Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - jahangir.cse

Pages: [1]
1
Impressive article! Offers a thorough comparison between Indian and international approaches to fostering entrepreneurial skills. Emphasizes key elements like incubation centers and mentorship programs, providing practical solutions. Well-researched and a valuable contribution to entrepreneurial education discourse.

2
Faculty Sections / Subject Review : CSE!! কেন পড়বো ?
« on: July 18, 2018, 11:54:34 AM »


বাংলাদেশে ডিমান্ডেবল ও জনপ্রিয় সাবজেক্টগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি নাম CSE. (Computer Science & Engineering)

CSE পড়তে হলে ৩ টা স্কিল থাকতে হবে।
.১. গণিতের প্রতি মোটামুটি দক্ষতা,
২. নতুন কিছু করার উদ্ভাবনী চিন্তা,
৩. প্রোগ্রামিং করার প্যাশন এবং ধৈর্য্য।
CSE সাবজেক্টটি ইঞ্জিনিয়ারিং ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ছাড়াও যে কোন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এ পড়ানো হলেও অন্যান্য সাবজেক্ট থেকে CSE সাবজেক্টটির অনেক বেশি পার্থক্য রয়েছে।

কোথায় পার্থক্য?
অন্যান্য সাবজেক্টগুলোর রিলেটেড ইন্ডাস্ট্রিতে জব পেতে হলে সবার আগে কোন জিনিসটির প্রয়োজন? সিজিপিএ। এছাড়া অনেক সময় ভাল সিজিপিএ থাকলেও কিছু মামা, চাচা ধরে বাঁচা ক্যান্ডিডেটদের ভীড়ে সিজিপিএ এর খবরও থাকে না।

কিন্তু এক্ষেত্রে CSE এর একটা সুবিধা হচ্ছে, তোমার সিজিপিএ যদি ২ ও (আউট অফ ৪) হয়, একগাদা ড্রপ কোর্স থাকে কিংবা সার্টিফিকেটও যদি না থাকে তবুও চিন্তা নেই। আছে তোমার ক্রিয়েটিভিটি। কিন্তু তোমার প্যাশন থাকতে হবে প্রোগ্রামিং এর। রাত দিন বসে যদি কোডিং করার ধৈর্য্য থাকে তবে তুমি সিজিপিএ, সার্টিফিকেট ও ভূমিকম্প ছাড়াই তোমার ইন্ডাস্ট্রি কাপাতে পারবে।
তবে এক্ষেত্রে যদি তোমার সফটওয়্যার ডেভলপিং, কোডিং এর প্রতি প্যাশন না থাকে তবে CSE এর বরাবর না আগানোই তোমার ফিউচারের জন্য ভাল হবে। তাছাড়া প্যাশন না থাকা সত্ত্বেও CSE পড়তে চাইলে চার বছর একাডেমিক লাইফটা খুবই বাজে যাবে এবং ফাইনাল ইয়ারে থিসিস করার জন্য টপিক খুজে পাবেনা।

#অফুরন্ত_কর্মক্ষেত্রঃ

বাংলাদেশের বর্তমান উন্নয়ন রেখা প্রযুক্তির দিকে ধাবমান। এর উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত, সম্প্রতি বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট। আমাদের দেশে এখনো চাহিদার তুলনায় দক্ষ কম্পিউটার সায়েন্স গ্র্যাজুয়েট অনেক কম। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশে তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ছে। সাথে সাথে শিল্পে আধুনিকায়ন হচ্ছে। পরমাণু শক্তি কমিশন, Satellite Transmission থেকে Traffic Controlling, E-governance, রেল যোগাযোগ সহ সকল ক্ষেত্রেই কম্পিউটার এর ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে। ফলে সকল ক্ষেত্রেই CSE এর চাহিদা প্রচুর। এর ফলে তৈরি হচ্ছে অফুরন্ত কর্মক্ষেত্র।

এ কর্মক্ষেত্রগুলো কি?

১। সরকারী বিভিন্ন বিভাগ-বিদ্যুৎ উন্নয়ন অধিদপ্তর, পল্লীবিদ্যুতায়ন বোর্ড, জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তর, গণপূর্ত বিভাগ, দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর, পরিবেশ অধিদপ্তর, আবহাওয়া অধিদপ্তর প্রভৃতিতে কম্পিউটার প্রকৌশলী হিসেবে।
২। বিভিন্ন ফার্মে Software Engineer & Programmer, IT Professional.
৩। Network Administration, System Analyst.
৪। Web Mastering & Developing Company
৫। Graphics Designer.
৬। Film Industry তে Simulation & Animation ডিরেক্টর।
৭। সামরিক বাহিনী কম্পিউটার প্রকৌশলী হিসেবে।
৮। সকল আধুনিক শিল্পকারখানায় প্রসেস কন্ট্রোলিং এ।
৯। Microsoft, Google, Yahoo, Facebook, Intel এর মত জায়ান্ট কোম্পানিগুলোতে।
১০। Nasa, সার্নের মত বিভিন্ন বিখ্যাত গবেষনা ইন্সটিটিউটে।
এছাড়া সরকারী ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা তো আছেই।

#অ্যাপ_গেমস_ডেভলপিংঃ
CSE স্টুডেন্টদের একটা স্পেশালিটি হচ্ছে তুমি অন্যের বানানো গেম কিংবা অ্যাপের নিজের মন মত ডেভলপিং থেকে শুরু করে নিজের প্রয়োজনমত অ্যাপ, গেম, ওয়েব বানিয়ে ফেলতে পারো।

#রোবোটিক্সঃ
সোফিয়া রোবট নিয়ে অনেক বিতর্ক চলছে তাই না? শুধু সোফিয়াই নয় বর্তমানে রোবটের ব্যবহার যেমন বাড়ছে তেমনি বাড়ছে মানুষের রোবটের প্রতি নির্ভরশীলতা। প্রতিযোগিতামূলক এ যুগে প্রোগ্রামিং শিখে তুমি বানিয়ে ফেলতে পারো তোমার শখের রোবটটি। তুমি বানিজ্যিকভাবে রোবটিক্স প্রোগ্রামিং নিয়ে কাজ করে নিজেকে অনেক বড় একটি প্লাটফর্মে দাড় করাতে পারো। তোমার প্রোগ্রামিং কোয়ালিটির জন্য তুমি গুগল, মাইক্রোসফটে জব পেয়ে যেতে পারো।

#স্কলারশীপঃ
তোমার যদি প্যাশন থাকে CSE পড়ার তবে তোমার জন্য একটা Good-News হলো অন্যান্য স্কলারশীপ নিয়ে বিদেশে পড়াশুনা করার সুযোগ CSE তে অনেক বেশি। Massachusetts Institute of Technology (MIT), Harvard University, The University of Melbourne, University of California at Berkeley (UCB) বিশ্ববিদ্যালয়গুলো CSE এর স্টুডেন্ট দের স্কলারশীপ দিয়ে থাকে।

একজন বড় ভাই এর গল্প বলে শেষ করি। মনির ভাই শাহাজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৭/৯৮ ব্যাচ ছিলেন। অগোছালো মানুষ ছিলেন। ক্লাস করতেননা। দিনরাত বসে নতুন নতুন সফটওয়ার বানাতেন। প্রচুর ড্রপ কোর্স ছিলো ভাই এর। রেজাল্ট ছিল ৩ এর নীচে। উনার ফাইনাল ইয়ারের সেকেন্ড সেমিস্টার পরীক্ষার পরেও উনার অনেক কোর্স বাকী ছিলো। কিন্তু হঠাত করে সার্টিফিকেট ছাড়াই উনি চাকরী পেয়ে গেলেন মাইক্রোসফট এ। জাফর ইকবাল স্যার উনাকে সেই আমেরিকা থেকে ফেরত আনিয়ে বাকী কোর্সগুলা কমপ্লিট করিয়েছিলেন।
কথায় কথায় স্যার একবার মনির ভাইকে জিজ্ঞেস করেছিলেন যে তোমার রেজাল্ট নিয়ে, সার্টিফিকেট নিয়ে ওরা কিছু বলেনা? মনির ভাই উত্তর দিলেন, "না। ওরা ভয় পায় আমি যদি তাহলে চাকরী ছেড়ে দেই।

3
ব্যক্তিগত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আদান-প্রদানে অনেকেই গুগলের জিমেইলের ওপর ভরসা রাখেন। কিন্তু জিমেইলের বিরুদ্ধে ‘ভয়ংকর’ এক অভিযোগের কথা উঠেছে: গুগল ব্যবহারকারীদের মেইল অন্য কাউকে পড়তে দেয়। গুগল কর্তৃপক্ষ সে কথা স্বীকারও করেছে। তারা বলছে, এসব তাদের নীতিমালাতেই আছে।

বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জিমেইল ব্যবহার করে যে বার্তা পাঠানো কিংবা গ্রহণ করা হচ্ছে, তা কেবল মেশিনই না, কখনো কখনো থার্ড পার্টি বা তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ ডেভেলপার পড়েছেন বলে নিশ্চিত করেছে সার্চ জায়ান্ট গুগল।

থার্ড পার্টি অ্যাপ বলতে অফিসিয়াল অ্যাপ ছাড়া তৃতীয় কোনো নির্মাতার অ্যাপকে বোঝানো হয়। যেমন আপনি যদি ফেসবুক, গুগল কিংবা টুইটারের অ্যাপ প্লে স্টোরে খোঁজেন, তবে দেখবেন তাদের নিজস্ব অ্যাপ ছাড়াও বিভিন্ন অ্যাপ সেখানে রয়েছে। যেগুলো অন্যান্য ডেভেলপারের তৈরি। এগুলোই হচ্ছে থার্ড পার্টি অ্যাপ।

যাঁরা গুগলের জিমেইল অ্যাকাউন্টের সঙ্গে থার্ড-পার্টি অ্যাপ যুক্ত করেন, তাঁরাই অসচেতনভাবে অন্য মানুষকে জিমেইলের মেইল পড়ার অনুমতি দিয়ে দেন।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালকে এমনটাই বলেছে প্রতিষ্ঠানটি। এটি একটি খুবই স্বাভাবিক চর্চা। যেটি খুবই নোংরাভাবে গোপন রাখা হয়।
এ ধরনের চর্চা তাদের নীতিমালার বাইরে নয় বলে ইঙ্গিত দিয়েছে গুগল। একজন নিরাপত্তা বিশ্লেষক বলেন, এটি খুবই বিস্ময়কর যে গুগল এ ধরনের চর্চার অনুমতি দিয়েছে।
ই-মেইল সেবায় পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে জিমেইল। ১৪০ কোটি লোক এ সেবা ব্যবহার করেন।
গুগল এখন তাদের ই-মেইল ব্যবহারকারীদের ভ্রমণ পরিকল্পনা, পণ্যমূল্য তুলনা করার মতো থার্ড পার্টি ই-মেইল ব্যবস্থাপনা টুল বা সেবা তাদের অ্যাকাউন্টের সঙ্গে যুক্ত করার অনুমতি দেয়। এ ধরনের অ্যাপের সঙ্গে জিমেইল যুক্ত করার সময় জিমেইল পড়ার, বার্তা পাঠানোর এমনকি মেইল ব্যবস্থাপনার অনুমতিও দেওয়া লাগে।

ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল বলছে, সাধারণভাবে কম্পিউটারের অ্যালগরিদমের মাধ্যমে এসব ই-মেইল প্রক্রিয়াকরণ করা হয়ে থাকে, তবে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কথা বলে পত্রিকাটি জেনেছে ওই সব প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীরা ‘হাজার হাজার’ ই-মেইল পড়েছে।

এ নীতিমালার সমালোচনা করছেন বিশেষজ্ঞরা। ইউনিভার্সিটি অব সারির অধ্যাপক অ্যালেন উডওয়ার্ড বলেন, ‘আপনার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ কয়েক সপ্তাহ নীতিমালা পড়েই কাটিয়ে দিতে পারবেন। এটা স্পষ্ট করা যৌক্তিক তা আপনি সেখানে খুঁজে পাবেন না।

গুগল বলছে, গুগলের অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানগুলোই কেবল ব্যবহারকারীর অনুমতি পেলে মেইলে ঢুকতে পারে। জিমেইল ব্যবহারকারীরা চাইলে সিকিউরিটি চেক-আপ পেজে গিয়ে তাদের জিমেইল অ্যাকাউন্টের সঙ্গে কোন অ্যাপ যুক্ত আছে, তা পর্যালোচনা করতে পারেন। যে অ্যাপের সঙ্গে তথ্য যুক্ত করতে চান না, তা বাতিল করে দিতে পারেন।

Source: http://www.prothomalo.com/technology/article/1525111/জিমেইলে-পাঠানো-মেইল-অন্য-কেউ-পড়তে-পারে

Pages: [1]