IT Help Desk > IT Forum

ড্যাফাডিলে কারিগরি সেমিনার

<< < (6/11) > >>

Shamsuddin:
ওয়াশিংটন, মে ০৭ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/রয়টার্স)- ধূমপান ছাড়তে অনেকে অনেক চেষ্টাই করে থাকেন। কোন কোন সময় চিকিৎসকরা ওষুধ ব্যবহারেরও পরামর্শ দেন। তবে ওষুধ ছাড়া আকুপাংচার বা হিপনোসিস থেরাপির মাধ্যমেও এ অভ্যাস ছাড়া যায় বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।

কিন্তু এ পদ্ধতি দুটি সত্যিকার অর্থে কেমন কার্যকর এবং প্রচলিত পদ্ধতির চেয়ে কতটা ভাল সে সম্পর্কে এখনো অনেক প্রশ্ন আছে।

তবে গবেষকরা সংশ্লিষ্ট ১৪ টি আন্তর্জাতিক গবেষণা পর্যালোচনা করে এ সম্পর্কিত বেশ কিছু প্রমাণ পেয়েছেন।

কানাডার ম্যাকগ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক মেহদি তাহিরি জানান, যারা ধূমপান ছাড়তে চায় তারা প্রথমে প্রচলিত মানসম্মত পদ্ধতিগুলোই বেছে নেবে। যেমন: নিকোটিন-রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি, ওষুধ ব্যবহার, আচরণগত পরামর্শ নেওয়া প্রভৃতি।

তবে কেউ কেউ ওষুধ ব্যবহারে ততটা আগ্রহী না। আবার অনেক ক্ষেত্রে প্রচলিত মানসম্মত পদ্ধতিগুলো কার্যকরও হয় না।

সেক্ষেত্রেই (আকুপাংচার ও হিপনোসিস) বিকল্প পদ্ধতিগুলো ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া যায় এবং তা কাজেও আসতে পারে বলে জানান তাহিরি।

যেসব ধূমপায়ী আকুপাংচার করেছে তাদের ছয় মাস থেকে এক বছর পর পুরোপুরি ধূমপানমুক্ত হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা অন্যদের চেয়ে তিনগুণ বেশি।

ঠিক একইভাবে হিপনোসিস থেরাপির ক্ষেত্রেও অন্যদের তুলনায় ধূমপায়ীর ধুমপানমুক্ত হওয়ার হার বেশি দেখা গেছে গবেষণায়। গবেষণা পর্যালোচনাটি প্রকাশ করেছে ‘আমেরিকান জার্নাল অব মেডিসিন’ নামক সামিয়কী।

তবে গবেষকরা বলছেন, সব গবেষণায় এ ধরনের চিকিৎসায় সফলতার হার একইরকম দেখা যয়নি। যদিও সামগ্রিকভাবে বিকল্প এ চিকিৎসায় ধূমপায়ীদের উপকৃত হওয়ারই লক্ষণ দেখা গেছে।

২০০৮ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, ২৫৮ জন ধূমপায়ীকে কয়েকবার লেজার আকুপাংচার করানোর পর তাদের ৫৫ শতাংশ ছয় মাসের মধ্যে এ অভ্যাস ছেড়ে দিয়েছে। আর যারা এই চিকিৎসা নেয়নি তাদের ক্ষেত্রে এ হার ৪ শতাংশ।

কিন্তু এর আগের বছর ২০০৭ সালে তাইওয়ানে এক গবেষণায় দেখা গেছে, ধূমপায়ীদের কানের চারপাশে সূচ দিয়ে করা আকুপাংচার তেমন ফলদায়ক হয়নি।

এ আকুপাংচারে মাত্র ৯ শতাংশ ধূমপায়ী ৬ মাস পর ধূমপান ছাড়তে পেরেছে। আর যারা এ চিকিৎসা নেয়নি তাদের ক্ষেত্রে এ হার ছিল ৬ শতাংশ।

অন্যদিকে, হিপনোসিস থেরাপির ক্ষেত্রেও দুই গবেষণায় দেখা গেছে একই অসামঞ্জস্য। একটি গবেষণায় হিপনোসিস থেরাপির বদৌলতে ২০ থেকে ৪৫ শতাংশ ধূমপায়ী ৬ মাস থেকে ১ বছর পর এ অভ্যাস ছেড়ে দিতে পেরেছে। তবে অন্য গবেষণায় দেখা গেছে, এই একই চিকিৎসায় ফল হয়েছে কম।

nmoon:
Sabash Bangladesh!!!

tamim_saif:
YAH

Yahoooooooo!!!!!!!!!!!

Bangladesh again win today's game.

arefin:


ইন্টারনেটে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় বিতর্ক এখন তুঙ্গে। ইন্টারনেটে জনসাধারণের অবাধ বিচরণ থাকবে না সরকার এটি নিয়ন্ত্রণ করবে। এটি এখন সবচেয়ে আলোচিত বিষয়।

এ বিষয়টি সামনে রেখে আগামী ৩ থেকে ১৪ ডিসেম্বর ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের (আইটিইউ) আয়োজনে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স অন ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন্স (ডব্লিউসিআইটি) সম্মেলন।

এ সম্মেলনে আইটিইউ তাদের ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেশন্সে (আইটিআর) পরিবর্তন আনতে চায়। এরই মধ্যে সেখানে বেশ কটি পরিবর্তনের সুপারিশও করা হয়েছে। সুপারিশের অন্যতম হলো ইন্টারনেট কি এখনকার মতো স্বাধীনভাবে চলবে, নাকি তার ওপর সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর নিয়ন্ত্রণ থাকবে? জাতিসংঘের ১৯৪টি সদস্য দেশের ভোট বলে দেবে ইন্টারনেটে সাধারণের অবাধ বিচরণ থাকবে, কি থাকবে না?

এ উদ্দেশ্য সফলে ইন্টারনেট সোসাইটি বাংলাদেশ ঢাকা চ্যাপ্টার এবং উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠান ‘ভয়েস’ যৌথভাবে ঢাকার ইঞ্জিনিয়ারস ইনিস্টিটউট মিলনায়তনের (আইইবি) ইঞ্জিনিয়ারস রিক্রিয়েশন সেন্টারে (ইআরসি) মতবিনিময় সভার আয়োজন করে।

ইন্টারনেট সোসাইটি বাংলাদেশ ঢাকা চ্যাপ্টারের সভাপতি ড. সৈয়দ ফয়সাল হাসানের সভাপতিত্বে এ সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশনের (বিটিআরসি) সাবেক চেয়ারম্যান সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ।

ইন্টারনেট নিয়ন্ত্রণের বিষয়গুলো তত্ত্বাবধান করে ইন্টারনেট করপোরেশন ফর অ্যাসাইন্ড নেমস অ্যান্ড নাম্বার্স (আইকান), ইন্টারনেট ইঞ্জিনিয়ারিং টাস্কফোর্স (আইইটিএফ), ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব কনেসোর্টিয়াম (ডব্লিউথ্রিসি) এবং ইন্টারনেট আর্কিটেকচার বোর্ড (আইএডি)। এ সংস্থাগুলোর প্রত্যেকেই মাল্টিস্টেক হোল্ডার এবং উন্মুক্ত।

আইটিইউ চাইছে নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি তাদের তথা সরকারের হাতে চলে আসুক। ফলে জাতিসংঘের ১৯৪টি সদস্য দেশের ভোট বলে দেবে ইন্টারনেটে সাধারণের অবাধ বিচরণ থাকবে, কি থাকবে না? ভোটের ফলাফল যদি আইটিইউয়ের অনুকুলে যায়, তাহলে প্রত্যেক দেশের সরকারই ঠিক করে দেবে তাদের দেশে কোন সাইট দেখা যাবে আর কোনটি দেখা যাবে না।

এখন যেমন বাংলাদেশের কোনো ব্যক্তি বিশ্বের যেকোনো দেশে গিয়ে ইমেইল, ফেসবুক, টুইটার ব্যবহার করতে পারেন। নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি আরোপিত হলে তখন এ সুযোগ বন্ধ হয়ে যাবে। তখন ব্যক্তির যে দেশে অবস্থান সেখানকার সরকারের কাছ থেকে এ বিষয়ে অনুমতি নিতে হবে।

এদিকে টেলিফোনের মতো রোমিং করে নিলে শুধু তখন ইমেইল বা অন্য সব সেবা বিদেশে গিয়েও পাওয়া যাবে। ইন্টারনেটের কোনো নিয়ন্ত্রক বা স্বত্বাধিকারী নেই বলেই এত দ্রুত এর বিকাশ সম্ভব হয়েছে। এর উন্মুক্ততা ও বিকেন্দ্রীকরণই এর শক্তি।

তাই এ ব্যবস্থায় ব্যতয় হলে ইন্টারনেট ব্যবহার ও সেবা সম্প্রসারণ, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখা ও সাধারণ নাগরিকদের মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় সুনির্দিষ্টভাবে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। ফলে বাংলাদেশ সরকারকে বর্তমান ব্যবস্থার পক্ষে থাকা উচিত। এ ছাড়া সরকারের উচিত জনগণের মতামত নিয়ে দেশের হয়ে একটি পজেশন পেপার তৈরি করা। এসব কথা জানান ইন্টারনেট সোসাইটি বাংলাদেশ ঢাকা চ্যাপ্টারের ড. সৈয়দ ফয়সাল হাসান।

মতবিনিময় সভায় বক্তারা বলেন, এমনিতেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকার ইন্টারনেটের ওপর নজরদারি বাড়াচ্ছে। এ অবস্থায় যদি সরকারের কাছে আরও ক্ষমতা যায়, তাহলে বিভিন্ন দেশের ইন্টারনেটের অগ্রগতি বাধাগ্রস্ত হবে। বিশেষ করে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলো বেশি সমস্যায় পড়বে।

এ ছাড়াও ইন্টারনেটের ওপেন স্ট্যান্ডার্ড এবং মাল্টি স্টেক হোল্ডার ব্যবস্থাপনায়ই মূলত ইন্টারনেট প্রসারের পেছনের শক্তি। এর ব্যতয় হলে ইন্টারনেটের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হবে। অগ্রগতি বাধাগ্রস্ত হবে। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, ইন্টারনেটের ভবিষ্যৎ নির্ধারণে আইটিইউ উপযুক্ত জায়গা নয়। শুধু বিভিন্ন দেশের সরকার এখানে মতামত দিতে পারে।

এসব সরকারের মধ্যে কেউ কেউ অবাধ এবং স্বাধীন ইন্টারনেট সমর্থন করে না। ফলে বর্তমান নীতিমালার পরিবর্তনের ফলে সেন্সরশিপ বেড়ে যেতে পারে। উদ্ভাবনের পথ অবরুদ্ধ হতে পারে। সরকারগুলো এককভাবে ইন্টারনেটের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করতে পারে না। বিশ্বের কোটি কোটি ইন্টারনেট গ্রাহকদের মতামতকেও এখানে গুরুত্ব দিতে হবে।

এ মতবিনিময় সভায় অন্যর সবার মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কম্পিউটার সোসাইটির সভাপতি ড. মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম, ভয়েসের নির্বাহী পরিচালক আহমেদ স্বপন মাহমুদ, ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (আইএসপিএবি) সহ-সভাপতি সুমন আহমেদ সাবির, বাংলাদেশ আইসিটি জার্নালিস্ট ফোরামের (বিআইজেএফ) নির্বাহী সদস্য মোহাম্মদ কাওছার উদ্দীন, সরকারি প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতির একান্ত সচিব মিজানুর রহমান, ইন্টারনেট সোসাইটি বাংলাদেশ ঢাকা চ্যাপ্টারের জেনারেল সেক্রেটারি রবিউল আলম এবং সামহোয়্যারইন ব্লগের প্রধান সৈয়দা গুলশান ফেরদৌস জানা।

arefin:
সম্প্রতি ইয়াহু জানিয়েছে, তাদের মেসেঞ্জার সেবা থেকে আরও বেশ কিছু সুবিধা বন্ধ করে দিতে যাচ্ছে তারা। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য সুবিধা হচ্ছে পাবলিক চ্যাটরুম যেটি এখনও যথেষ্ট জনপ্রিয়।



১৯৯৮ সাল থেকে আজ অবধি ইয়াহুর অন্যতম জনপ্রিয় একটি সেবা হচ্ছে তাদের মেসেঞ্জার। ইয়াহু মেসেঞ্জার ব্যবহার করে টেক্সট, ভয়েস ও ভিডিও চ্যাট করা যায়। তারচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে, সময় কাটাতে ও নতুন বন্ধু খুঁজে পেতে এর পাবলিক চ্যাটরুম। ব্যবহারকারীরা ইয়াহু মেসেঞ্জার থেকে দেশ অনুযায়ী পাবলিক চ্যাটরুমে ঢুকে ঐ চ্যাটরুমে থাকা অন্যান্য ইয়াহু ব্যবহারকারীদের সঙ্গে ভয়েস ও টেক্সট চ্যাট করতে পারেন। চ্যাটরুমের ডান পাশে থাকা সদস্য তালিকা থেকে ইচ্ছেমত ব্যবহারকারীকে মেসেজ দেয়ার সুবিধাও রয়েছে।

বাংলাদেশে এখনও ইয়াহু মেসেঞ্জারের চ্যাটরুম জনপ্রিয়। যদিও সাম্প্রতিক সময়ে ফেসবুক চ্যাট অধিক জনপ্রিয়তা অর্জন করে নিয়েছে, তবুও সন্ধ্যা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত প্রায় চল্লিশটিরও বেশি "বাংলাদেশ" চ্যাটরুমে ঢুকলে প্রচুর ব্যবহারকারীকে সক্রিয় দেখা যায়।

ইয়াহু জানিয়েছে, নতুন ও আরও আকর্ষণীয় সব সুবিধা আনার স্বার্থেই তারা পাবলিক চ্যাটরুমগুলো আগামী ১৪ই ডিসেম্বর থেকে স্থায়ীভাবে বন্ধ করে দেবে।

পাবলিক চ্যাটরুম বন্ধ করার পাশাপাশি পিংবক্স নামে আরেকটি সেবাও বন্ধ করে দেবে। পিংবক্সের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা তাদের সোশাল নেটওয়ার্কিং প্রোফাইল, ব্লগ কিংবা ওয়েবসাইটের ভিজিটরদের সঙ্গে ইয়াহু মেসেঞ্জারের মাধ্যমে চ্যাট করতে পারতেন।

১৪ই ডিসেম্বর থেকে মাইক্রোসফটের এমএসএন মেসেঞ্জারের সঙ্গে কাজ করাও বন্ধ করে দেবে ইয়াহু মেসেঞ্জার। এতদিন ইয়াহু অ্যাকাউন্ট থেকেই ব্যবহারকারীরা এমএসএন বা হটমেইল অ্যাকাউন্টধারীদের যোগ করতে পারতেন। ফলে, এক প্রান্তে ইয়াহু মেসেঞ্জার ও অন্য প্রান্তে এমএসএন মেসেঞ্জার দিয়েই চ্যাট করা যেত। কিন্তু আগামী ১৪ই ডিসেম্বর থেকে ইয়াহু মেসেঞ্জারে যুক্ত থাকা এমএসএন কন্টাক্টগুলো বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। ইয়াহু জানিয়েছে, কেউ যদি এরপরও সেসব অ্যাকাউন্টে বার্তা পাঠান, তাহলে তা পৌঁছুবে না।

উল্লেখ্য, মাইক্রোসফট জানিয়েছে তারা এমনিতেই এমএসএন মেসেঞ্জার (যার নাম পরবর্তীতে লাইভ মেসেঞ্জারে পরিবর্তন করা হয়)বন্ধ করে স্কাইপের সঙ্গে তাদের সেবা জুড়ে দিচ্ছে। কাজেই, ইয়াহুকে এমনিতেও এই ইন্টিগ্রেশন বন্ধ করতে হতো।

ইয়াহুর ঘোষণামতে, ইয়াহু ভয়েস ফোন ইন ও ভয়েস ফোন আউট নামের সেবাও বন্ধ করা দেয়া হবে। তবে দু'টি ইয়াহু মেসেঞ্জার ব্যবহার করে ব্যবহারকারীরা ভিডিও ও ভয়েস চ্যাট করার সুবিধা পেতে থাকবেন।

Navigation

[0] Message Index

[#] Next page

[*] Previous page

Go to full version