
ওজন নিয়ন্ত্রণের সময় সাধারনত আঁশ ও তরল জাতীয় খাবার বেশী খেতে বলা হয়।স্থুল ব্যক্তিকে সুষম ও তার চাহিদা অনুযায়ী খাবার তালিকা দিলেও তার মনে হয় - খাবারের পরিমান কম এবং ক্ষুধা অনুভুত হয় ঘন ঘন। এই ক্ষুধার অনুভূতি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মানসিক এবং অভ্যাসগত।এধরনের পরিস্হিতিতে বিভিন্ন রকমের পানীয় গ্রহন করা যেতে পারে।একন দেখা যাক কি কি পানীয়র অপসন রয়েছে:
*কচি ডাবের পানি :
দিনের যে কোন সময় পান করতে পারেন। দিনে ২ গ্লাস।
*লেবু পানি :
১ গ্লাস পানিতে আপনার স্বাদ অনুযায়ী লেবুর রস যোগ করুন। চিনি ও লবণ দেয়া যাবে না। ব্যয়ামের পর পান করুন। এটা ফ্যাটের জারনে সাহায্য করে।
*ইসুবগুলের পানি:
১ গ্লাস পানিতে ১ চা চামচ ইসুবগুল দিয়ে সাথে সাথেই পান করুন। অনেকেই ইসুবগুল ভিজিয়ে রেখে তারপর খায়। এতে এর কার্যকারীতা অনেক কমে যায়। সকালে খালি পেটে পান করুন।ইসুবগুল পেটের গ্যাস কমাতে , কোষ্ঠ-কাঠিন্যে উপকারী এবং এর আশঁ দেহের মেদ কমাতে পরোক্ষ ভুমিকা রাখে।
*মেথি পানি:
১ গ্লাস পানিতে ১ চা চামচ মেথি রাতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে মেথি ছেকে পানি খালি পেটে পান করুন।
*জিরা পানি:
১ গ্লাস পানিতে আধা চামচ জিরা টালা গুড়া,১ চামচ লেবুর রস দিযে পান করুন যেকান সময়। জিরা হজমে সাহায্য করে।
*পাতলা বোরহানি/ মাঠা -
টক দই (বাসায় বানানো), পানি, জিরা গুড়া, ধনে গুড়া,আদা কুচি,শুকনা মরিচ গুড়া,গোলমরিচ গুড়া,পুদিনা পাতা ও কাচা মরিচ বাটা এবং সামান্য লবণ দিয়ে একদম পাতলা করে বোরহানী বানান। গরমের দিনে ১ বোতল বানিয়ে রাখুন এবং একটু পর পর খান।
* মিল্ক সেক:
১ কাপ ননী বিহীন দুধ, আধা কাপ আপেল, আধা কাপ নাসপতি ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিন। গরমের দিনে ১ কাপ বরফ মেশাতে পারেন। এটা মিড-মরর্নিং মিল বা বিকালের নাস্তা হিসেবে খেতে পারেন।