১।শ্বাসনালীর দৈর্ঘ্য ১০-১৫ সে.মি.
২।প্রাপ্তবয়স্কদের প্রতি মিনিটে শ্বাসের হার ১৪-১৮ বার (গড়ে ১৬ বার )।
৩।মানুষের শ্বাস নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র – মেডুলা অব লংগাটার।
৪।ত্বকের সাহায্যে শ্বাসকার্য চালায় – কেঁচো।
৫। ফুলকার সাহায্যে শ্বাসকার্য চালায় – মাছ(পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেন থেকে)।
৬।ব্যাঙ শ্বাসকার্য চালায় – ফুলকার সাহায্যে (ব্যাঙাচি অবস্থায়)।
৭।যে জলজ জীব বাতাসে নিঃশ্বাস নেয় – শুশুক।
৮।মানুষের যে অঙ্গ মূত্র তৈরি করে – কিডনি (বৃক্ক)।
৯।বৃক্কের কার্যকরী একক – নেফ্রন।প্রতিটি বৃক্কে নেফ্রনের সংখ্যা – ১০-১২ লক্ষ।
১০।প্রতিটি কিডনির ওজন – ১৫০-১৭০ gm (পুরুষ),১৩০-১৫০ gm (মহিলা)।
১১শরীর হতে বর্জ্য পদার্থ ইউরিয়া বের করে দেয় – কিডনি । শরীর হতে এ বর্জ্য পদার্থ অপসারিত হয় – রেচন পক্রিয়ায়। দেহের রেচনতন্ত্রে সহায়তা করে বৃক্ক।
১২। যে সকল খাদ্য খেলে ঘন ঘন প্রস্রাব হয় যেসব খাদ্যকে ডাই-ইউরেটিক্স পদার্থ বলে।যেমন – চা,কফি,এলকোহল, শরবত।
১৩।মানবদেহের যে অঙ্গ নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয় – ফুসফুস। নিউমোনিয়ার পরোক্ষ কারণ – গোলকৃমি।
১৪। সার্স রোগ – হংকং ভাইরাস নামে পরিচিত। এটি প্রথম দেখা যায় চীনে।
১৫।ইংলিশ রোগ বলা হয় – ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিসকে।