Faculty of Allied Health Sciences > Pharmacy
Health Tips..
mehnaz:
ধৈর্য্য কমে যাওয়া, মানসিক চাপ, মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া ডিপ্রেশানের লক্ষণ। আপনি মেডিটেশান এর চেষ্টা করুন। প্রতিরাতে অন্তত ৬ ঘন্টা ব্যাঘাতমুক্ত ঘুম দিন। ঘুম না আসলে আমাদের পেইজে ইনসোমনিয়া'র ওপর একটি পোস্ট ছিল, সেটার টিপস গুলো কাজে লাগাতে পারেন।
অযথা টেনশান বা চাপ নেবেন না। এতে পড়াশোনায় কোনো সাহায্য তো হয়ই-ই না, বরং আরও ক্ষতি হয়। আর ১০ জন যেটা পারছে, সেটা অবশ্যই আপনিও পারবেন।
নিজের ওপর বিশ্বাস রা...খুন। প্রতিদিন সকালে/বিকালে ১৫-২০ মিনিট সময় করে, পছন্দের গান ছেড়ে দিয়ে ঘরের মধ্যেই এরোবিক্স করুন। এরপরে একটা শাওয়ার নিন। আপনার মন ফুরফুরে হতে বাধ্য!
arefin:
MT madam, Excellent post. Waiting for more :)
mehnaz:
গড়ে একজন স্বাভাবিক মানুষের দেহের ২৪ঘন্টার কার্যক্রমঃ
► হৃদপিন্ড ১,০৩,৬৮৯ বার স্পন্দিত হয়।
► ফুসফুস ২৩,০৪৫ বার শ্বাসপ্রশ্বাসিত করে।
► রক্ত ১৬,৮০,০০০ মাইল প্রবাহিত হয়।
► নখ ০.০০০০৭ ইঞ্চি বৃদ্ধি পায়।
► চুল ০.০১৭১৫ ইঞ্চি বৃদ্ধি পায়।
► ২.৯ পাউন্ড পানি গ্রহন করে (সকল তরল মিলিয়ে)
► ৩.২৫ পাউন্ড খাদ্য গ্রহন করে।
► শ্বাসপ্রশ্বাসের জন্য ৪৩৮ ঘনফুট বাতাস গ্রহন করে।
► কথা বলতে ব্যয় হয় ৪,৮০০শব্দ।
► ঘুমের মধ্যে ২৫.৪ বার নড়াচড়া করে।
tanbir:
Easy but efficient tips.......
Thanks a lot.
mehnaz:
স্বাস্থ্য আর মাদক দুটি বিপরীতমুখী শব্দ। স্বাস্থ্যের সর্বজনীন স্বীকৃত সংজ্ঞায় শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক সুস্থতার কথা বলা হয়েছে, আর যেকোনো ধরনের মাদক গ্রহণের কারণে স্বাস্থ্যের এই তিনটি উপাদানই দারুণভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে।
যেকোনো ধরনের মাদক গ্রহণের পরপর, তা আমাদের মস্তিষ্কের ‘পুরস্কারকেন্দ্র’ বা রিওয়ার্ড সেন্টারকে উদ্দীপ্ত করে। এর ফলে একটা সাময়িক ভালো লাগার অনুভূতি তৈরি হয়। এই ভালো লাগা থেকেই ...তৈরি হয় শারীরিক ও মানসিক নির্ভরশীলতা। মস্তিষ্কের নিউরোট্রান্সমিটারের (রাসায়নিক পদার্থ) তারতম্যের কারণে শরীর চায় বারবার মাদক গ্রহণ করতে; আর মন চায়, একটা ভালো লাগার অনুভূতি পেতে। এ কারণে একজন ব্যক্তি মাদকাসক্ত হয়ে গেলে, সে বারবার মাদক গ্রহণ করতে চায়। এই ভালো লাগার অনুভূতি কিন্তু ক্ষণস্থায়ী এবং কিছুদিন পর মাদক স্বরূপে আত্মপ্রকাশ করে। পায়ের নখ থেকে মাথার চুল পর্যন্ত দেহযন্ত্রের সব অংশকে বিকল করতে থাকে, পাশাপাশি শুরু হয় নানা মানসিক সমস্যা। চিন্তা আর আচরণে অস্বাভাবিকতা দেখা যায়
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সহায়তায় পরিচালিত এক জরিপ অনুযায়ী, বাংলাদেশে ১৮ বছরের ওপরে শূন্য দশমিক ৬৩ শতাংশ মানুষ মাদকাসক্ত। মাদকাসক্তদের মধ্যে ৮৫ শতাংশের বয়স ১৮ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে। ইদানীং শিশু-কিশোরদের মধ্যে নানা রকম মাদক সেবনের প্রবণতা বাড়ছে। ২০০৬ সালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পরিচালিত আরেক জরিপে দেখা গিয়েছিল, সারা দেশে মাদকাসক্ত ব্যক্তিদের সংখ্যা ৪৬ লাখেরও বেশি। আর কোনো কোনো সূত্র মতে, এই সংখ্যা ৭০ লাখের কাছাকাছি। এদের মধ্যে প্রায় ৯১ শতাংশ কিশোর ও যুবক এবং নারী মাদকাসক্তের সংখ্যা প্রায় দেড় লাখ। এক হিসাবে দেখা গেছে, মাদকের পেছনে বছরে খরচ হয় ১৭ হাজার কোটি টাকা। দেশের মোট জিডিপির ১ শতাংশ খরচ হয় কেবল ধূমপানের পেছনে।
Navigation
[0] Message Index
[#] Next page
[*] Previous page
Go to full version