১. দইতে ল্যাকটিক অ্যাসিড থাকার
কারণে এটি কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া ও
কোলন ক্যান্সার কমায়।
২. দই হজমে সহায়তা করে।
৩. টক দইতে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ‘ডি’
আছে যা হাঁড় ও দাঁতের গঠন ঠিক রাখতে ও
মজবুত করতে সাহায্য করে।
৪. কম ফ্যাটযুক্ত টক দই রক্তের ক্ষতিকর
কোলেস্টেরল ‘এলডিএল’ কমায়।
৫. দইয়ের আমিষ দুধের চেয়ে সহজে ও কম
সময়ে হজম হয়। তাই যাদের দুধের
হজমে সমস্যা তারা দুধের
পরিবর্তে এটি খেতে পারেন।
৬. টক দই রক্ত পরিশোধন করতে সাহায্য
করে।
৭. উচ্চ রক্তচাপের রোগীরা নিয়মিত টক দই
খেয়ে রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন।
৮. ডায়বেটিস, হার্টের অসুখের
রোগীরা নিয়মিত টক দই খেয়ে এসব অসুখ
নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন।
৯. টক দই শরীরে টক্সিন জমতে বাধা দেয়।
তাই অন্ত্রনালী পরিষ্কার
রেখে শরীরকে সুস্থ রাখে ও
বুড়িয়ে যাওয়া বা অকাল বার্ধক্য রোধ করে।
শরীরে টক্সিন কমার কারণে ত্বকের
সৌন্দর্যও বৃদ্ধি পায়।
১০. ওজন কমাতে কম ফ্যাটযুক্ত ও
চিনি ছাড়া টক দই খেতে পারেন।