Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - Sultan Mahmud Sujon

Pages: 1 ... 100 101 [102] 103 104 ... 107
1516
Alt + P
কোন ছবির মার্ক করে Alt + P প্রেস করলে তা ডানদিকে প্রিভিউয়ে দেখাবে।

Windows + + (plus key)
উইন্ডোকে ম্যাগ্নিফাই করবে।

Windows + – (minus key)
উইন্ডোকে ডিম্যাগ্নিফাই করে।

Windows + Up
উইন্ডো ম্যাক্সিমাইজড করা না থাকলে উইন্ডোকে ম্যাক্সিমাইজড করবে।

Windows + Down
ম্যাক্সিমাইজড উইন্ডোকে ডিম্যাক্সিমাইজড করে।

Windows + E
অটোমেটিক্যালি নতুন Explorer window ওপেন করবে।

Windows + P
একাধিক মনিটর সংযুক্ত থাকলে কোন মনিটরে দেখবেন বা দুটোতেই দেখবেন কিনা তা নির্ধারন করা যায়।

Windows + [Number]
টাস্কবারে পিনড মেনুগুলো নাম্বার অনুযায়ী ওপেন করে। যেমন ১ নগ এ গমপ্লেয়ার, ২ নং এ ফায়ারফক্স পিনড থাকলে Windows +২ প্রেস করলে ফায়ারফক্স ওপেন হবে।

Windows + Space

অনেকগুলো জিনিস ওপেন থাকা অবস্থায় এটা প্রেস করলে সবগুলোকে মিনিমাইজড করে ধরে রাখবে যতক্ষন না আপনি Windows বাটনটি ছাড়ছেন। Windows প্রেস করে থেকে মাউস ইচ্ছামত যায়গায় নিয়ে যেতে পারবেন।

1517
Windows 7 Starter Edition

এই Windows 7 Startter Edition মূলত ছোট কম্পিউটার এর জন্য তৈরি করা হয়েছে এবং এটি ৩২ বিট প্রোসেসর এর জন্য। এই Windows 7 Startter Edition সুবিধাগুলো হল :

১। এইখানে Windows Taskbar এবং Jump Lists এর উন্নতি করা হয়েছে

২। এইখানে Windows seacrch এর সুবিধা দেয়া হয়েছে

৩। Windows 7 Startter Edition এর সাহায্যে আপনি HomeGroup-এ অংশগ্রহন করতে পারবেন

৪। এইখানে Action Center, Device StageTM, এবং Windows Fax এবং Scan এর সুবিধা দেয়া হয়েছে

৫। এইখানে একসাথে আপনি অনেকগুলো প্রোগ্রাম চালনা করতে পারবেন

৬। এটি Secured, reliable, এবং supported operating system.

নোটঃ মাইক্রোসফট Windows N নামে আরও একটি ভার্সন ছেড়েছে Windows 7 Startter Edition এর উপর।

Windows 7 Home Basic edition

এই Windows 7 Home Basic edition এর মধ্যে Windows 7 Startter Edition এর সব সুবিধার পাশাপাশি আরো কিছু অতিরিক্ত সুবিধা পাওয়া যায়। তা হল

১। এই ভার্সন এর মধ্যে কোন ধরনের সীমাবদ্ধতা নেই প্রোগ্রাম চালনার জন্য

২। এইখানে আপনি সরাসরি Thumbnail previews দেখতে পারবেন এবং এর গ্রাফিক্যাল দৃশ্য-টাকে অনেক বেশি সমৃদ্ধ করা হয়েছে।

৩। এইখানে Advanced Networking support এর ব্যবস্থা আছে

নোটঃ এইখানে Windows 7 starter N edition এর মত Windows 7 Home Basic N রয়েছে কিন্তু Windows media player-কে বাদ দেয়া হয়েছে।

Windows 7 Home Premium Edition

এটি ব্যবহারকারিদের জন্য একটি উন্নতমানের অপারেটিং সিস্টেম। এই ভার্সন-এর মধ্যে উইন্ডোজ ৭ এর সব সুবিধার পাশাপাশি আরো কিছু নতুন সুবিধা দেয়া হয়েছে, আর তা হল

১। Windows Aero, advanced Windows navigation এবং Aero bacjground

২। Windows Touch(Multi-touch এবং handwriting support)

৩। Ability to create a Home group, যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজে সকল কম্পিউটার এবং ডিভাইসের মধ্যে শেয়ার করার কাজ করতে পারবেন

৪। DVD playback এবং authoring

৫। Windows media center, shipping tool, Sticky Notes, Windows Journal, and Windows Sideshow TM

Windows 7 Professional edition

এই ভার্সন -টি মূলত ব্যবসাক্ষেত্র যেমন ছোট,মাঝারি এবং Networking, Backup, অনেকগুলো কম্পিউটারের নিরাপত্তা অথবা Servers কে কেন্দ্র করে তৈরি করা হয়েছ। এর মধ্যে উইন্ডোজ ৭ এর অন্যান্য সুবিধার পাশাপাশি নিচের সুবিধাগুলো দেয়া হয়েছে

১। Core business features, যেমন Domain-এ অংশগ্রহন এবং Group Policy

২। Data protection with advanced network backup and Encrypted File System(EFS)

৩। Ability to print to the correct printer at home or work with Location Aware Printing

৪। Remote Desktop host and Offline folders

৫। Windows Virtual PC and Windows XP Mode

নোটঃ এইখানে উইন্ডোজ ৭ Starter N এর মতে উইন্ডোজ ৭ প্রফেশোনাল N ভার্সন -এ windows media playerকে বাদ দেয়া হয়েছে

Windows 7 Enterprise edition

এই ভার্সন-টিতে মূলত ব্যবসায়িক ক্ষেত্রকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। এই ভার্সন-এর মধ্যে আপনি যে সুবিধাগুলো পাবেন তা হল

১। BitLocker এবং Data protection for internal and external drives

২। Applocker , যার সাহায্যে আপনি অনুমতি নেই এমন ব্যবহারকারিদের নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন কোন ধরনের প্রোগ্রাম ইন্সটল করার ক্ষেত্রে।

৩। DirectAccess, এর সাহায্যে আপনি কোন ধরনের অসুবিধা ছাড়া সহজে Corporate network-এ অংশগ্রহন করতে পারবেন

৪। তাছাড়া এইখানে কমবেশি সকল ধরনের ভাষার সংযোজন করা হয়েছে

৫। এইখানে Enterprise Search Scopes রয়েছে

৬। এইখানে Virtual Desktop Infrastructure (VDI) রয়েছে

নোটঃ এই উইন্ডোজ ৭ এন্টারপ্রাইজ ভার্সনটি Microsoft Software Assurance -এর exclusive customer-দের জন্য

Windows 7 Ultimate edition

এই ভার্সন-টি ঐ সকল ব্যবহারকারিদেরকে উদ্দেশ্য করে তৈরি করা হয়েছে যারা উইন্ডোজ ৭ এর সকল সুবিধা ভোগ করতে আগ্রহী, এবং এটি Volume License agreement ছাড়া। এই ভার্সন- এর মধ্যে আপনি উইন্ডোজ ৭ এন্টারপ্রাইজের সকল ধরনের সুবিধা ভোগ করতে পারবেন এবং এই ভার্সন-টির জন্য VDI scenarios এর License দেয়া হয় নি।[size=16]

1518
কিভাবে Hard Disk Partition এর জায়গা বাড়াবেন?
প্রথমেই একখান সতর্কতা:
যারা বাজার থেকে নতুন ল্যাপটপ কিনবেন তারা আর যাই হোক এনভিদিয়া চিপসেট সমৃদ্ধ কোন ল্যপটপ কিনবেন না দয়া করে।আর ব্রান্ড এবং মডেল হিসেবে বলতে গেলে বলতে হয়,কমপ্যাক ভি৩০০০ সিরিজের কোন ল্যাপটপ না এবং এইচপি ডিভি ৬০০০,এইচ পি ট্যবলেট পিসি টিএক্স ১০০০,২০০০ তারপর ডেল এক্সপিএস যেকোন মডেল।এগুলো আমি না কেনার জন্য পরামর্শ দিচ্ছি এবং আবারো বলছি বিশেষ করে এনভিদিয়া চিপসেট সমৃদ্ধ কোন ল্যাপটপ কিনবেন না।এনভিদিয়ার চিপসেট গুলোয় ম্যনুফ্যাকচারিং ডিফেক্ট ধরা পড়েছে।এই চিপসেট গুলো মুলত এইচ পি কোম্পানী বেশী পেয়েছে।তাই এইচ পির এনভিদিয়া চিপসেট সহ কোন ল্যাপটপ না কেনার জন্য আমি সবাইকে পরার্মশ দিচ্ছি।প্রবলেমটা ঠিক এরকম,ধরুন আপনি কমপ্যক ভি৩০০০ সিরিজের কোন ল্যপটপ কিনলেন।প্রথম একবছর কিছুই হবে না।কিন্ত ওয়ারেন্টি পিরিয়ড পার হওয়ার ঠিক কয়েক দিন থেকে কয়েক মাসের মধ্যে হটাৎ একদিন দেখবেন আপনার ল্যাপটপ অন করলে পাওয়ার আপ হয় ঠিকই কিন্তু এলসিডিতে কোন ডিসপ্লে নাই।এটাকে বলে এলগরিদম প্রব্লেম (এনভিদিয়ার ভায্যমতে) নাই।আর এই সমস্যাটা শুরু হবে আপনার ওয়ারেন্টি পিরিয়ড শেষ হওয়ার পর থেকে।এর আগে কোনভাবেই না।যাই হোক আমার সতর্ক করার দরকার ছিলো আমি এখানে বলে গেলাম ।মানা না মানা আপনাদের। সিংগাপুরেও দেখেছি একই রকম সমস্যা নিয়ে প্রচুর কাস্টমার আসে আর শেষমেষ মনখারাপ করে নষ্ট ল্যাপটপ নিয়ে চলে যায় আর না হয় স্ক্রাপ হিসেবে বিক্রী করে যায়।এ সমস্যা ইন্ডিয়াতেও আছে।আমার মনে হয় পুরো এশিয়ায় এনভিদিয়া তাদের ফল্টি চিপ গুলো দিয়েছে।এ জন্য এনভিদিয়া এইচপিকে ২০০ মিলিয়ন ডলার জরিমানা গনেছে অবশ্য ।কারন এইচপির সেল কমেছে ২০% এর।
ব্যাটারী সম্পর্কে বিশেষ যত্ন: অন্যতম প্রধান সমস্যা।
আমরা অনেকেই হয়তো জানিনা, লিথিয়াম ব্যাটারীর finite ক্যাপাসিটি থাকে। যেমন ল্যাপটপের ব্যাটারীগুলোতে (মোবাইলেরও একই রকম হয় সম্ভবত সাধারণত: সর্বোচ্চ ৩০০টি charge-recharge cycle-এর গ্যারান্টী দেয়। ৩০০ cycle হয়ে যাবার পর ব্যাটারীর ক্ষমতা কমতে থাকে – এবং এক পর্যায়ে এসে ব্যাটারী রিপ্লেস করা ছাড়া কোন উপায় থাকে না। (ব্যাটারী খুলে সেলগুলো আবার রিক্যালিব্রেট করা যায় – কিন্তু এই টেকনিক দেশে খুব বেশি কেউ করতে পারবেনা, বা করলেও অপ্টিমাল রেজাল্ট পাওয়া যাবে না)
নতুন কোন ডিভাইস কেনার পর ব্যাটারী কন্ডিশনিং করতে হয় সেটাও আমরা অনেকেই জানিনা। কন্ডিশনিং না করলে শুরু থেকেই ব্যাটারীর ক্ষমতা অনেক কমে যায়।
বাক্স থেকে খোলার পর ডিভাইসটি (ল্যাপটপ, মোবাইল, আইপড… anything that comes with a rechargable Li ion battery) চার্জে দিন – ফুল চার্জ হতে কত ঘন্টা লাগে সেটি ম্যানুয়াল থেকে দেখে নিন।
ফুল চার্জ হয়ে গেলে এবার ব্যাটারী দিয়ে ডিভাইসটি ব্যবহার করুন যতক্ষণ পর্যন্ত না পুরো ব্যাটারী ড্রেইন হয়ে যায়। এই সময়টা কিছু টেকনিক অবলম্বন করে আমরা কমাতে পারি – যেমন ল্যাপটপে ডিভিডি মুভি চালিয়ে দিন, খুব তাড়াতাড়ি ব্যাটারী শেষ হয়ে যাবে। মোবাইল, এমপি৩ প্লেয়ারে এফএম রেডিও, গান বা ভিডিও চালান অনবরত।
নিজে থেকে ডিভাইসটি বন্ধ করবেন না। ব্যাটারীর চার্জ ক্রিটিকাল লেভেলে নেমে গেলে অটোশাটডাউন হয়ে যাবে।
এরপর আবার ফুল রিচার্জ করুন। কমপক্ষে ৩-৫বার charge-drain-recharge সাইকল কমপ্লিট করুন। এর ফলে ব্যাটারীর ক্যাপাসিটি একটি অপ্টিমাল লেভেলে চলে আসবে – এটাকেই বলে ব্যাটারীর কন্ডিশনিং বা ট্রেনিং।
প্রসন্গত: কন্ডিশনিং করার আগে নিশ্চিত হয়ে নিন নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সংযোগ পাবেন কিনা, আমাদের দেশে রাত ১২টার পর করলে ভালো। এ ব্যাপারে একটি ব্যক্তিগত এক্সপেরিয়েন্স আছে… কয়েকদিন আগে আমার নিজেরই ব্যাটারী নষ্ট হয়ে গেছিলো বিদ্যুত বিভ্রাটের কারণে।
ব্যাপারটাকে এভাবে দেখুন, আমরা অনেক সময় সেলফোন চার্জে দেয়া অবস্থায় কল আসলে অনেকেই চার্জ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে কথা বলি, সেক্ষেত্রে ১ বার (কাউন্ট করুন) কথা বলা শেষ করেই আবার চার্জ দেই, বিদ্যুত চলে গেলো আবার বিদ্যুত এলো ২ বার, জরুরী প্রয়োজনে বাইরে যেতে সেলফোন চার্জ থেকে খুলে সাথে নিলেন এবং ফিরে এসে চার্জে দিলেন-৩বার ।
এভাবেই ৩০০/৫০০ বারের কথা বলা হয়েছে । নিয়ম হলো একটানা নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে চার্জ দিন এবং ফুল চার্জ হলেই মাত্র চার্জ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করুন, সেই সাথে ব্যাটারীর চার্জ একদম শেষ করে (invarbrass যেমনটি বলেছেন-কথা বলে, রেডিও বাজিয়ে, ভিডিও চালিয়ে ইত্যাদি বিভিন্নভাবে) চার্জে দিন। এতে আপনার সেলফোনের ব্যাটারীর স্থায়িত্ব পুরোমাত্রায় ব্যবহার করতে পারবেন ।
ব্যবহার কালীন যত্ন:
• ব্যাটারীতে ল্যাপটপ চালানোর সময় স্ক্রিনের ব্রাইটনেস কমিয়ে দিন।
• দরকারি ছাড়া অন্য উইন্ডোগুলো মিনিমাইজ করে রাখুন
• মাঝে মাঝে ব্যাটারীর কানেক্টর লাইন পরিস্কার করুন।
• হার্ডডিস্ক থেকে মুভি-গান প্লে করুন, কারন সিডি/ডিভিডি রম অনেক বেশি পাওয়ার নেয়।
• এয়ার ভেন্টের পথ খোলা রাখুন, সহজে বাতাস চলাচল করে এমন ভাবে ল্যাপটপ পজিশনিং করুন, সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখবেন না।
• সাট ডাউনের পরিবর্তে হাইবারনেট অপশন ইউজ করুন।
• ব্লু-টুথ ও ওয়াই-ফাই কানেকশন বন্ধ রাখুন
• ভালো মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন। তবে অবশ্যই নরটন এন্টিভাইরাস না, কারন সিস্টেমকে অনেক স্লো করে।
• হার্ডডিস্ক ও সিপিইউ এর মেইনটিনেন্স কোন কাজ করবেন না।
• ব্যাটারী দিয়ে ল্যাপটপ চালানো না লাগলেও ২/৩ সপ্তাহে মাঝে মাঝে ব্যাটারী থেকে চালাতে হবে, নতুবা ব্যাটারী আয়ু কমে যাবে।
• অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করুন।
• মাঝে মাঝে মেমরী ক্লিনের জন্য Ram Cleaner, Ram Optimizer, Mem Monster, Free Up Ram, Super Ram, ব্যবহার করুন।
• নিয়মমাফিক ডিফ্রাগমেন্ট করুন।
• আপাতত দরকার নাই এমন প্রোগ্রাম আনইনস্টল করুন।
• ল্যাপটপ বেশিক্ষণ কোলের উপর রেখে ব্যবহার করা উচিত নয়। বেশ কিছুদিন আগে একদল গবেষক ল্যাপটপ ব্যবহারকারীদের মাঝে এক জরিপ চালিয়ে বলেছিলেন, যারা কোলের উপর রেখে টানা অনেকক্ষণ ল্যাপটপ ব্যবহার করেন তাদের প্রজনন ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যাবার সম্ভাবনা আছে।
• দাম একটু বেশি হলেও ল্যাপটপ বহনে ল্যাপটপের জন্য বিশেষভাবে তৈরি ব্যাগ ব্যবহার করুন। এসব ব্যাগ ল্যাপটপকে বাইরের আঘাত থেকে রক্ষা করতে পারে। এছাড়া ভ্রমণে ল্যাপটপ বহন করার জন্য কাঁধে ঝুলানোর সুবিধা যুক্ত (অনেকটা স্কুল ব্যাগের মতো) ব্যাগ ব্যবহার করতে পারেন। এক্ষেত্রে বহনে সুবিধার পাশাপাশি আরেকটি সুবিধা হলো বাইরে থেকে বোঝাই যাবে না যে আপনি ল্যাপটপ বহন করছেন। তাই ছিনতাইকারীর দৃষ্টি থেকে রক্ষা পেতে পারেন।
• ল্যাপটপে গেম খেলা বা কোন কিছু টাইপ করার জন্য এক্সটার্নাল কী-বোর্ড এবং মাউস ব্যবহার করুন। কারন, এসব ক্ষেত্রে বেশি ব্যবহারে ল্যাপটপের টাচ প্যাড এবং কি-বোর্ডের আয়ু কমে যাবে।
• ঘরে বা বিদ্যুত ব্যবহারের সুবিধা আছে এমন স্থানে সরাসরি বিদ্যুত ব্যবহারের মাধ্যমে ল্যাপটপ চালান। প্রত্যেকটি ল্যাপটপের ব্যাটারির একটি আয়ু আছে। একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক বার চার্জ হবার পর এই ব্যাটারিটি নষ্ট অর্থাৎ ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে যায়।
• ল্যাপটপের এয়ার ভেন্টটি নিয়মিত পরিষ্কার করুন। কারন এয়ার ভেন্ট বন্ধ হয়ে গেলে প্রচুর তাপ উৎপন্ন যা ল্যাপটপের জন্য ক্ষতিকর।
এবার আসুন দেখে নেই কেনার আগে কী করণীয়:
প্রয়োজন অনুযায়ী মানে কাজের ধরন অনুযায়ী ল্যাপটপ কনফিগার করুন।
বাজেট: কনফিগার অনুযায়ী বাজেট নির্ধারন করুন। বাজেট অনুযায়ী কনফিগারড যন্ত্রাংশের ব্রান্ড নির্বাচন করুন।
নেটঘাটাঘাটি: আমি এ বিষয়টিকে সবচেয়ে গুরুত্ব দিব। আপনি আপনার বাজেট অনুযায়ী কাছাকাছি মানের সবকয়টি মডেল, ব্রান্ড সিলেক্ট করে, ইন্টারনেটের মাধ্যমে সেই মডেল সম্পর্কে খোজ খবর নিন। রিভিউ অনেক সাইট রয়েছে। এখানে আপনার নির্ধারিত মডেলটির কোন দিকটি ভাল কোন দিকটি খারাপ তা আলোচনা করা হয়েছে। আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে তা ঐখানে লিপিব্ধ করতে পারেন। এক্সপার্টরা জবাব দিবে। এতে করে আপনি আপনার ল্যাপটপির কার্যক্ষমতা সম্পর্কে জ্ঞাত হবেন। এছাড়া আরো কিছু প্রয়োজনীয় টিপস পেয়ে যাবেন। রিভিউ সাইটের ঠিকানা পেতে গুগলমামুরে সার্চ দিন, কয়েকশত সাইটের ঠিকানা আপনার সামনে হাজির করবে।
কোথা থেকে কিনবেন: ওয়ারেন্টি! ওয়ারেন্টি! ওয়ারেন্টি। এর বাইরে কোন কথা নেই। ওয়ারেন্টি ছাড়া কোন ল্যাপটপ কেনা বুদ্ধিমানের কাজ হবে না। সুতরাং যে সব দোকান আপনাকে বিক্রয়উত্তর সেবা নিশ্চিত করবে তাদের কাছ থেকেই কিনবেন। এ ক্ষেত্রে আমার পরামর্শ হলো, আপনার কাছাকাছি কোন দোকান থেকে, বিশেষ করে লোকাল শহরের লোকজন কাছাকাছি ভালো যায়গা থেকে ল্যাপটপ কিনবেন। বরিশালে বসে সমস্যা হলে ঢাকাতে তার ওয়ারেন্টি নিতে ঢাকায় যাওয়া আসা খরচ। ও টাইম কনজিউমিংএর ব্যাপার। এছাড়া ছোট খাট সমস্যায় এসব দোকানগুলো সাপোর্ট দিবে। যা ঢাকার বড় প্রতিষ্ঠানগুলো সাধারনত দেয় না।
এখন অনেক জায়গাতেই স্বল্প মূল্যে ব্যবহৃত (সেকেন্ড হ্যান্ড) ল্যাপটপ পাওয়া যায়। এ ধরনের ব্যবহৃত ল্যাপটপ কেনার আগে ভালোভাবে ভাবুন। কারন, সেকেন্ড হ্যান্ড ল্যাপটপ বিক্রির সময় বিক্রেতারা অনেক ত্রুটির কথা চেপে যান। আর ওয়ারেন্টি না থাকায় এসব ল্যাপটপ কিনে আপনি নিশ্চিন্তে থাকতেও পারবেন না। সেকেন্ডহ্যা্ন্ড এর ক্ষেত্রে ব্যাটারী একটি বড় সমস্যা। সুতরাং ব্যাটারী চেক করুন।
ল্যাপটপের প্রধান সুবিধা হচ্ছে এটি খুব সহজেই বহন করা যায়। তাই যে ল্যাপটপ কিনবেন তার ওজন কেমন সেটা জেনে নিন। ছোট স্ক্রিনের ল্যাপটপের ওজন সাধারনত কম হয়; এসব ল্যাপটপের দামও তূলনামূলকভাবে বেশি। তবে গ্রাফিক্সের কাজ যারা করবেন তাদের জন্য একটু বড় স্কিনের ল্যাপটপ কেনাই ভালো।

1519
Anti Virus / Free Anti-virus
« on: October 09, 2011, 09:43:41 AM »
টিউনার গণ এদিকে আসেন।
যারা Wnidows use করেন তারা Anti-virus নিয়া এতো চিন্তা করেন কেন? Microsoft তো Free Anti-virus দিতাছে। ব্যবহার কইরা দেখেন। এতো শান্তি কোন দিন পাইবেন না। আমি ১ম থেকে ব্যবহার করতাছি। এখন পর্যন্ত Setup দিতে হয় নাই।
ডাউনলোড Please…………
যারা Windows XP ব্যবহার করেন তারা নিশ্চিন্তে UPDATE করে নিতে পারেন। শুধু Automatic Update option এ গিয়ে Notify me but don’t automatically update or install them রেডিও বাটন সিলেক্ট করুন এবং Update download এর সময় Make windows Genunien টিক মার্ক টি তুলে দিন। এবার Download করে Install করুন। কাজ শেষ।

1520
ফেসবুক থেকে সহজেই বের করুন আপনার pending request গুলো smile
আমরা অনেকেই fb তে অনেক উল্টা পাল্টা পোলাপাইনদের friend request পাঠাই। কিন্তু অনেকেই আমাদের এই request accept করেনা। অতিরিক্ত pending request থাকলে fb আমাদের friend request ব্লক করে দেয়।
আমরা খুব সহজেই এই pending request গুলো দেখতে পারব।unfriend নামের একটি প্রোগ্রাম আপনাকে একাজে সহায়তা করবে।প্রোগ্রামটি ইনস্টল করার পর unfriend/awaiting request অপশনে গেলেই আপনি pending রিকোয়েস্টগুলো পাবেন।এবং আপনি সেখান থেকে request গুলো remove ও করতে পারবেন।
> unfriend নামক সফটওয়ার টি এখান থেকে ডাউনলোড করুন
http://www.unfriendfinder.fr/help/download
>ফায়ারফক্স এ প্রোগ্রামটি চালানোর জন্য Greasemonkey নামের addon টি নামান।
এখন unfriend নামক প্রোগ্রাম টী ইনস্টল করলে fb তে unfriend নামক নতুন একটা option পাবেন( profile এর পাসে ) ।
ওখান থেকে সহজেই আপনি আপনার pending request গুলো দেখতে পারবেন।
//এইটা আমার 1st ব্লগ। so কোন mistake হলে মাফ করিয়েন !

1521
কোন সফটওয়ার এবং Internet ছাড়া Windows Activeted করুন।
আজ আপনাদেরকে দেখাব কিভাবে Software, crack এবং Internet ছাড়া Windows Activete করা যায়। এর আগে যদি কেউ এ টিউনটি করে থাকেন তাহলে ক্ষমা করবেন।
আর কারো উপকার এবং ভাল লাগলে Command করে আর নতুন নতুন টিউন করার উৎসাহ প্রদান করবেন।
এখন কাজের কথায় আসি, চলন দেখি কিভাবে Activeted করতে হয়।
প্রথমে Start > Run> regedit> HKEY_LOCAL_MACHINE> SOFTWARE> Microsoft> Windows NT> CurrentVersion> WPAEvents সিলেক্ট, ডান পাঁশে OOBETimer এ ডাবল ক্লিক Value date এ প্রথম OOOO রেখে বাকি সব value গুলো ডিলিট করে ফেলেন।
এখন প্রথম লাইনে OOOO এর পর FF D5 71 D6 8B 6A 8D 6F
দেখেন দ্বিতীয় লাইনে Automatic ভাবে OOO8 এসেছে.ooo8 এর পরে D5 33 93 FD
লিখে Ok করতে হবে।
এখন WPAEvents কে Right বাটন ক্লিক করে Security তে SYSTEM সিলেক্ট করে নিচে Permissions for Administrators এর Full Control এবং Read কে সিলেক্ট করে OK করুন।
তাহলে একটা Security box আসবে, সেখানে Yes করেন।
আর উপভোগ করুন Activeted Windows.
এটা আমি windows xp তে ব্যবহার করেছি, windows7 & vista তে হবে কি না টা জানি না। আমি এখন পর্যন্ত Windows7 & vista তে ব্যবহার করি দেখি নাই। আপনারা এ টিপসটি ব্যবহার এবং কাজ করে থাকলে জা

1522
অপসারনযোগ্য ডিস্ক থেকে রাইট প্রটেকশন দূর করুন
ইদানিং আমাদের পেন ড্রাইভ ও মেমোরি কার্ড ভাইরাসের কারণে রাইট প্রোটেক্ট হয়ে যায়। যার ফলে আমরা পেন ড্রাইভ বা মেমোরি কার্ডে কোনো ফাইল লোড করতে পারি না। আসুন দেখি কিভাবে আপনার পেনড্রাইভ থেকে রাইট প্রোটেকশন দূর করবেন।
প্রথমে স্টার্ট-এ গিয়ে রান-এ ক্লিক করুন। এরপর regedit লিখে দিয়ে এন্টার চাপুন, তখন registry editor ওপেন হবে।
এবার অনুসরণ করুনঃ
HKEY_LOCAL_MACHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Control\StorageDevicePolicies
যদি আপনার `registry editor’তে StorageDevicePolicies না থাকে, তাহলে এখান http://www.troublefixers.com/wp-content/uploads/Miscellaneous/add.bat
থেকে একটি ব্যাট ফাইল ডাউনলোড করুন। তারপর ফাইলটির উপর ডাবল ক্লিক করুন। এবার রান-এ গিয়ে দেখুন StorageDevicePolicies এসেছে। তারপর Write protect এর উপর ডাবল ক্লিক করুন। এবার ভেলো ডাটাতে 0 লিখে দিয়ে ok করুন। কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। এবং আপনার পেন ড্রাইভ পুনরায় কম্পিউটাের সংযুক্ত করুন। দেখবেন হয়তো আপনার কাজ হয়ে গেছে।
কোনো উপকার পেলে দয়া করে জানাবেন।

1523
Windows এর অধিকতর নিরাপত্তা প্রদান করুন
Windows এর Unathorised Access নিয়ন্ত্রন করার জন্য সাধারনত Username & Password ব্যবহার করা হয়। কিন্তু এই নিরাপত্তা আরও বাড়ানো যায়। Logon Screen আসার আগেই আপনি আরেকটি Password set করতে পারেন। এর জণ্য নিম্নের ধাপগুলো অনুসরন করুন-
1) Start থেকে Run এ Click করুন
2) লিখুন syskey এরপর এন্টার চাপুন
3) যে Window আসবে তার Update এ Click করুন
4) Password Startup এ Click করুন
5) আপনার Password টি লিখুন এবং Confirm করুন। OK তে Click করুন
6) এখন PC Restart করে দেখুন Logon Screen আসার আগেই Password চাচ্ছে
Password Disable করার জন্য উপরের ধাপগুলো অনুসরন করুন। 4 নং ধাপে এসে System Generated Password এ Click করুন, এরপর Store Startup Key Locally তে Click করুন। এর পরের Window তে বর্তমান Password টি লিখে OK তে Click করুন। তাহলেই Password Disable হয়ে যাবে।

1524
উইন্ডোজের ফাইল নষ্ট হলে…………..
আমি দৈনিক প্রথম আলোর নিয়মিত পাঠক। প্রথম আলোতে প্রতিদিনই একটি করে টিপস দেয় যা আমি পর্যায়ক্রমে আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্যই আমার যাত্রা আরম্ভ করলাম। আমি কতদুর অগ্রসর হতে পারব জানি না। তবে আপনার পাশে থাকলে আমি আমার জানা জিনিসগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পারব.. ইনশাআল্লাহ।
অনেক সময় উইন্ডোজ এক্সপি অপারেটিং সিস্টেমের .dll(ডাইনামিক লিংক লাইব্রেরি) বা .sys(সিস্টেম) ফাইল নষ্ট হলে বা মুছে গেলে উইন্ডোজ চালুই হতে পারে না। এসব ফাইল সাধারণত WINDOWS\system32 এবং WINDOWS\system32\drivers ফোল্ডারে থাকে। সে ক্ষেত্রে কম্পিউটার চালু করলে কালো পর্দায় নষ্ট হওয়া ফাইলের নাম এবং সেটির অবস্থান দেখায় এবং উইন্ডোজ মেরামত (রিপায়ার) করার পরামর্শ দেয়। এ অবস্থায় ব্যবহারকারীদের উইন্ডোজ নতুন করে ইনস্টল করা বা মেরামত করা ছাড়া অন্য কোন উপায় থাকে না। কিন্তু ব্যবহারকারীর কাছে যদি উইন্ডোজ এক্সপির লাইভ সিডি থাকে তাহলে নষ্ট/মুছে যাওয়া ফাইলটি পুন:স্থাপন করলেই হবে। উইন্ডোজ এক্সপির লাইভ সিডি সহজেই তৈরি করা যায়। উইন্ডোজ এক্সপির লাইভ সিডি তৈরি করার পদ্ধতি :
লাইভ সিডি হচ্ছে অপারেটিং সিস্টেম ইনষ্টল করা ছাড়ায় সিডি থেকে বুট করে কম্পিউটার ব্যবহার করা। যাকে বহনযোগ্য অপারেটিং সিস্টেম বলা যেতে পারে। হার্ডডিক্স ছাড়ায় লাইভ সিডির মাধ্যমে কম্পিউটারের অনকে ধরনের কাজ করা যায়। ইন্টারনেটে বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেমের লাইভ সিডি পাওয়া যায় যা ডাউনলোড করে সিডিতে রাইট করলেই লাইভ সিডি তৈরী হয়ে যায়। আপনি চাইলে মাইক্রোসফটের অপারেটিং সিস্টেম ২০০০/এক্সপি/২০০৩ এর লাইভ সিডি তৈরী করতে পারেন।
এজন্য প্রথমে www.nu2.nu/pebuilder থেকে প্রিইনষ্টল্ড ইনভাইরনমেন্ট বিল্টার বা পিবিল্টার (৩.১৫ মেগাবাইট) ডাউনলোড করে ইনষ্টল করুন। এবার পিবিল্টার চালু করলে লাইসেন্স এগ্রিমেন্টে করতে I Agree করুন। এরপরে Search files? ম্যাসেজ বক্স আসবে এখানে Yes করলে আপনার কম্পিউটারে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম (২০০০/এক্সপি/২০০৩) ব্যাকআপ আছে কিনা তা খুঁজবে (আপনি No বাটনে ক্লিক করতে পারেন)। আপনি উইন্ডোজে লাইভ সিডিতে যে ডেস্কটপ ওয়ালপেপার দেখতে চান সেটি bartpe.bmp নামে সেভ করে ইনষ্টল করা ফোল্ডারে bartpe.bmp নামক ফাইলের উপরে রিপ্লেস করুন।
এরপরে Plugins বাটনে ক্লিক করে nu2shell এবং startup group প্লাগইন দুটি ডিজেবল করুন। এবং Add বাটনে ক্লিক করে ইচ্ছামত প্লাগইন যোগ করুন এবং অবশেষে Close করুন। স্টার্ট মেনু এবং টাস্ক বার পেতে http://nchc.dl.sourceforge.net/sourceforge/winpe/xpe-1.0.7.cab প্লাগইনটি লাগবে। আপনি Kaspersky, Avast; Nero; VLC; OpenOffice, Foxit PDF reader, Acrobat Reader ইত্যাদি প্লাগইন ডাউনলোড করতে পারেন http://nchc.dl.sourceforge.net/sourceforge/winpe/xpe-1.0.7.cab প্লাগইনটি লাগবে। আপনি Kaspersky, Avast; Nero; VLC; OpenOffice, Foxit PDF reader, Acrobat Reader

1525
Welcome Screen এ যুক্ত করুন নিজস্ব মেসেজ
দরকারে হোক আর অদরকারে হউক আপনি ওয়েলকাম screen এর আগে হ্চ্ছমত যেকোন মেসেজ যুক্ত করতে পারেন ।নীচের পদ্ধতিটি অনুসরণ করুন আর যুক্ত করুন আপনার যেকোন মেসেজ
• ১। Start>Run>Regedit টাইপ করে এন্টার চাপুন।
• ২।এবার HKEY_LOCAL_MACHINE > SOFTWARE > Microsoft > Windows NT > CurrentVersion > Winlogon এ ক্লিক করুন।
• ৩।এবার ডান দিক থেকে LegalNoticeCaption এ ডাবল ক্লিক করুন। মেসেজ এর Caption যা হবে তা টাইপ করুন।
• ৪। এবার ডান দিক থেকে LegalNoticeText এ ডাবল ক্লিক করুন। আপনি কি মেসেজ দিতে চান তা এর মধ্যে টাইপ করুন।
এবার কম্পিউটার রিবুট করুন আর এফেক্ট দেখুন

1526
Use of PC / Start Menu -র গতি বাড়ান !
« on: October 09, 2011, 09:38:03 AM »
Start Menu -র গতি বাড়ান !
আমার এই ক্ষুদ্র টিউনটি হইতো সকলের কাজে নাও আসতে পারে। কিন্তু বিভিন্ন ধরণের অনাকাঙ্খিত কারণে যদি কারো এর গতি কমে যায় তাহলে তাদের জন্য আমার এই ছোট্ট টিউনটি। বিষয়টি হইতো অনেকের- ই জানা থাকতে পারে। তারপরো জানা জানেন না তাদের জন্য আমার এই টিউন।
নিচের পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করুন:
• রান কমান্ডের সাহয্যে regedit (Regedit.exe).-এ জান। এর জন্য আপনি রান কমানে regedit লিখে এন্টার করতে পারেন অথবা সিসটেম ফাইল থেকে Regedit.exe তে ডাবল ক্লিক করুন।
• নিচের ঠিকানায় যান HKEY_CURRENT_USER/Control Panel/Desktop/ অর্র্থৱ প্রথমে HKEY_CURRENT_USER তে যান তারপর Control Panel তে এবং Desktop এ যান।
• “MenuShowDelay” এর Value ০ করুন।
• রিস্ট্রাট দিন।
এছাড়াও সহজেই Menu shadow বন্ধ করে Start Menu এর গতি বৃদ্ধি করতে পারে।
• ডেক্সটপের যেকোন জায়গায় রাইট ক্লিক করুন।
• Properties যান।
• Appearance tab এ ক্লিক করুন।
• Effects button -এ ক্লিক করুন।
• Show shadows under menus আনচেক করুন।
সবাইকে ধন্যবাদ। কমেন্ট করবেন।

1527
Laptop user দের কিছু কমন সমস্যা… ছোটখাটো সমাধান
Windows vista বা seven setup হয়, XP হয় না:
খুব কমন সমস্যা। এটা হয় কারন এখনকার সব ল্যাপটপেই সাটা মুড ahci mode করা থাকে। আপনার XP ভার্সনটি যদি এই মুড সাপোর্ট না করে তাহলে একটা ব্লু স্ক্রীন দিয়ে রিস্টার্ট হয়ে যাবে। ভয় পাবার কিছু নেই। আপনি একটি সাটা মুড এনাবলড সিডি দিয়ে ট্রাই করলে হয়ে যাবে। ( রিকমেন্ডেড পদ্ধতি- কারন- সাটা মুডে হার্ডিস্ক এর স্পিড বেশি থাকে)
অথবা- বায়োসে ঢুকুন। এটা ঢুকতে হলে ব্র্যান্ড ভেদে ডেল (del) কী অথবা F2 কী প্রেস করতে হবে।
এরপর সাটা মুড এ যেতে হবে। ahci mode টা ডিসেবল দিন। কোন কোন ব্রান্ড এ ahci mode আর IDE মুড শো করে। ওখানে IDE মুড টা সিলেক্ট করে দিন। এরপর F10 কী দিয়ে সেভ করে বের হয়ে আসুন। তারপর আপনার পুরানো XP সিডি দিয়েই যথারিতি সেটাপ দিন।

1528
ডেস্কটপ থেকে Ricycle Bin ডিলেট করুন!!!!!!!!!

Ricycle Bin আইকনটি আপনার যদি ভাল না লাগে এবং আপনি যদি চান এটি আপনার ডেস্কটপে না থাকুক তাহলে, আপনি এটিকে চাইলে ডেস্কটপ থেকে সরিয়ে ফেলতে পারেন। নিচে আমি তার বিবরন দিলাম——————————————————>>>
প্রথমে আপনি আপনার স্টার্ট মেনুতে যান।
এরপর Run এ গিয়ে regedit লিখে এন্টার মারুন।
এবার নিচের লোকেশোনে যান——————————————————>>>
HKEY_LOCAL_MACHINE/SOFTWARE/Microsoft/Windows/CurrentVersion/explorer/Desktop/NameSpace
এবার ডান দিকের প্যানেলে Ricycle Bin নামে একটি স্ট্রিং দেখতে পাবেন।স্ট্রিংটি সিলেক্ট করে কিবোর্ডের Delete বাটন চাপুন এবং দেখুন মজা।
বিঃদ্রঃ—>রেজিস্ট্রি এডিট করবার সময় অবশ্যই রেজিস্ট্রি ব্যাকআপ করে রাখুন।

1529
আপনার কম্পিউটার কি বন্ধ হতে বেশী সময় নেয়? সমাধান করুন।
পোষ্টটির সূত্র: Computer Repairing and Troubleshooting Guides
আসলে এ সমস্যার কারন হলো – উইন্ডোজ কাজ করার সময় অনেক টেম্পরারি পেজ বানায় যার কিছুটা আবার ও নিজে নিজেই বন্ধ হওয়ার সময় মুছে দেয়। এজন্য বেশি সময় নেয়। আপনি চাইলে এটা করা থেকে পিসি কে বিরত রাখতে পারেন।
“Start” এ ক্লিক করুন। “Run” এ যান। regedit লিখুন এবং এন্টার দিন। Registry Editor খুলবে। ওখান থেকে HKEY_LOCAL_MACHINE এ যান। ডাবল ক্লিক করুন। আগের মতোই ডাবল ক্লিক করে সব আইটেম খুলবেন। SYSTEM এ ক্লিক করুন। Control থেকে Session Manager এ যান এবং Memory Management মেনুটি খুজে বের করুন। ClearPageAtShutdown যান এবং ClearPageAtShutdown ভ্যালুটি ০ ( শূন্য ) করে দিন।
রিস্টার্ট করুন ।
Current controle set পরে Control হবে । একটু ঠিক করে দিন । না হলে অনেকেই ঠিকমত কাজটি করতে পারবে না । ধন্যবাদ

1530
● কম্পিউটার “হ্যাং” করা সমস্যা থেকে মুক্তি নিন সহজেই !!! (ছোট্ট একটি টিপস্)
অনেক সময় এমন হয় আপনি কম্পিউটারে কাজ করছেন দেখা গেল হঠাৎ করে কম্পিউটারের প্রোগ্রাম’টি থেমে গেছে কাজ করছে না। যাকে বলা হয় হ্যাং হয়ে যাওয়া। ম্যাসেজ দেখায় Not Responding তারপর আর কোন উপায় থাকে না বাধ্যতামূলক হ্যাং হওয়া প্রোগামটি বন্ধ করতেই হবে।

এটা সবার কাছেই চরম বিরক্তিকর। আজই মুক্তি নিন এই বিরক্তকর জামেলা থেকে।

এর জন্য প্রথমে আপনাকে Start > Run (Winkey + R) থেকে regedit লিখে Enter চাপুন। তারপর HKEY_CURRENT_USER > Control Panel > Desktop এ যান।
এবার ডানপার্শ্বের AutoEndTask অপশনে ডাবল ক্লিক করুন এবং এখানে Value data হিসাবে 0-এর পরিবর্তে 1 লিখুন। OK দিয়ে বের হয়ে আসুন।
ব্যাস হয়ে গেল… এখন আর হ্যাং হবে না।

Pages: 1 ... 100 101 [102] 103 104 ... 107