বিশুদ্ধ পানি : বর্ষাকালে দূষিত পানির মাধ্যমে বাড়তি জীবাণু ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই বিশুদ্ধ পানি পান করতে হবে। বাইরের পানি না খাওয়াই ভালো। বাড়িতে বিশুদ্ধকরণের যন্ত্র না থাকলে পানি ফুটিয়ে পান করা যেতে পারে।
যথাযথ সরঞ্জাম ব্যবহার : বর্ষাকালে শরীর যেন বৃষ্টির পানিতে না ভিজে, সেদিকে সতর্ক থাকতে হবে। 'রেইন কোট' কিংবা ছাতা সঙ্গে রাখতে হবে। যাতায়াতের পথে পানি থাকলে 'গামবুট' উপকারে আসতে পারে।
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা : খাবার খাওয়ার সময় হাতের মাধ্যমে দেহে জীবাণু প্রবেশ করতে পারে। তাই যখনই খাবেন, অবশ্যই ভালো করে হাত ধুতে হবে।
খাবারে সাবধান : বর্ষাকালে খাবারে জীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা বেড়ে যায়। এ কারণে বাড়ির বাইরে এ সময় না খাওয়াই ভালো। বাড়ির তৈরি খাবার খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।
শাক-পাতায় সাবধান : বাড়িতে শাক-পাতা রান্নার ক্ষেত্রে ভালোভাবে ধুয়ে নিন। কোনো রেস্তোরাঁয় খেতে গেলে এ জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলাই ভালো। ঠিকঠাক ধোয়া না হলে বর্ষাকালে শাকে জমে থাকা পোকায় পেট খারাপ হতে পারে।
টাটকা খাবার : খাবারে কয়েক ঘণ্টা পর জীবাণু আক্রমণ করে। এ কারণে বাসি খাবার যতটা সম্ভব বর্জন করুন। টাটকা খাবার খান।
ঠাণ্ডা থেকে সাবধান :বর্ষাকালে বৃষ্টির পানিতে ভিজলে তা থেকে ঠাণ্ডা লেগে স্বাস্থ্যগত সমস্যা হতে পারে। এ কারণে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করুন। ভেজা কাপড় যত দ্রুত সম্ভব বদলাতে হবে।