Faculty of Humanities and Social Science > Law
Hartal
Md. Khairul Bashar:
nice post. i think some posts like this one make us curious to know something new. thanks for sharing .........
Md. Khairul Bashar:
ধূমপান বন্ধের অভিযানে আরো এক ধাপ এগোলো অস্ট্রেলিয়া। এখন থেকে দেশটির কোনো সিগারেট প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান তাদের মোড়কে প্রতিষ্ঠানের নাম, লোগো এমনকি কোনো রঙও ব্যবহার করতে পারবে না। বরং জলপাই রঙের প্যাকেটটিকে হতে হবে ভয়ংকর। ধূমপানের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত প্রত্যঙ্গের ছবি থাকতে হবে মোড়কে। সেই সঙ্গে থাকবে বড়দের ধূমপানের ফলে অসুস্থ্ হয়ে পড়া শিশুদের ছবি। আজ শনিবার থেকেই অস্ট্রেলিয়ায় আইনটি বলবৎ করা হয়েছে।
আইনটি জারি হওয়ার ফলে সব সিগারেটের মোড়কই হবে একই রকম। কারণ কম্পানির নাম ও সিগারেটের ব্র্যান্ডের নাম মোড়কে দিতে হবে খুবই ছোট ফন্টে। প্যাকেটের গায়ে স্বাস্থ্য সতর্কীকরণ
বিজ্ঞপ্তি তো থাকবেই। বছর দুই আগে আইনটি প্রণয়নের কাজে হাত দেয় অস্ট্রেলিয়া। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও এমন নতুন আইন প্রণয়ন অনুমোদন করে। অনেকেই মনে করছেন অস্ট্রেলিয়ার এই আইন ধূমপানবিরোধী আন্দোলনে নতুন মাত্রা আনবে। এর আগে সিগারেটের প্যাকেটে ধূমপানের ক্ষতিকর দিক বর্ণনা থেকে শুরু করে ধূমপানের কারণে ক্ষতিগ্রস্তু হৃৎপিণ্ড, ফুসফুস ও মানবদেহের অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ছবি দেওয়া ক্ষেত্রবিশেষে বাধ্যতামূলক করা হলেও রঙ, লোগো এমনকি ব্র্যান্ড পরিচয়হীন সিগারেটের মোড়ক তৈরির আইন বিশ্বে এই প্রথম।
অস্ট্রেলিয়ার ধূমপানের কারণে মৃত্যুর হার ১০ শতাংশের নিচে নামিয়ে নিয়ে আনার পরিকল্পনা রয়েছে। দেশটিতে প্রতিবছর প্রায় ১৫ হাজার মানুষ ধূমপানের কারণে বিভিন্ন রোগে ভুগে মৃত্যুবরণ করেন। এর আগে সিগারেট ও অন্যান্য তামাকজাত দ্রব্যের বিজ্ঞাপনের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা অস্ট্রেলিয়া সরকার আরোপ করেছিল, তাতে ধূমপায়ীর সংখ্যা ১৯৮৮ সালের তুলনায় ২০০৭-এ নেমে এসেছিল প্রায় অর্ধেকে। যেখানে ১৯৮৮ সালে অস্ট্রেলিয়ায় ১৪ বছর বা তার বেশি বয়সী মোট ধূমপায়ীর সংখ্যা ছিল ৩০ শতাংশ, সেখানে ২০০৭ সালে তা কমে এসেছে ১৬ দশমিক ৬ শতাংশে। তবে ২০০৮ সালে অস্ট্রেলিয়ার তামাকশিল্প সরকারকে ৭৬০ কোটি ডলার রাজস্ব দিয়েছে।
সূত্রঃ http://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Loan&pub_no=1078&cat_id=1&menu_id=0&news_type_id=3&news_id=304019
sadique:
University Ranking Bangladesh
University Web Rankings 2012
1. University of Dhaka Dhaka
2. American International University-Bangladesh Dhaka
3. Bangladesh University of Engineering and Technology- Dhaka
4. Jahangirnagar University Savar
5. Rajshahi University Rajshahi
6. North South University Dhaka
7. National University Gazipur
8. Daffodil International University Dhaka
9. Chittagong University Chittagong
10. East West University Dhaka
11. Ahsanullah University of Science and Technology Dhaka
12. Shahjalal University of Science and Technology Sylhet
13. Islamic University of TechnologyGazipur
14. Khulna University Khulna
15. Independent University, Bangladesh Dhaka ...
16. Khulna University of Engineering and Technology Khulna
17. Chittagong University of Engineering and Technology Chittagong
18. Bangladesh Agricultural University Mymensingh
19. International Islamic University, Chittagong Chittagong ...
20. The University of Asia Pacific Dhaka
21. Rajshahi University of Engineering and Technology Rajshahi
22. BRAC University Dhaka ...
23. International University of Business Agriculture and Dhaka
24. Noakhali Science and Technology University Noakhali
25. Presidency University Dhaka
26. Northern University of Bangladesh Dhaka ...
27. Dhaka University of Engineering & Technology Gazipur
28. Southern University Bangladesh Chittagong
29. Bangabandhu Sheikh Mujib Medical University Dhaka
30. Islamic University Kushtia
31 ..Southeast University Dhaka
32. Jagannath University Dhaka
33. Comilla University Comilla
34. Begum Rokeya University Rangpur
35. Mawlana Bhashani Science and Technology University Tangail
36. Stamford University Bangladesh Dhaka
37. Bangladesh University of Professionals Mirpur
38. Jatiya Kabi Kazi Nazrul Islam University Mymensingh
39. Jessore Science and Technology University Jessore
40. Asian University of Bangladesh Dhanmondi ...
41. Eastern University Dhaka
42. Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman Agricultural University Gazipur
43. University of Liberal Arts Bangladesh Dhaka
44. Atish Dipankar University of Science and Technology Dhaka ...
45. Patuakhali Science and Technology University Patuakhali ...
46. Sylhet Agricultural University Sylhet ...
47. Primeasia University Dhaka
48. Hajee Mohammad Danesh Science and Technology University Dinajpur
49. ASA University Bangladesh Dhaka
50. University of Development Alternative Dhaka
51. Chittagong Veterinary and Animal Sciences University Chittagong
52. Pabna Science & Technology University Pabna
53. World University of Bangladesh Dhaka
54. Manarat International University Dhaka
55. State University of Bangladesh Dhaka
56. Victoria University of Bangladesh Dhaka
57. Metropolitan University Sylhet
58. Leading University Sylhet ...
59. Green University of Bangladesh Dhaka ...
60. Sher-e-Bangla Agricultural UniversityDhaka
61. City University Dhaka
62. Bangladesh University of Business and Technology Dhaka
63. Dhaka International University Dhaka
64. University of Science and Technology Chittagong Chittagong ...
65. Darul Ihsan University Dhaka
66. Shanto Mariam University of Creative Technology Dhaka
67. Premier University Chittagong
68. United International University Dhaka
69. University of Information Technology and Sciences Dhaka
70. Bangladesh Islami University Dhaka
71. Uttara University Dhaka
72. Prime University Dhaka
73. East Delta University Chittagong
74. Sylhet International University Sylhet
75. Gono Bishwabidyalay Dhaka
76. The Millenium University Dhaka
77. Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman Science and Technology University Gopalganj
78. Begum Gulchemonara Trust University Chittagong
79. Bangladesh University Dhaka
80. Royal University of Dhaka Dhaka
81. Bangladesh University of Textiles Dhaka
82. University of South Asia Dhaka
83. IBAIS UniversityDhaka
84 The People's University of Bangladesh Dhaka ...
www.studentvisa4u.com
arefin:
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বা আইসিটি। আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে যার অবদান অনেক বেশি চোখে পড়ার মতো। ভবিষ্যতের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ নেয়ামক হিসেবে কাজ করতে পারবে এর নতুন উদ্ভাবনী দিকগুলো। এই ভাবনা থেকেই "আইসিটি ইনোভেশন অ্যাপ্লিকেশন চ্যালেঞ্জ ২০১৩" প্রতিযোগিতা আয়োজন করতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন [আইটিইউ]।
শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের জন্য আহ্বানের পথে প্রতিযোগীদের সমস্যার জবাব দিতে হবে কম্পিউটারের ভাষায়। তৈরি করতে হবে অ্যাপ্লিকেশন। যেগুলো কাজে লাগিয়ে মেলবন্ধন ঘটানো যাবে মোবাইল ও ইন্টারনেট সেবা। পাশাপাশি সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণের মাধ্যমে পরিবর্তন আনা যাবে সামাজিক মাধ্যমগুলোতে। স্বচ্ছতা অক্ষুণ্ণ যথাযথ রেখেই কাজের দিক থেকে আদায় করা যাবে শতভাগ সুবিধা।
চ্যালেঞ্জকে করতে হবে জয়:
প্রতিযোগিতার অংশগ্রহণ পর্ব শুরু হয়েছে ২২ নভেম্বর ২০১২ থেকে। যদিও আরব আমিরাতে দুবাইয়ে শহরে অনুষ্ঠিত হওয়া বিশ্ব টেলিযোগাযোগ মানদণ্ড সম্মেলন [ডব্লিউটিএসএ] ২০১২ থেকেই প্রচারে নামে আইটিইউ। নতুন উদ্ভাবনীমূলক মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন সার্ভিস [যেমন- মোবাইলে চিকিৎসা ব্যবস্থা, মোবাইল পেমেন্ট ইত্যাদি], ই-এডুকেশন, ই-গভর্নমেন্ট এবং চৌকস যোগাযোগ ব্যবস্থা। এই চারটি চ্যালেঞ্জিং বিভাগ থেকে প্রত্যেক প্রতিযোগীকে বেছে নিতে হবে যে কোনো একটি বিভাগ।
প্রতিযোগী হবেন যারা:
আইটিইউ সদস্যভুক্ত দেশগুলোর যেকোনো নাগরিক এতে অংশ নিতে পারবেন। দলগত কিংবা ব্যক্তিগত অথবা প্রাতিষ্ঠানিকভাবে- যেকোনো ভাবেই অংশ নিতে পারবেন প্রতিযোগিতারা। ব্যক্তিগত প্রতিযোগী হতে হলে আঠারো কিংবা তদূর্ধ্ব বয়সী হতে হবে। কয়েকজন মিলে দল গঠন করেও নামা যাবে প্রতিযোগিতায়। আবার প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি আছে এরকম প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকেও প্রতিযোগিতার ময়দানে আসা যাবে।
যেভাবে হবেন প্রতিযোগী:
প্রকল্প প্রস্তাবনা জমা দেওয়ার আগেই অনলাইনে নিবন্ধন করতে হবে। আর অনলাইন নিবন্ধন চলবে ২২ জানুয়ারি ২০১৩ পর্যন্ত। অনলাইনে নিবন্ধন করার শুরুতেই বেছে নিতে হবে একক [ব্যক্তিগত], ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা অথবা কর্পোরেট [সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান] এ তিনটি ধরণের প্রতিযোগিতা পর্ব থেকে যে কোনো একটি। এককভাবে নিবন্ধনের জন্য যেতে হবে এই ঠিকানায় (http://www.itu.int/en/ITU-T/challenges/innovation/Pages/ictchallenge-ind.aspx)আবেদন পত্রের শুরুর অংশেই দিতে হবে ব্যক্তিগত যোগাযোগ তথ্য [নাম, ঠিকানা, ইমেইল আইডি এবং ফোন নাম্বার]। পরের অংশে থাকবে আপনার প্রকল্পের নাম ও ধারণা দেওয়া আলাদা দুটো বক্স। সঠিকভাবে পূরণ করার পর সাবমিট করতে হবে। আর ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা হিসেবে অংশ নিতে যেতে হবে এই ঠিকানায় (http://www.itu.int/en/ITU-T/challenges/innovation/Pages/ictchallenge-cor.aspx)এখানে আবেদন পত্রের সবকিছু একক আবেদন পত্রের সাথে মিল থাকলে বাড়তি হিসেবে চাওয়া হবে আপনার প্রতিষ্ঠানের তথ্য। কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান হিসেবে বড় সরকারি প্রতিষ্ঠান হলে নিবন্ধনে যেতে হবে এই ঠিকানায় এবং মাঝারি মানের প্রতিষ্ঠান হলে এই লিংক সঠিকভাবে নিবন্ধন সম্পন্ন হলে প্রতিযোগীর ইমেইলে ঠিকানায় চলে আসবে একটি নিবন্ধন আইডি, ওয়ার্ক আইডি। পাশাপাশি আসবে একটি এফটিপি লিংক। যেখানে পরবর্তীতে জমা করতে হবে আপনার বানানোর অ্যাপ্লিকেশনের প্রয়োজনীয় নথি।
প্রতিযোগিতার আসল পর্ব:
অ্যাপ্লিকেশনের ফিচার এবং কাজের ধরণ উল্লেখপূর্বক প্রস্তাবনা তৈরি করতে হবে পিডিএফ অথবা পাওয়ার পয়েন্ট ফরমেটে। ডব্লিউএমভি ফরমেট আকারে সর্বোচ্চ ৫মিনিটের অ্যাপ্লিকেশন সম্পর্কে বক্তব্য দিয়ে তৈরি করতে হবে ভিডিও। কিভাবে উন্নয়নশীল দেশের মানুষের জীবন ধারায় উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারবে সে সম্পর্কে আপনার তৈরি করা অ্যাপ্লিকেশন সম্পর্কে তৈরি করতে হবে ধারণা পত্র বা কনসেপ্ট পেপার। যার শব্দের সীমা হবে সর্বোচ্চ তিন হাজার।
পুরস্কারের হাতছানি:
সেরা অ্যাপস [ব্যক্তিগত ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা প্রতিযোগি], সেরা কর্পোরেট অ্যাপস এবং উভয় পর্যায়ে সম্মাননা পুরস্কার। এগুলোর মধ্যে শুধুমাত্র সেরা অ্যাপসকে ৫ হাজার ডলার পরিমাণ নগদ অর্থ পুরস্কার দেওয়া হলেও প্রত্যেক বিভাগের বিজয়ীর জন্য সবচেয়ে বড় পুরস্কার ২০১৩ সালের ১৭ মে বিশ্ব তথ্য সভা দিবসে এসব প্রকল্প সমগ্র বিশ্বকে দেখানো সুযোগটি। এবং আইটিইউর সাথে কাজ করার সুযোগ।
Mohammed Abu Faysal:
অফিসে কাজ করছেন। সবাই নিমগ্ন নিজ নিজ পিসিতে। রাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সব গোপন তথ্য আপনারাই পাহারা দেন। বছরের ৩৬৫ দিন সার্ভার চালু যাতে থাকে সে ব্যবস্থা করা আছে। তাই এক দণ্ডের জন্য পিসি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হওয়ার কোন জো নেই। কিন্তু এই অবিশ্বাস্য ঘটনাটিই আজ ঘটলো। ধাম করে আপনার কম্পিউটার বন্ধ হয়ে গেলো। আতঙ্কে আপনার চোখ তখন বিস্ফারিত। মুহূর্তেই গায়ের রক্তও হিম হয়ে যায় যখন দেখেন চারপাশের সব সহকর্মীর কম্পিউটারই কোন্ অর্দশ্য সুইচে বন্ধ হয়ে গেছে। আপনারা কেউ তখনো জানেন না অফিস ভবনের উপর দিয়ে উড়ে গেছে শত্রুদেশের চালকবিহীন বিমান বা ড্রোন। সেটির নিক্ষিপ্ত মাইক্রো্ওয়েভ মিসাইলে মুহূর্তেই ধ্বংস হয়ে গেছে আপনার রাষ্ট্রের প্রতিরক্ষাবিষয়ক সব গবেষণাতথ্য, উপাত্ত।
প্রথম পাঠে দৃশ্যটি বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী মনে হলেও খবর হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র এই মাইক্রো্ওয়েভ মিসাইল ইতিমধ্যেই তৈরি করে ফেলেছে।আমেরিকার বিমাননির্মাতা প্রতিষ্ঠান ইতিমধ্যেই এই ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালিয়েছে বলে আজ সোমবার খবর দিয়েছে স্কাইনিউজ অনলাইন। ইরান, উত্তর কোরিয়া, চীন, আল-কায়েদা, তালিবান থেকে শুরু করে বিশ্বের যে কারো জন্যই এটি এক ভয়ঙ্কর বার্তা। আশঙ্কা করা হচ্ছে, এ ধরনের অস্ত্রের ব্যবহার শুরু হলে প্রচলিত যুদ্ধের চেহারাটাই বদলে যাবে। কারণ যে কোন দেশ বা প্রতিষ্ঠানকেই এ সাইবার-অস্ত্রের সহজ লক্ষ্য করা যাবে।
স্কাইনিউজ জানায়, বোয়িং যে ক্ষেপণাস্ত্রটির পরীক্ষা চালিয়েছে সেটি বানাতে দুই কোটি ৪০ লাখ ডলার ব্যয় হয়। আর পরীক্ষাটি চালানো হয় যুক্তরাষ্ট্রের ইউটাহ অঙ্গরাজ্যের একটি মরুভূমিতে। কাউন্টার ইলেক্ট্রনিকস হাই-পাওয়ারড মাইক্রোওয়েভ অ্যাডভান্সড প্রজেক্ট (সিএইচএএমপি) নামের এক প্রকল্পের আওতায় একটি রকেট নিক্ষেপ করা হয় পূর্বনির্ধারিত পথ ধরে। সে পথের আশপাশেই ছিল একটি সেনাঘাঁটি। রকেট থেকে নিক্ষিপ্ত মাইক্রোওয়েভ সেই ঘাটিঁর গোটা কম্পিউটার ব্যবস্থাকেই বিকল করে দেয়। পরীক্ষার স্বার্থে যে ক্যামেরা সংযোজন করা হয়েছিল সেটিও এই
মাইক্রোওয়েভ মিসাইলের অদৃশ্য অস্ত্র থেকে রক্ষা পায়নি। বৈদ্যুতিক তরক্ষের ধাক্কায় মুহূর্তেই ক্যামেরাটি রেকর্ড করা বন্ধ করে দেয়।
বোয়িং ফ্যানটম ওয়ার্কসের সিএইচএএমপি প্রকল্পের সবাই এ সাফল্যে খুশি। প্রোগ্রামটির ব্যবস্থাপক কেইথ কোলম্যান বলেছেন, "এই প্রযুক্তিটি আধুনিক যুগের যুদ্ধব্যবস্থাকেই পালটে দেবে। অদূর ভবিষ্যতে এমনকি সশস্ত্রবাহিনী বা যুদ্ধবিমান পৌঁছার আগেই ব্যবহার করা হতে পারে এই মাইক্রোওয়েভ ক্ষেপণাস্ত্র।
বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং তাদের পরীক্ষার বিশদ বিবরণ প্রকাশ করলেও যথারীতি গোপন রেখেছে এই বৈদ্যুতিক ক্ষেপণাস্ত্র নিমার্ণের কৌশল। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, এই ক্ষেপণাস্ত্রে আছে শক্তিশালী ইলিক্ট্রনিক পালস কামান।
আশঙ্কা করা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের দেখানো পথ ধরে অন্যান্য অনেক দেশ ইলেক্ট্রনিক পালস অস্ত্র তৈরি করা শুরু করবে। রয়াল ইউনাইটেড সার্ভিস ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ট্রেভর টেইলর বলেন, "অতীতে দেখা গেছে কোন একটি দেশ গুরুত্বপূর্ণ কোন একটি প্রযু্ক্তির বিকাশ ঘটালে অন্যরাও খুব স্বল্প সময়ে তা করতে সক্ষম হয়। সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের বেলায় কী হয়েছিল তা তো সবারই জানা।
Ref: http://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Wallpaper&pub_no=1080&cat_id=1&menu_id=0&news_type_id=3&news_id=304676
Navigation
[0] Message Index
[#] Next page
[*] Previous page
Go to full version