Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - protima.ns

Pages: 1 ... 25 26 [27]
391
হাড়ের ক্ষয় রোধ করে দিন খুব সহজ ৫ টি কাজে
১) মানসিক চাপ দূরে রাখুন

অনেকে না জানলেও, মানসিক চাপের সাথে হাড়ের অনেক গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। মানসিক চাপে থাকলে আমাদের দেহে নিঃসরণ হয় কারটিসোল নামক একটি হরমোনের যা হাড়ের ক্ষয়ের জন্য বিশেষভাবে দায়ী। তাই মানসিক চাপটাকে যতো দূরে রাখবেন আপনার জন্য ততোই ভালো হবে।
২) দূর করুন ভিটামিন ডি এর অভাব

খাবারের মাধ্যমে আমরা যে ক্যালসিয়াম দেহে নিয়ে থাকি তা হাড় দ্বারা শোষণ হয় ভিটামিন ডি এর মাধ্যমে। যদি দেহে ভিটামিন ডি এর অভাব থাকে তবে ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার পরেও হাড়ের সমস্যা থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব হয় না। তাই হাড়ের সমস্যা ও ক্ষয় রোধ করতে ভিটামিন ডি এর অভাব পূরণ করতে হবে সর্তক ভাবে। মাছ, মাছের তেল, দুধ, সয়া দুধ, ফলমূলে রয়েছে ভিটামিন ডি। সূর্যের আলোর মাধ্যমেও দেহের ভিটামিন ডি এর চাহিদা পূরণ সম্ভব। ভোরের আলো গায়ে লাগালেও অনেক উপকার পাবেন।
৩) হাড়ের জন্য পুষ্টিকর খাবার

মজবুত হাড়ের জন্য খাদ্যতালিকায় অবশ্যই ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার রাখতে হবে। কম ফ্যাট যুক্ত দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার খেতে হবে প্রতিদিন। দুধ, ডিম, কাঠবাদাম, ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ সামুদ্রিক মাছ, সবুজ শাকসবজি, ব্রকলি, প্রচুর পরিমাণে ফলমূল রাখতে হবে খাদ্য তালিকায়। এতে করেই আপনি পেতে পারেন মজবুত হাড়।
৪) বন্ধ করুন ধূমপান ও মদ্যপান

ধূমপানের ফলে হাড়ের ক্ষয় বাড়তে থাকে এবং এরজন্য হাড়ের ভঙ্গুরতা বৃদ্ধি পায়। যারা নিয়মিত ধূমপান ও মদ্যপান করেন তাদের দেহ খাবারের পুষ্টি সঠিকভাবে দেহে সরবরাহ করতে পারে না। খাবার খাওয়ার পরেও পুষ্টি সঠিকভাবে হাড়ে না পৌঁছানোর কারণে হাড় ক্ষয় হতে থাকে। তাই সুস্থ দেহ ও হাড়ের জন্য ধূমপান ও মদ্যপান বন্ধ করে দিন আজই।
৫) শারীরিক পরিশ্রম প্রতিদিন

যারা একটানা বসার কাজ করেন তাদের দেহের হাড়ের ভঙ্গুরতা বৃদ্ধি পায় অন্যান্যদের তুলনায় অনেক বেশি। যারা একেবারেই শারীরিক পরিশ্রম করেন না তাদের হাড় অপেক্ষাকৃত নরম ও দুর্বল হয়ে পড়ে দ্রুতই। শারীরিক ব্যায়াম, খেলাধুলা, নাচ, সাইকেল চালানো, সাতার কাটা ইত্যাদি বেশ ভালো শারীরিক পরিশ্রম যা হাড়কে মজবুত করে তোলে এবং হাড়ের ক্ষয়রোধে সহায়তা করে।

392
this is good for health.

393
it is good process for health.

395
this is  good  method for weight less.

396
this matter is good for health.

397
পাকা আম দিয়ে তৈরি করুন অসাধারণ স্বাদের এক হালুয়া!
উপকরণ

আমের পাল্প ৪ কাপ (পাকা আমকে চটকে নিন। আঁশ থাকলে ফেলে দেবেন)
ঘি ১/২ কাপ
কর্নফ্লাওয়ার ১ কাপ
পানি ১ কাপ
চিনি ৩ কাপ
বাদাম ১/২ কাপ
এলাচ গুঁড়ো ১/২ চা চামচ
প্রণালী

    -প্রথমে কর্নফ্লাওয়ার পানিতে গুলিয়ে নিতে হবে।
    -এরপর চিনি এবং আমের পাল্প ভালোভাবে কর্নফ্লাওয়ারের সাথে মিশিয়ে নিতে হবে।
    -একটি ননস্টিক প্যানে ঘি গরম করে তাতে আমের মিশ্রণটি দিয়ে নাড়তে হবে। অবিরত নাড়তে হবে।
    -২০/২৫ মিনিট পর বাদাম, এলাচ গুঁড়ো দিয়ে নাড়তে হবে।
    -যখন স্টিকি হয়ে যাবে আর হালুয়া, দেখবেন আর প্যানের সাথে লাগছে না, তখন একটি ঘি মাখানো প্লেটে হালুয়া নামিয়ে সমান করে দিয়ে ১ ঘন্টা ঠান্ডা করতে হবে।
    -ঠান্ডা হলে পরিবেশন করুন অসাধারণ মজার আমের হালুয়া।


398

নিমের পাতার ব্যবহার:
রক্ত পরিষ্কার করে
নিমপাতার রস রক্ত পরিষ্কার করে ও রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়। এছাড়াও রক্তচলাচল বাড়িয়ে হৃৎপিণ্ডের গতি স্বাভাবিক রাখে। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও নিমের জুড়ি নেই।
চোখ
চোখে চুলকানি হলে নিমপাতা পানিতে দশ মিনিট সিদ্ধ করে ঠাণ্ডা করে নিন। চোখে সেই পানির ঝাপটা দিন। আরামবোধ করবেন।
ত্বক
রূপচর্চায় আদিকাল থেকেই নিম ব্যবহৃত হয়ে আসছে। ত্বকের দাগ দূর করতে নিম খুব ভালো কাজ করে। এছাড়াও এটি ত্বকে ময়েশ্চারাইজার হিসেবেও কাজ করে। ব্রণ দূর করতে নিমপাতা বেটে লাগাতে পারেন। আবার ঘরে তৈরি নিমের বড়িও খাওয়া যেতে পারে। বড়ি তৈরি করতে নিমপাতা ভালোভাবে ধুয়ে বেটে নিন। এবার হাতে ছোট ছোট বড়ি তৈরি করুন। বড় ডিশে ফ্যানের বাতাসে একদিন রেখে দিন। পরদিন রোদে শুকোতে দিন। নিমের বড়ির পানি একেবারে শুকিয়ে এলে এয়ারটাইট বয়ামে সংরক্ষণ করুন।

দাঁত
দাঁতের সুস্থতায় নিমের ডাল দিয়ে মেসওয়াক করার প্রচলন রয়েছে সেই প্রাচীনকাল থেকেই।

চুল
চুলের খুসকি দূর করতে শ্যাম্পু করার সময় নিমপাতা সিদ্ধ পানি দিয়ে চুল ম্যাসাজ করে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। খুসকি দূর হয়ে যাবে।

399
রসুনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

নিঃসন্দেহে এটা বলা যায় যে রসুনের প্রচুর স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে কিন্তু তা থাকা সত্ত্বেও সবকিছুরই যেমন ভালো দিকের পাশপাশি কিছু খারাপ দিক থাকে রসুনেরও তেমনি কিছু রয়েছে যা আমাদের জেনে রাখা উচিত। তাই সেগুলোও এখানে উল্লেখ করা হলো

মুখে অপ্রীতিকর গন্ধের সৃষ্টি- রসুনের মূল উপাদান হচ্ছে Allicin যা বিভিন্ন ঔষধি বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন হলেও এর তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধের জন্য দায়ী। এর কারনে মুখে ও দেহে অপ্রীতিকর গন্ধের সৃষ্টি হয়।

অ্যালার্জির সৃষ্টি- রসুনে কারো কারো ক্ষেত্রে অ্যালার্জি হতে পারে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এসবের লক্ষণ হচ্ছে পেটের সমস্যা, ডায়রিয়া, মুখে ঘা, বমি বমি ভাব ও শ্বাসপ্রশ্বাসে সমস্যা।

গর্ভকালে নিরাপদ নয়- রসুনের সাপ্লিমেন্টের রোগ নিরাময়ক বৈশিষ্ট্যের জন্য বিখ্যাত। কিন্তু এটা মনে রাখা প্রয়োজন এই সাপ্লিমেন্ট রক্তের প্লেটলেট এর মোট পরিমানকে কমিয়ে দেয় যার ফলে এটা গর্ভবতি নারীদের ক্ষেত্রে মোটেও নিরাপদ নয়। কারন এর ফলে গর্ভকালে এবং সন্তান প্রসবের সময়ে রক্তপাতের পরিমান বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

ঔষধের প্রতিক্রিয়া- যখন কোন অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ খাওয়া হয় তখন বেশি মাত্রায় রসুন খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে অথবা প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খেতে হবে কারন কিছু কিছু ঔষধের কার্যকারিতাকে রশুন প্রভাবিত করে।

ত্বকের প্রদাহ- শুনতে অবাক হওয়ার মতো হলেও রসুনের কারনে মাঝে মাঝে ত্বকে পোড়া বা ক্ষতের সৃষ্টি হয়। কাঁচা রসুন ব্যবহার করলে বা খেলে দেহের ভেতরে বা বাইরের ত্বকে পোড়ার সৃষ্টি হতে পারে।

লেখিকা
শওকত আরা সাঈদা(লোপা)
- S

403
It is also good for health.

404
it is very good medicine for health.

405
interesting story.......

Pages: 1 ... 25 26 [27]