এখানে ভিনিগারের বহুমুখী ব্যবহারগুলো দেওয়া হল:
পানীয় তৈরিতে: পেটব্যথা সারাতে ভিনিগার পান করা বেশ উপকারী। তবে তৃপ্তিকর পানীয় তৈরিতে এর অবদান রোমান আমল থেকেই পুরষ্কৃত। চার থেকে পাঁচ আউন্স সোডা বা কোমল পানীয়তে একভাগ ভিনিগার মিশিয়ে পানীয় তৈরি করতে পারেন।
পাই তৈরিতে: ডেসার্টের তালিকায় ভিনিগার-পাই পথ প্রদর্শক। আর এর নামেই আছে ভিনিগার। ১,৮০০ সালের এই জনপ্রিয় দইজাতীয় মিষ্টি ডেসার্টটিতে হালকা টক স্বাদ থাকে।
মসলার স্বাদ বাড়াতে: তাজা ভেষজ মসলা ধুয়ে, শুকিয়ে একটি কাচের পাত্রে রেখে এতে ভালো মানের ভিনিগার ঢেলে ঠাণ্ডা ও অন্ধকার স্থানে এক থেকে সাত দিন পর্যন্ত রেখে দিতে হবে। কাঙ্খিত স্বাদ পেলে ভিনিগার ছেকে সংরক্ষণ করতে হবে।
পানিতে ডিম পোচ করতে: পানিতে ডিম পোচ করার সময় ডিমের সাদা অংশ পানিতে ভেসে বেড়ানো এড়াতে ভিনিগার ব্যবহার করতে পারেন। ডিম পোচের পানিতে এক,দুই চা-চামচ সাদা ভিনিগার মিশিয়ে নিলে তা পানির পিএইচ’য়ের মাত্রা কমিয়ে আনবে। ফলে ডিমের সাদা অংশ দ্রুত শক্ত হবে।
ফল সবজি ধুতে: ফল, শাকসবজি স্বাস্থ্যকর। তবে এতে লেগে থাকা ‘মাইক্রোঅর্গানিজম’গুলো নয়। তাই এগুলো পরিষ্কার করতে নিজেই তৈরি করতে পারেন মিশ্রণ। এক কাপ পানি, এক কাপ হোয়াইট ভিনিগার, এক টেবিল-চামচ বেইকিং সোডা এবং এক টেবিল-চামচ লেবুর রস- এই হল মিশ্রণের রেসিপি। এই তরলে ফল-সবজি ডুবিয়ে রাখতে হবে অথবা স্প্রে করতে পারেন। এরপর পরিষ্কার পানিতে ধুয়ে নিন।