বিদ্যুৎ যখন মানুষের শরীরে তৈরি হয়, তখন ইহা রাসায়নিক শক্তি থেকে তৈরি হয়। আমরা যেসব জিনিস আমাদের শরীরে গ্রহণ করি যেমন-অক্সিজেন, সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি এর প্রত্যেকেরই নির্দিষ্ট বৈদ্যুতিক চার্জ আছে- অর্থাৎ তাদের নির্দিষ্ট সংখ্যক ইলেকট্রন ও প্রোটন আছে। একেক ধরনের রাসায়নিক পদার্থের পরমাণু একেক ধরনের।
আমরা যখন খাবার খাই তখন হজম প্রক্রিয়ার সাহায্যে খাবারের বৃহৎ অংশ ভেঙ্গে ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতম অংশে পরিণত হয়। শরীরের কোষ খাদ্যের এই ক্ষুদ্রতম অংশ থেকে শক্তি সংগ্রহ করে, আর শক্তি সংগ্রহের এই প্রক্রিয়াকে সেলুলার রেসপিরেশন বলে। অর্থাৎ প্রত্যেক খাদ্য-কণা বা পরমাণুর মধ্যে বৈদ্যুতিক ইম্পালস তৈরির জন্য সঞ্চিত শক্তি রয়েছে যা শরীরের ভিতরের নির্দিষ্ট সময়ে উহার অবস্থানের উপর নির্ভর করে। উদাহরণ স্বরূপ, আমাদের হার্ট কিভাবে বিদ্যুৎ তৈরি করে দেখা যেতে পারে। হার্টে বিভিন্ন গ্রুপের কোষ থাকে, যেমন- উপরের ডান দিকের অংশের নাম “Sinoatrial নড” বা SA নড। SA নডের (পেস-মেকার) কোষগুলোর ভিতর ও বাহিরে ইলেক্ট্রোলাইট থাকে।
আমরা যখন খাবার খাই তখন হজম প্রক্রিয়ার সাহায্যে খাবারের বৃহৎ অংশ ভেঙ্গে ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতম অংশে পরিণত হয়। শরীরের কোষ খাদ্যের এই ক্ষুদ্রতম অংশ থেকে শক্তি সংগ্রহ করে, আর শক্তি সংগ্রহের এই প্রক্রিয়াকে সেলুলার রেসপিরেশন বলে। অর্থাৎ প্রত্যেক খাদ্য-কণা বা পরমাণুর মধ্যে বৈদ্যুতিক ইম্পালস তৈরির জন্য সঞ্চিত শক্তি রয়েছে যা শরীরের ভিতরের নির্দিষ্ট সময়ে উহার অবস্থানের উপর নির্ভর করে। উদাহরণ স্বরূপ, আমাদের হার্ট কিভাবে বিদ্যুৎ তৈরি করে দেখা যেতে পারে। হার্টে বিভিন্ন গ্রুপের কোষ থাকে, যেমন- উপরের ডান দিকের অংশের নাম “Sinoatrial নড” বা SA নড। SA নডের (পেস-মেকার) কোষগুলোর ভিতর ও বাহিরে ইলেক্ট্রোলাইট থাকে।
এরকম অসংখ্য উপায়ে আমরা যে খাদ্য খাই তা থেকে শরীর শক্তি সংগ্রহ করছে। কিন্তু শরীর কিভাবে বিদ্যুৎ তৈরি করে এর উত্তরে সহজে বলতে পারি রসায়ন বা রাসায়নিক উপায়ে।