Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - akazad600

Pages: 1 2 [3]
31


দুপুরে খাওয়ার পর ব্রাশ করেন? অথবা, আয়েশ করে একটা সিগারেট ধরান? হজমের জন্য হাঁটাহাঁটি করেন? তাহলে এখনই অভ্যাস না বদলালে, মারাত্মক ভবিষ্যত্ অপেক্ষা করছে অদূরেই। দুপুরে খাওয়ার পর বেশ কিছু কাজ বা অভ্যাস অবিলম্বে বন্ধ করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিত্সকরা। সুস্থ জীবনের জন্য যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

দুপুরে খাওয়ার পর বিশেষ চারটি অভ্যাসের দাস অনেকেই। এবং এই চারটি অভ্যাসই শরীরের পক্ষে মারাত্মক ক্ষতিকর। শুধু তা-ই নয়, চিকিত্সকদের বক্তব্য, চার অভ্যাস না বদলালে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। কী সেই অভ্যাসগুলি?

১. ব্রাশ করা: দুপুরে খাওয়ার পর অনেকেই ব্রাশ করেন। তাঁদের বিশ্বাস, দিনে অনেক বার ব্রাশ করলেই হয়তো দাঁত ভালো থাকে। একেবারেই ভুল ধারণা। দুপুরে খাওয়ার পর দাঁত মাজা মানে দাঁতের চরম ক্ষতি করা। বিশেষ ভাত খাওয়ার পর যদি টক জাতীয় কিছু খেয়ে থাকেন, তারপর ব্রাশ করলে দাঁতের এনামেল উঠতে শুরু করে। ফলে দাঁতের ক্ষয় শুরু হয়ে যায়।

২. প্রচুর পানি খাওয়া: শরীর তাজা রাখতে পানি খাওয়ার বিকল্প নেই। কিন্তু চিকিত্সকরা জানাচ্ছেন, পানি খাওয়ার নির্দিষ্ট সময় আছে। যেমন, লাঞ্চ শেষ করেই পানি খাওয়া অত্যন্ত ক্ষতিকর। লাঞ্চের পর বেশি পানি খেলে, তার প্রভাব পড়ে হজমের উপর। ফলে পেটের নানা রকম সমস্যা শুরু হয়ে যায়। আলসারও হতে পারে।

৩. ধূমপান করা: লাঞ্চের পর আয়েশ করে একটি সিগারেট বা বিড়ি ধরানো অনেকেরই বাজে অভ্যাস। অবিলম্বে এই অভ্যাস ত্যাগ না করলে, বিপদ অপেক্ষা করছে নিকটেই। দুপুরে খাওয়ার পর শরীরে রক্তচলাচল বেড়ে যায়। তাই তখন ধূমপান করলে নিকোটিন-সহ অন্যান্য দূষিত পদার্থ সহজেই রক্তে মিশে যায়। যার কুপ্রভাব পড়ে কিডনিতে। ধীরে ধীরে কিডনি খারাপ হতে থাকে।

৪. হাঁটাচলা করা: লাঞ্চ করার পর একটু হাঁটাচলা করেন অনেকেই। তাঁদের ধারণা, এটা করলে হজম ভালো হয়। আদপেই নয়। বরং হজমের গোলমাল বাড়ে। কারণ দুপুরে খাবার হজমের জন্য বিশ্রাম দরকার হয়। পরিশ্রম করলে হজম হয় ন
- See more at: http://www.onnodiganta.com/article/detail/3946#sthash.IThRWhQa.dpuf

34
  ইংরেজিতে নিমন্ত্রণপত্র: হৃদয়ে উপনিবেশ


 বিয়ের নিমন্ত্রণপত্র প্রবলভাবে ইংরেজিতে লেখা শুরু হয়েছে। সম্প্রতি যতগুলো নিমন্ত্রণপত্র পেয়েছি, তার অধিকাংশই ইংরেজিতে লেখা। কিন্তু বিয়ের অনুষ্ঠানে একজনও বিদেশি অতিথিকে দেখিনি। সেই ষাটের দশকের কথা মনে পড়ে যায়, যখন বিয়ের কার্ডগুলো খুব দ্রুত বাংলায় লেখা শুরু হয়ে গেল। কিছু জমিদার, আমলা ছাড়া সব বিয়ের কার্ডই বাংলায়। একটা সময় পরাধীন শাসনেও দোকানের সাইনবোর্ড সব ইংরেজি থেকে বাংলায় হয়ে গেল। এমনকি কিছু ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নামও বাংলায় (মনে পড়ে বিটপীর কথা)—এসবই তখনকার জাতীয়তাবাদী চেতনার ফসল। ১৯৫২ সাল থেকে যে সাংস্কৃতিক অভিযাত্রা শুরু হয়েছিল, তা এক রক্তাক্ত মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে একটি স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম দেয়। তারপর সর্বস্তরে বাংলার একটা আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করা হলো। এমনকি নবজাতকের নামও বাংলায় হতে শুরু করল। শুধু সর্বোচ্চ আদালতে ইংরেজি রয়ে গেল। অফিস-আদালতের নথিপত্রও বাংলায়। এতে একধরনের উচ্চ আমলাদের বেশ অসুবিধাই হলো।
কিন্তু ১৯৭৫ সালের পর পরিস্থিতির দ্রুত পরিবর্তন হতে থাকে। সেনাশাসনের কালে আমলাতন্ত্র বেশি শক্তিশালী থাকাই স্বাভাবিক। আন্তর্জাতিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে ইংরেজির প্রয়োজন আছে, কিন্তু তাও একসময় সম্প্রসারিত হতে হতে তাদের প্রয়োজনে ইংরেজি হতে থাকে। আশির দশকের শুরু থেকে বিয়ের নিমন্ত্রণপত্র, প্রতিষ্ঠানের নামকরণে ইংরেজির প্রভাব প্রবল আকার ধারণ করে। এই সময় ইংরেজি স্কুলের জয়যাত্রা শুরু হয়, যা আগে থেকেই ছোট আকারে শুরু হয়েছিল। ইংরেজি স্কুলে পড়াটা যেন এক শ্রেণি উত্তরণের সিঁড়ি। শুধু তা-ই নয়, বিদেশ পাড়ি দেওয়ার প্রাথমিক ধাপ।
আমলা, রাজনীতিবিদ, সেনা অফিসাররা এ সময় ছেলেমেয়েদের দেশের স্কুল ছেড়ে বিদেশে স্কুলে পড়াতে শুরু করেন। বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা পাচার হয় ভারতে, যুক্তরাজ্যে, যুক্তরাষ্ট্রে। দার্জিলিং, কালিম্পং থেকে শিলিগুড়িতেও নতুন স্কুল তৈরি হয় বাংলাদেশের ছাত্রদের জন্য। যেহেতু নীতিনির্ধারকদের সন্তানেরা বিদেশে পড়ছে, তাই দেশের শিক্ষাকার্যক্রমে এক চরম অবহেলা দেখা দেয়। সেই অবহেলার একটা বড় ফল শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য। প্রাথমিক শিক্ষকদের প্রতি অবহেলা মূলত মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত শিক্ষার্থীদের প্রতি অবহেলা। এখন অনেক কিছু আমদানির মধ্যে বিদেশ থেকে ইংরেজি স্কুল, কলেজ আমদানি করারও একটা হিড়িক দেখা যাচ্ছে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যাও দিন দিন বাড়ছে। একটা বিশাল অঙ্কের অর্থ লগ্নি হচ্ছে এই বাণিজ্যে। শিক্ষা এখন একটা বড় বাণিজ্য হয়ে পড়েছে।
বাংলাদেশের কোনো গ্রামের একটি কলেজে গিয়েছিলাম। কোনো একটি ছাত্রসংগঠনের নেতা আমাকে একটি কার্ড দিল। রঙিন কারুকাজ করা ছাত্রসংগঠনের মনোগ্রামসংবলিত। ছেলেটি বিএ প্রথম বর্ষের ছাত্র। অনেকক্ষণ কার্ডটা হাতে নিয়ে আমি দেখছিলাম আর ভাবছিলাম কত টাকা খরচ হয়েছে কার্ডটি বানাতে। আর কার্ডটি তার সামাজিক মর্যাদায় কী-ই বা অবদান রাখবে? বারবার প্রশ্ন জাগছিল, ওই বয়সে একটা কার্ড করার মনোবৃত্তিই বা কেন হলো? তারপর কার্ডের ছড়াছড়ি দেখেছি। পৃথিবীর অনেক প্রতিষ্ঠিত মানুষের কি কার্ড ছিল? কার্ড বানানোর প্রয়োজন কি ছিল? সেই যুবকটি ওই বয়সেই নিজেকে প্রতিষ্ঠান ভাবতে শুরু করেছে। আর সে প্রতিষ্ঠান কোনো মহৎ কাজে নিয়োজিত নয়।
মানুষ যখন তার সংস্কৃতি থেকে বিচ্ছিন্ন হয়, তখনই তার মধ্যে একটা উৎকেন্দ্রিকতা জন্ম নেয়। যে উৎকেন্দ্রিকতা তাকে স্বপ্ন দেখায় উচ্চবিত্ত হওয়ার জন্য, অর্থ উপার্জনের সহজ পথ আবিষ্কারের। পুঁজিবাদ বা বর্তমান বাজার অর্থনীতি এভাবেই মানুষের সংস্কৃতিকে ধ্বংস করে। হয়তো একদা কোনো এক গ্রামে নিজস্ব সংস্কৃতির বন্ধনের মধ্য থেকে কেউ একজন ভালোই ছিলেন। এলেন জেলা শহরে, তারপর রাজধানী ঢাকায়। সেখান থেকে লন্ডন, নিউইয়র্ক বা সিডনিতে। অর্থের উপার্জনটা হয়তো হলো কিন্তু চিরজীবনের জন্য বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল স্বদেশ থেকে।
এই বিচ্ছিন্নতা নতুন নয়। পঞ্চাশের দশকের আমলা, অধ্যাপক যাঁরা ভাষা আন্দোলনে জড়িত ছিলেন, তাঁরাও অনেকে স্বদেশে থাকেননি। একটা দ্বিতীয় আবাস স্থির করেছেন পশ্চিমের দেশে। আজকে তো প্রায় আমলা, বিজ্ঞজন, অধ্যাপক এবং তাঁদের সন্তানসন্ততিরা ওখানেই বসবাস করছেন। গার্মেন্টস মালিকদের পরিবারের জন্য মালয়েশিয়া, ব্যাংকক, নিউইয়র্ক, লন্ডন, টরন্টোতে দ্বিতীয় নিবাস হয়ে গেছে। যে মুনাফাটুকু এখান থেকে অর্জিত হবে, তার সিংহভাগই চলে যাবে বিদেশে। জাতীয় পুঁজিতে সে আর অংশ নিচ্ছে না। দ্বিতীয় প্রজন্ম থেকে তৃতীয় প্রজন্মের কালে স্বদেশ বা সংস্কৃতিচিন্তায় এ দেশটা থাকবে না। প্রথম প্রজন্ম হয়তো মাতৃভাষায় কথা বলবে, কিন্তু পরবর্তী প্রজন্মে এসবের কোনো বালাই থাকবে না। থাকবে তাদের শুধু হাহাকার আর সন্তান হারানোর বেদনা। আমি অনেক অভিবাসী পরিবার দেখেছি, যেখানে সংস্কৃতির সংকট প্রবলভাবে ঘনীভূত হয়েছে। সংসারে শান্তি নেই, পারিবারিক বন্ধন ছিঁড়ে টুকরো টুকরো হয়ে গেছে। তবু মানুষ বিদেশগামী, এ যে পুঁজিবাদের ফাঁদ তা বুঝতে কারও অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।
‘হ্যাপি নিউ ইয়ার’ আর পয়লা বৈশাখ দুটোই হয় আমাদের দেশে। থার্টি ফার্স্ট মানেই উচ্ছৃঙ্খলতা, উৎকট আয়োজন, যার জন্য পুলিশকে হিমশিম খেতে হয়। কিন্তু পয়লা বৈশাখ, গান, মেলা, খাওয়াদাওয়ার এক স্নিগ্ধ আয়োজন। এ দুইয়ের তফাত খুবই স্পষ্ট। আবেগে, আয়তনে এবং অংশগ্রহণে পয়লা বৈশাখ বিশাল। অন্যদিকে থার্টি ফার্স্ট ছোট হলেও তা উচ্চবিত্ত আকাঙ্ক্ষীদের। তাই তার আওয়াজটাও অনেক বড়। ইংরেজিতে নিমন্ত্রণপত্র করা তাদের কর্তব্যের মধ্যেই পড়ে। বৈদেশিক বাণিজ্যে চীন, জাপান, কোরিয়া আমাদের চেয়ে অনেক এগিয়ে। চীনারা তো পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বড় বড় শহরে দ্বীপের মতো নিজেদের আবাসস্থল প্রতিষ্ঠা করে, নিজস্ব সংস্কৃতিকে রক্ষা করে চলেছে শত শত বছর ধরে। চীনা নববর্ষ বা ইরানে নওরোজ পালন রীতিমতো একটা মহোৎসবের রূপ লাভ করে। একই সঙ্গে তারা ওই দেশগুলোর মূলধারাকেও প্রভাবিত করে।
অভিবাসী বাঙালিরাও নববর্ষ উদ্যাপন করে, ধর্মীয় অনুষ্ঠানেও যোগ দেয়। সেখানে মূল ভূমিকা প্রথম অভিবাসী প্রজন্মের, দ্বিতীয় বা তৃতীয় প্রজন্মের কী হবে তা অনিশ্চিত। কারণ, সংস্কৃতির মূল শক্তিটা তাদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়নি। আমাদের সাহিত্য যে কত সমৃদ্ধ, একজন রবীন্দ্রনাথ বা নজরুল যে পশ্চিমা লেখকদের সমমানের, তা তাঁদের জানতে দেওয়া হয়নি। মাইকেল মধুসূদন দত্তের
মতো মহাকবি যে বাংলা সাহিত্যে আছে, তাও তাঁরা জানে না। ঊনবিংশ শতাব্দীর রেনেসাঁ জ্ঞান-গরিমা কী উজ্জ্বলতা ছড়িয়েছিল, তাও পৌঁছে দেওয়া হয়েছে? এ শুধু অভিবাসীদের বিষয় নয়, স্বদেশেরও।
আমাদের ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের গৌরবগাথা ইংরেজি স্কুলগুলোতে একটা রচনা বা ‘এসে’র মধ্যে সীমাবদ্ধ। বাংলা স্কুলগুলোতেও তার প্রকাশভঙ্গি দুর্বল। কিন্তু পরবর্তী প্রজন্মগুলোর মধ্যে যে মুক্তিযুদ্ধের প্রবল প্রভাব রয়েছে, তার প্রমাণ গণজাগরণ মঞ্চ। লক্ষ করা গেছে প্রভাব শুধু নয়, উন্মাদনাও আছে। সংস্কৃতি মানুষকে যে শক্তি দেয়, তা আমরা টের পেয়েছি পাকিস্তানের ২৪ বছরে। আদিবাসীÿ ক্ষুদ্র জাতিসত্তাগুলো তাদের সবটুকু শক্তি দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে শুধু সংস্কৃতির প্রেরণায়। ইংরেজ কোনো সংস্কৃতিমান জাতি নয়। তার রক্তে রয়েছে সুদীর্ঘ দিনের পরের সম্পদ লুণ্ঠনের আকাঙ্ক্ষা, যা আমরা এখন সাকিন সাম্রাজ্যবাদের মধ্যে বংশপরম্পরায় দেখতে পাই। শেক্সপিয়ার বিচ্ছিন্ন উদাহরণ। শেক্সপিয়ারের নাটকেই সেসব ইংরেজ দুর্ধর্ষ চরিত্রগুলো পাই। অত্যন্ত নৈর্ব্যক্তিকভাবে তিনি উদ্ধত ইংরেজ জাতির কলঙ্কময় অধ্যায় তুলে ধরেছেন। তাই তিনি ব্রিটিশ উপনিবেশের মানুষদের কাছেও বিশ্বকবি।
আমাদের নিজেদের সংস্কৃতিই এত সমৃদ্ধ যে ধার করার, পরের মুখাপেক্ষী হওয়ার প্রয়োজন নেই। কিন্তু আমরা ভুলে যাওয়ার সংস্কৃতিতে আচ্ছন্ন, তাই তো বাংলা ভাষার সঠিক প্রয়োগের জন্য হাইকোর্টের রুল প্রয়োজন হয়। আমরা ভাষার জন্য লড়াই করে সন্তানের বিয়ের কার্ডখানা কেন ইংরেজিতে করব? বাংলায় কি নিমন্ত্রণের ভাষার অভাব আছে? কী মনোরম, কী বিনয়, কী স্নিগ্ধ শব্দ আছে বাংলায়। চীন, ইরান, জাপানি নিমন্ত্রণের ভাষা আছে ভিন্ন ভিন্ন। আমাদেরও আছে।
আমরা কেন নিজেদের দৈন্যকে এভাবে প্রকাশ করব?


35
ওয়েবক্যামে যত কাজ

ওয়েবক্যামের আসল ব্যবহার ভিডিও চ্যাটে। অনলাইনে ভিডিও আড্ডার পাশাপাশি দূরে থেকে কোনো জরুরি মিটিং, কনফারেন্সে বক্তব্য দিতে ও অংশ নিতে ভিডিও চ্যাট করা হয়। এ জন্য ইন্সট্যান্ট ম্যাসেঞ্জার সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয়। ভিডিও চ্যাটের জন্য নিমবাজ, স্কাইপ ও ওভো বেশ জনপ্রিয়। কম্পিউটারের জন্য সফটওয়্যারগুলো পাওয়া যাবে এসব সাইটে-

নিমবাজ : www.nimbuzz.com

স্কাইপ : www.skype.com

ওভো : www.oovoo.com

নিরাপত্তায়ও কাজে দেবে

কম্পিউটার নিরাপত্তায় সাধারণত পাসওয়ার্ড ব্যবহার হলেও এতে নিরাপত্তাজনিত কিছু সমস্যা আছে। যেমন পাসওয়ার্ড চুরি বা ভুলে যাওয়া। এ সমস্যা থেকে রেহাই দিতে পারে কম্পিউটারের 'মুখ দেখে চেনা'র সুবিধাটি। ল্যাপটপ বা কম্পিউটারে ওয়েবক্যাম যুক্ত থাকলে Face Recognition সচল করলেই নিরাপত্তা নিশ্চিত। এর পর থেকে কম্পিউটার খুলতে গেলে আর পাসওয়ার্ড চাইবে না। ক্যামেরার সামনে মুখ রাখলে ব্যবহারকারী নিশ্চিত হওয়ার পরই কম্পিউটার চালু হবে। এ সুবিধা পেতে দরকার হবে 'কিলেমন' সফটওয়্যার। www. keylemon.com গিয়ে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করা যাবে।

 

সনাতনী সেলফি!

স্মার্টফোনের যুগে এসে হ্যান্ডসেটের সামনের দিকে একটি বাড়তি ক্যামেরা যোগ হয়েছে। এ ক্যামেরায় তোলা ছবি 'সেলফি' নামে পরিচিত। ল্যাপটপ বা কম্পিউটারেও একই পদ্ধতিতে ছবি তোলা যায়। বেড়াতে গিয়ে বহনযোগ্য নেটবুক কিংবা ল্যাপটপেও ছবি তুলতে পারেন। এ ক্ষেত্রে ওয়েবক্যামের সামনে কায়দা করে বসে ছবি তুলতে হবে। এসব ছবি ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ থেকেই সরাসরি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে শেয়ার করা যাবে। কাজ হবে সেলফির মতোই।

 

হ্যান্ডসেটই ওয়েবক্যাম!

সচরাচর না লাগলেও অনেক সময় জরুরি দরকারে ভিডিও চ্যাটের দরকার পড়ে। এমন পরিস্থিতিতে অনেক টাকা খরচ না করেও কাজ সারা যাবে। এ ক্ষেত্রে আপনার ব্যবহারের স্মার্টফোনকেই ওয়েবক্যাম বানিয়ে নিতে পারেন। হ্যান্ডসেটকে ওয়েবক্যাম বানাতে দরকার হবে-ডাটা কেব্‌ল ও সফটওয়্যার। এ কাজে 'সাইবারলিংক ইউক্যাম' সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন। সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে হবে www.cyberlink. com/ downloads/ trials/youcam/ download_ en_US.html থেকে। এমন আরেকটি সফটওয়্যার হচ্ছে 'স্মার্টক্যাম', ডাউনলোড করা যাবে - sourceforge.net/ projects/smartcam/ থেকে।

 

সতর্কতা

ভার্চুয়াল দুনিয়ায় অপরিচিতদের সঙ্গে হরহামেশাই ভিডিও চ্যাট হচ্ছে। অনেক সময় অনেকে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতিরও শিকার হচ্ছেন। ভিডিও চ্যাট শেষে কেউ কেউ তা বন্ধ করতে ভুলে যান। টেক ব্লগগুলোতে এ ব্যাপারে অভিজ্ঞদের পরামর্শ হলো-ওয়েবক্যামের কাজ শেষে কম্পিউটার থেকে এর প্লাগ খুলে ফেলা ভালো। যদি ল্যাপটপের ওয়েবক্যাম ব্যবহার করেন, তাহলে ওয়েবক্যাম সচল নাকি বন্ধ, তা নিশ্চিত করতে হবে।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/techbishwa/2015/01/31/181974#sthash.gM0484pY.dpuf

36
A new dimension  for the blind people to see.

37
Life is like that. With in the Span of Log in and Log out.

38
Common Forum/Request/Suggestions / Some fetal enemies for soud sleep
« on: January 25, 2015, 04:02:47 PM »
নির্বিঘ্ন ঘুমের কতিপয় শত্রু

     

নানা কারণে ঘুমের ব্যাঘাত হতে পারে। মানসিক উদ্বেগ বা দুশ্চিন্তা থেকে শুরু করে কাজের অস্বাভাবিক চাপ, খাওয়াদাওয়ায় অনিয়ম, শারীরিক পরিশ্রমের ঘাটতি, নেশাজাতীয় দ্রব্যে আসক্তি ইত্যাদি কারণে অনিদ্রা সমস্যা জটিল রূপ নিতে পারে। ভালো ঘুমাতে পারেন না—এমন অনেকেই জানেন, তাঁদের এ সমস্যার জন্য জীবনযাত্রার ধরনই দায়ী। কারণ, তাঁদের নিয়মিত কাজকর্মের সময়সূচিটাই গোলমেলে।
প্রথমেই কৌশল নির্ধারণ
ঘুমে ব্যাঘাতের জন্য দায়ী কারণগুলো বিশ্লেষণের আগে জেনে নিতে হবে, রাতে আপনার প্রশান্তিপূর্ণ ঘুমের শত্রু কী কী। সেগুলো চিহ্নিত করে আপনি কিছু কৌশল অবলম্বনের মাধ্যমে সুনিদ্রা নিশ্চিত করতে পারেন।
ধূমপান ও তামাক চলবে না
সিগারেটের উপাদান নিকোটিন মানুষের কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে উদ্দীপনা তৈরি করে। এতে ঘুম নষ্ট হয়। এই নেশাদ্রব্যটি মানুষের হৃৎপিণ্ডের গতি, রক্তচাপ ও মস্তিষ্কে বিভিন্ন তরঙ্গের গতিবিধি বাড়িয়ে দেয়। এ ধরনের প্রতিক্রিয়া মানুষকে জাগিয়ে রাখে। নিকোটিনে আসক্ত ব্যক্তিরা টানা কয়েক ঘণ্টা এটি থেকে দূরে থাকলেই রাতে ঘুমাতে গিয়ে কিছু উপকারিতা পাবেন। তবে প্রশান্তিপূর্ণ ঘুমের জন্য তামাক সেবন ও ধূমপান দুটোই পুরোপুরি ছেড়ে দেওয়া ভালো।
নিয়মিত ব্যায়াম করুন
হাঁটা, দৌড়ানো ও সাঁতার কাটার মতো নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রমের প্রভাবে আপনার ঘুমে তিনটি ইতিবাচক বৈশিষ্ট্য যোগ হবে: শোবার সঙ্গে সঙ্গেই দ্রুত ঘুমিয়ে পড়তে পারবেন, ঘুম হবে গভীর এবং রাতে বারবার জেগে ওঠার প্রবণতা দূর হবে। ব্যায়ামে প্রবীণদেরও উপকার হয়। বয়স্ক ব্যক্তিরা সাধারণত অনিদ্রায় ভোগেন বেশি। পূর্ণবয়স্ক সুস্থ মানুষের সুনিদ্রার জন্যও শরীরচর্চা করার বিকল্প নেই। তবে ঘুমানোর আগে দুই ঘণ্টার মধ্যে ব্যায়াম করবেন না।
মাদক একেবারেই নয়
সর্বনাশা মাদক অন্যান্য ক্ষতির পাশাপাশি মানুষের ঘুমেরও ব্যাঘাত ঘটায়। মাদকাসক্ত ব্যক্তি অনিদ্রার সঙ্গে সঙ্গে রাতে ভীতিকর সব দুঃস্বপ্ন দেখে থাকেন। এ ছাড়া নাক ডাকা এবং ঘুমের মধ্যে শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যাও তাঁদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
ক্যাফেইন কমান
ক্যাফেইনজাতীয় পানীয় যাঁরা বেশি বেশি পান করেন, তাঁদের রাতে ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে। তাঁদের ঘুম সাধারণত সংক্ষিপ্ত ও হালকা হয়। এমনও কেউ কেউ আছেন যাঁরা সকালে মাত্র এক কাপ কফি পান করলেই রাতে আর ঘুমাতে পারেন না। ক্যাফেইন অ্যাডেনোসিনের কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটায়। অ্যাডেনোসিন হচ্ছে স্নায়ুতন্ত্রের একটি পরিবাহী উপাদান, যা ঘুমের সহায়ক। ক্যাফেইনজাতীয় পানীয় বারবার প্রস্রাবের বেগ তৈরি করে। এতে ঘুমের সমস্যা হয়। অনিদ্রা রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের যতটা সম্ভব ক্যাফেইন এড়িয়ে চলতে হবে, যদিও ব্যাপারটা বেশ কঠিন। কারণ, হঠাৎ করে ক্যাফেইন বাদ দিলে মাথাব্যথা, বিরক্তি, চরম ক্লান্তি প্রভৃতি প্রতিক্রিয়া হতে পারে। কফি ছাড়া যাঁদের একেবারেই চলে না, তাঁদের অন্তত দুপুরের পর পানীয়টি থেকে একেবারে দূরে থাকতে হবে।
সময়সূচি মেনে চলুন
প্রাত্যহিক জীবনের যাবতীয় কাজকর্মের জন্য একটি সুনির্দিষ্ট সময়সূচি কঠোরভাবে মেনে চলুন। অনিয়ম করবেন না। তাহলেই আপনার ঘুম এবং জাগরণের চক্র স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিয়ন্ত্রিত হবে। অনিদ্রা বা বিষণ্নতার মতো সমস্যাগুলোও দূর হবে। প্রতিদিন একই সময়ে জেগে উঠুন, এমনকি আগের রাতে দেরি করে বিছানায় গেলেও। দিনে ঘুমাবেন না, তাহলে রাতে সহজে ঘুম আসবে না। সম্ভব হলে দুপুরে খাওয়ার পর একটু ঝিমিয়ে নিতে পারেন। তবে এটা যেন ১৫-২০ মিনিটের বেশি কখনোই না হয়।
সূত্র: হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুল
http://www.prothom-alo.com/life-style/article/433558

39
English / Re: Review of the story "A Photograph"
« on: August 05, 2014, 10:39:54 AM »
 Review of the story "A Photograph"

The title of the story we are reviewing is “A Photograph.” At the time of going through the story, the title which has been given for the story seemed to us that it did not perfectly match with the story. But at the very last moment where the story near to finish, it revels to us that the story is dealing with a theme which is the mentality and attitude of higher class people never match with the mentality and attitude of the lower class people though they try to make a match. Exactly, the story developed by keeping a gap between the title and theme but at the very they become into a line.


The story has been centered on the main character Somi whose former name was Somi and his family. Somi was a girl of an aristocratic family of Dhaka city and later on she was married to her loved one Sarif who was also from the higher class.  They had a son whose name was Jitu and every day Somi used to drop her son in the school. In her way of his sons school most of the time she used to buy sticks of flower from a street child whose name was Sumon. For this reason, a kind of kind of relation developed between Somi and Sumon. If Somi would not see Sumon any day, she felt a kind of pool and pain in the deep of her heart. However, depending on this relationship, Somi brought this street child Sumon into her house from his grandfather. Somi and her husband tried to bring up sumon with the same sympathy they provide for their son Jitu. But their attitude and mentality did not match with Sumon at the end of the day as he is a street child. As the story goes on, we came to know that in fact a real relation that means a relation of blood was between Sumon and Somi. Somi was Sumon’s aunt. A sad and tragic incident which occurred before in their life made them separate from their real relation and these incidents reveled before them when Somi knew about her own identity through a photograph.

The major characters of this story are Somi and Sumon. Basically the story plotted around these two characters. There are other characters such as Jitu (son of Somi and Sarif), Sarif (Somi’s husband), Rahim (Sumon’s father, Somi’s dead brother), the old man (Somi’s grandfather, Sumon’s great grandfather) etc. It is a story of a contemporary time and it takes place in Dhaka city where any particular name is not mentioned and some parts of this story also held in a village.

The story has been narrated in the first person point of view mostly and in some cases third person narrative view is also used. The sentences of this story are simple past and present in style bur their construction is not accurate. There is also problem in choice of diction and in their spelling, grammatical arrangement. Flashback techniques have been used several times to relate the story. No dialogue has been used in the development of this story.

As the story developed, when Somi feels a kind of love and sympathy for Sumon and always engaged herself in the thought that why she thinks about Sumon and feels for him indicates the rising action of this story. It reaches in its peak when Somi discovers her real identity and the relation between her and Sumon after getting the photograph and return back Sumon again in her house and remorse for the behavior she behaved with Sumon when Sumon flee away from her house. So, at the when Somi realizes that it is only the faculty of compromising mentality and deep love helps anyone to cope with others mentality, it indicates the denouement of the story.
So, in conclusion it can be said that the story deals with an outstanding theme which will be interesting to the reader. But if the processes of writing this story would more decorated the story would be more interested. However, at end we can say that it was a good written story and it is eligible for a good mark.                 

Submitted by members of group (J)
Md. Abul kalm azad(Id.142-22-333)
Md. Symon Alam Khan(Id.142-22-332)
Satabdi Chakma(Id.142-22-334)
Rumana Islam(Id.142-22-335) 

40
Common Forum/Request/Suggestions / Mock interview test
« on: July 15, 2014, 11:00:46 AM »

CDC is going to organize a Mock Interview Session on July 19, 2014. The session will help the students to diagnose their areas of improvement. It will also enhance the employability of the students. The program schedule is as follow -

Program Schedule

Session 1        : Theoretical Session

Session 2       : Learning by Doing (Real Interview Session)

Session 3       : Feedback Session

 

Program Information

Date                : July 19, 2014

Time               : 1:00 pm – 5:00 pm

Venue            : Media Lab and Room no: 604

                        (Sobhanbag Campus)

 

KEY Features

    Interview Do’s and Don’ts
    How to Clean-up Your Body Language for Job Interview
    Mistakes to avoid during a job interview
    How to answer classic job interview
    How to make a first good impression in a job interview
    Selling yourself in an interview
    Top 10 Interview Questions and Answers
    Best Interview for Fresher’s
    Mock Interview Practice

 

Our VALUES

    Interviewer – Top ranked HR professional of MNCs & Local leading Group of Companies
    Diagnose the areas of Improvement
    Guidance program
    Awards for the Best three participants
    Certificates
    Video Recording of the interview session

 

Registration Fee: BDT 300 (for Certificate, Award and Iftar)


Visit CDC (Ground Floor, Sobhanbag Campus) to get REGISTERED

 

Last Date of Registration         : July 16, 2014 (Wednesday)

41
​Participants at the 2nd working committee meeting on ICCIT-2014 held at permanent campus of  Daffodil International University


17th International Conference on Computer and Information Technology -2014 (ICCIT-2014) is going to be held on December 22-23, 2014 hosted by Daffodil International University. This is for the first time in Bangladesh that a leading Telecom Operator “Robi” ( Robi Axiata Ltd.) joined the conference as Prime Sponsor. This was disclosed in a meeting held on June 21, 2014 at permanent campus of Daffodil International University. Professor Dr. M. Lutfar Rahman, Vice Chancellor, Daffodil International University presided over the meeting. Mr. Md. Sabur Khan, Charman, Board of Trustees, Daffodil International University, Prof. Abdul Motalib of Islamic University of Technology, Dr. Atik Ahad of Dhaka University,

 

Prof. Dr. M. Mizanur Rahman, Treasurer, Prof. Dr. S. M Mahabub-ul Haque Majumder, Dean, FSIT, Prof. Dr. Engr. A.K.M. Fazlul Haque, Registrar, Dr. Mostafa Kamal, Director (Permanent Campus), Mr. Mohammed Emran Hossain, Director (Admin) of Daffodil International University  and other faculty members and high officials of Daffodil International University were present at the meeting. Prof. Dr. Syed Akter Hossain, Chairman of the organizing Committee highlighted different activities and initiatives taken for the conference through multimedia presentation. It was informed that to make the event historical and something special massive initiatives and gala events are going to included in the conference.

42
Common Forum/Request/Suggestions / Happy birthday to Leo Messi
« on: June 24, 2014, 11:03:45 AM »
শুভ জন্মদিন লিওনেল মেসি। মেসিকে আমার কাছে মনে হয় একটা দেবশিশুর মতো। ভুল করে সে এই মর্ত্য পৃথিবীতে এসে পড়েছে। সে কখনও কাউকে ফাউল করতে পারে না। এত বড় একটা খেলোয়াড়কে আমরা চর্মচক্ষে দেখেছি, এ জন্যও গৌরব বোধ করা যায়। মেসির জয় সুন্দরের জয়, সুন্দর ফুটবলের জয়। মেসি এবার ২৭ হলেন।

43
protecting individual FB from other
 

44
eto fish thakte ei arrow throwing fish  keno??????
 

Pages: 1 2 [3]