★খাবার টেবিলে তিতা করলা দেখলে অনেকের মনটাই তিতা হয়ে যায়।

Author Topic: ★খাবার টেবিলে তিতা করলা দেখলে অনেকের মনটাই তিতা হয়ে যায়।  (Read 2308 times)

Offline faruque

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 655
    • View Profile
★খাবার টেবিলে তিতা করলা দেখলে অনেকের মনটাই তিতা হয়ে যায়।




★খাবার টেবিলে তিতা করলা দেখলে অনেকের
মনটাই তিতা হয়ে যায়। কিন্তু
তিতা করলা দিয়ে যদি রান্না করেন
‘করলা বাহার’ তাহলে স্বাদের
ভিন্নতার
সঙ্গে সঙ্গে মনটা ফুরফুরে হয়ে যাবে★
.
.
খাবারের
টেবিলেবসে মেন্যুতে তেতো করলা দেখলেই
আমাদের মুখটা ব্যাজার
হয়ে যায়।
সবকিছুর
মতো ডায়েটে তেতো রাখাটা দরকার,
বিশেষ করে করলা শরীরের
পক্ষে খুবই ভালো। করলার
তেতো যদি খুব বেশি হয়,
তাহলে তেতোভাব
কমানো জন্য রান্না করার
আগে কিছুক্ষণ
লবণ
পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।

►করলাতে প্রচুর
পরিমাণে আয়রন রয়েছে।
আয়রন হিমোগ্লোবিন
তৈরি করতে সাহায্য করে।

►কলার দ্বিগুণ পটাশিয়াম ও
পালংশাকের দ্বিগুণ
পরিমাণে ক্যালশিয়াম
করলাতে রয়েছে। দাঁত ও
হাঁড় ভালো রাখার জন্য
ক্যালসিয়াম খুবই জরুরি।
ব্লাড প্রেসার মেইনটেইন
করার জন্য ও হার্ট
ভালো রাখার জন্য
পটাশিয়াম প্রয়োজন।

►করলাতে যথেষ্ট
পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন
রয়েছে।
দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে ও
চোখের
সমস্যা সমাধানে বিটা ক্যারোটিন
খুবই উপকারী।

►করলাতে প্রচুর
পরিমাণে ভিটামিন
সি রয়েছে। ভিটামিন
সি ত্বক ও চুল ভালো রাখার
জন্য একান্ত জরুরি।
ভিটামিন সি প্রোটিন ও
আয়রন
অ্যাবজর্বশনে সাহায্য করে।
ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের
বিরুদ্ধে প্রতিরোধ
ক্ষমতা গড়ে তোলে।

► করলাতে রয়েছে ভিটামিন
বি কমপ্লেক্স,
ম্যাগনেশিয়াম, ফলিস এসিড,
জিঙ্ক, ফসফরাস,
ম্যাগনেশিয়াম।

► ডায়েটারি ফাইবার-সমৃদ্ধ
করলা কনস্টিপেশনের
সমস্যা কমায়।
অসুখ নিরাময়ে সাহায্য
করে
ডায়াবেটিসের পেশেন্টের
ডায়েটে করলা রাখুন।
করলাতে রয়েছে পলিপেপটাইড
পি ব্লাড ও ইউরিন সুগার
লেভেল
নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য
করে।
.
ডাক্তারের পরামর্শ
নিয়ে করলা বা করলার রস
অথবা করলা সিদ্ধ
খেতে পারেন।
►নানা রকমের ব্লাড
ডিজঅর্ডার যেমন স্ক্যাবিজ,
রিং ওয়র্ম-এর সমস্যায়
করলা খুবই উপকারী।
করলা ব্লাড
ফিউরিফিকেশনে সাহায্য
করে।

► করলা স্কিনের সমস্যা ও
ইনফেকশন প্রতিরোধ
করতে সাহায্য করে।
করলা পাতার রসের উপকারিতা

► করলা পাতার রস খুবই উপকারী।
রোগ প্রতিরোধ
ক্ষমতা গড়ে তোলে।
নানা ধরনের ইনফেকশন
থেকে সুরক্ষা প্রদান করে।
এনার্জি ও
স্ট্যামিনা বাড়িয়ে তুলতেও
করলা পাতার রস সাহায্য করে।

►করলা পাতার রস শরীর
থেকে অতিরিক্ত টক্সিন
ফ্ল্যাশ আউট করতে সাহায্য
করে।

►ডায়রিয়া বা কলেরার
প্রথম পর্যায়ে করলা পাতার
রস খেতে শুরু করলে ভালো।

►অ্যাজমা, ব্রঙ্কাইটিস ও
ফ্যারেনজাইটিসের
মতো সমস্যা কমাতে করলা পাতার
রসে মধু
মিশিয়ে খেতে পারেন।

►করলা পাতার রস
সোরিয়াসিসের সমস্যা,
ফাংগাল ইনফেকশন প্রতিরোধ
করতে সাহায্য করে।

Offline mustafiz

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 524
  • Test
    • View Profile