প্রতি সেকেন্ডে ১৭.৫৯ পেটাফ্লপ গতিতে গাণিতিক হিসাব করতে সক্ষম এই সুপার কম্পিউটারটি সদ্য প্রথম স্থান অধিকারী সিকুইয়াকে পিছে ফেলে দিয়ে এক নম্বর স্থান অধিকার করেছে। বর্তমানে সুপার কম্পিউটার তালিকায় প্রথম এবং দ্বিতীয় স্থান এখন যুক্তরাষ্ট্রের দখলে।
টাইটান (৫৬০,৬৪০ কোর) অপেক্ষা সিকুইয়ার (১,৫৭২,৮৬৪ কোর) কোর সংখ্যা অধিক হলেও ২,৬১,৬৩২টি এনভিডিয়ার কে২০X অ্যাকসিলেরটর ব্যবহার করার কারণে টাইটানের ক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে।
এনভিডিয়ার এই প্রসেসরগুলো ডেস্কটপ গ্রাফিক্স কার্ডের মতই কাজ করে এবং সুপার কম্পিউটারের মূল প্রসেসরের সহায়তাকারী হিসেবে কাজ করে। প্রসেসর অপেক্ষা ধীর গতির হলেও একই সাথে অনেকগুলো থ্রেড নিয়ে কাজ করতে সক্ষম হওয়ায় নতুন সুপার কম্পিউটারগুলোর সহায়ক প্রসেসর হিসেবে জিপিইউ প্রসেসর ব্যবহার শুরু হয়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে আগামী প্রজন্মের এক্সাস্কেল সুপার কম্পিউটার যা আজকের যুগের সুপার কম্পিউটার অপেক্ষা ১ হাজার গুণ বেশি শক্তিশালী হবে সেগুলো নির্মাণে জিপিইউ ভিত্তিক এই প্রসেসরগুলো বিশেষ ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে।
সম্প্রতি চিপ নির্মাতা ইন্টেল একই প্রযুক্তির জেওন ফাই নামক কো-প্রসেসর বের করেছে।
টাইটান সবচেয়ে গতিশীল সুপার কম্পিউটারের পাশাপাশি সবচেয়ে এনার্জি-ইফিশিয়েন্ট সুপারকম্পিউটার হিসেবেও স্থান করে নিয়েছে।
Source:Internet