৪) প্রতিদিন জিরা খাওয়ার ফলে হজমের নানা সমস্যার সমাধান হয়। জিরার এনজাইম হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।
৫) জিরা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এছাড়াও দেহের টক্সিন দূর করতে জিরার জুড়ি নেই।
৬) জিরার আয়রন দেহের মেটাবোলিজম সিস্টেম উন্নত করে এবং দেহের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের সঠিক পরিচালনা নিশ্চিত করে।
৭) মেয়েদের মাসিকের সমস্যা দূর করতেও জিরা অনেক কার্যকরী। কারণে মাসিক চক্রকে জিরা স্টিমুলেট করে।
৮) জিরার অ্যান্টি-কারসিনোজেনিক উপাদান ক্যান্সারের কোষ প্রতিরোধে সহায়তা করে। এবং প্রাথমিক পর্যায়ে ক্যান্সারের কোষ বাড়তে বাঁধা প্রদান করে।
৯) জিরা রক্তের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রনে রাখতে বিশেষ সহায়তা করে। এতে করে ডায়বেটিসের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
১০) জিরাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন যা রক্তের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা অর্থাৎ লোহিত রক্ত কণিকা বাড়ায়। এতে করে দূর হয় রক্তস্বল্পতার সমস্যা।-সূত্র: হেলথডাইজেস্ট।