স্মার্টফোনের ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে...যা যা অফ রাখতে হবে তা নিম্নে দেয়া হল-
ব্লু-টুথ, ওয়াই-ফাই : ব্যবহার করার সময়ই কেবল ওয়াই-ফাই অন করবেন। রেঞ্জের বাইরে গিয়েও ওয়াই-ফাই অন থাকলে, ফোন ওয়াই-ফাইয়ের জন্য সিগন্যাল খুঁজতে থাকে, ফলে ব্যাটারি খরচ হয়। প্রয়োজন না হলে ব্লু-টুথ এবং জিপিএসও বন্ধ রাখুন।
অ্যানিমেশন : সব অ্যাপ্লিকেশনের অ্যানিমেশন অফ করে দিন। স্টাইল কমলেও, ব্যাটারির লাইফ বাড়বে।
মোবাইল ডাটা : লো ব্যাটারির কারণে মোবাইল বন্ধ হতে চলেছে এবং চার্জ করাও সম্ভব নয়, এমন পরিস্থিতিতে মোবাইল ডাটা বন্ধ করে দিন।
যা যা কম করে দিতে হবে-
স্ক্রিনের ব্রাইটনেস : সবচেয়ে বেশি ব্যাটারি স্ক্রিনে খরচ হয়। স্ক্রিন যত উজ্জ্বল এবং হাই রেজুলেশনের হবে, ব্যাটারি ততই খরচ হবে। আপনার ফোনে স্ক্রিন ব্রাইটনেসের জন্য অটো মোড থাকলে তা ব্যবহার করুন। অন্যথায় ব্রাইটনেসকে ৫০ শতাংশের কাছে রাখুন।
স্ক্রিন টাইমআউট : ফোনের স্ক্রিন টাইমআউট যত কম হবে, ব্যাটারি তত লম্বা চলবে।
ক্যামেরা এবং ভিডিওর ব্যবহার : ফোনের ব্যাটারি কম থাকলে ভেবেচিন্তে ক্যামেরা এবং ভিডিওর ব্যবহার করুন। ফোন বেশি গরম হলে বুঝবেন, ব্যাটারি দ্রুত খরচ হচ্ছে এবং তার বিশ্রাম প্রয়োজন।
যা থেকে দূরত্ব বজায় রাখবেন-
ভাইব্রেশন : ভাইব্রেশনে বেশি ব্যাটারি খরচ হয়। তাই ডিজঅ্যাবল রাখুন।
লাইভ ওয়ালপেপার : লাইভ ওয়ালপেপারের পরিবর্তে ডার্ক কালারের ওয়ালপেপার ব্যবহার করা ভালো।
উইজেটস : সামান্যর তুলনায় বড় আইকনগুলোই উইজেটস। এটি আপনার স্ক্রিনে অনেক জায়গা নেয়। যেমন- আবহাওয়ার বা ফেসবুক বা টুইটারের উইজেটস। এগুলো নিজে থেকেই আপডেট হয়, তাই খুব ব্যাটারি খরচ হয়।
একাধিক অ্যান্টিভাইরাস : ফোনে একাধিক অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করবেন না। অনেকে মনে করেন, একাধিক অ্যান্টিভাইরাস ফোনকে বেশি সুস্থ রাখবে। কিন্তু এর ফলে ব্যাটারিও বেশি খরচ হবে।-ইনফোটেক ডেস্ক
- See more at:
http://www.bd-pratidin.com/information-tecnology/2014/10/19/37577#sthash.K1ZKfwmb.dpuf