* পৃথিবীতে ফল চাষের যাত্রা শুরু খুব সম্ভব কলা চাষের মাধ্যমে। প্রত্নতত্ত্ববিদেরা প্রমাণ পেয়েছেন, প্রায় আট হাজার খ্রিষ্টপূর্বাব্দে বর্তমান নিউ গিনিতে কলার চাষ হয়েছিল।
* ইংরেজি ‘বানানা’ শব্দটি আরবি শব্দ ‘বানান’ থেকে নেওয়া, যার অর্থ আঙুল।
* কলাগাছ সত্যিকার অর্থে কোনো গাছ নয়।
* প্রতিবছর যুক্তরাজ্যে একজন মানুষ গড়ে ১০০টি কলা খান।
* বিশ্বের ৬০ শতাংশ কলা উৎপাদিত হয় এশিয়া মহাদেশে। দেশ হিসেবে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি কলা উৎপাদিত হয় ভারতে, যা সারা বিশ্বের মোট কলা উৎপাদনের প্রায় ২৩ শতাংশ। এর পরের সারিতে রয়েছে চীন, উগান্ডা, ফিলিপাইন, ইকুয়েডর ও ব্রাজিল।
* কলা নিয়ে গান রচনা করে বক্স অফিস কাঁপানোর নজিরও কিন্তু ইতিহাসে রয়েছে। ১৯২৩ সালে ফ্রাঙ্ক সিলভার ও অরভিং চোর লেখা ‘ইয়েস! উই হ্যাভ নো ব্যানানাস!’ গানটি পাঁচ সপ্তাহ ধরে এক নম্বরে ছিল।
* ৫০ গোত্রভুক্ত প্রায় এক হাজার জাতের কলা পৃথিবীতে রয়েছে। তবে সবচেয়ে পরিচিত জাত ‘ক্যাভেন্ডিশ বানানা’, যা আমরা সাগরকলা হিসেবে চিনি।
* কলাতে ট্রিপটোফেন নামে একধরনের প্রোটিন থাকে, যা ক্লান্তি দূর করে শরীর-মন তরতাজা করে তুলতে সাহায্য করে।
সূত্র: লাইভসায়েন্স ও বানানালিংক