Some of the great strategies to memorize reading

Author Topic: Some of the great strategies to memorize reading  (Read 1016 times)

Offline rumman

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 1020
  • DIU is the best
    • View Profile
Some of the great strategies to memorize reading
« on: March 27, 2018, 05:56:54 PM »
পড়া মুখস্ত করার অসাধারণ কিছু কৌশল
পড়াশোনা করা প্রায় সকলেরই অপছন্দের কাজ। কিছু ব্যতিক্রমী আছে যারা পড়াশুনো করতে প্রচুর ভালোবাসে তবে অপছন্দের তালিকাটাই শীর্ষে। পড়াশোনাটা অপছন্দের হলেও আমাদের পড়াশোনা করতে হয় নিজের সাফল্য এবং সমাজের উন্নতি সাধনের জন্য। শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড। মেরুদণ্ড ভেঙ্গে গেলে যেমন আমরা উঠে দাড়াতে পারবো না ঠিক তেমনি সমাজও পঙ্গু হয়ে যাবে। তাই লেখা পড়ার বিকল্প কিছু নেই। পৃথিবীকে উন্নতির স্বর্ণশিখরে পৌছাতে হলে শিক্ষাই আমাদের জ্বালানিরূপে কাজ করবে।
কিন্তু পড়াশোনা করতে হলে কম-বেশী সবাই একটা সমস্যার সম্মুখীন হয়। আর সেটা হলো পড়া ভুলে যাওয়া। আর এই সমস্যা ছাত্রজীবনে বিরূপ প্রভাব ফেলে। ২ দিন আগে যেইটা পড়েছো আজকেই সেটা ভুলে গেছো বা গুলিয়ে ফেলেছো অথচ ১ মাস আগে বন্ধুদের সাথে ঘুরতে গিয়ে কি কি করেছিলে সব একেবারে মুখস্থ। যেনে খুশি হবে এই সমস্যাটা তোমার একা নয় বহু ছাত্র-ছাত্রই এই সমস্যায় ভোগে যার ফলে পরিক্ষায় এর প্রাভাব পড়ে। অনেকেই অনেক পড়েও পড়া মুখস্ত করতে পারে না, দুইদিন পড়েই ভুলে যায়। “তাহলে পড়া মুখস্থ করার সহজ উপায় কি?”তোমার মনে যদি এই প্রশ্নটাই ঘুরপাক খায় তাহলে এই লেখাটি তোমারই জন্য।
নিচের ১৩ টি কৌশল সঠিকভাবে অবলম্বন করলেই তুমি সহজেই পড়া মুখস্থ করতে পারবে।
১। আগ্রহ নিয়ে খালি মাথায় পড়তে বসো
খেলা, মুভি দেখার জন্য আপনি যেমন আগ্রহ নিয়ে, জিতার আশা নিয়ে বসো। পড়ার সময়ও একইভাবে, নিজের ভিতর থেকে আগ্রহ নিয়ে, পড়া কঠিন, মনে থাকে না, বুঝি না- এইসব ভুলে, খালি মাথা নিয়ে বসতে হবে। কেননা পড়াশোনা আমাদের সবার কাছেই কম বেশি কঠিন বিষয় অথবা অপছন্দের বিষয়। আর এই কঠিনত্বকে যদি সহজ এবং মনে রাখার উপযোগী করতে হয় তাহলে আগ্রহ থাকাটা অবশ্যক। কেননা যে কাজে আগ্রহ থাকবে না সেই কাজ সঠিক ভাবে সম্পাদন হয় না। ঠিক তেমনি পড়াশোনাতেও আগ্রহ না এবং মাথায় রাজ্যের চিন্তা নিয়ে বসলে পড়া মুখস্ত হয় না। সেই জন্য ভোরে উঠে পড়তে বসলে মাথা ক্লিন থাকে এবং পড়া দ্রুত মাথায় ঢুকে।
২। ছোট ছোট অংশে ভাগ করে পড়ো
বড় কোন পড়া একত্রে পড়লে আমাদের মেমোরি সেটাকে ধরে রাখতে পারে না ফলশ্রুতি আমরা ভুলে যাই। এই বড় করে পড়ার ভুলটা অনেকেই করে থাকে যার ফলে এই সমস্যাটা সৃষ্টি হয়। কিন্তু ভেবে দেখ পড়াগুলোকে যদি ছোট ছোট অংশে ভাগ করে সেই অংশগুলোকে আগে মুখস্থ করে পরে সবটুকু জোড়া লাগানো হয় তাহলে দেখবে সেই পড়াটা বা সেই কলামটা তুমি সহজেই মুখস্থ করতে পারছো এবং স্থায়িত্ব বহুদিন। তাই সবটুকু একেবারে না পড়ে মুখস্থ করার চেয়ে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে মুখস্থ করার প্রক্রিয়াটাই বেশি শ্রেয়।
 
 
৩। মেইন পয়েন্টকে ক্লু হিসেবে ব্যবহার করো
যেমন ধরো নিউটনের দ্বিতীয় সূত্র- “কোন বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের হার প্রযুক্ত বলের সমানুপাতিক এবং বল যে দিকে ক্রিয়া করে বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তন সেদিকেই ঘটে।” পড়ার সময় নিজেই নিজেকে জিজ্ঞেস করবে- এই সূত্রের মেইন পয়েন্ট কি? একটু খেয়াল করলেই বুঝতে পারবেন এই সূত্রের মেইন পয়েন্ট হচ্ছে- “ভরবেগের পরিবর্তন”। এবং ভরবেগের পরিবর্তনের দুইটা বৈশিষ্ট্য বলছে। এক: ভরবেগের পরিবর্তন- বলের সমানুপাতিক। দুই: ভরবেগের পরিবর্তন- বলের দিকে।
এখন তোমার ব্রেইনে সূত্রের নামের সাথে মেইন পয়েন্টের কানেকশন সেট করতে হবে । যাতে সূত্রের নাম শুনার সাথে সাথেই মূল বিষয়বস্তু ব্রেইনে ভেসে উঠে। সেজন্য প্রথমে সূত্রের নাম লিখবে তারপর কোলন (:) দিয়ে মেইন পয়েন্ট লিখবে। অনেকটা এইভাবে “নিউটনের দ্বিতীয় সূত্র: ভরবেগের পরিবর্তন- বলের সমানুপাতিক, বলের দিকে”। এরপর থেকে যতবার সূত্রের নাম দেখবেন ততবার কানেকশন এবং ক্লু দিয়ে পুরা সূত্র ইজিলি মনে করতে পারবে।
যদি হাইলাইটার, কলম বা পেন্সিল দিয়ে দাগিয়ে পড়ার অভ্যাস থাকে, তাহলে শুধু মেইন পয়েন্ট বা ক্লু গুলাকে দাগাও। যাতে রিভাইজ দেয়ার সময় চোখ আগে দাগানো অংশের নিচে চলে যায়।
৪। পড়ার টপিকের সাথে লাইফের ঘটনা মিশাও
তুমি এক সপ্তাহ আগে কি খাইছিলেন ভুলে গেছো। কিন্তু কয়েক মাস আগে ঈদের দিন সকালে কি খাইছিলে বা কয়েক বছর আগে এসএসসি রেজাল্টের সময় কই ছিলে, ঠিকই মনে আছে। তারমানে কোন কিছুর সাথে ইমোশন বা ইস্পেশাল আগ্রহ থাকলে সেই জিনিস আমরা ভুলি না। তাই প্ৰত্যেকটা চ্যাপ্টারের গুরুত্বপূর্ণ জিনিসের সাথে একটা ইমোশন বা লাইফের স্পেশাল ঘটনা মিশাতে পারলে সেই জিনিস সহজে ভুলবে না।
ধরো, ফিজিক্সের F = ma সূত্র পড়ার সময় ভাবলা- বাসা থেকে মেসে আসার সময় আমি যে বল দিয়ে আমার লাগেজটাকে টানতেছিলেনম সেই বল (Force) ছিলো F, লাগেজের মধ্যে যা যা ছিলো সেগুলার ভর(mass) হচ্ছে m আর a হচ্ছে আমার বলের কারণে লাগেজ যে ত্বরণ(acceleration) হইছিলো। তাই লাগেজ টানার সময় আমি F = ma পরিমাণ কাজ করছি। আর আমি যেহেতু জুনের ১১ তারিখ বাসা থেকে মেসে উঠছিলাম তাই জুনের ১১ তারিখ আমার F=ma দিবস। দেখেছো, কোন ঘটনা বা স্মৃতির সাথে পড়াকে মিলাতে পারলে সেটা মনে রাখা অনেক সহজ এবং মজার হয়ে যায়।
৫। যত বেশি লিখে লিখে পড়বে তত ভালো
দেখে দেখে পড়ার চাইতে হালকা সাউন্ড বা মনে মনে উচ্চারণ করে পড়া ভালো। কন্সট্রেশন বেশিক্ষণ থাকে। তবে অংক, সূত্রের প্রমাণ, জটিল গ্রাফ অবশ্যই লিখে লিখে পড়বা। দশবার রিডিং পড়ার চাইতে একবার লিখে পড়া বেশি ইফেক্টিভ। যদিও সবকিছু ১০০% লিখে লিখে পড়তে গেলে বেশি সময় লেগে যাবে। তাই গুরুত্বপূর্ণ সূত্র, প্রমাণ বা থিওরি অন্তত একবার না দেখে লিখবে। ম্যাথ কখনোই সমাধান সামনে খোলা রেখে করবেন না। বরং পাশের রুমে রাখবা। যতবার আটকে যাবা ততবার উঠে গিয়ে দেখে আসবা। তারপরেও না দেখে দেখে করার প্রাকটিস করুন নচেৎ পরীক্ষার হলে গিয়ে আটকে যাবা।
৬। নিজেই নিজের টিচার হয়ে যাও
ক্লাসের বন্ধুদের সাথে আড্ডায় পড়ালেখার টপিক নিয়ে আলোচনা করো। কোন কিছু পড়া শুরু করার আগে কোন ফ্রেন্ডের কাছ থেকে বুঝে নিতে পারলে- পড়া বুঝা ও মনে রাখা অনেক সহজ এবং দ্রুত হয়। আর ফ্রেন্ড খুঁজে না পাইলে নিজেই নিজের টিচার হয়ে নিজেকে কোন জিনিস বুঝানোর চেষ্টা করো। কারো কাছে পড়া বুঝতে গেলে তার কাছে ১ ঘন্টার বেশি থাকবা না। তুমি কাউকে পড়া বুঝাতে গেলে গেলে, ১ ঘন্টার বেশি সময় দিবা না।
 
 
৭। পড়ার টেবিল, পড়ার রুম
যে সাবজেক্ট পড়বে সেই সাবজেক্টের বই ছাড়া অন্য বই টেবিলে রাখা যাবে না। পড়ার টেবিল দরজার পাশে, ড্রয়িং রুমে রাখবে না। মানুষ আসতে যাইতে ডিস্টার্ব হবে। আবার বারান্দা বা জানালার পাশেও পড়ার টেবিল রাখবে না। নচেৎ কিছুক্ষণ পর পর বাইরে তাকিয়ে নিজের অজান্তেই ১৫-২০ মিনিট নষ্ট করে ফেলবে কেননা আমাদের অবচেতন মনকে একবার প্রশয় দিয়ে দিলে তারা আমাদের কন্ট্রোল করা শুরু করে দেয়। তাই অবচেতন মনকে কোন প্রকার স্কোপ না দেয়াই ভালো। পড়ার রুমে কোন ইলেক্ট্রনিক্স যেমন টিভি, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, মোবাইল ফোন রাখা যাবে না। মোবাইল বন্ধ করে পাশের রুমে রেখে আসবা। পড়ার সময় ডিকশনারি ব্যবহার করা লাগলে প্রিন্ট করা ডিকশনারি ব্যবহার করবে।
৮। রঙিন করে এঁকে পড়ো
অনেকগুলা বৈশিষ্ট্য, পার্থক্য, প্রকারভেদ মনে না থাকলে। সেগুলার প্রথম বর্ণ দিয়ে একটা শব্দ বা ছন্দ তৈরি করুন ফেলো। ভূগোল বা বিজ্ঞানের কঠিন কোন চিত্র বা গ্রাফ থাকলে, গ্রাফের কিছু অংশ কালো, কিছু অংশ নীল, কিছু অংশ লাল রঙের কলম/পেন্সিল দিয়ে আঁকলে, গ্রাফ মনে রাখা সহজ হবে। কোন চ্যাপ্টারের গুরুত্বপূর্ণ গ্রাফ, বিদঘুটে পয়েন্টগুলো কয়েকটা গ্রুপে ভাগ করে আলাদা কালারের কলম দিয়ে খাতায় লিখো। তারপর রিকশায়, বাসে বা সেলুনে চুল কাটার সময় সেই খাতা খুলে সামনে রেখে দিবে। ব্যস, ফ্রি ফ্রি রিভাইজ দেয়া হয়ে যাবে। ইম্পরট্যান্ট চার্ট, পয়েন্টগুলা কাগজে লিখে দেয়ালে ঝুলিয়ে রাখো। কয়েকটা গ্রাফ সিলিং এ লাগিয়ে দাও। যাতে দিনের বেলায় বিছানায় শুলে সেগুলা দেখে দেখে রিভাইজ দেয়া যায়। এই উপায়টি বেশ কার্যকারী পড়া মুখস্থ করার জন্য।
৯। রিভাইজ, রিভাইজ এন্ড রিভাইজ
গবেষণায় দেখা গেছে- আমরা আজকে সারাদিনে যত কিছু, দেখি, শুনি, জানি বা পড়ি তার ৫দিন পরে চারভাগের তিনভাগই ভুলে যাই। তবে এই ভুলে যাওয়া ঠেকানোর জন্য অনেকগুলা ট্রিকস আছে। যেমন- ৪৫ মিনিট পড়ে ১৫ মিনিটের নিবা এবং সেই ব্রেকে পড়াটা মনে মনে রিভাইজ দাও এবং কোথাও আটকে গেলে আরেকবার দেখে নাও। এবং আজকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু পড়লে আগামীকাল ঘুমানোর আগে এই জিনিস ২০মিনিটে রিভাইজ দিয়ে দিবা। তারপর এক সপ্তাহ পরে আরেকবার রিভাইজ দিলে এই পড়ার ৯০% জিনিস এক মাস পর্যন্ত আপনার মনে থাকবে।
প্রত্যেকটা সাবজেক্টের গুরুত্বপূর্ণ জিনিস, ক্লু, সামারি পয়েন্টগুলা আলাদা আলাদা খাতায় লিখে রাখবা। চ্যাপ্টার ওয়াইজ। তারপর টিউশনি যাওয়ার পথে- রিক্সায়, বাসে, এমনকি স্টুডেন্টকে অংক করতে দিয়ে সেই খাতা দেখতে থাকবে। যে জিনিসটা আজকে পড়ছো সেটা- গোসল, ভাত খাওয়া, সিঁড়ি দিয়েই নামা, বাসের জন্য অপেক্ষা, এমনকি বাথরুম করার সময় চিন্তা করবে। যতবেশি চিন্তা করবে, যতবেশি মনে মনে রিভাইজ দিবে তত বেশি মনে থাকবে।
 
 
১০। বইয়ের পিছনে সামারি লিস্ট
প্রায় সব বইয়ের পিছনেই দুই-এক পাতা সাদা পৃষ্ঠা থাকে। আর না থাকলে স্কচ-টেপ বা পিন দিয়ে লাগিয়ে নিবে। তারপর যে জিনিসগুলা ভুলে যাওয়ার চান্স বেশি বা পরে ভালো করে রিভিশন না দিলে পরীক্ষার হলে লিখতে পারবেন না- সেগুলা পেইজ নাম্বার সহ বইয়ের পিছনের সাদা কাগজে লিখে রাখবে। যাতে ৩-৪ ঘন্টা রিভিশন দেয়ার সুযোগ পাইলে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলা পৃষ্ঠা নম্বর দিয়ে খুব সহজেই খুঁজে বের করে রিভিশন দিতে পারো।
১১। ক্লাসে সিনসিয়ার থাকো
পড়ালেখা খুব কঠিন বা বোরিং কিছু না। একটু খেয়াল করলেই পড়ালেখা ইজিয়ার বানায় ফেলা যায়। সেজন্য ক্লাস শুরু হওয়ার সময় থেকে সিনসিয়ার হতে হবে। ক্লাসের ফার্স্ট বেঞ্চে বসে, খেয়াল করে ক্লাস নোট তুলে, সিরিয়াসলি এসাইনমেন্ট করে, বাসায় এসে ঐদিনের লেকচারগুলোকে আধা ঘন্টা করে স্টাডি করলে, পড়া অর্ধেক সহজ হয়ে যায়। আর তখন একবার পড়লেই পড়া মনে থাকে।
১২। সিরিয়াস স্টুডেন্টদের বন্ধু হও
তিনজন সিরিয়াস স্টুডেন্টের সাথে একজন অগা-মগা থাকলেও সে পড়ালেখায় ভালো করা শুরু করবে। আর আড্ডা, সিনেমা, খেলা দেখার পাগল পোলাপানদের সাথে বন্ধুত্ব হলে পড়ালেখায় তোমাকে ছেড়ে পালাবে। সো, কষ্ট হলেও ভালো স্টুডেন্টদের সাথে থেকে তাদের ফলো করুন। এটলিস্ট সিরিয়াস স্টুডেন্টদের সাথে উঠাবসা করুন- আপনার মানসিকতায় পরিবর্তন আসবে। পড়ালেখায় মন বসবে। রেজাল্ট ভালো হবে।
১৩। প্রথম অক্ষর নিয়ে মজার কিছু বানাও
বাংলাদেশ সংবিধানে ১১ টা ভাগ আছে। এই ভাগগুলা পড়ার সময় প্রত্যেকটা পয়েন্টের প্রথম অক্ষর খেয়াল করবা -(প)-প্রজাতন্ত্র, (রি) রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি, (ম) মৌলিক অধিকার, (নি) নির্বাহী বিভাগ, (আ) আইন সভা, (বি) বিচার বিভাগ, (নি) নির্বাচন, (ম) মহা-হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, (বা) বাংলাদেশের কর্ম বিভাগ, (জ) জরুরী বিধানাবলী, (স) সংবিধান সংশোধন, বি- বিবিধ। এখন প্রথম অক্ষরগুলা দিয়ে মজার কিছু একটা বানায় ফেলো। যেমন, “পরীমনি আবি নিমবাজ সবি” তাইলে আর সংবিধানের ভাগগুলা সহজে আর ভুলবে না। এইটা তো শুধু একটা উদাহরণ ছিল। সকল কিছু দিয়েই এসব ছন্দ বানিয়ে পড়লে মুখস্থ থাকে।

Md. Abdur Rumman Khan
Senior Assistant Registrar