেপার সাবমিট করা থেকে শুরু করে একসেপ্ট হওয়া পর্যন্ত ৪-৬ মাস সময় লাগে (র্যাপিড পাবলিকেশন্স ব্যাপারটি আলাদা)। একটি রিসার্চ পেপার লিখা থেকে শুরু করে করে পাবলিকেশন পর্যন্ত যাওয়া অনেক পরিশ্রমের কাজ। সুতরাং সঠিক এবং উপযুক্ত জার্নাল নির্বাচন পেপার লিখার মতই একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ।
আমি পর্যায়ক্রমিকভাবে প্রতিটি ধাপ লিখার চেষ্টা করছি-
১। ‪#‎জার্নাল‬ সিলেকশনের কাজটি ২ ভাবে করা যায়। পেপার লিখে শেষ করার পর অথবা পেপার লিখা শুরু করার পূর্বে। আমারা সাধারনত লিখা শেষ করার পরেই এটা করে থাকি। তবে আমি শেষের দিকে যে কয়টি পেপার করেছি, জার্নাল আগেই সিলেক্ট করে নিয়েছি। এটা করার কিছু সুবিধা আছে। প্রতিটা জার্নালের ‘অথার গাইডলাইন্স’ বলে একটি সেকশন থাকে। পেপার সাবমিট করার পূর্বে গাইডলাইনস ভালো করে পড়ে নেয়ার অনুরোধ করা হয়। সেখানে বলা থাকে এই জার্নালে একটি পেপার পাবলিশ করতে চাইলে সর্বোচ্চ কতগুলি টেবিল এবং ফিগার দেয়া যাবে, টেবিল এবং ফিগার এর মান কেমন হতে হবে, পুরো পেপারটি কত শব্দের মধ্যে শেষ করতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। প্রথমেই যদি এই বিষয়গুলি জানা থাকে তাহলে লিখতে অনেক সুবিধা হয়।
এবার আসা যাক সঠিক জার্নাল্টি আমরা খুজে বের করব কিভাবে? প্রথমে যেটা করতে হবে, যে বিষয়টির উপর কাজ সেটা সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ কিছু শব্দ (keywords) নির্বাচন করতে হবে। বর্তমানে প্রতিটি রিসার্চ লাইনের অনলাইন ডাটাবেজ আছে। যেমন ধরুন বায়োলজিকাল সাইন্সের জন্য আছে ‘পাবমেড (Pubmed)’. আপনি আপনার keywords গুলি দিয়ে এই ডাটাবেজগুলিতে সার্চ করলে কাছাকাছি বা সম্পর্কিত অনেকগুলি রিসার্চ পেপার পাবেন। সেই আর্টিকেলগুলিতে গিয়ে আপনি একটু ধারনা নিয়ে নিতে পারেন যে আপনার কাজের মান কিরকম এবং কোন ধরেনের জার্নাল এ ধরনের পেপার এক্সেপ্ট করে এবং তাদের ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর কত। এ ধরনের কয়েকটি জার্নাল আপনি শুরুতেই লিস্ট করে নিতে পারেন। এধরনের কিছু রিলেটেড পেপার পড়লে আপনার চিন্তাভাবনারও কিছু পরিবর্তন আসতে পারে, হয়ত দেখা যাবে আপনি আপনার পেপারটিকে আরো কয়েকভাবে প্রেজেন্ট করার আইডিয়া পেয়ে গেছেন। খেয়াল করতে হবে জার্নাল্টির পেজ চার্জ কত। অনেক জার্নালেই পেজ চার্জ উল্লেখ থাকে কিন্তু শেষ পর্যন্ত পড়ে শেষ করলে দেখা যায়, ডেভলপিং কান্ট্রি থেকে সাবমিট করলে কোনো টাকা দিতে হয়না। লক্ষ্য রাখতে হবে জার্নাল্টি ভূয়া নাতো!! ভাল করে যাচাই করে নিবেন।
২। ‪#‎কয়েকটি‬ জার্নাল সিলেক্ট করার পর প্রতিটি জার্নাল এর হোম পেজ এ গিয়ে ‘Scope of the Journal’ ভাল করে পরে নিতে হবে। এই বিষয়টি নিয়ে আমরা খুবি খামখেয়ালি করি। আপনি যেই জার্নালটি পছন্দ করেছেন সেটার নির্দেশনার সাথে আপনার কাজের মিল না থাকলে ৭ দিনের মধ্যে রিজেক্টেড হয়ে যাবে। আমি একটি এডিটরিয়াল ভিডিওতে একজন চীফ এডিটরের সাক্ষাৎকারে দেখেছিলাম, ৫০% পেপার রিজেক্টেড হয়ে যায় শুধুমাত্র মনোযোগ দিয়ে নির্দেশনা না পড়ার কারনে।
৩। ‘Scope of the Journal’ পড়ার পর দেখা যাবে আপনার লিস্টটি ২-৩ টি জার্নালে নেমে এসেছে। এখন আপনি আপনার অন্যান্য অথারদের সাথে এবং সুপারভাইজারের সাথে কথা বলে একটি জার্নাল পছন্দ করে নিতে পারেন। একটি ব্যাপার সবসময় মনে রাখতে হবে, আপনার পেপার এর মান সম্পর্কে পরিষ্কার ধারনা থাকা জরুরী। কেউ যদি ২ ইম্প্যাক্ট এর উপযোগী কোন পেপার ৬ ইম্প্যাক্ট এর কোন জার্নালে সাবমিট করে তাহলে সেটা সময়ের অপচয় ছাড়া কিছুইনা। পেপার রিজেক্ট হয়ে ফেরত আসতেও কমপক্ষে ১ মাসের বেশি সময় লাগে। অতঃপর আবার পুরো পেপারটিকে নতুন একটি জার্নালের জন্য ফরম্যাট করা যথেষ্ট সময় সাপেক্ষ ব্যাপার।
৪। ‪#‎ধরে‬ নিলাম আপনার পেপার রেডি, এখন সাবমিট করতে হবে। যেই জার্নাল্টি সিলেক্ট করেছেন, সেটার হোমপেজে যাবেন, রেজিস্ট্রেশন করবেন, লগইন করবেন, পেপার সাবমিট করবেন। সকল অথার এর ইমেইল ঠিকানা দিতে হবে, জার্নাল এডিটর শুধুমাত্র কারেস্পনডিং অথার এর সাথেই সমস্ত যোগাযোগ করবে। পেপার সাবমিশনের পুরো ব্যাপারটি অনেকটা পিসিতে সফটওয়্যার ইন্সটল করার মত। একটির পর একটি অপশন আসবে আপনি এগিয়ে যাবেন। ফিগার আপলোডের ক্ষেত্রে প্রতিটি জার্নাল এর নিজস্ব নির্দেশনা থাকে, সেটা মেনেই আপলোড করতে হবে।
৫। ‪#‎সাবমিশনের‬ একেবারে শেষপর্যায়ে আপনাকে পুরো পেপারটির একটি PDF ফাইল দেয়া হবে। সেটার প্রিন্ট নিয়ে ভাল করে চেক করে দেখতে হবে কোনো বানান ভুল আছে কিনা, এবং জার্নাল নির্দেশনা সঠিকভাবে মানা হয়েছে কিনা। সতর্ক থাকা জরুরী কেননা এটাই আপনার পরিবর্তন করার শেষ সুযোগ। এরপর কোনো পরিবর্তন করতে হলে পেপার withdraw করে তারপর পরিবর্তন করতে হবে।
৬। ‪#‎সাবমিশন‬ শেষ হয়ে গেলে কারেস্পনডিং অথার এর ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে পেপার এর স্ট্যাটাস চেক করা যাবে। সাধারনত সাবমিশনের পর রিভিউয়ার পর্যন্ত যেতে ৭ দিন সময় লাগে। Peer Reviewed জার্নালে একটি পেপার কমপক্ষে ২ জন রিভিউয়ারের কাছে পাঠানো হয়। যদি ২ জন রিভিউয়ার একমত হয়, তবেই কেবল পেপারটি পাব্লিকেশনের জন্য সিলেক্টেড হয়।
৭। ‪#‎রিভিউয়ার‬ আপনাকে মেজর বা মাইনর পরিবর্তনের জন্য সাজেস্ট করতে পারে। রিভিউয়ার এর প্রশ্নের উত্তর অত্যন্ত বিনয়ের সাথে দিতে হবে, তা আপনার সাথে তার মতের মিল হোক আর না হোকে। যদি মতের মিল না হয় তাহলে খুবি বিনয়ের সাথে আপনার যুক্তি উপস্থাপন করতে হবে। আপনার কথা সঠিক না, আপনি আমার লিখা বুঝেন নাই, এসব কথা ভুলেও বলা যাবেনা। মনে রাখবেন চীফ এডিটর ফাইনাল ডিসিশন নিবে রিভিউয়ার এর রিমার্কস দেখে। রিভিউয়ার রিপোর্ট রেডি হয়ে গেলে পুনরায় আগের নিয়মে সাবমিট করতে হবে। চেঞ্জগুলিসহ এডিটর পুনরায় পেপারটি রিভিউয়ারদের কাছে পাঠাবে। রিভিউয়াররা সন্তুষ্ট হলে এডিটর কনগ্রাচ্যুলেশন জানিয়ে কারেস্পনডিং অথার কে ইমেইল করবে।
Part 5
আগের পর্বে পেপার লেখার কিছু মৌলিক বিষয় নিয়ে এসেছিলাম। এবার পেপার সাবমিট করার পরের অংশ নিয়ে লিখব। পেপার লিখার পরেই আপনার দ্বায়িত্ব শেষ হলো না। পেপারটি এখন নানান ধাপে মূল্যায়ন হবে, মুল্যায়নের যেকোন ধাপে আপনার পেপারটি রিজেক্টেড হতে পারে। প্রথমেই যেসব কমেন্ট আসতে পারে তা আলোচলা করি।
প্রথম ধাপঃ জার্নাল এডিটর বা জার্নাল ম্যানেজারএটাকে বলা হয় টেকনিকাল চেক। এদের হাতে নানান অত্যাধুনিক সফটওয়ার আছে। জার্নাল এডিটর বা ম্যানেজার আপনার পেপারটি প্রথমেই যেইসব কারনে রিজেক্ট/কমেন্ট দিতে পারেন-
১) আপনার পেপারটি আমাদের জার্নালের স্কোপে পড়ছে না। দুঃখিত। (অনেক পেপার এভাবে হিটেই বাদ পড়ে যায়। তাই সঠিক জার্নাল খুজে বের করা জরূরী, নইলে মূল্যবান সময় নষ্ট হতে পারে। সাবমিশনের আগে স্কোপ দেখে নেয়া উচিত। পুরোপুরি নিশ্চিত হতে চাইলে এডিটরের কাছে ইমেইল লিখে জানতে চাইতে পারেন)
২) অত্যন্ত দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে, আপনার লেখার গুনগত মান আমাদের পেপারের উপযোগী না। বা, আপনার লেখার অরিজিনালিটি নাই।এরকম একটি কমেন্ট আপনার পেপার লেখার আগ্রহ-উৎসাহ শেষ করে দিতে পারে। কিন্তু হতাশ হবার কিছুই নাই। অনেক বিজ্ঞ প্রফেসরের পেপার এভাবে রিজেক্ট হতে দেখা যায়। Bornmanm & Daniel (1993), Liesegang et al. (2007), Ray et al. (2000) এবং আরো অনেক গবেষক স্ট্যাটিসটিক্স ঘেটে দেখেছেন, ৫০% এর বেশি রিজেক্টেড পেপার পরবর্তীতে অন্যকোন কম ইম্প্যাক্টের জার্নালে ঠিকই পাব্লিশ হয়ে যাচ্ছে। সুত্রাং লেগে থাকতে হবে। একটি রিজেকশন আসলে, কমেন্টগুলো পড়ে পেপারটাকে আবার শুধরে নিয়া অন্য জার্নালে দিতে হবে।
৩) আপনার পেপারের রেফারেন্সগুলার স্টাইল সঠিক নাই। লাইন নাম্বার দেন নাই। অমুক ফিগারের ক্যাপসন নাই। ফিগার আছে কিন্তু তার বর্ননা নাই। ফিগার বা চার্ট খুবই অস্পষ্ট। লেখা বেশি বড় হয়ে গেছে, ইত্যাদি।এই ভূলগুলান স্বাভাবিক। পেপার লেখা শেষ হলে, অনেকেই অতি উৎসাহে তাড়াহূড়া করে একটি জার্নালে সাবমিট করে ফেলেন। এই তাড়াহুড়ার কারনে জার্নালে “অথার গাইডলাইন” পড়ে পেপারটিকে ফরম্যাট করতে ভুলে যান। যারা প্রথমবার কোথাও সাবমিট করছেন, তাদের কমপক্ষে ২ দিন সময় দিয়ে ধীরে সুস্থে সাবমিট করা উচিত। তাহলে সহজেই এই ভূলগুল এড়ানো যায়।
৪) আপনার ইংরাজির অবস্থা ভালো না। উন্নত একাডেমিক ইংলিশ লেখেন।এইটা এশিয়ান অথার দেখলেই এডিটরদের কমন বরাদ্দের কমেন্ট। মোটেও ভয় পাবেন না। আপনার জিয়ারি ১৪০০ থাকলেওও এই কমেন্ট হজম করতে হবে, কারন আপনার নামের মধ্যে এশিয়ান গন্ধ আছে। যাহোক, এই সমস্যা মেটাতে আপনার বন্ধু/কলিগকে পেপারটি পড়তে দিন। পাঠকের চোখে অনেক ভুল ধরা পরে যা লেখকের চোখ এড়িয়ে যায়। এছাড়া অনেক ইংলিশ এডিটীং সাইট আছে। Elsevier নিজের একটি সার্ভিস খুলেছে Elsevier English LanguageEditing Service। প্রায় প্রতিটি পাব্লিশারের এমন সার্ভিস আছে। পেপার আপ্লোড করে দিয়ে ক্রেডিট কার্ডে ডলার ছাড়ুন- এডিট করে দিবে ২/৩ দিনে। তবে চার্জ অনেক।
দ্বিতীয় ধাপঃ রিভিউয়ার
প্রথম ধাপে ছাড়া পেলে আপনার পেপারটি দ্বিতীয় ধাপে রিভিউতে যাবে। পেপার লিখার পরের একট লম্বা সময় যাবে রিভিয়ারের কমেন্টের প্রতিক্ষায় । সময়টা জার্নালভেদে বিভিন্ন হতে পারে। আবার এমন হতে পারে, আপনার লেখা পেপারটি যেসব রিভিউয়ারের কাছে পাঠানো হয়েছে তারা সময় করে কমেন্ট দিতে পারছেন না…তাই আটকে আছে। এরপরে দুই/তিন রাউন্ড রিভিউ ও তার উত্তর চালাচালির পরে হয়ত আপনার পেপার এক্সেপ্ট হবে…বা রিজেক্ট। তবে কিছুক্ষেত্রে সরাসরি এক্সেপ্টেড হতে পারে।
পিয়ার-রিভিউড জার্নালে রিভিউয়ার নির্বাচনে আপনার কোন হাত নাই। কিছু ক্ষেত্রে রিভিয়ারের নাম চাইতে পারে পাঠকের কাছে কিন্তু জার্নালের এডিটর সাহেব নিজের ইচ্ছা মত দুই/তিন জন রিভিউয়ার সিলেক্ট করবেন। সমস্যা হচ্ছে, রিভিউয়াররা নানান কিসিমের হয়ে থাকেন। অনেক ক্ষেত্রেই ব্যস্ত প্রফেসররা নিজে রিভিউ না করে প্রিয় পোস্টগ্রাজুয়েটের কাছে দিয়ে দেন, রিভিউ করে দেবার জন্য। আবার অনেক ক্ষেত্রে এডিটর নিজেই আরেকজন মাস্টার্স বা পিএইচডি ছাত্রকে রিভিউ করার আমন্ত্রন জানান। অনেক ক্ষেত্রে আপনার রিজিওনের একজনকে রিভিউয়ার নির্বাচন করতে পারে।
কিছু রিভিউয়ার সামান্য ৩/৪ লাইন লিখে ক্ষান্ত দেন, এরা বেশ শান্তি প্রিয় রিভিউয়ার। তবে কমেন্ট যত ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র হোক, আপনাকে তার জবাব দিতে হবে খুবি মোলায়েম ভাষায়।
আবার অনেকে আছে বিশাল দুই তিন প্যারাগ্রাফ লিখে আপনার ধৈর্যবিচ্যুতি ঘটিয়ে একটি খুব সাধারন প্রশ্ন করেন। কয়েক পাতা রিভিউ কমেন্ট মোকাবেলা করতে হতে পারে। দমে যাবেন না। উত্তর দেবার বেলায় আপনি একইভাবে বিশাল গল্প ফেদে বসবেন না। উত্তর হবে সংক্ষিপ্ত, বর্ননামূলক ও সম্পূর্ন প্রাসঙ্গিক।
কমেন্ট দেবার পাশাপাশি রিভিউয়াররা একটি কাজ করে থাকেন। তা হলো পেপারটি কি পাব্লিশ করার উপযুক্ত কিনা তা নির্ধারন করা। এক্ষেত্রে তাদের জবাব ৪ ধরণের হতে পারে।
ক। এক্সেপ্টড
খ। এক্সেপ্টড উইথ মাইনর কারেকশন (এর মানে সামান্য ঘষামাজার পরে পাব্লিশ করা যাবে)
গ। এক্সেপ্টড উইথ মেজর কারেকশন (এরমানে ব্যাপক পরিমার্জন-পরিবর্তন- পরিবর্ধন করতে হবে, মন মতো না হলে বাতিল)
ঘ। রিজেক্টেড বা বাতিল।
তিন/দুইজন রিভিঊয়ারের ভোটের গড় করে মূল সিদ্ধান্তটি এডিটর নিয়ে থাকেন। যেমন তিন জনের ২ জন যদি মাইনর কারেকশন দেন, আর একজন এক্সেপ্টেড দেন -তাহলে সিদ্ধান্ত আসবে মাইনর কারেকশন। আবার একজন মাইনর কারেকশন আর দুইজন মেজর কারেকশন দিলে আপনার মেজর কারেকশন পাবার সম্ভাভাবনা বেশি।
বাতিল হলে আপনার করার কিছুই নাই। ২ সপ্তাহ পরে পেপারটি নিয়া আবার বসেন। কমেন্টগুলা পড়ে ধীরে ধীরে পরিবর্তন করে, আরেকটি জার্নালে পাঠিয়ে দিন। আর যদি এক্সেপ্টেড হয় তাহলে কিছুই করনীয় নাই, এডিটর সাহেবকে ধন্যবাদ জানিয়ে ইমেইল করুন। কো-অথারদের নিয়ে কাচ্চি খেতে যান।
যদি মাইনর কারেকশন পান, তাহলে নিজেকে ভাগ্যবান মনে করুন। বিনা হাঙ্গামায়, কোন তর্কে না গিয়ে নামে নামে কমেন্টগুলোর জবাব দিয়ে দ্রুত পাঠিয়ে দিন।
আসল সমস্যা মেজর কারকশনে। অনেকে কমেন্ট সহ্য করতে না পেরে পেপার উইথড্র করে অন্য জার্নালে দেন। এইটি একটি ভূল সিদ্ধান্ত। বুঝতে হবে, নুতুন সাবমিশন করলে আরো বেশি সময় যাবে। কারন সেক্ষেত্রে আবার প্রথম ধাপ থেকে রিভিউ শুরু হবে। তাই সময় নিয়ে (১- ২ মাস) হলেও কমেন্টগুলোর জবাব দেয়া উচিত।
* কমেন্টের জবাব একটি আলাদা ফাইলে জমা দিতে হয়। এটাকে বলে “রেস্পন্স লিস্ট”।* প্রতিটি কমেন্টের সাথে আলাদা রঙ দিয়ে পরিস্কার করে একটি জবাব দিন। জবাবের সাপোর্টে সূত্র, রেফারেন্স দিতে পারেন। ছবিও দিতে পারেন।* প্রতিটি উত্তর হতে হবে খুবই নম্র ভাষায়। ভূলেও রিভিয়ারকে আক্রমন করবেন না। রিভিয়ারের পয়েন্ট ভূল হতে পারে, তারাও মানুষ।
তাড়াহুড়ায় তারা আপনার পেপার পুরোটা না পড়েই কমেন্ট করতে পারেন, যা কিনা আপনি পেপারে ব্যাখ্যা করেছেন। “We totally disagree”, “For your information”, “Please go through the book bla, page no 16″- এই রকম কমেন্ট করা থেকে বিরত থাকুন। সবক্ষেত্রে রিভিউয়ারের যুক্তি মেনে নিতে হবে এমন কথা নাই। তবে পালটা যুক্তি খুব জুতসই ভাষায় দিতে হবে।* প্রত্যেক কমেন্টেই রিভিউয়ারের সবগুলো আঙ্গিক বুঝতে হবে এবং প্রতিটি আঙ্গিকেই উত্তর দিতে হবে। আংশিক উত্তর দেয়া পরিহার করতে হবে।* ক্ষেত্র বুঝে রিভিউয়ারকে সামান্য তেল দিন। এর বিকল্প নাই।* জ্ঞানী রিভিউয়ার সম্পূর্ণ নূতন বিষয় বা আঙ্গিকের অবতারনা করতে পারেন। এবং প্রশ্ন দিতে পারেন, কেন এই আলোকে পেপারে কিছু লেখা হয় নাই। হয়তো উক্ত বিষয়ে রিভিউয়ারের জ্ঞান অগাধ। তাই সে আপনাকে গভীর জলে টেনে নিতে চাইবে। এমতাবস্থায়, সাইড দেয়াই সমীচীন। “The reviewer have pointed out a very unique research aspect. But unfortunately current research article is focused in KKK only. We hope to shade more light in future research endeavor.”
* অনেক রিভিউয়ার একদম আনাড়ি কমেন্ট করতে পারেন। বা কনফ্লিক্টীং কমেন্ট দিতে পারেন। ধরেন, প্রথম কমেন্টে একটি জিনিস কেন যুক্ত করেন নি সেটি বললেন। আবার পঞ্চম কমেন্টে একই জিনিস কেন যুক্ত করেছি তা জানতে চাইলেন। অনেকক্ষেত্রে একই পেপার ২ মাস পরে দ্বিতীয়বার রিভিউ করার সময়, একই কমেন্ট দুবার করে ফেলতে পারেন। কারন প্রথম বার কি কমেন্ট করেছিলেন উনি, সেটা ভূলে বসা স্বাভাবিক। এসবক্ষেত্রে নম্রতা বজায় রেখে জবাব দিন। আর সরাসরি এডিটরের কানে ব্যাপারটি তুলুন।
রিভিউয়ায়দের যেসব বিষয়ে নজর রাখতে বলা হয়, সেগুলা নিচে দিলাম। আশা করি এ থেকে পাঠক কোন কোন বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে, তা বুঝতে পারবেন
1. Does the subject fall within the general scope of the journal?Is the topic of the manuscript appropriate for the Journal?
2.Is this a new and original contribution?
3.Is the information of significant interest to the readers?
4.Is the title accurate and sufficiently descriptive of the content?
5.Is the abstract sufficiently informative, especially when read in isolation?
6.Are appropriate keywords given? Are the statistical methods used correct and adequate?
7.Is the organisation of the article satisfactory?
8.Does the content justify the length?
9.Are the methods appropriate and scientifically sound?
10.Are the conclusions supported by the data presented?
11. Are the tables and figures well designed and add to understanding of the text?
12.Is information in the tables and figures redundant?.
13. Are the references cited the most appropriate to support the manuscript?
14.Should the manuscript be shortened?
এতকিছু শিখে-বুঝে এবং বছর ব্যাপি গবেষনা করেও আপনি ভয়াবহ রিভিউ কমেন্ট পেতে পারেন। “আমি এমন খারাপ আর্টিকেল জীবনে রিভিউ করি নাই”, ” লেখকদের আবারো স্কুলে গিয়ে পড়া উচিত”, “বিজ্ঞানের কোন শাখাতেই এই ধরনের কোন পেপার পাব্লিশ করা সম্ভব না”। অভদ্র রিভিউয়ারের পাল্লায় পড়লে নিজেকে দূর্ভাগা ভাবুন। পেপার ইউথড্র করে এডিটরকে জানান আপনার অনুভূতির কথা। এবং অন্য একটি জার্নালে সাবমিট করুন।

5
Story, Article & Poetry / পাপার চিঠি !!!
« on: July 08, 2015, 05:37:59 PM »
মামনি, জীবীকার তাগিদে তোমাকে খুব বেশি সময় দিতে পারি নাই তোমার জন্মের পর থেকে। যতটুকু পেরেছি তোমার সাথে হাসি আনন্দে খেলায় মেতে থাকার চেষ্টা করেছি। তোমার মুখের প্রথম কথা ছিল 'পাপা'। শুনেছি বাচ্চাদের প্রথম ডাক হয় মা। কিন্তু তোমার ডাক ছিল পাপা। কেন ডেকেছিলে? তুমি কি আগেই বুঝতে পেরেছিলে তোমাকে ছাড়া আমাকে থাকতে হবে? যতক্ষণ আমার সাথে থাকতে তক্ষণ কিছু পর পর আমার গালে চুমু দিতে। সবাই হিংসা করত সব আদর পাপার জন্য কেন? তুমি কি বুঝছিলে পাপাকে আদর করার সময় খুব অল্প?

তোমার কি মনে পরবে? রাতে যখন খেতে বসতাম। সবার কথা উপেক্ষা করে মেঝেতে খেতাম। শুধু তোমার জন্য। আমার খাবারের পাত্র থেকে তুমি তোমার ছোট হাত দিয়ে খাবে, পাপার মুখে তুলে দিবে। আমাকে খাইয়ে না দিতে পারলে তুমি অনেক জড়ে শব্দ করে ডাকতে। কেন করেছিলে? আর কখন আমাকে খাইয়ে দেবে না এই জন্য?

আমি অফিস থেকে ফিরলে কে আমাকে আমার ঘর দেখিয়ে দিবে? কে আমাকে আমার ঘর পর্যন্ত হাত ধরে নিয়ে যাবে? মামনি এত আদর এত কেয়ার তুমি এইটুকু বয়সে কি করে করলে? কেন করলে? পাপার গামছা, পাপার মোবাইল, পাপার মোজা কে পাপাকে এনে দিবে?

কে তোমাকে 'উরি বাবাঃহ বলে' তোমার দেখানো ভয়ে মুখ লুকাবে? পাপার পেটের উপর আর কি কখন বসবে?

মামনি তোমার পাপা তোমাকে অনেক মিস করছে। তোমাকে অনেক অনেক অনেক অনেক ভালবাসে। একদিন তুমি বড় হবে। তখনো যদি ফেসবুক থাকে তুমি দেখে নিও কতটুকু ভালবাসে তোমার পাপা তোমাকে, কতটুকু মিস করেছে তোমাকে। তখন আমি নাও থাকতে পারি এই পৃথিবীতে কিন্তু তুমি যেন পড়তে পার এই জন্যই এই নোট পাবলিক করে দিলাম।

অনেক অনেক অনেক অনেক ভালবাসি তোমাকে মামনি। অনেক দোয়া করি, অনেক বড় হও, অনেক বড় মনের মানুষ হও, আর পাপাকে মনে রেখ আজীবন।

6
হযরত খালিদ ইবনে সা’দ (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা যুদ্ধের উদ্দেশ্যে বের হলাম। আমাদের সংগে ছিল গালিব ইবনে আবজার । তিনি পথের মধ্যে অসুস্হ হয়ে পড়লেন। তারপর আমরা মদীনায় এলাম তখন ও অসুস্হ ছিলেন। তার দেখাশুনা করার জন্য ইবনে আবু আতিক আসেন। তিনি আমাদেরকে বললেন, তোমরা এই কালো জিরা সাথে রেখ । এ থেকে পাচঁটি কিংবা সাতটি দানা নিয়ে পিষে ফেলবে তারপর তার মধ্যে যায়তুনের কয়েক ফোঁটা তেল ঢেলে দিয়ে তার নাকের ছিদ্রের ভিতরে দিবে। কেননা আয়েশা (রাঃ)আমাদের কাছে বর্ণনা করেছেন ,যে রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-কে বলতে শুনেছি।এই কালো জিরা সাম ব্যতীত সকল রোগের ঔষুধ । আমি বললাম “সাম” কি জিনিস? তিনি বললেন, সাম অর্থ মৃত্যু। এ ছাড়াও বৈজ্ঞানিকভাবেও বলা হয়ে থাকে কালো জিরা একটি মহৌষধ। আসুন দেখি কি কি গুন আছে কালোজিরারঃ

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাঃ- কালোজিরা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে যে কোন জীবানুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে দেহকে প্রস্তুত করে তোলে।

রক্তের শর্করা কমায়ঃ- কালোজিরা ডায়াবেটিক রোগীদের রক্তের শর্করা কমিয়ে ডায়াবেটিক আয়ত্তে রাখতে সহায়তা করে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনঃ- কালোজিরা নিন্ম রক্তচাপকে বৃদ্ধি এবং উচ্চ রক্তচাপকে হ্রাসের মাধ্যমে শরীরে রক্তচাপ এর স্বাভাবিক মাত্রা সুনিশ্চিত করতে সহায়তা করে।

যৌন ক্ষমতাঃ- কালোজিরা নারী-পুরুষ উভয়ের যৌন ক্ষমতা বাড়ায়। এবং কালোজিরা সেবনে স্পার্ম সংখ্যা বৃদ্ধি পায়, ফলশ্রুতিতে পুরুষত্বহীনতা থেকে মুক্তির সমূহ সম্ভাবনা সৃষ্টি করে।

স্মরণ শক্তি উন্নয়নঃ- কালোজিরা মস্তিস্কের রক্ত সঞ্চলন বৃদ্ধির মাধ্যমে স্মরণ শক্তি বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে।

হাঁপানীঃ- কালোজিরা হাঁপানি বা শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা সমাধানে সহায়তা করে।

চুল পড়া বন্ধ করেঃ- কালোজিরা চুলের গোড়ায় পুষ্টি পৌঁছে দিয়ে চুলপড়া বন্ধ করে এবং চুল বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

রিউমেটিক এবং পিঠে ব্যাথাঃ- কালোজিরা রিউমেটিক এবং পিঠে ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।

মায়ের দুধ বৃদ্ধিঃ- কালোজিরা মায়েদের বুকের দুধের প্রবাহ এবং স্থায়ীত্ব বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধিঃ- কালোজিরা শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধিতে ত্বরান্বিত করতে সহায়তা করে।

দেহের সাধারণ উন্নতিঃ- নিয়মিত কালোজিরা সেবনে শরীরের প্রতিটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গকে সতেজ করে ও সার্বিকভাবে স্বস্থ্যের উন্নতি সাধন করে।

হাদিসে আছেঃ- “তোমরা কালোজিরা ব্যবহার কর, নিশ্চয়ই সকল রোগের নিরাময়ইহার মধ্যে নিহিত রয়েছে” -মৃত্যু ছাড়াঃ (সহীহ বুখারী-১০/১২১)

সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে জানতে পেরেছেন যে কালোজিরার সব গুণ লুকিয়ে আছে এর তেলে। সাধারণত আমরা খাবারের সঙ্গে মসলা হিসেবে অথবা ভর্তা করে ভাতের সঙ্গে কালোজিরা খেয়ে থাকি। কিন্তু এভাবে আমাদের স্বাস্থ্য কালোজিরার আসল গুণাবলি থেকে বঞ্চিত হয়। তাই কালোজিরা নয়, বরং কালোজিরার তেল আমাদের শরীরের জন্য নানাভাবে উপকারী।

যে কারনে উপরোক্ত প্রসঙ্গের অবতারনা তাহলো, আসলে কালোজিরা কোনটা ? Bunium bulbocastanum নাকি Nigella sativa ... শুধু বাংলাতেই Nigella sativa কে কালোজিরা বলা হয়। যেখানে হিন্দি, উর্দু, ফার্সি বা তাজিক ভাষায় Bunium bulbocastanum কেই কালো জিরা বলা হয়। তুরস্কে Bunium bulbocastanum নিয়ে গবেষণা শুরু হয়েছে। যদিও Bunium bulbocastanum সম্পর্কে বিজ্ঞানিরা খুবই কম জানেন।

    সুত্চরাং চোখ বন্ধ করে যে প্রশ্ন করতে পারি, আমরা (বাঙ্গালীরা) ধর্মীয় বা চিকিতসার দিক থেকে চিন্তা করে যে কালো জিরা খাচ্ছি তা আসলেই কালো জিরা তো?

বিস্তারিত পরে লিখব, তবে কেও যদি এগিয়ে এসে কোন ইনফরমেশন দিতে চায়, সাদরে গ্রহন করব।

7
Life Science / Breech Boy!!
« on: July 08, 2015, 05:33:33 PM »
A breech birth is the birth of a baby from a breech presentation, in which the baby exits the pelvis with the buttocks or feet first as opposed to the normal head-first presentation.

Only three percent of all births are breech. Many breech-born infants die within the first year. Many are dwarfs. If a baby is breech-born vaginally or naturally, rather than by cesarean, it may suffer cerebral palsy or epilepsy, or have other aberrations. Recent reports also indicate that children born breech without cesarean are 30 percent more likely to experience hyperkinesia and/or learning disabilities.

Characteristics of breech babies:

General Characteristics:

    Going on the wrong track.
    Not confident about the direction to take in their life.
    Breech babies have  perfectly  rounded  heads  as  they  have  not  been  crushed  or  squeezed during birth.
    These people find the right way in their life after 35/40 or sometimes even later.
    They sometimes feel they  have  the  wrong  job  or  path.
    Difficulty committing to a specific direction.

The BREECH PERSONALITY who is tough, a survivor, ambitious, and tense

According to mythology and folklore, a person born "footling" (breech) has the power to heal others by walking on them. On the other hand, according to these same sources, a footling may become a prostitute or "harmless" vampire!

According to Pliny, a historian of antiquity, the Roman emperor Nero was born breech, which Pliny called "a bad omen."

Persons born breech without cesarean section are also easily hypnotized, because, according to Dr. Herbert Spiegel, an authority on hypnosis, they have sexual role confusion (transsexual), or possess a stubborn streak, yet accept logical new dogmas and premises. They have a penchant for new experiences, and live "wholly in the present," but have an excellent memory. They are trusting and naive, and easy to take advantage of, yet they are demanding. They may appear retarded, but have a capacity for deep concentration and under duress become hysterical. No wonder then that Dr. Spiegel wrote that these people are often misdiagnosed and found in the back-wards of mental hospitals!

From the study of many biographies, it has been found a correlation between people who had unspecified complications during birth and the following characteristics: The ability to speak many languages or act out multiple personalities, a "backward" or prodigy childhood, a whispering, charismatic or hearty manner of speaking. I found that PBB liked music, philosophy or religion, like the colors red and purple. Some had effervescent, spacy, ardent, cool, childlike personalities.

Based on the above stereotypes,  the following people were born might be breech without cesarean section: Ronald Reagan, Diana Ross, H.L. Hunt, Mick Jagger, Goldie Hawn, Madonna, Marilyn Monroe, Cher, Sirhan-Sirhan, Gene Wilder, Prince, Sylvester Stallone, Hitler and Michael Jordan Jackson.

I am breech.  :)

8
Story, Article & Poetry / কল্পনা!!
« on: July 08, 2015, 05:29:35 PM »
কয়েক বছর আগে খ্যাতিমান যাদু শিল্পী জুয়েল আইচ বার্জার পেইন্টের একটা বিজ্ঞাপনে বলেছিল, কল্পনার সব রঙ এখন বাস্তব। আসলেই কি কল্পনার সব রঙ বাস্তবে পাওয়া যায়, বা কল্পনা সত্যি হয়? কষ্টের রঙ নাকি নীল।  আমি যখন কষ্ট পাই আমার আশে পাশে কোন নীল রঙ ছড়িয়ে পড়ে না। যদি পড়ত ভাল হত।

কল্পনা মানুষ অনেক কিছুরই করে। কিন্তু বাস্তব কি হয়? সকালে ঘুম থেকে উঠার সময় কল্পনা করে, কোন কারনে যদি অফিস যাওয়া না লাগত। রাতে ঘুমানোর সময় কল্পনা করে, ভালবাসার মানুষটা যদি কাছে থাকত।  অনেক কল্পনা আছে যেগুলো বাস্তব হলে সমাজ সংসারের কাছে নিন্দনীয় হতো। অনেক কল্পনা অকালেই ঝরে পড়ে। অনেক কল্পনা সুখের আবেশ তৈরি করে, কিছু কল্পনা মানুষকে কষ্টও দেয়। তারপরও কি মানুষ কল্পনা করা থেকে বিরত থাকে?

রবীন্দ্রনাথ কল্পনাকে তুলনা করেছেন বাতাসে স্বপ্ন বোনার সাথে,

আমি কেবলি স্বপন করেছি বপন বাতাসে--
তা আকাশকুসুম করিনু চয়ন হতাশে।

পরিশেষে বলব,

আমি কল্পে কল্পিত...
অনুভবের কল্পনায় শিহরিত
শুধু তোমার জন্য!!

9
Nobel Peace Prize laureate and environmental activist Wangari Maathai was asked by a Time magazine interviewer if she stood by a previous claim that "AIDS is a biological weapon manufactured by the developed world to wipe out the black race". Maathai responded, "I have no idea who created AIDS and whether it is a biological agent or not. But I do know things like that don't come from the moon.  I guess there is some truth that must not be too exposed."[1] Maathai subsequently issued a written statement in December 2004: "I neither say nor believe that the virus was developed by white people or white powers in order to destroy the African people. Such views are wicked and destructive."[2]

Jakob Segal, a former biology professor at Humboldt University in then-East Germany, proposed that HIV was engineered at a U.S. military laboratory at Fort Detrick, by splicing together three other viruses, Polio, Visna and HTLV-1. According to his theory, the new virus, created between 1977 and 1978, was tested on prison inmates who had volunteered for the experiment in exchange for early release. He further suggested that it was through these prisoners that the virus was spread to the population at large. He has been accused, however, by KGB defector Vasili Mitrokhin of disseminating disinformation on behalf of the Soviet Union,[3] and the disease is known today to have existed in humans since at least 1959.

Alan Cantwell, in self-published books entitled AIDS and the Doctors of Death: An Inquiry into the Origin of the AIDS Epidemic and Queer Blood: The Secret AIDS Genocide Plot, says that HIV is a genetically modified organism developed by U.S. Government scientists and that it was introduced into the population through Hepatitis B experiments performed on gay and bisexual men between 1978–1981 in major U.S. cities. Cantwell claims that these experiments were directed by Wolf Szmuness, and that there was an ongoing government cover-up of the origins of the AIDS epidemic. Similar theories have been advanced by Robert B. Strecker, Matilde Krim and Milton William Cooper.

Leonard G. Horowitz, author of the self-published works Emerging Viruses: AIDS & Ebola. Nature, Accident or Intentional? and Death in the Air: Globalism, Terrorism and Toxic Warfare, advances the theory that the AIDS virus was engineered by such U.S. Government defense contractors as Litton Bionetics for the purposes of bio-warfare and "population control."

Smallpox vaccine theory

In 1987 there was some consideration given to the possibility that the "Aids epidemic may have been triggered by the mass vaccination campaign which eradicated smallpox". An article[4] in the Times suggested this, quoting an unnamed "adviser to WHO" with "I believe the smallpox vaccine theory is the explanation to the explosion of Aids". It is now thought that the smallpox vaccine causes serious complications for people who already have impaired immune systems, and the Times article described the case of a military recruit with "dormant HIV" who died within months of receiving it. But no citation was provided regarding people who did not previously have HIV. (HIV is now considered to be a contraindication for the smallpox vaccine - both for an infected person and their sexual partners and household members.[5][6]) Some conspiracy theorists propose an expanded hypothesis in which the smallpox vaccine was deliberately 'laced' with HIV.[7]

In contrast, a research article was published in 2010 suggesting that it might have been the actual eradication of smallpox and the subsequent ending of the mass vaccination campaign that contributed to the sudden emergence of HIV, due to the possibility that immunization against smallpox "might play a role in providing an individual with some degree of protection to subsequent HIV infection and/or disease progression".[8][9] Regardless of the effects of the smallpox vaccine itself, its use in practice in Africa is one of the categories of un-sterile injection that may have contributed to the spread and mutation of the immunodeficiency viruses.[10]

The OPV AIDS hypothesis asserts that the oral polio vaccine was developed in chimpanzee tissues contaminated with a strain of simian immunodeficiency virus (SIV), and that an experimental mass vaccination program introduced the virus into the human population. The oral polio vaccine was not developed using chimpanzee tissue.[11] A large trial of an oral polio vaccine took place near Kisangani in the late 1950s, but the strain of SIV present in local chimpanzees is phylogenetically distinct from all strains of HIV.[12] HIV has been present in human populations since before the oral polio vaccine was developed, most likely since the 1930s.[13][14][15]

 

References

^ Faris, Stephan (2004-10-10). "10 Questions: Wangari Maathai". TIME.com/CNN. Retrieved 2007-03-19.

^ from the Green Belt Movement website- Wangari Maathai's "The Challenge of AIDS in Africa".

^ Andrew, Christopher; Vasili Mitrokhin (1999). The Sword and the Shield: The Mitrokhin Archive and the Secret History of the KGB. Basic Books. p. 319. ISBN 0-465-00310-9.

^ Wright, Pearce (11 May 1987). "Smallpox vaccine 'triggered Aids virus'". The Times (London).

^ Maurer, DM; Harrington, B; Lane, JM (1 September 2003). "Smallpox Vaccine: Contraindications, Administration, and Adverse Reactions". American Family Physician 68 (5): 889–96. PMID 13678138. Retrieved 20 June 2010.

^ "Questions and Answers About Smallpox Contraindications and Screening". Emergency Preparedness and Response. Centers for Disease Control and Prevention. Retrieved 20 June 2010.

^ Kalambuka, Angeyo (1 December 2009). "Don't Discount Conspiracy Theories on Origin of Aids". Daily Nation (Nairobi). Retrieved 20 June 2010.

^ Weinstein, Raymond S.; Weinstein, Michael M.; Alibek, Kenneth; Bukrinsky, Michael I.; Brichacek, Beda (18 May 2010). "Significantly reduced CCR5-tropic HIV-1 replication in vitro in cells from subjects previously immunized with Vaccinia Virus". BMC Immunology (BioMed Central) 11 (1): 23. doi:10.1186/1471-2172-11-23. ISSN 1471-2172. PMC 2881106. PMID 20482754. Retrieved 20 June 2010.

^ Connor, Steve (19 May 2010). "Smallpox vaccine 'helped fight HIV'". The Independent (London). Retrieved 20 June 2010.

^ Marx PA, Alcabes PG, Drucker E (June 2001). "Serial human passage of simian immunodeficiency virus by unsterile injections and the emergence of epidemic human immunodeficiency virus in Africa". Philos. Trans. R. Soc. Lond., B, Biol. Sci. 356 (1410): 911–20. doi:10.1098/rstb.2001.0867. PMC 1088484. PMID 11405938.

^ Cohen J (2000). "Forensic epidemiology. Vaccine theory of AIDS origins disputed at Royal Society". Science 289 (5486): 1850–1. doi:10.1126/science.289.5486.1850. PMID 11012346.

^ Worobey M, Santiago M, Keele B, Ndjango J, Joy J, Labama B, Dhed'A B, Rambaut A, Sharp P, Shaw G, Hahn B (2004). "Origin of AIDS: contaminated polio vaccine theory refuted". Nature 428 (6985): 820. doi:10.1038/428820a. PMID 15103367.

^ Korber B, Muldoon M, Theiler J, et al. (2000). "Timing the ancestor of the HIV-1 pandemic strains". Science 288 (5472): 1789–96. doi:10.1126/science.288.5472.1789. PMID 10846155.

^ Salemi M, Strimmer K, Hall WW, et al. (2001). "Dating the common ancestor of SIVcpz and HIV-1 group M and the origin of HIV-1 subtypes using a new method to uncover clock-like molecular evolution". FASEB J. 15 (2): 276–8. doi:10.1096/fj.00-0449fje. PMID 11156935.

^ Sharp PM, Bailes E, Chaudhuri RR, Rodenburg CM, Santiago MO, Hahn BH (2001). "The origins of acquired immune deficiency syndrome viruses: where and when?". Philos. Trans. R. Soc. Lond., B, Biol. Sci. 356 (1410): 867–76. doi:10.1098/rstb.2001.0863. PMC 1088480. PMID 11405934.

Pages: [1]