তথ্যপ্রযুক্তির জগতে কিভাবে শুরু করবে ?

Author Topic: তথ্যপ্রযুক্তির জগতে কিভাবে শুরু করবে ?  (Read 2486 times)

Offline arefin

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 1172
  • Associate Professor, Dept. of ETE, FE
    • View Profile
তথ্যপ্রযুক্তির জগতে প্রবেশঃ কিভাবে শুরু করবে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা

যুগটা এখন তথ্যপ্রযুক্তির তথা কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, আর ইন্টারনেটের, এসবের কল্যাণে বিশ্ব চলে এসেছে যেন হাতের মুঠোয়। ঘরে বসেই তামাম দুনিয়ার খবরাখবর জানতে কিংবা পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তের কারও সাথে মুহূর্তেই যোগাযোগ করতে তথ্যপ্রযুক্তির সাথে পাল্লা দেবার মত মাধ্যম নেই বর্তমানে। শুধু কি তাই, তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় আরও সহজ, নিরাপদ, ও দ্রুত করা সম্ভব হচ্ছে আমাদের দৈনন্দিন কার্যক্রম ও লেনদেন। বদলে গেছে অফিস-আদালতের কাজের ধরনটাও- দরকারি কোন ফরম সংগ্রহের জন্য সরকারী কোন অফিসে গিয়ে ধর্না দেওয়ার দিন ফুরিয়ে গেছে, সরকারী ওয়েবসাইটগুলোতেই পাওয়া যাচ্ছে সব-ধরণের ফরম, ক্ষেত্র বিশেষে আবেদনও করা যাচ্ছে ইন্টারনেট কিংবা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে। বর্তমানে যেকোনো চাকুরীর ক্ষেত্রে তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষতাকে বিবেচনা করা হয় আবশ্যকীয় কিংবা বাড়তি যোগ্যতা হিসেবে।

ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রেও সুব্যবস্থাপনা, নির্ভুল হিসাব-নিকাশ, দ্রুত যোগাযোগ, কিংবা নিরাপদ লেনদেন সর্বোপরি ব্যবসায়িক উৎকর্ষ সাধনের জন্য তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার এখন সর্বজনবিদিত। এ দু-ক্ষেত্রের কোনটিই যাদের পছন্দ নয়, যারা চায় সম্পূর্ণ নিজের মত করে, স্বাধীনভাবে কাজ করতে তাদের জন্যও সহায় তথ্যপ্রযুক্তি। আউটসোর্সিং কাজে নিয়োজিত থেকে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় পুরো বিশ্বকেই বানিয়ে ফেলতে পারে নিজের কর্মক্ষেত্র, আয়ও করতে পারে ঘরে বসে থেকেই। আউটসোর্সিং বলতে বোঝায় কোন প্রতিষ্ঠানের কাজ ঐ প্রতিষ্ঠানের বাইরের অন্য কাউকে দিয়ে চুক্তিভিত্তিক ভাবে করানোকে । বর্তমান বিশ্বে এটি অন্যতম একটি কাজের মাধ্যম, যাতে ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন ক্ষেত্রে দক্ষ লোকদের দিয়ে নানা ধরনের কাজ করিয়ে নেয় পারিশ্রমিকের বিনিময়ে।

আগামী দিনের প্রযুক্তিনির্ভর সমাজের সাথে খাপ খাইয়ে নেবার জন্য স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের তৈরি হতে হবে এখন থেকেই, নিজেকে গড়ে তুলতে হবে তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষ হিসেবে। কেননা তথ্যপ্রযুক্তিতে পিছিয়ে পড়া মানুষগুলো পিছিয়ে পড়বে জীবনের প্রতি ক্ষেত্রেই। আজকের শিক্ষার্থীরা কিভাবে নিজেদের প্রস্তুত করতে পারে, নিয়মিত পড়াশুনার পাশাপাশি তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষ হয়ে উঠতে হলে তাদের করণীয় কি সেটাই বলার চেষ্টা করব লেখার পরবর্তী অংশে। শুরুটা করতে হবে একটা কম্পিউটার দিয়ে। নিজের কম্পিউটার না থাকলেও নিকটস্থ কোন সাইবার ক্যাফে, ইউনিয়ন তথ্য কেন্দ্র (ইউ.আই.এস.সি.) তে গিয়ে কিংবা কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ভর্তি হয়ে কম্পিউটার ব্যবহার শুরু করতে হবে। কম্পিউটার ব্যবহার বলতে শুধু গেম খেলার মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে বিভিন্ন সফটওয়ার বিশেষ করে মাইক্রোসফট অফিস এর বিভিন্ন অনুষঙ্গ যেমন ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট, এক্সেসে কাজ করা শিখতে হবে। এর পাশাপাশি ইন্টারনেট এর মাধ্যমে কিভাবে তথ্য অনুসন্ধান করা যায়, তথ্য আদান-প্রদান ও যোগাযোগ করা যায় সেগুলো শিখতে হবে শুরুতেই। তথ্য অনুসন্ধানের জন্য বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও নির্ভরযোগ্য হচ্ছে ওয়েবসাইট গুগল (www.google.com) যা দিচ্ছে বিশ্বের প্রধান প্রধান ভাষায় যেকোনো শব্দ, বাক্য, প্রবচন কিংবা চিত্র দিয়ে তথ্য খোঁজার সুবিধা। সেইসাথে ইন্টারনেটে যোগাযোগের জন্য নিজের একটি ইমেইল ঠিকানা খুলতে হবে বিনামূল্যে ইমেইল ঠিকানা সরবরাহকারী যেকোনো প্রতিষ্ঠান যেমন জিমেইল, ইয়াহু কিংবা হটমেইল থেকে।

বর্তমানে ইন্টারনেট বিশ্বের সর্ববৃহৎ তথ্যভাণ্ডার। যেকোনো বিষয়ে সহজে জ্ঞানার্জনের জন্য এর কোন বিকল্প নেই। এই তথ্যভাণ্ডারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি উৎস হচ্ছে উইকিপিডিয়া (http://wikipedia.org/), যাকে বলা হয় অনলাইন এনসাইক্লোপিডিয়া বা তথ্যকোষ। বর্তমানে উইকিপিডিয়া যেকোনো বৃহৎ এনসাইক্লোপিডিয়া হতেও অনেক বেশি তথ্য-ধারণ করে বিশ্বের প্রধান প্রধান ভাষায় এবং সারাবিশ্বের স্বেচ্ছাসেবীদের সহায়তায় প্রতিনিয়ত সমৃদ্ধ হচ্ছে এই ভাণ্ডার। তাই শুধুমাত্র ইন্টারনেট ব্যবহারে দক্ষ হয়ে উঠা মানে হচ্ছে তথ্য ও জ্ঞানভাণ্ডারের অবারিত দুয়ার খুলে যাওয়া, তথ্যপ্রযুক্তির অসীম জগতের চাবিকাঠি হাতে পাওয়া। একে কাজে লাগিয়ে পরবর্তীতে যেকোনো বিষয়ে আরও কতটা দক্ষ ও জ্ঞানী হয়ে উঠা যাবে তা কেবলই নির্ভর করবে নিজ ইচ্ছা ও চেষ্টার উপর। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে ইন্টারনেটে জ্ঞানার্জন তথা পড়ালেখার ব্যাপারটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অনেক আনন্দদায়ক ও মজার হয়ে উঠে শিক্ষার্থীদের কাছে। কারণ এখানে গণিত, বিজ্ঞান কিংবা বাণিজ্যের কঠিন সব বিষয়বস্তুগুলোকে ভিডিও, এনিমেশন, ও বাস্তব উদাহরণের মাধ্যমে বেশ মজার করে সহজভাবে উপস্থাপন করা হয় সকলের কাছে। শিক্ষামূলক বিভিন্ন ভিডিও/এনিমেশন ভিত্তিক লেকচারের সবচেয়ে বড় উৎস হচ্ছে ইউটিউব (www.youtube.com/)। উন্নত দেশের বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয় বা স্কুল-কলেজের নিজস্ব চ্যানেল আছে ইউটিউবে, যার মাধ্যমে তারা তাদের ভিডিও লেকচারগুলো প্রকাশ করে থাকে।

ইউটিউবের আরেকটি বড় সুবিধা হচ্ছে কারো যদি কোন বিষয়ের উপর ভাল ধারণা থাকে এবং তা অন্যকে সুন্দরভাবে বোঝানোর ক্ষমতা থাকে সেও নিজের ইচ্ছেমত ভিডিও লেকচার তৈরি করে প্রকাশ করতে পারে অন্য সবার জন্য। ইন্টারনেটভিত্তিক শিক্ষাদানের আরেকটি উদাহরণ হচ্ছে খান একাডেমীর ওয়েবসাইট (http://www.khanacademy.org/)। ২০০৬ সাল থেকে শুরু হওয়া এই ওয়েবসাইটটি বিজ্ঞান, চিকিৎসাশাস্ত্র, ইতিহাস, অর্থনীতি থেকে শুরু করে নানা বিষয়ের উপর প্রায় ৩,১০০টি ভিডিও টিউটোরিয়াল ভিত্তিক লেকচার দিয়ে সমৃদ্ধ। এই লেকচার গুলো যে গতানুগতিক পদ্ধতির বাইরে শিক্ষার্থীদের কাছে কার্যকর হয়েছে তা বোঝা যায় এর ১৪০মিলিয়ন দর্শনের পরিসংখ্যান থেকে। আর হ্যা, ইন্টারনেট তথ্যভাণ্ডার ও ব্যবহারের মূল ভাষা যেহেতু ইংরেজি, তাই এ ভাষায় ভাল দখল না থাকলে তথ্যপ্রযুক্তিতে কার্যকর অবদান রাখা যাবে না। তাই ইংরেজিতে ভাল করে বুঝতে পারা, শুদ্ধ ভাবে লিখতে পারা, ও সুন্দরভাবে মনোভাব আদান-প্রদানের দক্ষতা অর্জন করাটাও বেশ জরুরী।

কম্পিউটার আর ইন্টারনেটের মৌলিক বিষয়গুলোতে ভাল ধারণা অর্জনের পর নজর দিতে হবে সুনির্দিষ্ট কোন বিষয়ে দক্ষতা অর্জনের দিকে। এক্ষেত্রে একজন শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা, স্বীয় আগ্রহ, আর লব্ধ জ্ঞানের উপর নির্ভর করে পরবর্তী ধাপ বেছে নিতে হবে। কেউ যদি ভবিষ্যতে সফটওয়্যার প্রকৌশলী কিংবা কম্পিউটার বিজ্ঞানী হতে চায় তাকে মনোযোগ দিতে গণিত ও বিজ্ঞানের বিষয়গুলোতে। এর পাশাপাশি সুযোগ মত বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ভাষা শেখার চেষ্টা করতে হবে। প্রোগ্রামিং ব্যাপারটি বেশ মজার ও সৃষ্টিশীল। এর মাধ্যমে কম্পিউটার বা তার মত যেকোনো যন্ত্রকে নিজের ইচ্ছেমত কাজ করানো যায় তথা বশে আনা যায়। কম্পিউটার বা মোবাইল ফোনে আমরা যেসব গেমস খেলি বা বিভিন্ন সফটওয়ার, অ্যাপ্লিকেশন দিয়ে কাজ করি তা যদি কেউ নিজেই তৈরি করতে চায় তাকে আগে শিখতে হবে প্রোগ্রামিং। তাছাড়া প্রোগ্রামিং এর মাধ্যমেই বিভিন্ন রোবট এর বুদ্ধিমত্তা তৈরি ও মহাকাশযান নিয়ন্ত্রণের কাজগুলো করা হয় অত্যন্ত সুচারুভাবে।

ইন্টারনেটে বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ভাষা যেমন ভিজুয়াল বেসিক, সি, পাইথন ইত্যাদিতে প্রাথমিক দীক্ষা নেবার জন্য বেশ কতগুলো টিউটোরিয়াল ওয়েবসাইট আছে। যেমন: http://code.google.com/edu/submissions/html-css-javascript/, https://developer.mozilla.org/en-US/docs। প্রাথমিক ধারণা পাবার পর আরও বিস্তৃতভাবে শেখার জন্য ভাল বই এর শরণাপন্ন হতে হবে, বর্তমানে ইংরেজি ভাষায় তো বটেই বাংলাতেও প্রোগ্রামিং শেখার ভাল বই রয়েছে। তেমন একটি হল সুবিন শাহরিয়ারের লেখা কম্পিউটার প্রোগ্রামিং যার ইন্টারনেট সংস্করণ আছে এই ঠিকানায় http://cpbook.subeen.com/। শেখার পাশাপাশি ধারাবাহিকভাবে একাগ্রচিত্তে অনুশীলন করে যেতে হবে, নিজের সৃষ্টিশীলতা ও চিন্তা-ভাবনা কাজে লাগিয়ে নতুন কিছু তৈরি করার চেষ্টা করতে হবে। তা করতে গিয়ে শুরুতে নানা সমস্যার উদ্ভব হতেই পারে, জানার সীমাবদ্ধতা থাকতেই পারে, সেগুলো কাটিয়ে উঠার জন্য ইন্টারনেট দুনিয়াতেই আছে প্রচুর ফোরাম বা অনলাইন ব্লগ, যেমন: http://stackoverflow.com/

এসবের মাধ্যমে সারা বিশ্বের তাবৎ প্রোগ্রামাররা একে-অপরকে ও নবীনদেরকে সাহায্য করে থাকে, একে অন্যের সমস্যা সমাধানে এগিয়ে আসে। তাই যেকোনো দরকারে শুধু চাই নিজের সমস্যাটা কিংবা প্রশ্নটা সহজবোধ্যভাবে যেকোনো ফোরাম বা ব্লগে উপস্থাপন করা, সমাধান বা প্রশ্নের উত্তর দিতে দ্রুত এগিয়ে আসবে প্রোগ্রামার সম্প্রদায় যারা হয়ত কোন না কোন সময় একইধরনের সমস্যায় পড়েছিল।

যারা সরাসরি কম্পিউটার প্রকৌশলী হতে চায়না কিন্তু কম্পিউটারের মাধ্যমে সৃজনশীল কাজ করতে চায় তাদের জন্য উপযুক্ত ক্ষেত্র হল যেকোনো গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েবসাইট ডিজাইন, মাল্টিমিডিয়া ও প্রেজেন্টেশন তৈরি। এসব কাজ করার জন্য প্রয়োজনীয় সফটওয়ার যেমন এইচটিএমএল, ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর, ইন-ডিজাইন, ফ্ল্যাশ, পাওয়ার পয়েন্ট ইত্যাদির ব্যবহারবিধি জানা থাকতে হবে। এগুলো ব্যবহার করে নিজের সৃজনশীলতা ও শিল্পী সত্তাকে কাজে লাগিয়ে খুব সহজেই ওয়েবসাইট তৈরি, গ্রাফিক ডিজাইন, পোস্টার ও ম্যাগাজিন এর লে-আউট, ইলাস্ট্রেশন, প্রেজেন্টেশন তৈরির কাজ করা যায়। আর মায়া, থ্রীডিম্যাক্স ধরনের সফটওয়ার দিয়ে বিভিন্ন এনিমেশন সিনেমার চরিত্রগুলো তৈরি করা হয়, যেগুলো পরবর্তীতে জীবন্ত হয়ে নাচে, হাসে, খেলে আর আমাদের আনন্দ দেয়। এসবের উপর প্রাথমিক ধারণা অর্জনের জন্য ইন্টারনেটে বিভিন্ন শিক্ষামূলক টিউটোরিয়াল ওয়েবসাইট আছে। তবে হাতে-কলমে কাজ শিখতে চাইলে যেকোনো ভাল প্রতিষ্ঠান থেকে আগ্রহ অনুযায়ী প্রশিক্ষণ কোর্স করে শিখে নেয়া যেতে পারে।

শুরুতেই খুব ভাল কাজ করতে না পারলেও হতাশ হবার কিছু নেই। সময় দিলে ও পরিশ্রম করলে দক্ষতা অর্জন করা সম্ভব হবে অচিরেই। ব্যবসায় শিক্ষা ধারায় অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের হতাশ হবার কিছু নেই। ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে সু ব্যবস্থাপনা, নির্ভুল হিসাব-নিকাশ, বিক্রয় ও বিপণন উন্নয়ন, ব্যবসা সেবা সম্প্রসারণের বিভিন্ন কাজে তথ্যপ্রযুক্তি ও বিভিন্ন সফটওয়ারের ব্যবহার বাড়ছে দিনকে দিন। এসব কাজের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে: হিসাবরক্ষণ, মানবসম্পদ উন্নয়ন, প্রতিষ্ঠানের কর্মী ব্যবস্থাপনা, ব্যবসায়িক পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বিপণন, বাজার গবেষণা, বাজার সংশ্লিষ্ট বিষয়ে জরিপ বা সমীক্ষা পরিচালনা ও সেগুলোর ফলাফল বিশ্লেষণ, পেমেন্ট প্রক্রিয়াকরণ, ওয়েব/ই-মেইল বিপণন, সার্চ ইঞ্জিন ভিত্তিক বিপণন, অনলাইন জনসংযোগ, প্রজেক্ট ব্যবস্থাপনা, ব্যবসায়িক পরামর্শ প্রদান, পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ ইত্যাদি ।

তবে ক্ষেত্রই যেটাই হোক না কেন তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে উঠতে হলে কোন একটি বিষয় সম্বন্ধে ভালভাবে জানা ও শেখার কোন বিকল্প নেই। প্রাথমিকভাবে মোটামুটি মানের গতি সমৃদ্ধ একটি ইন্টারনেট সংযোগসহ কম্পিউটার হাতের কাছে পেলেই জানা ও শেখাটা শুরু করে দেয়া যায়। আগ্রহ থাকলে ধীরে ধীরে এই শেখার ব্যাপারটা আপনা-আপনিই বিস্তৃতি লাভ করবে, স্বাগতম জানিয়ে নিয়ে যাবে তথ্যপ্রযুক্তির জ্ঞান সমুদ্রে।

তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট, উইকিপিডিয়া
« Last Edit: May 06, 2012, 09:42:10 PM by arefin »
“Allahumma inni as'aluka 'Ilman naafi'an, wa rizqan tayyiban, wa 'amalan mutaqabbalan”

O Allah! I ask You for knowledge that is of benefit, a good provision and deeds that will be accepted. [Ibne Majah & Others]
.............................
Taslim Arefin
Assistant Professor
Dept. of ETE, FE
DIU

Offline tany

  • Faculty
  • Sr. Member
  • *
  • Posts: 401
  • Tajmary Mahfuz,Assistant Professor,Dept of GED
    • View Profile
Tajmary Mahfuz
Assistant Professor
Department of GED