Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Noman_1450

Pages: 1 [2] 3 4 ... 10
16
যে সকল লোক আল্লহ তায়া’লার উপর ঈমান আনিয়াছে এবং উত্তমরূপে আল্লহ তায়া’লার সহিত সম্পর্ক পয়দা করিয়াছে, আল্লহ তায়া’লা অতি সত্বর এই সকল লোকদেরকে আপন রহমত ও দয়ার মধ্যে দাখিল করিবেন এবং তাহাদিগকে তাঁহার পর্যন্ত পৌঁছিবার সোজা রাস্তা দেখাইবেন। (যেখানে তাহাদের পথ প্রদর্শনের প্রয়োজন হইবে সেখানে তাহাদের সাহায্য করিবেন) (সুরা নিসা ১৭৫)

17
মুমিন তাহারাই যে, যখন আল্লহ তায়া’লার নাম লওয়া হয় তখন তাহাদের অন্তর কম্পিত হয় এবং যখন আল্লহ তায়া’লার আয়াতসমূহ তাহাদেরকে পড়িয়া শুনানো হয়, তখন ঐ আয়াত তাহাদের ঈমানকে দৃঢ়তর করিয়া দেয় এবং তাহারা আপন রবের উপরই ভরসা করে। (সুরা আনফাল ২)

18
আল্লহ তায়া’লা রসুলুল্লহ সল্লাল্লহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি এরশাদ করিয়াছেন, আমরা (আরবীতে সম্মানসূচক প্রকাশ করার জন্য বহু বচন ব্যবহার করা হয়) আপনার পূর্বে এমন কোন পয়গম্বর পাঠাই নাই যাহার নিকট এই ওহী প্রেরণ করি নাই যে, আমি ব্যতীত কোন মা’বুদ নাই সুতরাং আমারই বন্দেগী (সুরা আম্বিয়া ২৫)

19
Common Forum/Request/Suggestions / Re: Accounts (REQUEST)
« on: July 30, 2012, 12:54:24 PM »
Last date of our installment..         04-08-2012
Exam will  start                          27-08-2012

 

20
4) আয়াতুল কুরসী (সূরা বাক্বারা আয়াত-২৫৫) ১ বার পড়া।

Very important message.
হজরত আলী (রা.) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.) বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর আয়াতুল কুরসি নিয়মিত পড়ে, তার জান্নাত প্রবেশে কেবল মৃত্যুই অন্তরায় হয়ে আছে। যে ব্যক্তি এ আয়াতটি বিছানায় শয়নের সময় পড়বে আল্লাহ তার ঘরে, প্রতিবেশীর ঘরে এবং আশপাশের সব ঘরে শান্তি বজায় রাখবেন। (বায়হাকি)

21
হযরত যায়েদ ইবনে সাবেত রদিয়াল্লহু আ’নহু (زيْد بْن ثابتٍ رضى الله عنْه) বলেন, (নবী করীম সল্লাল্লহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লামের পক্ষ হইতে) আমাদিগকে হুকুম করা হইয়াছিল যে, আমরা যেন প্রত্যেক নামাযের পর সুবহা’নাল্লহ তেত্রিশ বার, আলহা’মদুলিল্লাহ তেত্রিশ বার এবং আল্লহু আকবার চৌত্রিশ বার পাঠ করি। এক আনসারী সাহাবী রদিয়াল্লহু আ’নহু স্বপ্নে দেখিলেন, কেহ বলিতেছে, তোমদিগকে কি রসুলুল্লহ সল্লাল্লহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম প্রত্যেক নামাযের পর সুবহা’নাল্লহ তেত্রিশ বার, আলহা’মদুলিল্লাহ তেত্রিশ বার এবং আল্লহু আকবার চৌত্রিশ বার পড়িতে হুকুম দিয়াছেন? উক্ত সাহাবী বলিলেন, হ্যাঁ। সে ব্যক্তি বলিল, প্রত্যেকটি পঁচিশ পড়িয়া উহার সহিত লা-ইলাহা ইল্লাল্লহ পঁচিশ বার বাড়াইয়া লও। সুতরাং সকাল বেলা নবী করীম সল্লাল্লহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লামের খেদমতে হাজির হইয়া উক্ত সাহাবী স্বপ্নের কথা বর্ণনা করিলে তিনি বলিলেন, এই রকমই পড়। অর্থাৎ স্বপ্ন অনুযায়ী পড়িবার অনুমতি দান করিলেন। (তিরমিযী)

22
Thanks for sharing this important message.

23
Hadith / কুরআনের আয়াত
« on: July 24, 2012, 06:15:18 AM »
إِنَّا أَرْسَلْنَا نُوحًا إِلَىٰ قَوْمِهِ أَنْ أَنذِرْ قَوْمَكَ مِن قَبْلِ أَن يَأْتِيَهُمْ عَذَابٌ أَلِيمٌ ﴿١﴾ قَالَ يَا قَوْمِ إِنِّي لَكُمْ نَذِيرٌ مُّبِينٌ ﴿٢﴾ أَنِ اعْبُدُوا اللَّـهَ وَاتَّقُوهُ وَأَطِيعُونِ ﴿٣﴾ يَغْفِرْ لَكُم مِّن ذُنُوبِكُمْ وَيُؤَخِّرْكُمْ إِلَىٰ أَجَلٍ مُّسَمًّى ۚ إِنَّ أَجَلَ اللَّـهِ إِذَا جَاءَ لَا يُؤَخَّرُ ۖ لَوْ كُنتُمْ تَعْلَمُونَ ﴿٤﴾ قَالَ رَبِّ إِنِّي دَعَوْتُ قَوْمِي لَيْلًا وَنَهَارًا ﴿٥﴾ فَلَمْ يَزِدْهُمْ دُعَائِي إِلَّا فِرَارًا ﴿٦﴾ وَإِنِّي كُلَّمَا دَعَوْتُهُمْ لِتَغْفِرَ لَهُمْ جَعَلُوا أَصَابِعَهُمْ فِي آذَانِهِمْ وَاسْتَغْشَوْا ثِيَابَهُمْ وَأَصَرُّوا وَاسْتَكْبَرُوا اسْتِكْبَارًا ﴿٧﴾ ثُمَّ إِنِّي أَعْلَنتُ لَهُمْ وَأَسْرَرْتُ لَهُمْ إِسْرَارًا ﴿٩﴾ فَقُلْتُ اسْتَغْفِرُوا رَبَّكُمْ إِنَّهُ كَانَ غَفَّارًا ﴿١٠﴾يُرْسِلِ السَّمَاءَ عَلَيْكُم مِّدْرَارًا ﴿١١﴾ وَيُمْدِدْكُم بِأَمْوَالٍ وَبَنِينَ وَيَجْعَل لَّكُمْ جَنَّاتٍ وَيَجْعَل لَّكُمْ أَنْهَارًا ﴿١٢﴾ مَّا لَكُمْ لَا تَرْجُونَ لِلَّـهِ وَقَارًا ﴿١٣﴾ وَقَدْ خَلَقَكُمْ أَطْوَارًا ﴿١٤﴾ أَلَمْ تَرَوْا كَيْفَ خَلَقَ اللَّـهُ سَبْعَ سَمَاوَاتٍ طِبَاقًا ﴿١٥﴾ وَجَعَلَ الْقَمَرَ فِيهِنَّ نُورًا وَجَعَلَ الشَّمْسَ سِرَاجًا ﴿١٦﴾ وَاللَّـهُ أَنبَتَكُم مِّنَ الْأَرْضِ نَبَاتًا ﴿١٧﴾ ثُمَّ يُعِيدُكُمْ فِيهَا وَيُخْرِجُكُمْ إِخْرَاجًا ﴿١٨﴾ وَاللَّـهُ جَعَلَ لَكُمُ الْأَرْضَ بِسَاطًا ﴿١٩﴾ لِّتَسْلُكُوا مِنْهَا سُبُلًا فِجَاجًا ﴿﴾٢٠

নিশ্চয়ই আমি নূহ (আ’লাইহিস সালাম) কে তাঁহার কওমের প্রতি এই হুকুম দিয়া পাঠাইয়াছিলাম যে, স্বীয় কওমকে ভয় প্রদর্শন করুন, ইহার পূর্বে যে, তাহাদের প্রতি যন্ত্রণাময় আযাব আসিয়া পড়ে। অতএব তিনি আপন কওমকে বলিলেন, হে আমার কওম, আমি তোমাদেরকে স্পষ্টরূপে নসীহাত করিতেছি যে, তোমরা আল্লহ তায়া’লার ইবাদাত কর এবং তাহাকে ভয় করিতে থাক এবং আমার কথা মান, (এইরূপ করিলে) আল্লহ তায়া’লা তোমাদের গুনাহসমূহ মাফ করিয়া দিবেন এবং মৃত্যুর নির্ধারিত সময় পর্যন্ত আযাবকে পিছাইয়া দিবেন–অর্থাৎ দুনিয়াতেও আযাব হইতে রক্ষা করিবেন আর আখেরাতে আযাব না হওয়া তো সুস্পষ্ট। আল্লহ তায়া’লার নির্ধারিত সময় যখন আসিয়া পড়ে, তখন উহাকে আর পিছনে হঠানো যায় না–অর্থাৎ ঈমান ও তাকওয়ার বরকতে আযাব হইতে তো রক্ষা হইয়া যাইবে, কিন্তু মৃত্যু অবশ্যই আসিবে, যদি তোমরা ইহা বুঝিতে। (যখন দীর্ঘদিন পর্যন্ত কওমের উপর এই সকল কথার কোন আছর হইল না, তখন) নূহ (আ’লাইহিস সালাম) দোয়া করিলেন, আমার রব, আমি আমার কওমকে রাত্রি দিন দাওয়াত দিয়াছি। কিন্তু আমার দাওয়াতের দরুন তাহারা দ্বীন হইতে আরও দূরে সরিয়া যাইতেছে। আর আমি যখনই তাহাদের ঈমানের দাওয়াত দিতাম, যেন তাহাদের ঈমানের কারণে আপনি তাহাদিগকে ক্ষমা করিয়া দেন তখনই তাহারা নিজ নিজ কর্ণসমূহে স্বস্ব আঙ্গুল ঢুকাইয়া লইত এবং তাহাদের বস্ত্রসমূহ নিজেদের উপর জড়াইয়া লইত, (যেন তাহারা আমাকে দেখিতে না পায় এবং আমি তাহাদিগকে দেখিতে না পাই।) আর তাহারা (অন্যায়ের উপর) হটকারিতা করিল এবং সীমাহীন অহংকার করিল। তারপর (ও আমি তাহাদিগকে বিভিন্ন উপায়ে নসীহাত করিতে রহিয়াছি, সুতরাং) আমি তাহাদিগকে উচ্চস্বরে দাওয়াত দিয়াছি। অতঃপর আনি তাহাদিগকে প্রকাশ্যেও বুঝাইয়াছি এবং গোপনেও বুঝাইয়াছি–অর্থাৎ তাহাদের হিদায়াতের যে কোন উপায় হইতে পারে কোনটাই ছাড়ি নাই। প্রকাশ্য জনসমক্ষে আমি তাহাদিগকে দাওয়াত দিয়াছি আবার বিশেষভাবে তাহাদের ঘরে ঘরে যাইয়াও প্রকাশ্যে বিস্তারিত ভাবে বলিয়াছি। এবং গোপনে চুপি চুপি তাহাদিগকে লাভ ক্ষতি সম্পর্কে অবহিত করিয়াছি। আর (এই বুঝাইতে যাইয়া) আমি তাহাদিগকে বলিয়াছি যে, তোমরা আপন রবের নিকট ক্ষমা প্রার্থনা কর, নিঃসন্দেহে তিনি অতিশয় ক্ষমাশীল। এই ক্ষমা প্রার্থনার ফলে তিনি তোমাদের উপর প্রচুর বৃষ্টি বর্ষণ করিবেন। এবং তোমাদের মাল আওলাদে বরকত দান করিবেন এবং তোমাদের জন্য বাগানসমূহ লাগাইয়া দিবেন এবং তোমাদের জন্য নহরসমূহ প্রবাহিত করিয়া দিবনে। তোমাদের কি হইল যে, আল্লহ তায়া’লার মহত্ত্বের খেয়াল রাখিতেছ না? অথচ তিনি তোমাদিগকে বিভিন্ন ধাপে সৃষ্টি করিয়াছেন। তোমাদের কি জানা নাই যে, আল্লহ তায়া’লা সাত আসমানকে কিরূপে স্তরে স্তরে সৃষ্টি করিয়াছেন? আর সেই সমানে চন্দ্রকে জ্যোতিময় বানাইয়াছেন। আর আল্লহ তায়া’লা তোমাদিগকে (মৃত্যুর পর) যমীনেই ফিরাইয়া নিবেন এবং (কিয়ামাতে) এই যমীন হইতেই তোমাদিগকে বাহিরে আনয়ন করিবেন। আর আল্লহ তায়া’লাই যমীনকে তোমাদের জন্য বিছানা বানাইয়াছেন, যেন তোমরা উহার প্রশস্ত পথসমূহে চলাফেরা কর–অর্থাৎ যমীনে চলাফেরা করিতে পথের কোন বাধা নাই। (সূরা নূহ: ১-২০)

24


وَذَكِّرْ فَإِنَّ الذِّكْرَىٰ تَنفَعُ الْمُؤْمِنِينَ

আর বুঝাইতে থাকুন, কেননা বুঝানো ঈমানদারগণকে সুফল প্রদান করে। (সূরা যারিয়াতঃ ৫৫)

25
يَا أَيُّهَا الْمُدَّثِّرُ ﴿١﴾قُمْ فَأَنذِرْ ﴿٢﴾وَرَبَّكَ فَكَبِّرْ ﴿﴾٣

আল্লহ তায়া’লা আপন রসুলুল্লহ সল্লাল্লহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম কে বলিতেছেন–হে বস্ত্রাবৃত! উঠুন, অতঃপর ভীতি প্রদর্শন করুন এবং আপন রবের বড়ত্ব বর্ণনা করুন (সূরা মুদ্দাস্‌সিরঃ ১-৩)

26
لَعَلَّكَ بَاخِعٌ نَّفْسَكَ أَلَّا يَكُونُوا مُؤْمِنِينَ

রসুলুল্লহ সল্লাল্লহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম কে সম্বোধন করিয়া আল্লহ তায়া’লা এরশাদ করিতেছেন–মনে হয় আপনি ইহাদের ঈমান না আনার কারণে চিন্তায় চিন্তায় নিজের জীবন দিয়া দিবেন, (সূরা শু’আরাঃ ৩)

27
لَقَدْ جَاءَكُمْ رَسُولٌ مِّنْ أَنفُسِكُمْ عَزِيزٌ عَلَيْهِ مَا عَنِتُّمْ حَرِيصٌ عَلَيْكُم بِالْمُؤْمِنِينَ رَءُوفٌ رَّحِيمٌ

নিঃসন্দেহে তোমাদের নিকট এমন একজন রসূল আগমন করিয়াছে, যিনি তোমাদের মধ্য হইতেই একজন, যাঁহার নিকট তোমাদের কোন কষ্টকর বিষয় অতি দুর্বহ মনে হয়, তিনি তোমাদের অতিশয় হিতাকাঙ্খী (তাঁহার এই অবস্থা তো সকলের জন্য) বিশেষ করিয়া মুমিনদের প্রতি বড়ই স্নেহশীল, করুণাপরায়ণ। (সূরা তওবাহঃ ১২৮)

28
فَلَا تَذْهَبْ نَفْسُكَ عَلَيْهِمْ حَسَرَاتٍ

আল্লহ তায়া’লা রসুলুল্লহ সল্লাল্লহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি এরশাদ করিয়াছেন–থাদের ঈমান না আনার দরুন, অনুতাপ করিতে করিতে প্রাণ না বাহির হইয়া যায়। (সূরা ফাতিরঃ ৮)

29
وَلَوْ شِئْنَا لَبَعَثْنَا فِي كُلِّ قَرْيَةٍ نَّذِيرًا ﴿٥١﴾ فَلَا تُطِعِ الْكَافِرِينَ وَجَاهِدْهُم بِهِ جِهَادًا كَبِيرًا ﴿﴾٥٢

যদি আমরা (আরবীতে সম্মান বুঝাতে এক বচন কর্তার ক্ষেত্রে বহু বচন ব্যবহার করা হয়) চাহিতাম তবে (এই যুগেই আপনি ব্যতীত) প্রত্যেক বস্তিতে একজন করিয়া পয়গম্বর প্রেরণ করিতাম (এবং একা আপনার উপর সমস্ত দায়িত্ব অর্পন করিতাম না, কিন্তু যেহেতু আপনার সওয়াব বৃদ্ধি করা উদ্দেশ্য সেহেতু এরূপ করি নাই। এইভাবে একা আপনার উপর সমস্ত কাজের ভার দেওয়া আল্লহ তায়া’লার নিয়ামাত। অতেন এই নিয়ামাতের শুকরিয়া হিসাবে) আপনি কাফেরদের আনন্দদায়ক কাজ করিবেন না,–অর্থাৎ কাফেররা তো আপনি তাবলীগ না করিলে বা কম করিলে আনন্দিত হইবে; আর কুরআন (এ হকের পক্ষে যেসকল দলীল প্রমাণ রহিয়াছে উহা) দ্বারা কাফেরদের জোরেশোরে মুকাবিলা করুন, সকলকে বলুন এবং বারবার বলুন, আর হিম্মতকে মজবুত রাখুন। (সূরা ফুরক্বনঃ ৫১-৫২)

30
هُوَ الَّذِي بَعَثَ فِي الْأُمِّيِّينَ رَسُولًا مِّنْهُمْ يَتْلُو عَلَيْهِمْ آيَاتِهِ وَيُزَكِّيهِمْ وَيُعَلِّمُهُمُ الْكِتَابَ وَالْحِكْمَةَ وَإِن كَانُوا مِن قَبْلُ لَفِي ضَلَالٍ مُّبِينٍ

আল্লহ তায়া’লা তিনি, যিনি উম্মী লোকদের মধ্যে তাহাদেরই মধ্য হইতে একজন রসূল প্রেরণ করিয়াছেন,–অর্থাৎ সেই রসূল উম্মী ও নিরক্ষর–যিনি তাহাদিগকে আল্লহ তায়া’লার আয়াতসমূহ পড়িয়া শুনান,–অর্থাৎ কুরআন কারীমের দ্বারা তাহাদিগকে দাওয়াত দেন, নসীহাত করেন এবং তাহাদিগকে ঈমান আনয়নের জন্য উৎসাহিত করেন, (যদ্দ্বারা তাহারা হিদায়াত লাভ করে) এবং তাহাদের চরিত্র সংশোধন ও সুন্দর করেন। তাহাদিগকে কুরআন পাক শিক্ষা দেন এবং সুন্নাত ও সঠিক জ্ঞান বুঝ শিক্ষা দেন, আর নিঃসন্দেহে ইহারা এই রসূল প্রেরণের পূর্বে প্রকাশ্য ভ্রান্তির মধ্যে ছিল (সূরা জুমুআহঃ ২)

Pages: 1 [2] 3 4 ... 10