অস্বস্তির গুমোট হাওয়া আসলে ঘুরে বেড়াচ্ছে পুরো দলেই। যেখানে হওয়ার কথা ছিল উল্টো। হল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে অমন লড়াকু জয়। আজ আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে নামার কথা ছিল ফুরফুরে এক বাংলাদেশের। এই ম্যাচে জিতলেই সুপার টেন একরকম নিশ্চিত। সেটিতে পুরো মনোযোগ ঢেলে দেওয়ার বদলে কিনা নামতে হচ্ছে আইসিসির সঙ্গে ‘যুদ্ধে’! একরকম যুদ্ধই তো! হল্যান্ডকে হারিয়ে মাঠ ছেড়ে বেরোনোর পরই ম্যাচ রেফারি অ্যান্ডি পাইক্রফট চিঠি ধরিয়ে দিয়েছেন বাংলাদেশ দলের ম্যানেজারের হাতে। যাতে দুই বোলারের বোলিং অ্যাকশন নিয়ে আম্পায়ারদের সংশয়ের কথা লেখা। দ্বিপক্ষীয় সিরিজে কোনো বোলারকে নিয়ে এমন প্রশ্ন উঠলে ১৪ দিনের মধ্যে বোলিং অ্যাকশনের পরীক্ষা দিতে হয়।
এছলাম সরকার
অনেক আগুনের সমুদ্র পেরিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট আজকের অবস্থানে পৌঁছেছে। তাই ভারত-নিয়ন্ত্রিত আইসিসির নতুন চক্রান্তে ভীত হওয়ার কিছু নেই। ঠিক আছে, টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ নাহয় বাদই গেল, আরও মাঘ মাস আসবে। ভারতের হাঁটুকাঁপা তথাকথিত বিলবোর্ড হিরোদের একসময় না একসময় বাংলাদেশি বেকারদের বোলিংয়ের সামনে ব্যাট হাতে দাঁড়াতে হবে। তখন মাসি আইসিসি কোনো কাজে লাগবে না।
নাশিদ কোরেশি
স্পিনারদের বোলিং অ্যাকশন নিয়ে সংশয় তৈরি হতে পারে কিন্তু তাসকিন কীভাবে!!!! তাসকিনের বোলিং অ্যাকশন নিয়ে সংশয় কেন হবে? তাসকিনের বোলিং অ্যাকশন নিখুঁত।
আজিজুল হক
আমাদের তাসকিন আর সানির আগে ভারতের বুমরাহ ও অশ্বিনের বোলিং অ্যাকশন পরীক্ষা করানো উচিত। অবশ্য পরীক্ষা করিয়েও কোনো লাভ নেই, কারণ পরীক্ষাও করবে তারা, প্রতিবেদনও দেবে তারা।
এন আহমেদ
ভারতীয় ক্রিকেট রাজনীতির জবাব কারও না কারও দেওয়া উচিত। এখন আমাদের তাসকিন ও আরাফাত সানির বোলিং অ্যাকশন নিয়ে তারাই প্রশ্ন তুলেছে। তাসকিনের ধারেকাছে কোনো ভারতীয় বোলার নেই।