অনলাইনে অর্থ আয়ের মাধ্যমে মানুষের উৎপাদনশীলতা (Productivity) দিনে দিনে কমে যাচ্ছে।
গতকাল এক ছাত্রের সাথে কথা হলো, সে আর তার কিছু বন্ধু মিলে বর্তমান বাংলাদেশের একটা স্বনামধন্য অনলাইন শপে কাজ করতো একেবারে প্রথম দিক থেকে।
২০১৪ সালের ছাত্র এতোদিনে পড়াশোনা শেষ হবার কথা, কিন্তু সে এক সেমিস্টার পড়ে আর পড়াশোনা করেনি কারন সে অনলাইনে কাজ করছে আর মাসে হাজার বিশের একটা এমাউন্ট সে আয় করছে তাও আবার ঘরে বসে। কাজের গতির সাথে দিনে দিনে এই অংক ফুলে ফেঁফে বট গাছ হবে এই আসায় বাস্তবতাকে ভুলে কাজ করে গেলো, পড়াশোনা গেলো গোল্লায়। একটা সময় দেখাগেলো সে তারা প্রতিষ্ঠানের জন্য অযোগ্য,
কারন.. . .
বয়স এবং পজিশন কাজের পরিধিকে বড় করে ঠিকি, তবে তা হলো বুদ্ধিবৃত্তিক পরিধি। আর বুদ্ধির বিকাশ কেবল পড়াশোনা ধারাই সম্ভব। প্রতিষ্ঠানের এই চাহিদাতে এসে সে বাদ পড়ে যায়।
এখন না তার কাছে কোন পড়ার সুযোগ আছে, না আছে বাস্তব কর্মজীবনের কোন ধারনা, সে তা হলে কিসে পরিণত হলো?
সে এখন পরিনত হলো হাত পা যুক্ত একজন পঙ্গু মানব।