-চকলেট আপনার হার্ট-অ্যাটাকের ঝুকি কমাবে। কারন এতে রয়েছে উচ্চ মাত্রায় গ্যালিক এসিড যা আপনার হৃৎপিণ্ডকে রক্ষা করবে।
-আপনার ব্লাড প্রেসারের ঝুকিও কমাবে এই চকলেট।
-চকলেট আপনার শরীরে তৈরী করবে এক ধরনের এন্টি-অক্সিডেন্ট যা আপনার শরীরের অনেক অনাকাংখিত রোগের ঝুকি কমাবে।
-এমনকি এই চকলেটই শরীরে ক্যান্সার প্রতিরোধে কাজ করে।
-ডার্ক চকলেট তৈরীর প্রধান উপকরণ কোকো রক্তে সুগারের পরিমান হ্রাসে সাহায্য করে।
-সম্প্রতি গবেষনায় জানা গেছে বয়সের সাথে নার্ভের কর্মক্ষমতা যে কমে যায় তাও প্রতিরোধে কাজ করে চকলেট।
-পিত্তে পাথর বেশ পরিচিত একটি সমস্যা শরীরে। এখানেও চকলেটই আপনাকে সাহায্য করবে এ থেকে উত্তরনের।
-এমনকি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতেও আপনাকে সাহায্য করবে এই চকলেট। যারা নিয়মিত চকলেট খান তাদের স্মৃতিশক্তি প্রখর এক গবেষনায় দেখা গিয়েছে।
ভাবা যায় এতো সব উপকারিতা শুধু এই চকলেটের ভিতরই ! কখনও কি ভেবে দেখেছিলেন আপনি যখন চকলেট খাচ্ছেন তখন আসলে কতটা উপকারী খাবার খাওয়া হচ্ছে আপনার? এতো সব উপকারের সাথে চকলেটের সুসাদু স্বাদ তো রয়েছেই। এখন আপনি হয়ত ভেবে বসবেন তাহলে তো সারাক্ষনই চকলেট খেতে হবে। কিন্তু জানেন তো অতিরিক্ত কিছুই ভালো নয়!
-অতিরিক্ত চকলেট আপনার শরীরে হুমকির কারন হতে পারে।
-চকলেটে রয়েছে উচ্চ মাত্রায় ক্যলোরি, ফ্যাট ও সুগার যা অতিরিক্ত খেলে নিঃশন্দেহে শরীরের জন্য ভয়ংকর।
-কিছু আসক্তিকর উপকরণ যেমন ক্যাফেইন, থিওব্রোমিন ব্যবহার করা হয় চকলেটের উৎপাদন প্রক্রিয়ায়।
-চকলেটে আরও রেয়েছে ভেসোএকটিভ এমিনেস যা মাইগ্রিনের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।
-অতিরিক্ত চকলেট আপনার ওজন বৃদ্ধিরও কারন হবে।
তাই প্রতিদিনই একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় চকলেট খাওয়া উচিত। গবেষকেরা বলছেন সপ্তাহে সর্বোচ্চ ৭ আউন্স আর প্রতিদিন ১ আউন্স চকলেটই যথেষ্ট শরীরের জন্য। -