Recent Posts

Pages: [1] 2 3 ... 10
1
Hadith / হাদীস ১৩
« Last post by ashraful.diss on Today at 09:17:39 AM »
হাদীস ১৩

আচ্ছা, এলোমেলো চুল আঁচড়াবার জন্য আপনারা আয়না দেখেন না? তেমনি মুমিনের কাজেকর্মে কোনো ভুল হলে সেটা শোধরানোর জন্যও অনেক সময় আয়নার প্রয়োজন হয়। আর মুমিনের আয়না হলো আরেকজন মুমিন। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,

الْمُؤْمِنُ مِرْآةُ الْمُؤْمِنِ

অর্থঃ মুমিন মুমিনের আয়নাস্বরুপ। (আবু দাউদ, ৪৯১৮)

আপনাদের কোনো বন্ধুর ভুল দেখলে সুন্দরভাবে গোপনে তার ভুলটা ধরিয়ে দেবেন। আপনারা তার আয়না হয়ে যাবেন।

চলবে...................................................

2
Islam & Science / সান্ত্বনা এবং ব্যথা
« Last post by ashraful.diss on Yesterday at 12:49:45 PM »

সান্ত্বনা এবং ব্যথা


হজরত আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, "যখন তুমি কোনো অসুস্থ ব্যক্তিকে দেখতে যাও, তখন তাকে তার বয়স সম্পর্কে খুশি কর (অর্থাৎ তাকে তার বয়স ও তার জীবন সম্পর্কে কথা বলে খুশি কর), এই ধরনের কথাবার্তা কিছু ঘটতে অস্বীকার করতে পারে না, কিন্তু এটি তার হৃদয়কে খুশি করবে এবং এটাই সফরের উদ্দেশ্য। (জামে তিরমিযী, সুনানে ইবনে মাজাহ, মাআরিফুল কুরআন)

হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, রোগীকে দেখতে গেলে আওয়াজ না করা এবং নিচু হয়ে না বসা সুন্নত। (মিশকাত)

অসুস্থদের দেখতে যাওয়ার জন্য একটি দিন নির্ধারণ করা মহানবী (সা.)-এর সুন্নতের অংশ ছিল না, বরং তিনি (সা.) দিন-রাত সব সময় (প্রয়োজন অনুসারে) রোগীদের দেখতে যেতেন। (জাদুল-মাআদ)

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রোগীর কাছে যেতেন এবং তার মাথার কাছে বসে তার অবস্থা জানতেন এবং জিজ্ঞেস করতেন, "তার স্বাস্থ্য কেমন আছে?"(জাদুল-মাআদ)।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন রোগীকে দেখতে যেতেন, তখন রোগীর কপালে ও নাড়িতে হাত রাখতেন আর যদি সে কিছু চাইতেন তখন তার জন্য সেই জিনিসটি চাইতেন এবং বলতেন যে রোগী যা চাইবে, তাকে তা দিতে হবে, তবে শর্ত হলো তা ক্ষতিকর না হয়। (হাসান হোসাইন)

আর কখনো কখনো তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রোগীর কপালে বরকতময় হাত রাখতেন, তারপর তার বুকে ও পেটে হাত ঘষতেন এবং দোয়া করতেন। হে আল্লাহ! তাকে আরোগ্য দান করুন এবং নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রোগীকে দেখতে গেলে বলতেন, চিন্তার কিছু নেই। ইনশাআল্লাহ, সব ঠিক হয়ে যাবে। সময়ে সময়ে তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলতেন যে, এই অসুস্থতা পাপের কাফফারা ও পরিশুদ্ধি হয়ে যাবে। (জাদুল-মাআদ)

চলবে....................................


Source: Own Bengali translation (from Ahkam-E-Mayyyat Urdu Kitab)
3
Hadith / হাদীস নং ১২
« Last post by ashraful.diss on Yesterday at 10:35:21 AM »
হাদীস নং ১২

মুসলিমরা সর্বশ্রেষ্ঠ জাতি। আবার প্রত্যেক মুসলিম পরস্পরের ভাই। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,

الْمُسْلِمُ أَخُو الْمُسْلِمِ

অর্থঃ মুসলিম মুসলিমের ভাই। (বুখারী, ২৪৪২;মুসলিম,২৫৬৪)

অর্থাৎ, এক ভাই যেমন তার অপর ভাইয়ের প্রতি সহানুভূতিশীল হয়, তেমনি একজন মুসলিমের উচিত আরেক মুসলিমের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া।

চলবে.............................................
4

রোগীদের সাথে দেখা করা এবং এর ফজিলত

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, একজন মুসলমান অন্য মুসলমানের সাথে যদি সকালে দেখা করে তাহলে সন্ধ্যা পর্যন্ত তার জন্য সতেরো হাজার ফেরেশতা দোয়া করেন, আর যদি সে সন্ধ্যায় অন্য মুসলমানের সাথে দেখা করে তাহলে সকাল পর্যন্ত সতেরো হাজার ফেরেশতা তার জন্য দোয়া করেন।

সাহাবীদের মধ্যে যে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়তো, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে দেখতে যেতেন। (জাদুল-মাআদ)

হজরত সাওবান (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, কোনো মুমিন যখন তার মুমিন ভাইকে দেখতে যায়, তখন সে যেন জান্নাতের বাগানে থাকে যতক্ষণ না সে ফিরে আসে। (সহীহ মুসলিম শরিফ)

হজরত উম্মে সালামা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: তোমরা যখন কোনো অসুস্থ বা মৃত ব্যক্তির কাছে যাও, তখন তার সঙ্গে ভালো কথা বল, কারণ, আপনি যাই কিছু বলেন না কেন, ফেরেশতারা তার উপর আমীন বলেন। (মুসলিম, মিশকাত)

হজরত ওমর (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তুমি যখন কোনো অসুস্থ ব্যক্তিকে দেখতে যাও, তখন তাকে বল তোমার জন্য দোয়া করতে, এই জন্য যে তার দোয়া ফেরেশতাদের দোয়ার মতো।’ (ইবনে মাজাহ, মিশকাত)

চলবে....................................


Source: Own Bengali translation (from Ahkam-E-Mayyyat Urdu Kitab)
5
আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
এক লোক নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর খেদমতে এল। তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁর স্ত্রীদের কাছে লোক পাঠালেন। তাঁরা জানালেন, আমাদের নিকট পানি ছাড়া কিছুই নেই। তখন রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, কে আছ যে এই ব্যক্তিকে মেহমান হিসেবে নিয়ে নিজের সাথে খাওয়াতে পার? তখন এক আনসারী সাহাবী [আবূ ত্বলহা (রাঃ)] বললেন, আমি। এ বলে তিনি মেহমানকে নিয়ে গেলেন এবং স্ত্রীকে বললেন, রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর মেহমানকে সম্মান কর। স্ত্রী বললেন, বাচ্চাদের খাবার ছাড়া আমাদের ঘরে অন্য কিছুই নেই। আনসারী বললেন, তুমি আহার প্রস্তুত কর এবং বাতি জ্বালাও এবং বাচ্চারা খাবার চাইলে তাদেরকে ঘুম পাড়িয়ে দাও। সে বাতি জ্বালাল, বাচ্চাদেরকে ঘুম পাড়াল এবং সামান্য খাবার যা তৈরী ছিল তা উপস্থিত করল। বাতি ঠিক করার বাহানা করে স্ত্রী উঠে গিয়ে বাতিটি নিভিয়ে দিলেন। তারপর তারা স্বামী-স্ত্রী দু’জনই অন্ধকারের মধ্যে আহার করার মত শব্দ করতে লাগলেন এবং মেহমানকে বুঝাতে লাগলেন যে, তারাও সঙ্গে খাচ্ছেন। তাঁরা উভয়েই সারা রাত অভুক্ত অবস্থায় কাটালেন। ভোরে যখন তিনি রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর নিকট গেলেন, তখন তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, আল্লাহ্‌ তোমাদের গত রাতের কান্ড দেখে হেসে দিয়েছেন অথবা বলেছেন খুশী হয়েছেন এবং এ আয়াত নাযিল করেছেন। “তারা অভাবগ্রস্ত সত্ত্বেও নিজেদের উপর অন্যদেরকে অগ্রগণ্য করে থাকে। আর যাদেরকে অন্তরের কৃপণতা হতে মুক্ত রাখা হয়েছে, তারাই সফলতাপ্রাপ্ত।”❤️
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৩৭৯৮
6

বিউটি পার্লারের ক্ষতিসমূহ


বিউটি পার্লারে গিয়ে আবিস্কৃত আধুনিক ফ্যাশন ও রূপচর্চা অবলম্বন করার ফলে মহিলাদের চেহারা, শরীর ও চুলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও লাবণ্যতা নষ্ট হয়ে যায়। ফলে নানাবিধ ক্ষতির আশংকা থাকে। এ বিষয়ে কায়রো মেডিক্যাল কলেজের প্রফেসর ডাঃ আবদুল মুনয়ীম সাহেবের লিখিত রিপোর্ট প্রনিধান যোগ্য।

" বিউটি পার্লারে গিয়ে চুল সেটিং করা, ইউরোপীয় ফ্যাশন পদ্ধতিতে চুলকে নানা রঙ্গে রঙ্গিন করা, চুল পরিস্কার করা ও এতে স্টাইল বা ডিজাইন করার জন্য যে সেটিং মেশিন ও বিভিন্ন প্রকার রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার করা হয় এসব দ্রব্যে এমন সব পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে, যা চুলের জন্য অত্যান্ত ক্ষতিকর। কোন ভাবেই মহিলাদের জন্য এসকল জিনিস ব্যবহার করা উচিৎ নয়। এরুপ কৃত্রিম সৌন্দর্য অবলম্বন করা থেকে বিরত থাকা একান্ত প্রয়োজন।

অনেক মহিলাদের জানা নেই যে, প্রকৃতিক বিরুদ্ধে জোর জবরদস্তি করে কৃত্রিম পদ্ধতিতে চুল সাজানোর পশ্চাতে কি কি ক্ষতিকর দিক রয়েছে। এভাবে ডিজাইন করার ফলে চুলের শেকড় যথেষ্ট আক্রান্ত হয়। ফলে চুলের শেকড়ের পরিমিত রক্ত সঞ্চালিত হতে পারেনা, তাই শেকড় দুর্বল হয়ে পড়ে, দ্রুত চুল ঝরতে থাকে। বিউটি পার্লারে ফ্যাশন, হেয়ার কাটিং, ড্রেসিং, থ্রেডিং, ব্রোসিং, আইভ্রু, আপার লিউজ ইত্যাদি ব্যবহারকারী মহিলাদেরকে বাহ্যিক দৃষ্টিতে কিছু দিনের জন্য মনোরোমা রুপসী মনে হয়। কিন্তু পরবর্তীতে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় তাদেরকে আজীবন দুঃখজনক পরিণতির স্বীকার হতে হয়। ফলে স্বামীর আন্তরিক ভালোবাসা ও হৃদ্যতার স্থলে অসহনীয় অবজ্ঞা ও ঘৃণার পাত্রে পরিণত হতে হয়।

চলবে................................................

7
Hadith / হাদীস নং ১১
« Last post by ashraful.diss on June 01, 2024, 09:32:07 AM »
হাদীস নং ১১

গত পোষ্টে আমরা কী শিখেছিলাম, মনে আছে? গত পোষ্টে আমরা শিখেছিলাম, প্রতিটি ভালো কাজই সাদাকাহ। আজকে আমরা এর চেয়েও সহজে সাদাকাহ’র সাওয়াব লাভের উপায় শিখব। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,

الكلمة الطّيبَة صَدَقَة

অর্থঃ ভালো কথা সাদাকাহ। বুখারী, ২৯৮৯;মুসলিম,১০০৯)

সাদাকাহ করলে যেমন আল্লাহ সাওয়াব দেন, তেমনি ভালো কথা বললেও সাওয়াব দেন। তাই, আজ থেকে আপনারা কথা বলার সময় শুধু ভালো কথাই বলবেন। ঠিক আছে?

চলবে...................................................
8

অসুস্থতা অবস্থায় দোয়া


যে ব্যক্তি অসুস্থ অবস্থায় চল্লিশ বার এই দুআ পাঠ করবে, যদি সে মারা যায় তাহলে সে শহীদের সমান সওয়াব পাবে আর যদি সুস্থ হয়ে যায় তাহলে তার সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।

لاإلٰہ إلا أنت سبحانک إني کنت من الظالمين․

আর যদি সে অসুস্থতার সময় এই দুআ পাঠ করে এবং মারা যায় তবে সে জাহান্নামের আগুনে থাকবে না। (তিরমিযী,নাসায়ী, ইবনে মাজাহ)

لا إلٰہ إلا اللّٰہ واللّٰہ أکبر، لا إلٰہ إلا اللّٰہ وحدہ لاشریک لہ، لا إلٰہ إلا اللّٰہ لہ الملک ولہ الحمد، لاإلٰہ إلا اللّٰہ ولا حول ولاقوة إلا باللّٰہ․

 অসুস্থতার সময়ে, আন্তরিক হৃদয় এবং সত্যিকারের আবেগের সাথে, আসুন এই প্রার্থনা করি:

اللّٰہم ارزقني شھادةً في سبیلک، واجعل موتي ببلد رسولک

অনুবাদঃ “হে আল্লাহ! আমাকে তোমার পথে শাহাদাতের সুযোগ দাও এবং আমাকে তোমার রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নগরীতে মৃত্যুবরণ করতে দাও।" (হাসান হুসাইন)

চলবে................................................


Source: Own Bengali translation (from Ahkam-E-Mayyyat Urdu Kitab)
9
‘Entrepreneurial spirit’: A product of nature or nurture?

The concept of cultural entrepreneurship has many facets. It encompasses both the cultural and social impact of entrepreneurial training, and the environmental factors that influence its development.

Some societies, such as the USA, have a strong entrepreneurial culture. This means that certain characteristics are celebrated and encouraged, such as the ability of individuals to assume risks, patience when confronting challenges, and innovative problem solving, especially in uncertain situations. However, not all countries have such an entrepreneurial culture.

Entrepreneurship struggles to take off in Europe

In general, entrepreneurship can drive economic growth within countries, especially in high-income nations.

The Total Early-Stage Entrepreneurial Activity (TEA) is an index that measures entrepreneurial activity. It does this by recording all new businesses established within the last three years in a given country. Countries with an entrepreneurial tradition such as the USA or Canada, for example, have TEAs of 14.7% and 19.76%, respectively. The figures are similar for other emerging powers such as Brazil (18.6%), Mexico (16.8%) or Saudi Arabia (25.34%).

In Europe, entrepreneurship is a key factor in stimulating economic growth, but no country in the continent reaches the figures of other more entrepreneurial markets. According to Global Entrepreneurship Monitor, only Latvia comes close with 14.34%, followed by the Netherlands with 13.69%, Croatia with 13.15% and Estonia with 13.09%.

Many countries sit well below 13%, including the United Kingdom (11.76%), Cyprus (11.04%), and France and Slovakia (both with 10.75%). Meanwhile, at the tail end of European entrepreneurship are Poland, Romania, Lithuania, Greece and Spain, with 2.59%, 5.85%, 6.68%, 6,74% and 6.79%, respectively.

Cultural entrepreneurship

Over the years, various studies have developed models to improve understanding of the cultural dimensions of entrepreneurship, with the aim of analysing why some cultures or countries produce more entrepreneurs than others. They have found, for example, that a society whose population is less risk averse should, in theory, have stronger entrepreneurial values.

However, cultural differences cannot be considered in isolation. We also have to look at a society’s economic situation, bearing in mind several key points:

* According to traditional economic thought, fear impacts entrepreneurship more when an economy is in recession. This is natural, given that an economic downturn reduces the overall number of business opportunities.

* The Global Entrepreneurship Index has shown how countries with more favourable economic climates tend to perform better in terms of entrepreneurship.

* Some studies have shown that a person is much more likely to become an entrepreneur if their parents, friends or neighbours are also entrepreneurs, or encourage them to become one. This is due, in part, to the fact that 80% of the times someone is encouraged to become an entrepreneur, friends, family or acquaintances provide a source of finance.

What do you need to become an entrepreneur?

The characteristics and attributes that are shared among business-minded people make up what some researchers call “entrepreneurial spirit”, with certain traits and motivations playing a very important role.

Personality-wise, natural entrepreneurs are more likely to accept challenges and achieve results. They are curious, self-motivated people who are more interested in working for their own benefit than in external recognition. They also have a greater need for autonomy, and a desire to find better ways of doing things.

Motivation can be broken down into two especially important areas:

1. Reward: making a difference to the world, making a living in difficult circumstances, and the possibility of greater economic incentive.

2. Professional objectives or past experience: continuing a family business, the desire to “be your own boss”.

Entrepreneurship: nature or nurture?

Many people do an excellent job as employees, but would feel overwhelmed at the thought of starting their own business.

Entrepreneurial spirit mitigates or bypasses this fear of failure – a perfectly natural reaction to the uncertainty and risk involved in making decisions and pursuing goals.

Some authors argue that “nurture” – meaning circumstances, experiences and learning – plays an important role in shaping entrepreneurs. Others, however, emphasise the influence of personality traits, suggesting a greater inclination towards a “nature” perspective.

Enterprising talent

While opinions vary, it is clear that successful entrepreneurs are the result of a combination of innate characteristics and environmental factors. Nevertheless, starting and running a business will come more naturally to those who have a clear, innate vocation towards entrepreneurship.

Just as no one can become an Olympic athlete without the necessary talent, entrepreneurship requires a unique combination of skills and dispositions that not everyone naturally shares. However, this does not mean that effort and sacrifice are not also fundamental to entrepreneurial success.

Source: https://theconversation.com/entrepreneurial-spirit-a-product-of-nature-or-nurture-230799
10

অসুবিধাই পদত্যাগের কারণ

মুহাম্মাদ বিন খালিদ সালামী (রা.) তার পিতা থেকে এবং তিনি তার দাদা থেকে বর্ণনা করেছেন যে, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন যে, একজন মুমিন বান্দার জন্য আল্লাহ তায়ালা উচ্চ মর্যাদা নির্ধারণ করবেন যা সে তার কর্ম দ্বারা উত্তীর্ণ হতে পারে না,তাই আল্লাহ তায়ালা তাকে কিছু শারীরিক বা আর্থিক কষ্ট বা তার সন্তানদের কাছ থেকে কিছু ধাক্কা বা পেরেশানী ভোগ করেন, তারপর তিনি তাকে ধৈর্য ধরতে দেন। এমনকি এইসব যন্ত্রণা ও কষ্টের (এবং তাদের সহ্য করার) কারণে তাকে সেই উচ্চ অবস্থানে নিয়ে আসা হয় যা তার জন্য পূর্ব নির্ধারিত ছিল। (মাআরিফুল হাদীস, মুসনাদে আহমাদ, সুনানে আবি দাউদ)

হজরত আবু সাঈদ খুদরি (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.) থেকে বর্ণনা করেন, একজন মুমিনের ওপর যে কোনো অসুস্থতা, যত কষ্টই হোক, যত দুঃখই হোক এবং যত যন্ত্রণাই আসুক না কেন, এমনকি কাঁটা বিঁধলেও আল্লাহ তায়ালা এসবের মাধ্যমে তার গুনাহগুলোকে পরিষ্কার করে দেন। (সহীহ বুখারী ও মুসলিম, মাআরিফুল হাদীস)

চলবে....................................

Source: Own Bengali translation (from Ahkam-E-Mayyyat Urdu Kitab)

Pages: [1] 2 3 ... 10