‘ইন্ডিয়ান জার্নাল অব মেডিকেল রিসার্চ’–এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, সর্দি-কাশি সারাতে, দুর্বলতা কাটাতে, ত্বকের সমস্যা দূর করতে ঘি ব্যবহৃত হয়। এ ছাড়া ঘিয়ে পেঁয়াজ ভেজে খেলে গলা ব্যথা সারে।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, শীতকালই ঘি খাওয়ার উপযুক্ত সময়। এ সময় এটি সহজে হজম হয় ও শরীর গরম রাখে। এতে ভিটামিন এ, ডি, ই ও কে আছে। দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখার পাশাপাশি পেশি সুগঠিত রাখতে ঘি কার্যকর। এ ছাড়া শীতে ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া ঠেকাতে পারে ঘি। প্রতিদিন সকালে এক বা দুই চা-চামচ ঘি খাওয়া যেতে পারে। এরপর গ্রিন টি বা সাধারণ চা ও কফি খেলে উপকার পাওয়া যায়। ঘি অবশ্য অল্প পরিমাণে খাওয়াই ভালো। যাদের কোলস্টেরলের সমস্যা আছে, তাদের অবশ্য ঘি এড়িয়ে চলাই উচিত।
টাইমস অব ইন্ডিয়া অনলাইনের প্রতিবেদনে জানানো হয়, ঘি খাওয়ার পাশাপাশি ত্বকের জন্যও দারুণ উপকারী। বিশেষ করে ত্বকের যত্নে পুরোনো ঘিয়ের গুণাগুণ অনেক। ত্বকের যত্নে ঘি ব্যবহার করলে পাবেন নানা সুবিধা। খাবারে ঘিয়ের ব্যবহার যেমন স্বাদ কয়েক গুণ বাড়িয়ে তোলে, তেমনি উপকারী রূপচর্চাতেও