Health Tips > Food and Nutrition Science

পুদিনা পাতা খাওয়ার উপকার

<< < (5/5)

Sultan Mahmud Sujon:
নোয়াখালীসহ বিভিন্ন স্থানে চাষ হচ্ছে এবং সেসব মাছই এখন বাংলাদেশের বিভিন্ন অ্যাকুরিয়ামের বাজারে বিক্রি হচ্ছে। তাই কেবল শখ কিংবা সৌন্দর্যবর্ধন নয়, চাইলে অ্যাকুরিয়াম মাছের চাষ ও ব্যবসা করে যেমন সাবলম্বী হওয়া যাবে, তেমনি বিদেশে রঙিন মাছ রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রাও আয় করা যাবে।

অ্যাকুরিয়ামে পোষার জন্য কাঁটাবনে যেসব মাছ পাওয়া যায় তার মধ্যে রয়েছে সিলভার শার্ক, এলবিনো শার্ক, টাইগার শার্ক, রেইনবো শার্ক, টাইগার বার্ব, রোজি বার্ব, গোল্ড ফিশ, অ্যাঞ্জেল ফিশ, ক্যাট ফিশ, সাকিং ক্যাট, কমেট, মলি, ফলি, গপ্পি, ব্লু-গোরামি, সিলভার ডলার, অস্কার, ব্লু-আকারা, টেলিচো, কৈ কার্প, টাইগার কৈ কার্প, ব্ল্যাক মুর, সোটটেল, প্লাটি, এরোনা, ফ্লাওয়ার হর্ন, হাইফিন নোজ, ব্ল্যাক গোস্ট, সিসকাসসহ বিভিন্ন প্রজাতি। এসব মাছ প্রতিজোড়া ৫০ থেকে ৭০০ টাকায় কেনা যাবে। আবার কিছু মাছের দাম বেশিও হয়। তবে দাম অনেকটা নির্ভর করে ছোট-বড় ও প্রজাতির ওপর।

কাঁটাবনের ব্যবসায়ীরা জানান, মাছের খাবার সাধারণত দুই ধরনের হয়। শুকনো খাবার ও পোকামাকড়। প্রতি ১০০ গ্রাম খাবারের দাম ২৫ থেকে ৫০ টাকা। অ্যাকুরিয়ামে মাছের অসুখ-বিসুখ হলে তার ওষুধও কাঁটাবন থেকে কেনা যাবে। অবশ্য মাছের অসুখের জন্য তেমন পেশাদার চিকিৎসক নেই বলে ব্যবসায়ীরা জানান। অ্যাকুরিয়াম বক্স নিজের পছন্দমতো বানিয়েও নেওয়া যায়। এ ছাড়া বাজারে ছোট-বড় বিভিন্ন মাপের অ্যাকুরিয়াম বক্স কিনতে পাওয়া যায়। দুই থেকে সাড়ে তিন ফুট আকারের অ্যাকুরিয়াম বক্সের দাম এক হাজার ২০০ থেকে চার হাজার ৫০০ টাকা। এ ছাড়া ছোট কাচের পাত্রেও রঙিন মাছ পোষা যায়। এসব পাত্রের দাম ১০০ থেকে ২০০ টাকা। অ্যাকুরিয়ামে মাছ রাখতে হলে এয়ার পাম্প, ছোট নেট, পাথরের টুকরাসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম লাগে।
অ্যাকুরিয়ামে মাছ পুষতে হলে কিছু নিয়ম মানতে হবে। যেমন, মাছের খাবার নিয়মিত দিতে হবে। সপ্তাহে একদিন অ্যাকুরিয়ামের পানি পাল্টাতে হবে।
এগ্রোবাংলা ডটকম

najnin:
ভাল হলো জেনে। সাধারণতঃ পুদিনা পাতা খাওয়া হয় না। এখন থেকে খাবার অভ্যেস করতে হবে দেখছি!

Farhana Israt Jahan:
Nice points, specially the last one...

nayeemfaruqui:
Good post...

Md. Limon Hossain:
গরমে পুদিনা পাতার যত গুণ
এক সময় মানুষ পুদিনা পাতা খুব বেশি খেতে চাইতো না। কিন্তু ক্রমেই মানুষ এর প্রতি ঝুঁকছে। কারণ মানুষ বুঝতে পেরেছে, এই পাতা যেমন স্বাদের, তেমনি শরীরের নানা সমস্যার জন্য উপকারীও। বিশেষ করে গরমের দিনে এই পাতা খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। অতিরিক্ত গরম আর কাজের চাপে মানুষের শরীরে ক্লান্তিভাব দেখা দেয়। এ ক্লান্তি ও অবসাদ দূর করে পুদিনা পাতা বা মিন্ট।

এই পাতা বেশি পরিচিত সালাদের বাটিতে। এই পাতা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বা ভিটামিন ‘এ'তে ভরা। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট অতিরিক্ত গরমে ত্বকের যে সমস্যা বা ক্ষতি হয় তা পূরণ করে। গরমের ঘাম জমে অনেকের ঠান্ডা লেগে যায়। এটিও প্রতিরোধ করে পুদিনা পাতা। এই পাতা পার্ধক্যও ঠেকায়। চুল ও ত্বকের জন্যও উপকারী। বেশি গরম পড়লে অনেকেরই হজমের সমস্যা দেখা দেয়। অনেক সময় খাদ্যের বিষক্রিয়াজনিত সমস্যাও দেখা দেয়। এক্ষেত্রে পুদিনা পাতা খেলে পেটের ভেতরের তাপমাত্রা কমায়। ফলে এসব সমস্যা সহজেই দূর করে।

কৃমির বংশ বিস্তার ঘটে নোংরা পরিবেশ, নোংরা বা পচা-বাসি খাবার, দূষিত বাতাস ইত্যাদি থেকে। পুদিনা পাতা খেলে এ সমস্যা দূর হয়। বড় ধরনের অপারেশন হলে সেই ঘা শুকায় দ্রুত। জ্বর, ডায়রিয়া, বমি ইত্যাদি হলেও পুদিনা পাতা খেলে তা দূর হয়। রোগীর মুখের রুচি ফিরিয়ে আনে এ পাতা। পুদিনা পাতা ধ্বংস করে দেহের ক্ষতিকর অণুজীবগুলো। এ পাতা তরকারির সঙ্গে রান্না করে খাওয়ার চেয়ে সালাদের সঙ্গে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। - মোহাম্মদ আব্দুল সেলিম

Source: http://www.dailysangram.com/news_details.php?news_id=85503

Navigation

[0] Message Index

[*] Previous page

Go to full version