Faculty of Allied Health Sciences > Pharmacy

Health Tips..

(1/6) > >>

mehnaz:

* চুলকে খুশকিমুক্ত রাখতে গোসল করার পূর্বে অলিভ ওয়েলের সাথে লেবুর রস মিশিয়ে মাথায় মাখুন, কিছু সময় পর মাথা ধুয়ে ফেলুন। এবং নিয়মিত “কিটোকোনাজল” শ্যাম্পু ব্যাবহার করুন।
* আপনার যদি হাঁটুর ব্যাথা থাকে তাহলে আনারসের রস খান এটি আপনার হাঁটুর ব্যাথা কমিয়ে দেবে
* প্রতিদিন আপেলের রস খান এটি আপনার মস্তিষ্কের স্বৃতি ধারন করার ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়
* আপনার কি মাইগ্রেনের সমস্যা আছে?? আপনি আদা খান। এটি আপনার রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে যা মাইগ্রেনের ব্যাথা প্রতিরোধে কার্যকরি।

mehnaz:
সূর্যের উত্তাপ বেড়েই চলেছে। ক্লান্তি আর অতিরিক্ত ঘামের জন্য মানুষের শরীর থেকে বের হয়ে যায় প্রয়োজনীয় লবণ। পরিণামে শরীর হয়ে পড়ছে দুর্বল, দেহে পানি ও ক্ষারের সাম্যাবস্থা ভেঙে যাচ্ছে। নিম্নরক্তচাপ বা লো ব্লাড প্রেসার তৈরি হচ্ছে। মানুষ হারাচ্ছে কাজ করার উদ্দীপনা।
শরীরের এই পানিশূন্যতা দূর করার জন্য পান করতে হবে প্রচুর পরিমাণে পানি, ফলের রস, তরল খাবার বা ডাবের পানি। এই গরমে ডাবের পানি আপনাকে দেবে কাজ করার দ্বিগুণ শক্তি। কারণ, এতে রয়েছে বহুবিধ ঔষধিগুণ। ডাবের পানি ডায়রিয়ার রোগীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি পথ্য। অতিরিক্ত গরমে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। এ ফলটি বৃদ্ধি পাওয়া এই তাপমাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করে।

চর্বিহীন এই পানীয় শরীরের ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমিয়ে খারাপ কোলস্টেরলের (এইচডিএল, যা শরীরের জন্য উপকারী) পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। জলবসন্ত, গুটিবসন্ত, হাম হওয়ার সময় র্যাশগুলো ডাবের পানিতে পরিষ্কার করলে দ্রুত রোগজীবাণু মরে। ডাবের পানির আয়রন রক্ত তৈরি করতে সাহায্য করে। তাই গর্ভবতী মা, বাড়ন্ত শিশু, অ্যাথলেটদের জন্য এই ফল যথেষ্ট উপকারী। এই ফলে রয়েছে অ্যান্টি-এজিং ফ্যাক্টর, যা মানুষের বার্ধক্যকে ঠেলে দেয় দূরে।

sethy:
Thanks for your health tips. Health is wealth. But sometime we don not take care of our health. As a result we has to face some health problem. so we have to take care of our health. because prevention is better than cure. And who face the health problem follow the above tips.

Thanks for sharing the valuable post.

mehnaz:
Thanks sethy for u'r reply... :)
More Tips are awaiting ...

mehnaz:
রসুন নিয়মিত খাওয়া ভাল। রসুনে হৃদরোগ, কোলেস্টেরল, স্ট্রোক, উচ্চরক্তচাপ কমানোর উপাদান রয়েছে। রসুন একটি প্রাকৃতিক এন্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান।

রসুনের তেমন কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই একমাত্র এর তীব্র গন্ধ ছাড়া। রসুন খাবার পরপর পানি খেতে পারেন। এবং মাউথওয়াশ/টুথপেস্ট দিয়ে কুলি করতে পারেন। অথবা সুগার-ফ্রী চুইংগাম চিবোতে পারেন।

বেশ কিছু রসুন ছিলে এর কোয়াগুলো ধুয়ে একটি জারে করে হোয়াইট ভিনেগারে চুবিয়ে এক...রাত অপেক্ষা করুন। পরদিন সকাল হতে প্রতিদিন ২-৩ কোয়া করে রসুন দাঁত ব্রাশ করার ১০-১৫ মিনিট আগে খালি পেটে খেতে পারেন। হৃদরোগের ঝুঁকি অনেক কমে যাবে।

Navigation

[0] Message Index

[#] Next page

Go to full version