Religion & Belief (Alor Pothay) > Allah: My belief
আল্লাহর জন্য ভালোবাসা
Md. Zakaria Khan:
বর্তমান মাজার মানেই শিরিক এর কারখানাঃ
আপনি মাজারে মৃত ব্যাক্তিকে কেন টাকা দিতে যাবেন?? মৃত মানুষ টাকা দিয়ে কি করবে?? সবার কাছে একটা অনুরোধ, মাজারে গিয়ে সেখানে কিছু চাওয়াতো দুরেরে কথা, কখনো একটা টাকা পয়সাও সেখানে ফেলবেন না। টাকা যদি দান করতেই হয়, তবে মসজিদে দান করুণ, গরিব দুঃখীদের দান করুণ, এতিম খানায় দান করুণ আর হ্যাঁ তা অবশ্যই হতে হবে একমাত্র আল্লাহকে খুশী করার উদ্দেশ্যে। আর মাজারে আপনি যেটা করতে পারেন সেটা হল, মাজারে শায়িত মৃত ব্যাক্তির জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করতে পারেন, যেন আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দেন, তাকে জান্নাত দান করেন। কখনোই মাজারে গিয়ে টাকা দিবেন না এবং মৃত ব্যাক্তির কাছে কিছু চাবেন না।
মনে রাখবেন, মাজারে গিয়ে মৃত ব্যাক্তির কাছে কিছু চাওয়া, এটা জঘন্য ধরণের শিরক। আর শিরকের ভয়াবহতা অনেক কঠিন। মহান আল্লাহ বলেন, ‘যদি তারা শিরক করত তবে তাদের আমলসমূহ নষ্ট হয়ে যেত’ (আন‘আম৮৮)। আল্লাহ আরও বলেন, ‘নিশ্চয়ই যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে অংশীদার স্থাপন করে আল্লাহ তার জন্য জান্নাত হারাম করে দেন এবং তার বাসস্থান হবে জাহান্নাম। আর অত্যাচারীদের কোন সাহায্যকারী নেই’ (মায়েদাহ ৭২)। একই মর্মে হাদীছে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে শরীক না করে মৃত্যুবরণ করবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আর যে ব্যক্তি তাঁর সাথে কাউকে শরীক করে মৃত্যুবরণ করবে সে জাহান্নামে প্রবেশ করবে (মুসলিম হা/২৬৬৩)।
নিজে সতর্ক হন এবং পরিবার পরিজনদের এ বিষয়য়ে সতর্ক করুন। আল্লাহ, আমাদের সবাইকে শিরক থেকে মুক্ত থাকার তৌফিক দান করুক। আমিন।
Md. Zakaria Khan:
বর্তমান মাজার মানেই শিরিক এর কারখানাঃ
আপনি মাজারে মৃত ব্যাক্তিকে কেন টাকা দিতে যাবেন?? মৃত মানুষ টাকা দিয়ে কি করবে?? সবার কাছে একটা অনুরোধ, মাজারে গিয়ে সেখানে কিছু চাওয়াতো দুরেরে কথা, কখনো একটা টাকা পয়সাও সেখানে ফেলবেন না। টাকা যদি দান করতেই হয়, তবে মসজিদে দান করুণ, গরিব দুঃখীদের দান করুণ, এতিম খানায় দান করুণ আর হ্যাঁ তা অবশ্যই হতে হবে একমাত্র আল্লাহকে খুশী করার উদ্দেশ্যে। আর মাজারে আপনি যেটা করতে পারেন সেটা হল, মাজারে শায়িত মৃত ব্যাক্তির জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করতে পারেন, যেন আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দেন, তাকে জান্নাত দান করেন। কখনোই মাজারে গিয়ে টাকা দিবেন না এবং মৃত ব্যাক্তির কাছে কিছু চাবেন না।
মনে রাখবেন, মাজারে গিয়ে মৃত ব্যাক্তির কাছে কিছু চাওয়া, এটা জঘন্য ধরণের শিরক। আর শিরকের ভয়াবহতা অনেক কঠিন। মহান আল্লাহ বলেন, ‘যদি তারা শিরক করত তবে তাদের আমলসমূহ নষ্ট হয়ে যেত’ (আন‘আম৮৮)। আল্লাহ আরও বলেন, ‘নিশ্চয়ই যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে অংশীদার স্থাপন করে আল্লাহ তার জন্য জান্নাত হারাম করে দেন এবং তার বাসস্থান হবে জাহান্নাম। আর অত্যাচারীদের কোন সাহায্যকারী নেই’ (মায়েদাহ ৭২)। একই মর্মে হাদীছে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে শরীক না করে মৃত্যুবরণ করবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আর যে ব্যক্তি তাঁর সাথে কাউকে শরীক করে মৃত্যুবরণ করবে সে জাহান্নামে প্রবেশ করবে (মুসলিম হা/২৬৬৩)।
নিজে সতর্ক হন এবং পরিবার পরিজনদের এ বিষয়য়ে সতর্ক করুন। আল্লাহ, আমাদের সবাইকে শিরক থেকে মুক্ত থাকার তৌফিক দান করুক। আমিন।
Md. Zakaria Khan:
পরম করুণাময় অতি দয়ালু আল্লাহর নামে। بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ
যাবতীয় প্রশংসা জগৎসমূহের প্রতিপালক আল্লাহরই জন্য। الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ
Md. Zakaria Khan:
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বানীঃ ইসলামের ভিত্তি পাঁচটি
৭। উবায়দুল্লাহ্ ইবনু মূসা (রাঃ) ইবনু উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, ইসলামের ভিত্তি পাঁচটি।
১। আল্লাহ্ ছাড়া ইলাহ্ নেই এবং নিশ্চয় মুহাম্মদ আল্লাহ্র রাসূল-এ কথার সাক্ষ্য দান।
২। সালাত (নামায/নামাজ) কায়েম করা
৩। যাকাত দেওয়া
৪। হাজ্জ (হজ্জ) করা এবং
৫। রামাদান এর সিয়াম পালন করা।
Md. Zakaria Khan:
কাজী (বিচারক) প্রসঙ্গে
১৩২২। আবদুল্লাহ ইবনু মাওহাব (রাহঃ) হতে বর্ণিত আছে, উসমান (রাঃ) ইবনু উমার (রাঃ)-কে বলেন, যাও! লোকদের মাঝে বিচার-ফায়সালা কর। তিনি বললেন, হে মু’মিনদের নেতা! আমাকে কি মাফ করবেন? তিনি বললেন, এ পদটি তুমি কেন অপছন্দ করছ, অথচ তোমার পিতা বিচার-ফায়সালা করতেন? তিনি উত্তরে বললেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছিঃ কোন ব্যক্তি কাযী (বিচারক) নিযুক্ত হয়ে ইনসাফের উপর বিচার-ফায়সালা করলেও সে বরাবর আমল নিয়ে প্রত্যাবর্তন করবে (না তার কোন গুনাহ আছে আর না তার কোন সাওয়াব আছে)। এরপর আমি আর কি আশা করতে পারি?
যঈফ, মিশকাত, তাহকীক ছানী (৩৭৪৩)। তা’লীকুর রাগীব (২/১৩২) তা’লীক আলা আহাদীস মুখতারাহ (৩৪৮, ৩৪৯)
১৩২২/২। বুরাইদা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কাজীগণ তিন প্রকারের হয়ে থাকে। দুই প্রকারের কায়ী (বিচারক) হচ্ছে জাহান্নামী এবং এক প্রকার কায়ী হচ্ছে জান্নাতী। জেনেশুনে যে লোক (বিচারক) অন্যায় রায় প্রদান করে সে হচ্ছে জাহান্নামী। সত্যকে সম্পূর্ণরূপে উপলব্ধি না করেই যে লোক (বিচারক) মানুষের অধিকারসমূহ নস্যাৎ করে সে লোকও জাহান্নামী। আর যে লোক ন্যায়সঙ্গতভাবে ফায়সালা প্রদান করে (বিচারক) সে জান্নাতের অধিবাসী ।
সহীহ, ইরওয়া (২৬১৪), মিশকাত (৩৭৩৫)
Navigation
[0] Message Index
[#] Next page
[*] Previous page
Go to full version