১। তৃষ্ণা না পেলেও প্রচুর পানি খাবেন।
২। প্রয়োজনে ফ্রিজে রাখা পানি খান।
৩। বেশি করে সালাদ খান।
৪। প্রচুর গরমে লেবুর শরবত খান।
৫। চর্বিজাতীয় খাবার এসময়ে খাবেন না।
৬। বিভিন্ন ধরনের মৌসুমী ফল ও সবজি খাবেন।
৭। বাইরের খাবার, কাটা ফল যথসম্ভব এড়িয়ে চলুন।
৮। খাদ্য তালিকায় মৌসুমি সবজি ও ফল যেমন- লাউ, পেঁপে, পটল, ঝিঙে বা তরমুজ, আম, জাম, জামরুল রাখুন।
৯। ডাবের পানি, টাটকা ফলের রস, শসা বেশি করে খাওয়া দরকার।
১০। ফাস্টফুড, তেল ও চর্বিজাতীয় খাবারগুলো যতটুকু সম্ভব এড়িয়ে চলুন।
১১। টক দই অত্যন্ত উপকারী। গরমে নানাভাবে টক দই খাওয়া দরকার।
১২। বাঁধাকপি, ফুলকপি, ব্রকোলি, শিম এড়িয়ে চলুন।
১৩। গরমে সিনথেটিক কাপড় পরবেন না।
১৪। সবসময় সুতির কাপড় পড়ুন। অন্তর্বাসগুলোও যেন সুতির হয়।
১৫। নিয়মিত অন্তর্বাস পরিষ্কার করবেন। এতে চর্মরোগ কম হবে।
১৬। কখনো টাইট পোশাক পরবেন না। সাদা পোশাক পরুন।
১৭। দরজা-জানালায় সাদা রঙের পর্দা টানান এবং ভিজিয়ে দিন পানি দিয়ে।
১৮। মেঝেতে ঠাণ্ডা পানি ঢালুন। ঘরের ছাদেও পানি ঢালার ব্যবস্থা করুন।
১৯। যাঁরা শীতাতপনিয়ন্ত্রিত কক্ষে কাজ করেন, তাঁরা কক্ষ থেকে বের হয়ে সরাসরি বাইরে বা রোদে যাবেন না।
২০। যত কম প্রসাধন মাখুন। কারণ প্রসাধনে লোমকূপ আটকে যায়।
২১। সানস্ক্রিন ছাড়া কিছু মাখাবেন না এবং তা যেন এসপিএফ ৩০-এর বেশি হয়।
২২। গরমে চুল বড় রাখবেন না। তাতে গরম বেশি লাগবে।
২৩। গরমে অপ্রয়োজনে তেল মাখবেন না এবং চুলগুলো ছড়িয়ে রাখুন।
২৪। সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন ভালো শ্যাম্পু দিয়ে অবশ্যই চুল ধুয়ে নেবেন।
২৫। সবসময় সাথে তোয়ালে, পানি, ছাতা অথবা রেইন কোট রাখুন।
২৬। খুব টাইট,পা ঢাকা জুতা পরার চেয়ে খোলা স্যান্ডেল পরা ভালো।
২৭। আক্রান্ত ব্যক্তির কাশি বা হাঁচি থেকে কমপক্ষে ৩ ফুট দূরে অবস্থান করুন।
২৮। হাত সবসময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন।
২৯। আঙুল দিয়ে ঘন ঘন নাক অথবা চোখ খুঁটবেন না।
৩০। কফ, কাশি, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, গলা ব্যথা, জ্বর ইত্যাদি উপসর্গে ডাক্তারের পরামর্শে সুনির্বাচিত ওষুধ গ্রহণ করুন।