Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Zisan Imam

Pages: [1]
1
দেশে করোনা চিকিৎসায় বড় সাফল্য

দুটি ওষুধের সম্মিলিত ব্যবহারে তিন দিনে ৫০% সুস্থ, চার দিনে শতভাগ


ডা. তারেকের গবেষণা দেখাচ্ছে আশার আলো

করোনাভাইরাসের চিকিৎসায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নানা ওষুধ নিয়ে গবেষণার খবরে বাংলাদেশ যেমন আশার আলো দেখে, এবার বাংলাদেশেরই এক দল চিকিৎসক বিশ্বকে নতুন আশার আলো দেখাচ্ছেন পুরনো দুটি ওষুধের সম্মিলিত ব্যবহারে। দেশের প্রথম বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ বাংলাদেশ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. তারেক আলম তাঁর একজন সহযোগী চিকিৎসককে নিয়ে প্রায় দেড় মাসের গবেষণায় করোনাভাইরাসের চিকিৎসায় পেয়েছেন নতুন আশার আলো।

ডা. আলম কালের কণ্ঠকে জানান, তাঁরা অ্যান্টিপ্রোটোজোয়াল মেডিসিন ইভারমেকটিনের সিঙ্গল ডোজের সঙ্গে অ্যান্টিবায়োটিক ডক্সিসাইক্লিন প্রয়োগে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের মাত্র তিন দিনে ৫০ শতাংশ লক্ষণ কমে যাওয়া আর চার দিনে করোনাভাইরাস টেস্টের রেজাল্ট নেগেটিভ আসার বিস্ময়কর সাফল্য পেয়েছেন।

ডা. তারেক আলম গতকাল শুক্রবার রাতে কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘এটি আমাদের কাছে রীতিমতো বিস্ময়কর লেগেছে। আরো আগে যদি আমরা ওষুধ নিয়ে কাজ করতাম, তবে এত দিনে হয়তো অনেককে হারাতে হতো না।’

তিনি বলেন, ‘এই ওষুধ দুটি এর আগেও সার্স মহামারির সময় ব্যবহার করা হয়েছিল। আমি নিশ্চিত করেই বলছি, এই ওষুধ দুটির সম্মিলিত ব্যবহারে করোনাভাইরাসের চিকিৎসায় ব্যবহৃত অন্য দুটি ওষুধ হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন ও রেমডিসিভিরের চেয়ে অনেক বেশি কার্যকর ফল পাওয়া যাবে। ইতিমধ্যে এই ওষুধ নিয়ে ভারতে গবেষণা শুরু হয়েছে। আমরা বাংলাদেশ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ৬০ জন রোগীর ওপর গবেষণা করেছি। তাতে আমরা এই সাফল্য পেয়েছি। আমাদের গবেষণার আওতায় ইতিমধ্যে অস্ট্রেলিয়ার মনাশ বিশ্ববিদ্যালয়ে এই ওষুধ দুটির সফল স্টাডি সম্পন্ন হয়েছে।’

সম্মান ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এই গবেষণায় অধ্যাপক ডা. তারেক আলমের সঙ্গে একই প্রতিষ্ঠানের অধ্যাপক ডা. রুবাইয়ুল মোরশেদসহ অন্যরা সহযোগিতা করেন।


Source :kalerkantho  (https://www.kalerkantho.com/print-edition/last-page/2020/05/16/912204?fbclid=IwAR129k0C5eneqIS6rlxOIeTSb6T4QOfj8k_4SKgxXX8iVVAKTIjxrQrSkNc)

2
যেভাবে বুঝবেন করোনায় আক্রান্ত নাকি সাধারণ ফ্লু




চীন থেকে ছড়িয়ে পড়া প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা এক লাখ ছাড়িয়ে গেছে। বিশ্বের ৯০ দেশে ছড়িয়ে পড়া এ ভাইরাসে মারা গেছে অন্তত সাড়ে তিন হাজার।

আর এই করোনা নিয়ে এখন মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। বেশিরভাগ মানুষ সাধারণ সর্দি-কাশির ভাইরাস ও করোনার মধ্যে পার্থক্য বুঝতে পারে না। এ জন্য সর্দি-কাশির সমস্যা হলে অনেকে চিন্তায় পড়ে যান।

বর্তমানে ঋতু পরিবর্তনের ফলে প্রকোপ বেড়েছে জ্বর-সর্দি-কাশির; অনেকে ভুগছেন জ্বর-সর্দি-কাশির সমস্যায়।

যে কোনো রোগ প্রতিরোধ ও আক্রান্ত হওয়ার পর সুস্থ হওয়ার জন্য অবশ্যই ওই রোগের কারণ ও প্রতিকার জানতে হবে। আর আপনি কি ধরনের রোগে আক্রান্ত হয়েছেন তা নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

‘২০১৯ এনসিওভি’ নাম নিয়ে আসা এই ভাইরাস ইতিমধ্যে ত্রাসের জন্ম দিয়েছে। এ ভাইরাস থেকে ছড়িয়ে পড়া রোগের নাম কোভিড-১৯।

করোনা ও সাধারণ ফ্লু আক্রান্ত হলে কীভাবে বুঝবেন? এ বিষয়ে জানাচ্ছেন ভারতের বক্ষরোগ বিশেষজ্ঞ সুমিত সেনগুপ্ত ও বিশ্বনাথ চক্রবর্তী।

বিশ্বনাথ বাবুর মতে, জ্বর-সর্দি-হাঁচি-কাশি আমরা যা করি সাধারণত তাই করতে হবে। ঘরে থেকে বিশ্রাম নেয়া, হালকা খাবার ও কুসুম গরম পানি খেতে হবে।

তিনি বলেন, প্রয়োজন হলে প্যারাসিটামল, কাশির ওষুধও খেতে পারেন। এ ছাড়া হাঁচি-কাশির সময় পরিষ্কার রুমাল ব্যবহার করবেন। শিশু, বয়ষ্ক, রুগ্ন ও গর্ভবতীদের থেকে দূরে থাকবেন। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার মাধ্যমেই যে ভাইরাসকে কাবু করা যাবে। তখন বুঝতে হবে এটি সাধারণ ফ্লুই ছিল। যদি ১০ দিনেও অসুখ না কমে, তবে অবশ্যই চিকিৎসার ব্যবস্থা করবেন।

সাধারণ ফ্লু সম্পর্কে তিনি বলেন, বক্ষরোগ বিশেষজ্ঞ সুমিত সেনগুপ্তের মতে, এই ভাইরাস যদি ১০০ জনকে সংক্রামিত করে তার মধ্যে ১০-১৫ কি ২০ জনের অবস্থা জটিল হয়। বিপদ হয় দু’-একজনের। বাকি ৮০-৮৫ শতাংশ মানুষের সাধারণ ভাইরাস সংক্রমণের মতো উপসর্গ হয়। শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হলে তা নিজের নিয়মেই কমে যায়।

বিশ্বনাথ চক্রবর্তী জানিয়েছেন, যদি কিডনি-লিভারের অসুখ না থাকে, শরীরের নিজস্ব রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে না যায় এবং বয়স খুব বেশি না হয় তা হলে চিন্তার কারণ নেই।

তিনি বলেন, এসব রোগের উপসর্গ দেখা দেয়ার পর ৭২ ঘণ্টা অপেক্ষা করা যেতে পারে। তার পর যদি দেখা যায় উপসর্গ কমার বদলে বাড়ছে, প্রবল জ্বর উঠছে বা শ্বাসকষ্ট হচ্ছে, রক্তচাপ কমে মাথা ঘুরছে, প্রলাপ বকতে শুরু করছে, তা কিন্তু বিপদের লক্ষণ। এসব লক্ষণ দেখা দিলে অবশ্যই ডাক্তার দেখাতে হবে।


Source: Jamuna TV (https://jamuna.tv/news/127148)

3
করোনা প্রতিরোধ: কেন, কীভাবে ও কখন মাস্ক পরবে.


নতুন করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে মাস্ক ব্যবহারের কথা বলা হচ্ছে। বিষয়টি জনপরিসরে ছড়িয়ে পড়লে শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলেই মাস্কের সংকট দেখা দিয়েছিল। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এর দামও অত্যধিক বেড়ে গিয়েছিল। আসুন জেনে নিই মাস্ক ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কী বলছে?

কখন ও কেন মাস্ক ব্যবহার করবেন
* নিজে সুস্থ থাকলে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন বা সন্দেহ করা হচ্ছে—এমন ব্যক্তির শুশ্রূষা করার সময়ই শুধু আপনার মাস্ক পরার প্রয়োজন রয়েছে।
* হাঁচি বা কাশি থাকলে মাস্ক ব্যবহার করুন, যেন আপনার শরীরে করোনাভাইরাস থাকলে তা অন্যদের মধ্যে না ছড়ায়।
* মাস্ক ব্যবহার তখনই কার্যকর, যখন আপনি অ্যালকোহলভিত্তিক হ্যান্ড রাব (বাজারে থাকা সাধারণ হেক্সিসল বা অনুরূপ পণ্য) বা সাবান-পানি দিয়ে ঘন ঘন হাত পরিষ্কার করেন।
* মাস্ক ব্যবহার করতে হলে এর ব্যবহারবিধি জেনেই করা উচিত।


কীভাবে ব্যবহার করবেন
* মাস্ক পরার আগে হাত (সাবান-পানি দিয়ে অন্তত ২০ সেকেন্ড বা হ্যান্ড রাব দিয়ে) পরিষ্কার করে নিন।
* মাস্ক পরার সময় এর সামনের অংশ ধরবেন না।
* নাক ও মুখ মাস্ক দিয়ে ঢেকে ফেলুন এবং মনে রাখবেন, মুখ ও মাস্কের মধ্যে যেন কোনো ফাঁকা স্থান না থাকে।
* ব্যবহারের সময় মাস্ক স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন। আর যদি স্পর্শ করেন, তবে হাত (সাবান-পানি দিয়ে অন্তত ২০ সেকেন্ড বা হ্যান্ড রাব দিয়ে) পরিষ্কার করে নিন।
* ব্যবহৃত মাস্কটি আর্দ্র বা ভেজা বা স্যাঁতসেঁতে মনে হওয়ামাত্রই তা বদলে ফেলুন। ডিসপোজিবল বা একবার ব্যবহারের জন্য তৈরি মাস্ক বারবার ব্যবহার করবেন না।
* মাস্ক অপসারণের সময় এর সামনের অংশ স্পর্শ করবেন না। মাস্ক খুলে ফেলার সঙ্গে সঙ্গে তা ঢাকনা দেওয়া ময়লার বাক্সে ফেলুন।
* মাস্ক অপসারণের পর হাত পরিষ্কার করে নিন।

Source: Prothom Alo
https://www.prothomalo.com/life-style/article/1646019/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A7-%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A7%80%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%93-%E0%A6%95%E0%A6%96%E0%A6%A8-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8

4


করোনাভাইরাসে সংক্রমিত রোগীর সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। প্রশ্ন উঠেছে, ভাইরাসটি মানবদেহের বাইরে কতক্ষণ টিকে থাকতে পারে। নতুন এক গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, করোনাভাইরাস বাতাসে তিন ঘণ্টা পর্যন্ত টিকতে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রের চিকিৎসাবিষয়ক সাময়িকী নিউ ইংল্যান্ড জার্নাল অব মেডিসিন গত মঙ্গলবার গবেষণা নিবন্ধটি প্রকাশ করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রাচীনতম ও ঐতিহ্যবাহী চিকিৎসক সংঘ ম্যাসাচুসেটস মেডিকেল সোসাইটি সাময়িকীটি প্রকাশ করে। মার্কিন সরকারের অর্থায়নে গবেষণাটি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণবিষয়ক সংস্থা সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি), ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, লস অ্যাঞ্জেলেস এবং প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক।

গবেষণায় বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, ২০০২–২০০৩ সালে সংক্রমণ ছড়ানো সার্স–করোনা ভাইরাস মানবদেহের বাইরে যতক্ষণ টিকে থাকতে পারে, নতুন করোনাভাইরাসটিও প্রায় ততক্ষণই টিকে থাকতে পারে। তাঁদের ভাষ্য, এই গবেষণায় একটা ইঙ্গিত পাওয়া গেছে যে উপসর্গ দেখা দেওয়ার আগেই মানুষ থেকে মানুষে ছড়িয়ে পড়ে নতুন করোনাভাইরাস; যা বৈশ্বিক মহামারি হয়ে ওঠার একটি কারণ।

গবেষণা নিবন্ধে বলা হয়, করোনায় সংক্রমিত একজন রোগীর হাঁচি বা কাশি থেকে ভাইরাসটি ধরতে গবেষকেরা নেবুলাইজার ব্যবহার করেছেন। এই পরীক্ষায় দেখা গেছে, ভাইরাসটি মুখ বা নাকনিঃসৃত তরলকণা বা ড্রপলেটের মাধ্যমে বাতাসে ছড়িয়ে পড়ার পর প্রায় তিন ঘণ্টা পর্যন্ত টিকে থাকতে পারে। তামার ওপর এটি টিকে থাকে চার ঘণ্টা পর্যন্ত। আর প্লাস্টিক ও স্টেইনলেস স্টিলের ওপর টিকতে পারে দুই থেকে তিন দিন। কার্ডবোর্ডের ওপর এটি টিকতে পারে ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত।


তবে বিজ্ঞানীদের একটি মহল এই গবেষণার ফলাফলের বিরোধিতা করেছেন। তাঁদের দাবি, নতুন গবেষণায় ভাইরাসটির বাতাসে টিকে থাকার বিষয়টি নিয়ে বাড়াবাড়ি করা হয়েছে। হাঁচি–কাশির মাধ্যমে মুখনিঃসৃত হওয়ার পর ভাইরাসটি ওই অবস্থায় মাত্র কয়েক সেকেন্ড টিকতে পারে। ওই বিজ্ঞানীরা নেবুলাইজারের মাধ্যমে রোগীর হাঁচি বা কাশির সময় যে পদ্ধতিতে ড্রপলেট ধারণ করা হয়েছে, সেই পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।

চীনের একদল গবেষক দেশটির হুবেই প্রদেশের উহান শহরের একটি হাসপাতালে করোনা সংক্রমিত রোগীদের ব্যবহৃত শৌচাগারে ভাইরাসটি শনাক্ত করেছেন। তাঁরা বলছেন, ভাইরাসটি বাতাসে টিকে থাকতে নিজেকে ধুলিকণার মতো সূক্ষ্ম কণায় রূপান্তরিত করে ওই সব শৌচাগারে টিকে ছিল। এ ছাড়া মলের ওপরও ভাইরাসটি পাওয়া গেছে। ওই বিজ্ঞানীরা বলেছেন, ২০০৩ সালে হংকংয়ের একটি আবাসিক এলাকায় একটি পয়োনিষ্কাশন লাইন ফুটো হওয়ার পর সার্স–করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছিল শতাধিক লোক। চীনের ওই গবেষণা নিবন্ধটি প্রকাশিত হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের সিডিসি, ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, লস অ্যাঞ্জেলেস এবং প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা
সিডিসি, ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, লস অ্যাঞ্জেলেস এবং প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক দলটিও একই ধরনের পরীক্ষা চালিয়ে নতুন করোনাভাইরাস ও সার্স–করোনাভাইরাসের তুলনা করেছে। এতে দেখা গেছে, দুই ভাইরাস একই ধরনের আচরণ করে। কিন্তু নতুন করোনাভাইরাসটি কেন এভাবে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ল, দুই লাখের বেশি মানুষকে সংক্রমিত করল, তার উপযুক্ত জবাব পাওয়া যায়নি গবেষণায়। সার্স–করোনাভাইরাসের সংক্রমণে প্রায় আট হাজার মানুষ সংক্রমিত হয়েছিল, প্রাণ গিয়েছিল প্রায় ৮০০ লোকের।

এ ব্যাপারে নতুন গবেষণা নিবন্ধে লেখা হয়েছে, নতুন করোনাভাইরাসের ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ার একটি কারণ হতে পারে উপসর্গ দেখা দেওয়ার আগেই তা মানুষ থেকে মানুষে সংক্রমিত হওয়া। নিবন্ধটিতে সবার সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখে চলতে, নাক–মুখ–চোখ স্পর্শ না করতে, হাঁচি–কাশির সময় মুখ ঢাকতে এবং হাতের পাশাপাশি ব্যবহার্য বস্তু ও তল বারবার জীবাণুমুক্ত করতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

Source: Prothom Alo
[/b]https://www.prothomalo.com/northamerica/article/1645627/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%87-%E0%A7%A9-%E0%A6%98%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8

Pages: [1]